![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখানে প্রকাশিত লেখা, মন্তব্য, ছবি, অডিও, ভিডিও বা যাবতীয় কার্যকলাপের সম্পূর্ণ দায় শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট প্রকাশকারীর..
সূরা তাকভীরের ছয় নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেন কেয়ামত দিবসে সমুদ্রের পানিতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হবে। আমরা জানি, পানি দিয়ে সাধারনত আমরা আগুন নিভিয়ে থাকি কিন্তু আল্লাহ তায়ালার এই কথাকে যে কারো কাছেই অযৌক্তিক মনে হবে। বিশেষ করে অমুসলিমদের কাছে। হাশি তামাশা বা পাগলের প্রলাপ বলে তারা একে উরিয়ে দিতে পারেন। আপনি যদি বিজ্ঞান সম্পর্কে অল্প কিছু জ্ঞান রাখেন তবে তা আপনার জন্য বুঝা সহজ হবে। আসুন বিজ্ঞানের আলোকে বিষয়টি বুঝার চেষ্টা করি।
আয়াতে বলা হয়েছে وَإِذَا الْبِحَارُ سُجِّرَتْ (ওয়াইযাল বিহারি সুজ্জিরাত)
এখানে سُجِّرَتۡۙ ( সুজ্জিরাত) শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। এর মূল হচ্ছে তাসজীর ( سُجِّرَتۡۙ ) এবং তা থেকে অতীতকালে কর্মবাচ্য এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। সাধারণত চুল্লীতে আগুন জ্বালাবার জন্য ‘তাসজীর’ শব্দ ব্যবহার করা হয়। কিয়ামতের দিন সমুদ্রে আগুন লেগে যাবে, একথাটা আপাত দৃষ্টে বিস্ময়কর মনে হয়। কিন্তু পানির মূল তত্ত্ব ও উপাদান সম্পর্কে ধারণা থাকলে এর মধ্যে কোন কিছুই বিস্ময়কর মনে হবে না। আল্লাহ তাঁর অসীম ক্ষমতা ও অলৌকিক কার্যক্রমের সাহায্যে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের মত এমন দু’টি গ্যাসকে একসাথে মিশ্রিত করে রেখেছেন যাদের একটি আগুন জ্বালায় এবং অন্যটি নিজে জ্বলে। এই দু’টি গ্যাসের সংমিশ্রণে পানির মতো এমন একটি বস্তু সৃষ্টি করেছেন যা আগুন নিভিয়ে দেয়। আল্লাহর অসীম ক্ষমতার একটি ইঙ্গিতই পানির এই মিশ্রণ পরিবর্তন করে দেবার জন্য যথেষ্ট। তখন তারা পরস্পর থেকে আলাদা হয়ে তাদের মূল প্রকৃতি অনুযায়ী জ্বালাবার ও জ্বলার কাজে ব্যাপৃত হবে।
এখানে سُجِّرَتْ শব্দ প্রয়োগের মাধ্যমে আল্লাহ পানি সৃষ্টির উৎসের সন্ধান দিয়েছেন যে, এটি কেবল ঠান্ডা পানীয় নয়। বরং ওটা আসলে দু’টি গ্যাসের মিলিত রূপ। বান্দা এখন এই সূত্র ধরে বের করবে যে, এর মধ্যে কি কি গ্যাস আছে এবং কয়ভাগ করে আছে। এই গবেষণার মাধ্যমেই বান্দা জানতে পারবে কে এই দু’টি গ্যাসকে একত্রিত করে সুপেয় পানিতে পরিণত করল? ল্যাবরেটরী পরীক্ষায় যখন সে সবকিছু জানবে, তখন সে বিস্মিত হয়ে বলে উঠবে- ‘আল্লাহ’। তিনি ব্যতীত এই ক্ষমতা কারু নেই’। জ্ঞানী বান্দা এক গ্লাস পানি বা পানীয় পান করার সময় যখন জানবে যে, জীবন হরণকারী এক গ্লাস আগুনকে তার জন্য জীবনদায়িনী এক গ্লাস পানিতে পরিণত করা হয়েছে, তখন তার দেহ-মন স্বতঃস্ফূর্তভাবে বলে উঠবে- আলহামদুলিল্লাহ ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য’।
