![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তেমন কেউ নই। শুধু বুকের মাঝে আমার বাংলাদেশকে ধারন করি।
সজল প্রতি সকালে তার ছেলে সূর্য কে ঘুম থেকে উঠানোর পর একবার কপালে একটা চুমু খায় আর বলে “তোর মা বেঁচে থাকলে ঠিক এভাবে প্রতি সকালে তোকে চুমু খেত”। সূর্য সজলের বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন। কারন তার ভালবাসার একমাত্র চিহ্ন সূর্য।
আজকের সকাল টা অবশ্য সূর্যের জন্য স্পেশাল। কারন আজ তার জন্মদিন। আজকে সূর্য ৫ বছর পূর্ণ করল। সূর্যের জন্মদিন টা সজল আর ৫ জনের মত খুব ঘটা করে পালন করেনা। এর কারন অবশ্য সূর্যের কাছে জানা নেই। সূর্য তাতে তেমন একটা নাখোশ ও না। কিন্তু কেন জানি আজ সূর্যের খুব জানতে ইচ্ছে করেছে কিভাবে সে তার মাকে হারিয়েছে। হয়তো এতদিন সূর্যের ব্যাপারটা বুঝার বয়স হয়নি তাই জিজ্ঞেস করেনি।
-বাবা জন্মদিনে একটা গিফট চাইবো, দিবা?
-তোর জন্মদিনে তুই গিফট চেয়েছিস আর আমি দেয়নি এরকম কখনো হয়েছে?
-না বাবা আজকের টা একটু ভিন্ন তাই। দিবা? প্রমিজ করে বল?
-আচ্ছা বল প্রমিজ।
-বাবা আমার মাকে কেমন করে হারিয়েছি আমাকে বলবে একটু?
সজলের মাথায় বাজ পড়ে। সূর্য কোনদিন এ প্রশ্ন করেনি। কিন্তু আজকে হঠাৎ কেন?
হয়তো বড় হচ্ছে। তাই তারও জানতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু একদিন না একদিন সূর্য জানবে। তাই নাহয় আজকেই জানুক।
৬ বছর আগেঃ
সজল আর অহনার পরিচয় তাদের এক কমন ফ্রেন্ড এর মাধ্যমে। কোন এক গায়ে হলুদের প্রোগ্রামে টিপিক্যাল বাঙ্গালিয়ানা কায়দায় তাদের চোখাচোখি হচ্ছিল। পুরো প্রোগ্রাম ধরে ঘুরে ঘুরে দুজনেরই বারবার চোখ পড়ছিল। সজলের কাছে ব্যাপারটা ‘লাভ এট ফার্স্ট সাইট’ টাইপের। তাই সে সুযোগ খুঁজছিল কিভাবে তার সাথে কথা বলা যায়। অহনাকে কোন কিছু বুঝতে দেয়ার আগেই সজল তার কাছে গিয়ে বলল-
-ওয়ান্না ডান্স ওয়িথ মি?
‘একে তো নাচুনি বুড়ি, তার উপর ঢোলের বারি’। অহনা কেন জানি চাচ্ছিল সজল কাছে আসুক আর তার সাথে কথা বলুক। মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি। তাই অহনাও দেরি করল না। হাত ধরে নেচেই ফেলল।
একসময় তাদের বন্ধু সুমন এসে তাদের পরিচয় করিয়ে দিল। পরিচয় থেকে ভাল লাগা। আর ভাল লাগা থেকে প্রেম ভালবাসা। খুব ভাল ভাবেই দুজনের প্রেম চলছিল। তারা স্বপ্ন দেখতে শুরু করল। পড়ালেখা দুজনেরই প্রায় শেষ শেষ অবস্থা। তারা বিয়ে করবে। তাদের একটা সংসার হবে। তাদের ঘর আলো করে ছোট্ট ছোট্ট পিচ্চি আসবে ইত্যাদি। এত সব স্বপ্নের মাঝে তারা হারিয়ে যেত অন্য এক ভালবাসার জগতে। একদিন এরকম এক মুহূর্তে তারা দুজনেই একটা ভুল করে বসে।
ঠিক এক দেড় মাস পর অহনা খেয়াল করে তার মধ্যে একটা অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে। বিচলিত হয়ে পড়ে অহনা। কি করবে সে? কিছু করার আগেই তো সজলকে বলা উচিত। কিন্তু সজল যদি বিশ্বাস না করে? এরকম ক্ষেত্রে তো তাই হয়ে থাকে। এরকম দুয়েকটা প্রমান ও তার কাছে আছে। কিন্তু সজল তো ওরকম না। সে অহনাকে ভালবাসে। অনেক ভালবাসে। অহনা সব খুলে বলে সজলকে। দুজনে মিলে বেশ কিছু টেস্টের পরে নিশ্চিত হয় হ্যাঁ অহনা সজলের বাচ্চার মা হতে চলেছে।
-এ বাচ্চা আমি রাখবনা।
-অহনা, তুমি এসব কি বলছ?
-যার অস্তিত্ব পৃথিবীর কেউ মেনে নিবে না, সমাজ স্বীকৃতি দিবে না তা আমি কেমন করে রাখি বল সজল?
