নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যদি পর জনমেও আসিতে হয় তাহলে আমি বার বার আসিবো তোমারই কোলে হে বাংলা মা!!!

এস কাজী

আমি তেমন কেউ নই। শুধু বুকের মাঝে আমার বাংলাদেশকে ধারন করি।

এস কাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাকিবের ফেইসবুক বিড়ম্বনা ও একটি ভাবনা :( :( :( (সত্য কাহিনী অবলম্বনে)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

এই মাত্র ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট টা ডিএকটিভেইট করে রাকিবের মনে হল সে যেন হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছে। গত দুএকদিন ফেইসবুকের কারনে যে ঝড় ঝাঁপটা তার উপর দিয়ে গেছে সে তা আর দ্বিতীয়বার চিন্তা করতে চাচ্ছে না। এর আগে ফেইসবুকে আর সময় নষ্ট না করার শপথ নিয়ে ডেইলি দুইবার করে ফেইসবুক ডিএকটিভ করলেও প্রতি রাতে একটিভ করার পর তার মনে পড়ত যে সে দুপুরে শপথ করে ফেইসবুক বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু আজকের প্রমিজ টা শুধু প্রমিজ নয় একবারে ‘প্রমিজ প্রমিজ, পিঙ্কি প্রমিজ’ করেই সে ফেইসবুক বন্ধ করেছে।


কিছুদিন আগে রাকিব তার মাকে মজা করে জিজ্ঞেস করেছিল যে ফেইসবুকে অ্যাকাউন্ট খুলবে কিনা। তার মা বলেছিল সরকারী আর বেসরকারি মিলিয়ে উনার দুইটা ব্যাংকে দুইটা অ্যাকাউন্ট আছে। তাই আর কোথাও অ্যাকাউন্ট এর দরকার নেই। কিন্তু ব্যাপারটা যে তার বাবা সিরিয়াসলি নিয়েছিল সেটা রাকিব বুঝতে পারেনি। সরকারী চাকুরী থেকে সদ্য অবসরপ্রাপ্ত তার বাবা। এলপিআরে থাকা সময়টা মজা করে কাটানোর জন্যই তিনি রাকিবকে কে বলে একটা ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট খুললেন। ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট খুলেই উনি প্রথমে যেটি শিখলেন সেটা হল কমেন্ট করা আর ছবি আপলোড করা। ইতোমধ্যে ফেইসবুকে রাকিবের মামা-মামি, চাচা-চাচী, খালা-খালু অনেকেই অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলেছেন। সে হিসেবে তার বাবা একটু পিছনেই বলতে হয়। রাকিব আজকাল যে বিড়ম্বনা টা ফেইস করছে তা হল তার বাবার যেখানে সেখানে কমেন্ট।


কিছুদিন আগে রাকিব একটা পিক আপলোড দিয়েছিল। সেখানে এসে তার বাবা কমেন্ট করে “আহারে আমার নেংতু ভুতু পোলাটা কত বড় হয়ে গেছে”। কমেন্ট মুছে দেয়ার আগেই কিছু বদপোলাদের হাতে স্ক্রিন শট চলে যায় এবং যথারীতি ব্লাক্মেইল। সেই ছবিটি আর কমেন্ট ডিলিট না করেই রাকিব বেড়িয়ে যায় বাসা থেকে। রাতে বাসায় এসেই ফেইসবুক খুলে তার চোখ ছানাবড়া। রাকিবের বাবার কমেন্টের ঠিক নিচে রাকিবের ছোট খালা কমেন্ট করেছে-

“দুলাভাই আসসালামুয়ালাইকুম, কেমন আছেন?”

তার পর তার বাবার উত্তর। তার পর তার খালা। তার পর তার বাবা। তারপর তার খালা। এভাবে রাকিবের বাবা আর খালা তার ছবিতে ‘আনসার কুইসসেন’ খেলতে খেলতে সব মিলিয়ে কমেন্ট জমা পড়েছে ৭৫০টির মত। রাকিব আর রিস্ক না নিয়ে ছবিটি ডিলিট করে দেয়।