কিন্তু দুর্ভাগ্য এই যে, বিজ্ঞানীদের এই মূলব্যান আবিষ্কারকে মানুষ ব্যবহার করছে মানুষের ধ্বংসের কাজে। তারা হাইড্রোজেন দিয়ে বোমা বানাচ্ছে। অথচ সুপেয় পানির অভাবে প্রতি বছর লাখ লাখ বনু আদম অসহায়ভাবে মারা যাচ্ছে।
ক্বিয়ামতের দিন ভূগর্ভে গ্যাসীয় আগুন এবং ভূপৃষ্ঠের সমুদ্রের আগুন মিলিত হয়ে সমস্ত পৃথিবী জ্বলে-পুড়ে একাকার হয়ে নতুন জগত সৃষ্টি হবে এবং সবকিছুই ঘটে যাবে আল্লাহর হুকুমে চোখের পলকে বা তার চাইতে কম সময়ে (ইবরাহীম ১৪/৪৮; লোকমান ৩১/২৮; নাহল ১৬/৭৭)।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০২
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আপনার জ্ঞানের তারিফ করতে হয়। আপনি সত্যিই জ্ঞানের পিতা হতেন যদি ইসলাম না আসতো। আপনার কাছে একটা প্রশ্ন " আপনাকে কে সৃষ্টি করেছে? আপনি কি শুধুই শুক্রানু আর ডিম্বানুর নিষেকের ফলেই হয়েছেন নাকি এর পেছনে কো মহাশক্তির হাত আছে? পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব আছে কথাটাকি বিশ্বাস করেন?
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২০
সেলিম৮৩ বলেছেন: কোরঅানের প্রতিটি শব্দ, বাক্য অাল্লাহর তরফ থেকে এসেছে। অাজ পর্যন্ত কেউ বলতে পারেনি যে, কোরঅানের উমুক অায়াতটি অামার লেখা। একজন নিরক্ষর নবীর পক্ষে এটা করা সম্ভব ছিলোনা ।
সুতরাং রুপকথা, গল্পকথা এগুলো বিরোধীতার খাতিরে বিরোধীতা ছাড়া কিছূই নয়। এই টাইপের লোকগুলা নিজের অস্তিত্ব বোঝেনা। ইবলিস এদেরকে এড়িয়ে চলে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩১
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি আমার লেখাকে সৌন্দর্যমন্ডিত করলো..............
৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২০
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আরো বিস্তারিত ব্যাখ্যা লিখলে ভালো হতো।। ;
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আমার সীমাবদ্ধ জ্ঞান হতে যতটুকু সম্ভব দিয়েছি । ইনশাআল্লাহ আরো অধ্যয়নের সুযোগ পেলে ভালো কিছু জানতে ও জানাতে পারবো
৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আরো বিস্তারিত লিখলে ভালো হবে। তাহলে উতপটাং কথা কেউ বলতে পারবে না। ভালো করে বুঝবে। আপনি বিস্তারিত বিভিন্ন ইসলামিক ব্লগে, বইয়ে পড়ে দেখে আরো কিছু লিখুন।
ভালো, লিখেছেন। এগিয়ে যান। তবে আরো সুন্দর হলে ভালো হয়।।।।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ......আল্লাহ আপনাকে অঢেল কল্যাণ দান করুক। তবে যত ভালো কথায় বলেন না কেন যারা উতপটাং কথা বলার তারা বলবেই..........
৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
⓪ বলেছেন: আপনার যুক্তি ঠিক আছে। এই আয়াতের সরল ব্যাখ্যা সবাই এইভাবেই দেয়। কিন্তু কুরআন যখন নাজিল হয়, তখন তো পানির মূল উপাদান কি - তা আবিষ্কারই হয়নি। তাহলে পানিতে আগুন লাগাবার ব্যাপার নিয়ে তখন কোন আপত্তি আসেনি কেন?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: তখন এই বিষয়টা মূখ্য ছিলো না। কেউ প্রশ্ন করেনি । অধিকাংশই মেনে নিয়েছিল আল্লাহর অস্তিত্ব। এই কথাগুলো তারা আগে থেকেই জানতো কারন এর আগেও তাদের কাছে নবী এসেছিলো। তারা শুধু নতুন নবী মানতে পারছিলো না। কাবা ঘরে তখনকার লোকেরা পূজা করতো বহু দেবতায় বিশ্বাসী ছিলো বলে। তখনকার মানুষ মনে করতো একেককাজ একেক খোদায় করে। এই জন্যই আল্লাহ নবী পাঠিয়ে তাদেরকে এক আল্লাহর ঈবাদত করার জন্য আহবান জানিয়েছেন। আর তাই পানিতে আগুন লাগাবার ব্যাপার নিয়ে তখন কোন আপত্তি আসেনি
৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: আর কত? আয়াত মায়াত দিয়ে দুই চাইরটা টাইম মেশিন, টেলিপোর্ট মেশিন টেশিন বানায়ে ফালান। আবিস্কার হওয়ার পর আপনারা কোরানে সব খুইজ্যা পান, ইহুদি গুলান ক্যাম্নে জানি আগে ভাগেই বুইঝ্যা ফেলে। কুরান বোকা মুসলমানদের উপর নাজেল করা আল্লাহ্র ভুল হইছে, হ্যারা মানেই বোঝে না।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আবিস্কার হওয়ার পর আপনারা কোরানে সব খুইজ্যা পান বিজ্ঞান যা আবিষ্কার করেছে কুরআন তা অনেক আগেই সুন্দর ভাবে বলে দিয়েছে। আমরা হতভাগা মুসলমান শুধু কুরআন তেলাওয়াত আর চুমু খেতেই বেশি পছন্দ করি বলে আমরা এতো কিছু আবিষ্কার করতে পারি না। পারবো কিনা তাও সন্দিহান। তবে বিজ্ঞান যা আবিষ্কার করে তার বাইরে বলতে গেলে আপনি কিনবা চাঁদগাজী টাইপের মেধাবী লোকজন তাকে হেসে উড়িয়ে দেয় এই হলো সমস্যা। যেমন নিজের আপনজন কেউ ভালো পথ দেখালে পছন্দ হয়না কিন্তু বিপদে পরে শিক্ষা পেলে ঠিকই তখন বুঝে আসে। আপনার ভিতরেও যে নিভু নিভু আলো আছে আমি বিশ্বাস করি সেখানেও ঈমানের নূর সৃষ্টি হবে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো ১) বিজ্ঞান এখনো জান্নাত বা জাহান্নাম প্রমান করতে পারে তবে এই ব্যাপারে কুরআনে বলা আছে। বিজ্ঞান প্রমান করার পর আপনি কি ইসলামের পথে আসবেন?
২) ফেরেশতা আছে এই কথা কুরআনে আছে, বিজ্ঞান প্রমান করার পর বিশ্বাস করবেন তো?
৩) কুরআন বলে পৃথিবীর বাইরে প্রানের অস্তিত্ব আছে। বিজ্ঞান এখনো প্রমান করতে পারে নি। প্রমান করার পর কি কুরআন বিশ্বাস করবেন?
৪) সাত আকাশ পরপর সাজানো আছে । প্রত্যেক আকাশেই আআদা আলাদা দরজা ও পাহারাদার আছে। কুরআনের এই কথাও প্রামান করেনি বিজ্ঞান। আপনি কি বিশ্বাস করবেন আল্লাহকে যখন বিজ্ঞান তা প্রমান করবে?
৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: কে বলেছে মুসলমানেরা কিছু আবিস্কার করেনি। ভারতের রাষ্ট্রপতি আব্দুল কালাম একজন বিজ্ঞানী। থেকে শুরু করে চিকিৎসা বিজ্ঞান এর জনক, মুসলিম বিজ্ঞানী কি কম??
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: জি অনেক মুসলমান বিজ্ঞানী আছেন তবে ইদানিংকালে মুসলমানদের অবদান কম, অনেক কম।
৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
অগ্নিবেশ বলেছেন: অত কিছু প্রমানের দরকার নেই, শুধু হুর-পরীর এক খান সেলফি দেখবার পাইলেই আমি ইসলামের পথে আসুম। কথা হইল আপনারা আবার রূপক টুপক বইলা এক এক জন এক এক রকম ব্যাখ্যা করেন, বোধগম্য হয় না।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: অত কিছু প্রমানের দরকার নেই, শুধু হুর-পরীর এক খান সেলফি দেখবার পাইলেই আমি ইসলামের পথে আসুম। ....... আপনার মনটা সত্যিই ইসলামের জন্য আকুপাকু করছে বুঝতে পারছি.....। তবে দেখেন বিজ্ঞান প্রমান করতে পারে কিনা!
