![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তেমন কেউ নই। শুধু বুকের মাঝে আমার বাংলাদেশকে ধারন করি।
“তুমি তোমার জীবন আমি আমার জীবন
দুজন দুজনার আলাদা জীবন
কেউ জানেনা”
ববিতা ও জাফর ইকবাল অভিনীত “অবুঝ হৃদয়” ছবির এই গানটি সহ এরকম অসংখ্য কালজয়ী (
) গানের সৃষ্টি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাটল ট্রেনে। প্রাণহীন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান বলতে গেলেই এই সাটল ট্রেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে এবং পড়ছে এরকম কাউকে জিজ্ঞাসিবেন মাত্র এই উত্তর ই মিলবে।
সকাল এবং দুপুরের বোরিং ৪৫ মিনিটের জার্নিকে আনন্দদময় করে তুলতে ট্রেনের বগির শেষের দিকে পাটাতনকে ড্রাম বানিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা কিছু বিশেষ গান করে থাকে। সাটলের বিশেষ গান নামেই পরিচিত এই গান গুলো। আর এভাবে সাটলের বিশেষ গান গুলোর মাধ্যমেই শহর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়ার ৪৫ মিনিট জার্নিটাকে আনন্দঘন করে তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র।
এই সাটল ট্রেনে অনেক প্রেমের জন্ম আবার অনেক প্রেমের ভাঙ্গন। কেউ নায়কের মত চেহারা নিয়েও তার মনের মানুষ খুঁজে পায়না। আবার কেউ ছ্যাবলা হয়েও পেয়ে যায় বিভাগের সুন্দরীটাকে । তাইতো নায়ক চেহারার সেই বেচারার কথা ভেবে মান্না দে’র সুরে সবাই গেয়ে উঠে--
“নায়ক নায়ক চেহারা কাঁধেতে ঝুলানো ব্যাগ
মুছে যাবে মফিজ (ছদ্ম নাম) ভাইয়ের নামটা
একটা প্রেমেও তার দিল না তো কেউ সাড়া
পেল না তো লেসুমির দাম টা”
অনেকের লেশুমির লেশ মাত্র না থাকলেও মনের দুঃখে সিগ্যারেট টানতে থাকে কম্পারমেন্তে বসে। পোলাপাইন তারেও ছাড়েনা। গেয়ে উঠে-
“ছিগ্রেট খাওয়া শিখাইসিল পাশের বাড়ির ছেরি
চরিত্রটা নষ্ট হইল এখন করি চুরি”
অনেকের প্রেম যেমন হয় তেমনি অনেকের প্রেম ভাঙ্গেও। একবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন এক পোলার কারনে একজনের প্রেম ভেঙ্গে গিয়েছিল। আর তাকেই বাঁশ দেয়ার জন্য ট্রেনে বসেই পোলাপাইন মিছিল ধরেছিল—
“মেয়ের বাপের দালালেরা
হুঁশিয়ার সাবধান”
বেচারা বুঝেছে কিনা জানিনা। তবে আর কেউ যে এরকম কাজে এগিয়ে আসবেনা সেটা মিছিলের আবহাওয়া দেখেই বুঝা গিয়েছিল।
আবার ছ্যাঁক খাওয়া আবুলকে নিয়ে ভুপেন হাজারিকার “আমি এক যাযাবর” এর সুরে গেয়ে উঠে “আমি এক গাঁজাখোর”। সাটল ট্রেন শহরের বটতলী থেকে ছেড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এর নাম্বার গেইট এ থামে বলে ঠিক সেভাবেই বানানো হয় আমি এক যাযাবর গানটি----
“আমি বটতলী হতে এক নাম্বার পর্যন্ত
গাঁজার সব পোটলা খেয়েছি,
ভার্সিটির ওই শহীদ মিনারে
কত গড়াগড়ি দিয়েছি।
আমি রাত্রি বেলায় গাছের মাথায়
তিনটে সূর্য দেখেছি,
লেডিস হলের সামনে গিয়েতে
দাদুর দৌড়ানি খেয়েছি”।
অথবা একই গানের আরেক অন্তরা-
“অনেক মেয়েকে অফার করেছি
ছ্যাঁক খাইনি কম,
তাই গাঁজার কল্কি যেখানে দেখেছি
নিয়েছি কয়েক দম।
আমি দেখেছি অনেক সুবিধাবাদী
মেয়েলোকদের সারি,