অনেকদিন পর রাকিবের খালু এসেছে বাসায় বেড়াতে। সিটিসেল নামক জাদুঘরে চলে যাওয়া মোবাইল কোম্পানির এই দুর্ভিক্ষের দিনে যে কজন ইউজার আছেন তার মধ্যে অন্যতম মনে হয় তিনি। তিনি তার ১২-১৪ বছর পুরনো সাদাকালো স্ক্রিনের সিটিসেল মোবাইল খানা রাকিবের হাতে দিয়ে বলল “দেখ’তো রাকিব এটা দিয়ে ফেইসবুক করা যায় কিনা?”। “না খালু এটা দিয়ে ফেইসবুক করা যাবে না, তবে কে কে ফেইসবুক ব্যবহার করে জানা যাবে”। রাকিবের বুদ্ধিমান খালু ত্বরিত তার সারকাজমটা ধরে নিয়ে বলল “ওহ আচ্ছে ফোন করে জানা যাবে বলছ তো, বুঝতে পেরেছি”।


এই মাত্র রাকিবের কাছে দুটি ফ্রেন্ড রিকু এসেছে। রিকু প্রদানকারীদের দেখে রাকিব দুবার করে চারবার নিজেকে চিমটি কাটে ইহা আমি কি দেখিলাম বলে!! ফ্রেন্ড রিকু পাঠিয়েছে তার একবারে বড় খালা আর বড় মামী!!! ফ্রেন্ড রিকু একসেপ্ট করবে কি করবে না ভেবেই কি জানি কি ভেবে করে ফেলল। এর পরে ঝড়ের মত পুরনো ছবি আর স্ট্যাটাস এ লাইক দিয়ে রাকিবের নোটিফিকেশন বক্স লালে লাল করে দিয়েছেন দুজনেই। তার মধ্যে ব্যতিক্রমী কিছু কমেন্ট ও করে ফেলেছেন দুজনে। এই যেমন রাকিবের ফটোতে থাকা তার অনেক পছন্দের গায়িকা মাইলি সাইরাসের একটা ছবির নিচে তার মামী কমেন্ট করে বসেছে “ baba ata ki amader boma? Masallah onak sundor. Tobe oka sari porta bolio”।

কিছুক্ষন আগে রাকিবের বাবা রাকিবের ছোটবেলার একটা পিক আপলোড দিয়েছে। ঠিক যে কারনেই রাকিবের ফেইসবুক কে আজ বিদায় বলা। ৩ কি ৪ বছর বয়সী রাকিবের সেই ছবিটি ছিল জন্মদিনের ড্রেসেই। আর ছবির ক্যাপশনে তার বাবা লিখেছেন- “আমার নেংটু ভুতু রাকু”। এবং ছবিতে ক্যামনে জানি তিনি রাকিবকে ট্যাগও করে দিয়েছেন। আর সেই ছবি এখানে ওখানে ঘুরে ঘুরে, উড়ে উড়ে চলে গেল রাকিবের বন্ধু মহলে। এরপর বাকিটা ইতিহাস। যেটি রাকিবের জন্য শুধুই লজ্জার!!!


বাবা,মামা,চাচা,খালা-খালু দের এহেন অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য রাকিব ঠিকই ফেইসবুক ডিএকটিভ করেছে। কিন্তু এখন রাকিব দু’গালে দু’হাত রেখে ভাবছে-

“ওহে ফেইসবুক প্রজন্ম”- বলে এখন সে গালি কাকে দিবে!!!!!!!


বিদ্রঃ রাকিব একটি ছদ্ম নাম। কারো সাথে মিলে গেলে লেখক দায়ী নয়।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হা হা হা -----বিড়ম্বনার জীবন!! অনেক ধন্যবাদ!!!

http://m.prothom-alo.com/roshalo/article/617722/ফেসবুকের-আগে-ও-পরের-জীবন

৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:০৫

এস কাজী বলেছেন: আপ্নাকেও ধন্যবাদ :)

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

জুন বলেছেন: baba ata ki amader boma? Masallah onak sundor. Tobe oka sari porta bolio”। =p~
+

৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:০৭

এস কাজী বলেছেন: হেহেহেহে

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: [[

আগের জীবন
ঘড়ির অ্যালার্ম শুনে ঘুম ভেঙে তাড়াতাড়ি পরীক্ষা দিতে গেল মইন।

পরের জীবন
সারা রাত জেগে ফেসবুকিং করেছে মইন। সকালে তাই অ্যালার্ম বাজার পরও ঘুম ভাঙল না তার। ১০ মিনিট পর আবার অ্যালার্ম বাজল। মইন উঠল না। আরও আধা ঘণ্টা পর মইনের মা এসে ডাকলেন। অনবরত ডাকের পর মইনের মাথার ভেতর ‘ওএমজি’ করে উঠল। সে ধড়ফড় করে উঠে বসল। কিছুক্ষণ কিছুই বুঝল না। তারপরেই মনে পড়ল, তার পরীক্ষা। গত রাতে এ নিয়ে সে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিল, তার মনে আছে। লিখেছিল, ‘ফ্রেন্ডস, কাল এক্সাম! বাট প্রিপারেশন নাই! এত এক্সাম কেন জীবনে?’ তারপর অনেকগুলো কষ্টের ইমো।
ঘুমানোর আগ পর্যন্ত সেই স্ট্যাটাসে ছিল এক শ সাতটা লাইক আর মাত্র চারটা কমেন্ট। মইনের মনে হলো এক্ষুনি তার রেডি হয়ে পরীক্ষার জন্য বেরোনো দরকার। কিন্তু একবার স্ট্যাটাস চেক না করেই? সে দ্রুত তার ফেসবুকে ঢুকল এবং ঢুকে একটু বিষণ্ণবোধ করল। লাইকের সংখ্যা আর মাত্র দুটি বেড়েছে। তবে মইন খুব বেশি হতাশ হলো না, কেননা সকাল হলো ফেসবুকের অফপিক সময়। সারা রাত ফেসবুকিং করে সবাই এখন ঘুমিয়েছে। মইন তাই আশায় আশায় তৈরি হতে শুরু করল।
টি-শার্ট, জিনস চাপিয়ে বের হতেই দেখল রাস্তায় হাঁটুপানি। সারা রাত বৃষ্টি হয়ে গেছে, সে কিছুই বোঝেনি। ফেসবুকেও কেউ আপ দেয়নি। নাকি তার এলাকায়ই শুধু বৃষ্টি হয়েছে? ব্যাপারটা ফেবুতে জানানো দরকার। ওদিকে এক অফিসগামী লোকের রাস্তা পার হতে ভীষণ কষ্ট হচ্ছে! মইন তাড়াতাড়ি ফোন বের করে ছবি তুলল। পরীক্ষা পরে, আগে এই দুর্ভোগের কথা সবাইকে জানাতে হবে! ছবি তোলার সময় লোকটা একটু অদ্ভুত দৃষ্টিতে মইনের দিকে তাকাল বটে, হয়তো আশা করছিল মইন তাকে সাহায্য করবে, কিন্তু মইন তার চেয়েও বড় ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত হলো। সে ছবিটা ফেসবুকে আপ করে দিয়ে লিখল, ‘মহাখালী এখন মহাপানি...যারা বাইর হবেন, নৌকা নিয়া বাইর হন!’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটা সামাজিক কাজ করার পর মইনের মনটা বেশ ফুরফুরে হয়ে গেল, দিনটা শুরুই হলো একটা ভালো কাজ দিয়ে। কিন্তু মনের ভেতর একটা খচখচানি—পরীক্ষা নিয়ে দেওয়া তার স্ট্যাটাসটা হিট করল না! তাকে কেউ তেমনভাবে শুভকামনাও জানায়নি। দেবে নাকি আরেকটা স্ট্যাটাস?