আর আসল কথা হলো কোন কাজের পুরষ্কারের জন্য সবাই মন দিয়ে কাজ করে। পুরষ্কার সবসময় র্যাপিং পেপারে মুড়ানো থাকে। হাতে পাবার আগে সাধারনত দেখার সুযোগ থাকে না।
কথা হইল আপনারা আবার রূপক টুপক বইলা এক এক জন এক এক রকম ব্যাখ্যা করেন আসলে আমাদের এই উপমহাদেশে এতাে বেশি রূপকথা-উপকথা চালু আছে যে সেইগুলো শুনতে শুনতে শুনতে সব কথায় রূপক মনে হয়..........
৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪
দিকশূন্যপুরের অভিযাত্রী বলেছেন: বেশ ভাল লাগল পড়ে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন............
১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
অগ্নিবেশ বলেছেন: @মামুন কুমার, ভারতের রাষ্ট্রপতি আবার কবে কইল যে তিনি কোরান পইড়া বিজ্ঞানী হইছেন?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আব্দুল্লাহ আল মামুন বলে নাই যে ভারতের রাষ্ট্রপতি কোরআন পইড়া বিজ্ঞানী হইছেন। আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেছেন যে অনেক মুসলমান বিজ্ঞানী আছে । তার মধ্যে একটা উদাহরন দিছেন মাত্র
১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: দুনিয়া কাঁপানো মুসলিম আবিষ্কারক
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: মুসলিম আবিষ্কারক অনেক আছে কিন্তু তাদের তুলনায় আমরা সংখ্যায় কম
১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: মুসলিম চিকিৎসা বিজ্ঞানী ইবনে সিনা সম্পর্কে ৫ তথ্য।।।যারা বলে মুসলমান মূর্খ, তাদের জন্য
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো লিংকটা..........
১৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: চিকিৎসাবিজ্ঞানে মুসলমানদের অবদান
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: জি এদের কথা আমি জানি তবে আপনার এই লিংকটা আমাকে সাহায্য করবে
১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: মুসলিম বিজ্ঞানীদের নামের তালিকা
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: অনেক উপকারে আসবে আমার...........
১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: @মামুন কুমার, দুনিয়ার সাথে আমিও কেঁপে কেঁপে উঠলাম, এই সব বিজ্ঞানীরা ধর্মে মুসলমান খুবই ভালো কথা। ভালো মনের মুসলমান এখনো দুনিয়ায় অনেক আছে, তেমন বিধর্মীদের মাঝে অনেক ফাজিল ফক্কড় আছে। এই পর্যন্ত আমি ক্লিয়ার। কিন্ত দুনিয়া কাঁপানো এই বিজ্ঞানীরা কি কোরান পইড়া বিজ্ঞানী হইছে? আমি শুধু এটাই জানতে চাই।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: কিন্ত দুনিয়া কাঁপানো এই বিজ্ঞানীরা কি কোরান পইড়া বিজ্ঞানী হইছে? আমি শুধু এটাই জানতে চাই। জ্ঞানের মূল উৎস কোরআন। খোজ নিয়ে দেখেন বর্তমান সময়ের বিজ্ঞানীরা মুসলিম না হলেও অবশ্যই কুরআন থেকে সূত্র নিয়েই রিসার্চ করে। অবশ্যই কোরআন পড়ে বিজ্ঞানী হইছে.........
১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মুসলিম হিসেবে কেয়ামত অস্বীকার করার কোন উপায় নেই।
এগুলো সবই সত্য এবং ঘটবে।
কিছু কিছু মানুষের হাস্যকর মন্তব্য দেখে অবাক লাগে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০১
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাইজান........ সব কালেই আবু জেহেলের মতো কিছু লোক থাকবেই। তারা চ্যালাপ্যালারা বিরোধিতা করবে এটাই স্বাভাবিক
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: তাদের কথাকে হেসে একেবারে উরিয়ে দেয়া যাবে না, তাদের কাছে ইসলামের আলো পৌছে দেয়াটায় আসল কাজ। তাদেরকে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। তারা যথেষ্ট জ্ঞান রাখেন............