দৃষ্টি তাদের কার আছে বেশি
বাড়ি গাড়ি টাকা কড়ি।
আমি দেখেছি অনেক ছেলেরা যখন
প্রেম করিবার তরে,
প্রেমেতে মনটা ভরে না তাদের
ছ্যাঁকাতে কষ্ট বাড়ে।
এমনি ছ্যাঁকা খেয়ে খেয়ে মোর
পুড়ে গেছে অন্তর,
তাই বারে বারে গাঁজার টানেতে
চুরুট করেছি পর।
তাই আমি গাঁজাখোর”।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এর ছাত্রছাত্রীদের সবচেয়ে বড় দুঃখ হল এই ভার্সিটি শহরে না হয়ে এত দূরে হল কেন? শহর থেকে দূরে হওয়াতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রান একটু কম। বিশ্ববিদ্যালয় দূরে হওয়ার কারন কি এই উত্তর না মিললেও পাকিস্তান আমলে নির্মিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ছাড় দেয়না সেই স্বৈরাচারী আইয়ুব খানকে। তাইতো তারে নিয়ে গান---
“আইয়ুব সরকার বোকা ছিল ভূতে তারে কিলাইছে
দূর পাহাড়ের মাঝে সরকার ভার্সিটি বানাইছে”
ভার্সিটি বানানোর পরে নাকি ভার্সিটির ল্যাট্রিন গুলোতে ঠিকমত পানি আর বদনা পাওয়া যাইত না। সেটা নিয়েও কি গান না বানালে হয়?--
“ভার্সিটির অনেক ল্যাট্রিন বদনাও একটা নাই
বড় কাম সারতে গেলে পানি কোথায় পাই
ভার্সিটির ওই ল্যাট্রিনেতে কাগজ দিয়ে কাম সারসে
দূর পাহাড়ের মাঝে সরকার ভার্সিটি বানাইসে”
নতুন পুরনো মিলিয়ে ৪ টা লেডিস হল। বিকেল বেলা লেডিস হলের সামনে পোলাপাইন যা একটু মজা করে থাকে। তেমনি প্রীতিলতা হলের মালা চিঠি দিয়েছিল তার প্রেমিককে। কিন্তু হল টা কি? আসুন শুনি সাটল ট্রেনের শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়’রা কেমনে মালার প্রেমিককে বাঁশ নামক বেম্বু টা দিয়েছিল---
“মালা আমায় ভালবেসে চিঠি দিয়েছিল,
সেই চিঠি আমার মায়ের হাতে পড়েছিল
মায়ের বকুনি খেয়ে, ভাইয়ের পিঠুনি খেয়ে অবশেষে বললাম
মালা আমার খালা, মালা আমার খালা।
আমায় প্রশ্ন করে প্রীতিলতার মালা
কেন আমি তাকে ডেকেছিলাম খালা”।
না শুধু এরকম প্যাড়ডি গান না এই সাটল ট্রেন জুড়ে আছে অনেকের মনে প্রানে। আজও অনেকে মিস করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রান সাটল ট্রেন কে। বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করেছে অনেকে। কিন্তু আজও ও মনের অজান্তে অনেকে গেয়ে উঠে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অনবদ্য সৃষ্ট এই গানটি---
“আর ক’টা দিন শেষে ভাসিয়ে ভেলা,
জীবনের তরী বেয়ে উজানে চলা
সাটল ট্রেনের স্রিতি গুলো তাই তুলে রেখ
মনেরি খাতায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দিন গুলো যায় যায় হারিয়ে যায়,
উচ্ছল বর্ণালী দিন গুলো হায়
মিলিয়ে যায় হাওয়ায়”
অথবা পিটার,পল, মেরির গাওয়া বিখ্যাত “ফাইভ হানড্রেড মাইলস” এর লাইন----
“ইফ ইউ মিস দ্যা ট্রেন আ’ম অন,
ইউ ওয়িল নো দ্যাট আই এম গন
ইউ ক্যান হিয়ারস দ্যা হইসেল ব্লু অ্যা হানড্রেড মাইলস”
বিঃদ্রঃ- গান গুলোর কার্টেসি সাটল ট্রেন এর বিভিন্ন বগিভিত্তিক গ্রুপ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
এস কাজী বলেছেন: হ্যাঁ আমি খুব নস্টালজিক হয়ে পড়ি আমার প্রানের সাটলের কথা মনে পড়লে!!!