-আই ডোন্ট কেয়ার আবউট সমাজ।
-কিন্তু লাঞ্ছনা গঞ্জনা সব তো আমাকেই সহ্য করতে হবে।
কিন্তু সজলের মুখ দেখে অহনা কোন মতেই ভরসা পাচ্ছে না। কারন এই অবস্থায় সে যে পরিমান বিচলিত, সজলের চোখে মুখে তার ছিটেফুটাও নেই।
-অহনা, ক্লোজ ইউর আইস।
-কেন?
-কর না প্লিজ।
অহনা চোখ বন্ধ করে খুলতেই দেখল সজল তার নি’ডাউন করে বলছে-
-ওয়িল ইউ মেরি মি?
অহনার কাছে সবকিছু স্বপ্নের মত মনে হচ্ছিল। ভালবাসার মানুষকে সে এই মুহূর্তে এভাবে কাছে পাবে সে ভাবতেই পারেনি। অহনার চোখ মুখ দেখেই সজল তার অনামিকায় ছোট্ট একটা আংটি পড়িয়ে দিল। কিছু বন্ধুর সহযোগিতায় তারা বিয়েও করে ফেলল। কিন্তু ফলাফল তাদের আগেই জানা ছিল। তাদের কারোরই পরিবার তাদের বিয়ে মেনে নিল না। দুজনে মিলেই ছোট্ট একটা বাসা নিল। দুজনেরই ছোট ছোট আয় পাশাপাশি সজলের পার্ট টাইম ইনকাম দিয়ে খুব ভালভাবেই চলছিল তাদের সংসার। আর আস্তে আস্তে বড় হতে লাগল তাদের দুজনেরই স্বপ্ন।
-জান আমি আমার বাচ্চার না ঠিক করেছি। ছেলে হলে রাখব সূর্য আর মেয়ে হলে নীলা।
-তাই। তা এরকম কেন?
আকাশে যখন মেঘ জমবে হয়তো আমাদের মন খারাপ হয়ে যাবে। কিন্তু সূর্য যখন কিরণ দিবে আর নীল আকাশ দেখা যাবে তখন আমাদের মনের মেঘ সরে যাবে। আমরা আমাদের সকল আশা স্বপ্ন আবার ফিরে পাব।
আস্তে আস্তে দিন যায় আর সজল অহনার সূর্য/নীলা ও বড় হতে থাকে। হঠাৎ একদিন অহনার ব্লিডিং শুরু হল। কিন্তু এরকম তো হওয়ার কথা ছিল না। কারন অহনার তখন ষষ্ট মাসে পদার্পণ। সজল দেরি না করে হসপিটাল নিয়ে গেল। ডাক্তারদের সব হিসেব নিকেশ ভুল প্রমানিত করে স্বাভাবিক ডেলিভারির মাধ্যমে পৃথিবীতে আসল সজল অহনার সন্তান সূর্য। প্রিম্যাচুর হওয়াতে দুবার তার হার্টবিট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু এখন ঠিকমত নিঃশ্বাস নিচ্ছে সূর্য।
হঠাৎ সূর্যের ডাকে সম্বিৎ ফিরে পায় সজল।
-কি হল বাবা বললে না তো মাকে কেমন করে হারালাম?
সজলের চোখ চিকচিক করতে লাগলো। চোখের কোনায় অশ্রু জমাট বেঁধেছে সজলের। কিন্তু আজ সূর্য চেপে ধরেছে। তাকে বলতেই হবে। সজল সূর্যকে বুকে চেপে ধরেছে।
“এই পৃথিবীতে তুই যেদিন প্রথম নিঃশ্বাস নিয়েছিলি, সেদিনই তোর মা শেষ নিঃশ্বাস নিয়েছিল”।
বিদ্রঃ ভাষার ব্যবহারে আমি তেমন উন্নত নই। সে জন্য দুঃখিত।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২
এস কাজী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য- নান্দনিক ...
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ কিরমানী লিটন ভাই
৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই বলছে দুক্কের কাহিনি ।সুখের দিনে দুক্কের কাহিনী পড়বো না এস কাজী
দুই দিন যাক
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
এস কাজী বলেছেন: হাহাহাহা। ওকে ওকে দুই দিন যাক। তারপর পইড়েন। ধন্যবাদ জুন আপু।
৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৪
সুমন কর বলেছেন: ছোট গল্প হিসেবে সার্থক।
প্লাস।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন দা আপনার অনুপ্রেরনামুলক মন্তব্যের জন্য ।
৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১
শায়মা বলেছেন: সজল আর অহনার জন্য মন খারাপ হলো!