১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: জ্ঞানের মূল উৎস কোরআন। খোজ নিয়ে দেখেন বর্তমান সময়ের বিজ্ঞানীরা মুসলিম না হলেও অবশ্যই কুরআন থেকে সূত্র নিয়েই রিসার্চ করে। অবশ্যই কোরআন পড়ে বিজ্ঞানী হইছে........
---- লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ। রূপক টুপক ত্যানা না প্যাঁচায়ে সত্য বলার জন্য। দোয়া করেন আল্লাহ্ যেন আমার হেদায়েত দান করেন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।রূপক টুপক ত্যানা না প্যাঁচায়ে সত্য বলার জন্য।........আমি আসলে রূপক টুপকে বিশ্বাসী না.......... দোয়া করি আল্লাহ্ যেন আপনাকে হেদায়েত দান করেন। ........আমিন
১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ‘সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য’।
.....................................................
মুসলমানদের জন্য এটাই যথেষ্ট ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আপনি সুন্দর বলেছেন.....। কিন্তু অমুসলিমদেরকে বুঝাতে গেলে এটা যথেষ্ট নয়..।
১৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০০
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সাত সাগরের মাঝি 2 - জনাব,যখন NASA-র বিধর্মী বিজ্ঞানীদের space lander মঙ্গলগ্রহে সফলভাবে অবতরণ করেছে, তখন আপনারা আছেন অনাগত কেয়ামতের পানিতে আগুন ধরার কিছ্ছা-কাহিনি নিয়ে।
সারা জীবন কোরআন তেলওয়াত করে হাইড্রোজেন অথবা অক্সিজেন সম্পর্কে জানতে পারবেন ? পানির রাসায়নিক সংকেত যে H2o সেটা কি কোরআন থেকে আবিষ্কৃত হয়েছে ?
বিজ্ঞানের ধর্মের দরকার নেই কিন্তু ধর্মের দেখছি বিজ্ঞানের বড় দরকার !
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন:
সারা জীবন কোরআন তেলওয়াত করে হাইড্রোজেন অথবা অক্সিজেন সম্পর্কে জানতে পারবেন ? পানির রাসায়নিক সংকেত যে H2o সেটা কি কোরআন থেকে আবিষ্কৃত হয়েছে ?
এটা খুবই ছোট বিষয়। ক্লাশ নাইন থেকে সাধারনত বিজ্ঞানের মূলপাঠ শুরু হয়। এখন চিন্তা করুন তো ক্লাশ নাইন থেকে শুরু করে পিএইচডি পর্যন্ত কতোগুলো বিজ্ঞানের বই পড়েছেন! এখনো পড়ছেন, ভবিষ্যতে পড়বেন। এতো কিছু বিস্তারিত বলতে গেলে পৃথিবীর সব মানুষকে শুধু কোরআন পড়েই দিন পাড় করতে হবে। অন্যকিছু করার সময় পাবে না। আপনি নিশ্চয় লক্ষ করবেন যত বড় বড় বিজ্ঞানী আছেন সবার মাথায় বড় বড় চুল। তারা পানিকে দু'ভাগ করতে গিয়েই নিজেদের দাড়ি চুল কামাবার সময় পাচ্ছেনা। আরাে বিস্তারিত সব বলে দিলে সাত আসমান জমীন মিলেও বর্ণনা শেষ হতো না...। আর এতো যে বই পড়েছেন কোন গ্রন্থে কি লেখা আছে এটা পূর্ণাঙ্গ ? কোরআনে শুধু হিন্টস দেয়া আছে। আর সেজন্যই আল্লাহ কোরআন নাজিলের শুরুতেই বললেন ''পড়''। ইসলাম জ্ঞানীদের ধর্ম, কোরআন গুনী লোকের জন্য রিসার্চের বিষয়। মুসলমান যারা কোরআন নিয়ে গবেষণা করে এমন সংখ্যা খুবই সামান্য।
বিজ্ঞানের ধর্মের দরকার নেই কিন্তু ধর্মের দেখছি বিজ্ঞানের বড় দরকার !