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১১
আমার পথ চলা ১ বলেছেন: শাটল ট্রেনের স্লোগান: (কার কার মনে আছে...?)
দুনিয়ার খাজুইরা... এক হও,
দুনিয়ার খাজুইরা... এক হও লাড়াই করো,
আমরা সবাই খাজুইরা... বাইচ্চা আছি আজাইরা,
নেতার মাথায় আছে সিট... আমরা সবাই "ককপিট",
নো হিট নো বিট... উই আর "ককপিট",
ককপিটের বগি লই... চুদুর বুদুর চইলত ন,
এইটা কেমন এক্সিডেন্ট... বাবুল (ছদ্ম নাম) হল প্রেসিডেন্ট,
মফিজ (ছদ্ম নাম) ভাই দেড় ব্যাটারী... সে আমাদের সেক্রেটারী,
আবুল (ছদ্ম নাম) ভাইয়ের হুলিয়া... পুলিশ গেছে ভুলিয়া,
আম গাছে কাঠলের গোটা... আবুল (ছদ্ম নাম) ভাইয়ের প্রেমিকা মোটা,
দিয়েছিত রক্ত... আরো দেব রক্ত,
চার মাস পর পর... এক ব্যাগ রক্ত,
টেকনাফ হতে তেতুলিয়া... চালু কর পরকিয়া,
প্রেম হবে তো বিয়ে হবে না... তা হবেনা তা হবেনা,
মাইয়ার বাপের দালালেরা... হুশিয়ার সাবধান,
ট্রেনের সামনে বিরিষ গরু... শ্বশুড়ী তোরে দেখাই ঝাড়ু,
এক বালিশে দুই কল্লা... কবে দেখব হায় আল্লাহ,
বিয়ের পর... ইনশাআল্লাহ
(এরকম কত মজার মজার স্লোগান দিয়ে প্রতিদিন ট্রেনকে বিদায় জানানো হতো....)
৯ ব্ছর আগে ফিরে যাওআ........
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ভাগ্য ভাল যে
শাববাস শাববাস
............... বাঁশ টা বলেননি। হাহাহাহাহা। ভাল থাকবেন।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১১
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহ, অসাধারণ!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১ম ভালোলাগা ++++++++
আমরাও সদলবলে এভাবে গাইতাম , হেঁড়ে গলায়
মেয়ের বাপের দালালেরা
হুঁশিয়ার সাবধান
ভালো থাকবেন অনেক
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
এস কাজী বলেছেন: অপূর্ণ রায়হান আপনিও ভাল থাকবেন!!