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
এস কাজী বলেছেন: মন খারাপ করে না মা'জান। পরে অবশ্য পড়তে গিয়ে আমারও খারাপ লাগলো।
পাঁচ মিনিটে গল্পের প্লট বানিয়েছি। তাই লেখা তেমন শক্তিশালী হয়নি। ইস তোমাদের মত লিখতে পারতাম !!! উফ কত ভাল লাগতো। বিশেষ করে হামা ভাইয়ের মত
ভাষার ব্যবহার ভাল হয়নি জানি। আস্তে আস্তে তোমাদের লেখা পড়তে পড়তে শিখে যাব
৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন: হুম শিখে যাবে বাট যতটুকু শিখেছো এই অনেক!!! এতেই মন খারাপ করে দিতে পারো ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২২
এস কাজী বলেছেন: হুম দোয়া কর এরকম গল্প লিখে যাতে মন খারাপ করে দিলেও বেশি বেশি মন ভাল করে দিতে পারি
৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: তুমি রম্য লিখলে বেশি ভালো হবে মনে হয়। কমেন্টে যা যা বলো সবাই মনে হয় হাসতে হাসতে মরে।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
এস কাজী বলেছেন: তুমি যদি লাইভ আমার সাথে আড্ডা দিতা হাসতে হাসতে মরে যেতা। শুধু আমি না, আমাদের ৮-১০জনের একটা ফ্রেন্ড সার্কেল আছে। একেক জনের কথাই হয় জোকস। আর লেগ পুলিং? হাহাহাহা। সে তো অন্য লেভেলের। বাট উই নেভার ক্রস দা ডিসেন্সি।
৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫
শায়মা বলেছেন: আর তুমি যদি মাঝে মাঝে আমাকে হাসি শুরু হবার পর দেখতে তো ভুত ধরেছে ভেবে ভয়েই দৌড় দিতে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১১
এস কাজী বলেছেন: না দৌড় দিব না। কারন আমি কোনদিন ভূূত দেখিনি। তাই ভূত দেখতে কেমন হয় তা দেখার জন্য থাকিয়ো থাকতাম
৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৫
একলা চলো রে বলেছেন: ভালোই। মোটামুটি লেগেছে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১২
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ একলা ভাই মন্তব্যের জন্য
১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২
জেন রসি বলেছেন: ভেবেছিলাম আবার মজাদার কোন গল্প হবে। কিন্তু পড়ে দেখি মন খারাপের গল্প। তবে চমৎকার হয়েছে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
এস কাজী বলেছেন: জিনি মামা নেক্সট টাইম অবশ্যই আপনার মন খারাপ করাব না। হাহাহাহা। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
১১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: গল্পটা ভালো লাগল। সময়করে বানান ভুলগুলো এডিট করে নিবেন প্লিজ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
এস কাজী বলেছেন: প্রবাসী পাঠক ভাই, আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি সময় করে ভুল গুলো বের করে এডিট করে নিব।
১২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
ডাঃ মারজান বলেছেন: ভাই কিভাবে এত ভালো লিখ!
Heart touching
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২২
এস কাজী বলেছেন: এই যে আপনারা এভাবে অনুপ্রেররনা দেন বলেই তো লিখতে পারি
ধনবিদ্যা ডাক্তার ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য
১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
রিকি বলেছেন: ভাঊ হঠাৎ শরতকালে শরৎবাবুর ভূত পেল কেন????
গল্প সুন্দর হয়েছে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
এস কাজী বলেছেন: রিকিপুভাই, এত্তবড় কমপ্লিমেন্ট!!! খুশিতে তো এক পায়ে মোজা আর পায়ে জুতা পইরা হাটতেছি
ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্য
১৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার গরুকাব্য কই????
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
এস কাজী বলেছেন: ৩ তারিখ থেকে ফাইনাল এক্সাম গরুর মত দৌড়াইতেছি। কি বলে ইন্টারন্যাশনাল কর্পোরেট ফাইনান্স
কিচ্ছু বুঝিনা। এখনো বাইরে। ইনশাআল্লাহ আজকের মধ্যে গরু কাহিনী হয়ে যাবে
১৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১২
রিকি বলেছেন: লেখক বলেছেন: রিকিপুভাই, এত্তবড় কমপ্লিমেন্ট!!! খুশিতে তো এক পায়ে মোজা আর পায়ে জুতা পইরা হাটতেছি
ভাই আরেকটা জুতা এবং আরেক খান মোজা কি গরুতে খেয়ে নিয়েছে!!!
নাকি জুতা খুলে মোজা দিয়ে তোরে পিডাইমু বলে কাউকে মারতে গিয়ে রেখে এসেছেন ভুলে !!!!!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
এস কাজী বলেছেন: না আপুভাই, খুশিতে বাকি মোজা আর জুতা হারায়া ফেলসি
১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালোই লেখসেন। চালায় যান। চেষ্টা করলে ভালো হবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
এস কাজী বলেছেন: হামা ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
উপরে সায়মা আপুর প্রতি মন্তব্যে আপনার কথায় বললাম আর আপনি কমেন্ট করলেন ভাল লাগলো
১৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ঝরঝরে গদ্য। কমন প্লটও হলেও ভাষার কারণে গল্পকে অন্য মাত্রা দিয়েছে। শেষটাও । শুভেচ্ছা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা আপু। আপনাদের মত সিনিয়রদের মন্তব্য আরো লেখার প্রেরনা জাগায়
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
প্রামানিক বলেছেন: দুখের কাহিনী। ধন্যবাদ