দিয়েই দিল। লিখল, ‘হাই ফ্রেন্ডস, এক্সাম দিতে যাচ্ছি। দোয়া কইর!’
এবার আর দোয়া না করে বুদ্ধি কী? খুশিমনে রিকশায় চেপে বসল মইন। ওহ যানজট! যানজট আর যানজট! এই দেশের কী হবে? যানজটে বসে আছে আর বিরক্তি লাগছে মইনের। ওদিকে পরীক্ষা...দূর...ফেসবুকে কী হলো? কয়টা লাইক পড়ল তার স্ট্যাটাসে? দেখা দরকার।
না লাইক বেশি পড়েনি, কিন্তু কমেন্ট পড়েছে কয়েকটা। একজন লিখেছে, ‘ভাইজান, ভালোমতো পরীক্ষা দেন!’
আরেকজন লিখেছে, ‘পরীক্ষা দিতে যাইতেছেন, পরীক্ষা দেন...এই পরীক্ষা পরীক্ষা কইরা চব্বিশ ঘণ্টায় পঁচিশটা স্ট্যাটাস দেওয়ার মানে কী?’
তৃতীয়জন লিখেছে, ‘তুই তো পরীক্ষায় নির্ঘাত ফেল করবি! তুই পড়লি কখন! সারাক্ষণই তোরে ফেবুতে পাই!’
মনটা বিষিয়ে গেল মইনের। ফেসবুকে সব বদমানুষের ভিড়। সিদ্ধান্ত নিল আর কখনোই সে ফেসবুক ব্যবহার করবে না। এবং ব্যবহার যে করবে না এটা সে সবাইকে জানিয়ে দেবে। তাই ফেসবুকে লিখল, ‘বন্ধুরা, চিরবিদায়। না পৃথিবী ছেড়ে যাচ্ছি না...কিন্তু আর কখনো ফেসবুকে আসব না! তোমাদের সবাইকে মিস করব!’
রিকশা চলতে শুরু করেছে। মইনের মন কেমন যেন দ্রবীভূত হতে শুরু করেছে। সত্যিই কি সে আর ফেসবুকে ঢুকবে না? কিন্তু তার যে স্ট্যাটাস, সেখানে কে কে কমেন্ট করল? কেইবা লাইক দিল তার ওই বিদায়ী স্ট্যাটাসে? আহারে, কেউ কি তাকে বলবে না—ফিরে এসো!
মন খারাপ আর সঙ্গে একটা অদ্ভুত ছটফটানি নিয়ে মইন পরীক্ষা দিতে শুরু করল। প্রশ্নপত্রে যা আছে তার সবই প্রায় কমন। তবুও মনটা তার ভালো হচ্ছে না। আজ যদি সে ফেসবুক পরিত্যাগের ঘোষণা না দিত, তাহলে একটা অন্তত সেলফি তোলা হতো এখন। লিখত, ‘এক্সামফি...লল!’
কিন্তু হায়! মইনের হাত কেঁপে কেঁপে গেল। পরীক্ষা শেষ হলো তার। ভালোই হলো পরীক্ষা। কিন্তু মুখটা তার শুকনোই থেকে গেল। বন্ধু অরণী এগিয়ে এসে বলল, ‘কিরে, তুই নাকি কুইট করেছিস ফেসবুক থেকে?’
মইন মাথা নাড়ল। অরণী বলল, ‘কুইট করে লুজাররা! তুই ক্যান করবি? আমাকে দেখ, আমাকে কতজন ডিস্টার্ব করে ফেসবুকে, আমি কি কুইট করেছি?’
বুক থেকে পাথর নেমে গেল যেন মইনের। সে সঙ্গে সঙ্গে ফেসবুকে ঢুকল। কতজন তাকে নিষেধ করেছে ফেসবুক ছেড়ে যেতে! মইনের চোখে পানি চলে এল। ছলছল চোখে অরণীকে বলল, ‘দোস্ত, আমার সঙ্গে একটা সেলফি তুলবি? ফেসবুকে আপ করে জানাব, আমি আবার ফিরে এসেছি...!’

৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:০৮

এস কাজী বলেছেন: পড়লাম। মজা পাইলাম

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২১

শায়মা বলেছেন: আমার ক্লাসে ৩ বছরের একটা পিচকি বলেছে ফ ফর ফেসবুক!:)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫

এস কাজী বলেছেন: হুম। তোমার স্টুডেন্ট তোমার মত ইঁচড়ে পাকা আর কি ;) B-)

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

শায়মা বলেছেন: ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫ ০
লেখক বলেছেন: হুম। তোমার স্টুডেন্ট তোমার মত ইঁচড়ে পাকা আর কি ;) B-)


আমি ইঁচড়ে পাকা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! B:-)


জানো সবাই আমাকে কত্ত থোত্ত বলে!!!!!!!!!!!! B-)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২

এস কাজী বলেছেন: হুম তাইতো দেখছি। একবারে বাবু না তুমি। উলে উলে বাবু কাঁদে না। এক্তু মদা কলে তোমাকে ইঁচড়ে পাকা বলেছি আল কি!! কাঁদে না ;) B-)

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৪

শায়মা বলেছেন: :P

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

এস কাজী বলেছেন: =p~

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মজার হইছে। আমি প্রায় সব স্ট্যাটাস, ছবি এইসব দেই কাস্টম কইরা। ফ্রেন্ড সার্কেলের আইরে পরিবারের দেখার চান্স নাই আবার পরিবারেরটা বাইরে যায়না। ট্যাগ বিড়ম্বনা এড়াইতে ট্যাগ রিভিউ জিনিসটা ভালো। ফেসবুকে অতিরিক্ত নোটীফিকেশন আসাটা বিরক্তকর। এইজন্য দর্শক হইয়া থাকাটাই ভালো।

পোস্টে প্লাস। :)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২

এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ নদী ভাউ। আমার ও সব স্ট্যাটাস সেটিংস কাস্তমাইজড করা। নাহয় তো আমি শেষ। আমার বেশির ভাগ পোস্ট তো আপনি জানেন হালকা বড়দের হয়। হাহাহাহাহা। আর সত্য বলতে মামা খালারা যা শুরু করছে। তবে বলতে হয় ইনারা খুব আধুনিক মামা খালা। ধন্যবাদ ভাউ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.