আপনি বিপরীতটা বুঝেছেন। এই অজ্ঞতাটা আপনার নয়। এই জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাটা আমাদের, আমার, আমরা যারা কুরআনের কথা বলি তাদের। আমরা আপনাকে বা আপনাদেরকে বুঝাতে পারিনি। আমাদেরকে ক্ষমা করবেন।
বিজ্ঞানের প্রসঙ্গ কখনোই আনা লাগতো না যদি না আপনাদের মতো জ্ঞানী লোক না থাকতো। আপনাদের হেদায়াতের জন্যই এত সব উপমা। কিন্তু দূর্ভাগ্য, আপনারা কোরআন না পড়েই মন্তব্য করেন। পড়তেও চান না বুঝতেও চান না। আসল কথা হচ্ছে বিরোধিতা করে মজা পান বলেই বিরোধিতা করেন। কারন বিরোধিতা করলে ভাইরাল হওয়া যায়।
একটা প্রশ্ন: আপনি কি কোরআন কখনো পড়েছেন? নাকি মানুষের মুখে মুখে শুনেছেন?
আপনাদের মতো জ্ঞানী লোক যদি শুধু মানুষের মুখে মুখে শুনেই সব মেনে নিত তাহলে দুনিয়াতে একটাও অমুসলিম থাকতো না।
আপনি যদি সত্য জানতে চান নিজে পড়ুন। কোন এক জায়গা থেকে একটু শুনেই সব কিছু বুঝা সম্ভব না। আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুঝ দান করুন..। আমিন
২০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫
নয়া পাঠক বলেছেন: সুবহানাল্লাহ্। অনেক সুন্দর একটি পোষ্ট। সুন্দর বিশ্লেষণ, একদম সঠিক। কোরআন নাজিল হয়েছে প্রায় ১৫০০ বছর পূর্বে। আর তা যে জ্ঞানের মহাসমুদ্র, বিজ্ঞানের মহাভান্ডার, জীবন পরিচালনার সহজ সুন্দর ও সাবলীল পথনির্দেশক সে কথাও তো কোরআনেই বলা আছে, প্রমাণ সহ। কে বিশ্বাস করল, কে করল না, তাতে কারও কোন তর্কে জড়িয়ে পড়া উচিত নয়। কারণ 'নিশ্চয় আল্লাহ অবিশ্বাসীদের চোখে ও কানে এমনভাবে সিল করেছেন, তাদের বুদ্ধির বিকাশ ও চিন্তা শক্তিকে এমনভাবে বন্দী করে রেখেছেন যে, কোন ভাবেই সেই সিলমোহরকৃত/আটককৃত দৃষ্টি অবরোধকৃত চিন্তাশক্তি আল্লাহ না চাইলে কারও পক্ষেই ঠিক করা সম্ভব নয়।'
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ .......আল্লাহ সবাইকে আপনার মতো হেদায়াত দিন। সঠিক জিনিস বুঝার মতো জ্ঞান দিন। আমরা যারা কোরআনের কথা বলতে চেষ্টা করি আমাদের সবর ও জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন.......।আমিন......
২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: কেয়ামতের আগেই আমি মরে যাব। কাজেই কেয়ামত নিয়ে আমার মাথা ব্যথা নাই। হি হি হি---
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: প্রিয় রাজীব নূর ভাই, আমরা বর্তমানে যারা দুনিয়াতে আছি কেউই কেয়ামত অবধি বেঁচে থাকবো না এটা অনেকটাই নিশ্চিত। তার পরেও আমরা ভাবি কেয়ামত নিয়ে কয়েকটা কারনে........