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: বর্তমানের বগির পরিবেশ-পরিস্থিতি ভিন্ন ।।
কে কতটা শক্তিশালী তা দেখাতে ব্যস্ত ।।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৬
এস কাজী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। খবর রাখি আমি।
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৪
ওয়্যারউলফ বলেছেন: প্রায় ৩২টি বছর।স্মৃতীগুলো অনেকটা ঝাপসা। আমরা যারা হলে থাকতাম তারা শাটল ট্রেনের প্রানখোলা আনন্দ অনেক মিস করেছি ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিগুলিকে মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।ভাল থাকুন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪২
এস কাজী বলেছেন: আপনার মত একজন অনেক সিনিয়র মানুষের মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১০
দোছ মোহাম্মদ বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৩
এস কাজী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৩
আবু শাকিল বলেছেন: মজার পোষ্ট ।
সাটল ট্রেন নাম দেখলেই নস্টালজিয়ায় পেয়ে বসে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারি নি।কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে থেকেছি ৪ বছর ।
পুরো ক্যাম্পাসের অলি গলি আমার চেনা। আমার স্কুল কলেজ ফ্রেন্ডদের বাসা এই ক্যাম্পাসে ই।
পোস্টে অনেক ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৪
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট । পড়ে অনেক ভালো এবং মজা পেলুম ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৪
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
বিডিওয়েভ বলেছেন: নষ্টালজিক একটি পোষ্ট। আমরাও সদলবলে এভাবে গাইতাম
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৫
এস কাজী বলেছেন: হ্যাঁ এভাবে দলে গাইতে আসলেই মজা ছিল। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য!!
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
রাইসুল সাগর বলেছেন: নষ্টালজিক ড়ম্য উপাখ্যানে অনেক অনেক ভালোলাগা
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৬
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
বুদ্ধুবোকা বলেছেন: ১৯৯৭ সালে চবি ছেড়েছি ।পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছে মাত্র ট্রেন থেকে ষোল শহর নামলাম ।শরীরে স্পর্শের উষ্ণতা ।বইখাতা বিহীন হাত দুটো দু বন্ধুর কাধে হালকা গায়ে হাওয়াই শার্ট,পায়ে চটি চপ্পল ।আশেপাশে আনন্দ,আশা,স্বপ্নেরা কিলবিল করছে ।-----আহা জীবন এত ছোট ক্যানে ?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১০
এস কাজী বলেছেন: অনেক সিনিয়র একজন ভাইয়ের মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো। হ্যাঁ জীবন ছোট। তবে নিজের জায়গা থেকে সবসময় জীবন উপভোগ করা যায়। ধন্যবাদ আপনাকে। তবে অবশ্যই বিভিন্ন প্রোগ্রামে সময় করে ঘুরে আসবেন আপনার আমার প্রানের বিশ্ববিদ্যালয়ে এই সাটলে করে।
১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এইরকম স্মৃতি বিজড়িত পোস্ট পড়ে খুব ভাল লাগে। ++++++
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪১
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৫
নগর বালক বলেছেন: সাঈদ ভাইর দিলের চোট
বোঝেনা কোন হালায়
সাঈদ ভাই ফাইস্যা গেছে ,.
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৭
এস কাজী বলেছেন: তানভীর মিয়া কি বল এইসব ঃপি
১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৯
লাশকাটা ডোম বলেছেন: নতুন ভর্তি হয়েছি একাকার বগিতে ড্রাম বাজাই নিয়মিত
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১১
এস কাজী বলেছেন: চালিয়ে যান। ইউ ওয়িল গেট ফান।
১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: হা হা হা হা হা হা
অসাধারণ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
এস কাজী বলেছেন:
১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অামিও একদিন চড়েছিলাম সাটল ট্রেনে; সেটা ২০১০ সালের দিকের ঘটনা ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
এস কাজী বলেছেন: হয়তো সেদিন আমিও ছিলাম সাঁটলে । হয়তো আপনাকে দেখেছিও। শুধু পরিচয় টা ছিল না
১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
জাদিদ বলেছেন: এই পোস্ট প্রিয়তে নেয়া বাধ্যতামুলক। হাহাহা
০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২
এস কাজী বলেছেন: হেহেহেহে ধন্যবাদ প্রিয়তে নেয়ার জন্য।
উহু এ দেখি চেনাজানা মানুষ আমার
১৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
সাহসী সন্তান বলেছেন: রম্যের থেকে তো দুঃখটা বেশি লাগলোরে ভাই!
০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
এস কাজী বলেছেন: দুঃখ কেন মামা?? হেহেহেহে
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: অসাধারণ এবং নষ্টালজিক একটি পোষ্ট।