(১) কেয়ামতের আগে মরে গেলেও ইস্রাফিল (আ.) এর শিঙ্গার ২য় ফুঁৎকারে আমরা সবাই কেয়ামতের ময়দানে উঠবো। উঠতেই হবে। অবশ্য পুনরুত্থানে বিশ্বাসী না হলে এই কথা কোন কাজেই লাগবে না।
(২) আমাদের সব কাজের হিসাব দিতে হবে। কেয়ামতের কথা চিন্তা করলে অন্তর নরম হয়, পাপকাজ কম হয়। নেক আমলে মন ভালো লাগে।
(৩) কেয়ামতের অবস্থা সবাই দেখতে পাবে। এখন যতই আমরা তামাশা করি সেদিন জারিজুরি সব বৃথা যাবে
২২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪
ব্লু হোয়েল বলেছেন: আল হামদুল্লিাহ ! অসম্ভব ভাল পোষ্ট । আল্লাহ আপনাকে উত্তম কিছু দান করুন ।
একটু যোগ করছিঃ
বছর দু’য়েক আগে মেডিক্যাল সায়েন্সের সাথে অটোফেজি বা রোজা-র পরিচয় হয়েছে । ২০১৬ সালে জাপানের চিকিৎসক ওসিলেরিও সুমি অটোফেজি আবিষ্কারের জন্য নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন ।
পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ বলেন, “ হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর ফরজ ছিল, যাতে তোমরা পরহেজগারি (আল্লাহওয়ালা) হতে পারো।” সূরা বাকারা- আয়াত- ১৮৩)
এখন আপনি যদি রোজার উপর উপর কোন নিবন্ধ প্রচারিত হয় তাহলে বস্তুবাদীরা বিজ্ঞানকেই প্রাধান্য দেবে ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: এখন আপনি যদি রোজার উপর উপর কোন নিবন্ধ প্রচারিত হয় তাহলে বস্তুবাদীরা বিজ্ঞানকেই প্রাধান্য দেবে । ঠিক বলেছেন ভাইজান। আসলে তাহাদের চুলকানি সব জায়গাতেই। আপনার কথা ভালো লাগছে..........
২৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৭
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সাত সাগরের মাঝি 2- জনাব, বার বার কোরআন পড়ার উপদেশ দিচ্ছেন । তো, গত চৌদ্দশ বছর ধরে লাখ লাখ মুসলিমরা কোরআন শরীফ পড়ছে, হেফজ করছে, হাফিজ হচ্ছে, ভলিউম ভলিউম তাফসীর গ্রন্থ রচনা করছে । ফায়দা কি হচ্ছে ?
আজকের আধুনিক পৃথিবীর জ্ঞান-বিজ্ঞান,তথ্য ও
প্রযুক্তি,অর্থনৈতিক-সামরিক শক্তিতে মুসলিমদের অবস্থান কোথায় ?
নাকি মুসলিমরা চরিত্রগত দিক থেকে অমুসলিমদের চাইতে উন্নত হতে পেরেছে ? না মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে পারছে ?
কিছ্ছা-কাহিনি বাদ দিয়ে বাস্তবতা বুঝতে শিখুন । আর বিজ্ঞান সাধনায় বিন্দুমাত্র অবদান না রেখে , বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মগ্রন্থকে justify করা উচিত নয়।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: বার বার কোরআন পড়ার উপদেশ দিচ্ছেন । তো, গত চৌদ্দশ বছর ধরে লাখ লাখ মুসলিমরা কোরআন শরীফ পড়ছে, হেফজ করছে, হাফিজ হচ্ছে, ভলিউম ভলিউম তাফসীর গ্রন্থ রচনা করছে । ফায়দা কি হচ্ছে ? আমরা শুধু পড়েই যাচ্ছি। কোরআনের বিধান মতে কাজ করছিনা বলেই ফায়দা কম হচ্ছে। আপনি শিক্ষিত একজন মানুষ। আপনার পড়া শুধু পড়া নয় রিসার্চ হবে। আপনি প্রতিটা আয়াত নিয়ে চিন্তা করবেন। কিন্তু আমাদের মতো সাধারন মুসলিম হাজার বার কোরআন পড়েও কিছু আবিষ্কার করতে পারবো কিনা সন্দেহ। আপনার কথায় যে তীব্রতা আমি দেখেছি ইসলামের জন্য ইহা খুব প্রয়োজন।
আজকের আধুনিক পৃথিবীর জ্ঞান-বিজ্ঞান,তথ্য ও
প্রযুক্তি,অর্থনৈতিক-সামরিক শক্তিতে মুসলিমদের অবস্থান কোথায় ? অবস্থান নেই বললে ভুল হবে। আছে। তবে তা এতো অল্প যে মাঝে মাঝে তা ইলেক্ট্রনিক মাইক্রোস্কোপেও ধরা কষ্টকর হয়ে যায়। কুরআন হেফজ করাতে পূণ্য হয় তবে জাতির জন্য দুনিয়াবী লাভ তাতে কম। একারনেই আজকের আধুনিক পৃথিবীর জ্ঞান-বিজ্ঞান,তথ্য ও প্রযুক্তি,অর্থনৈতিক-সামরিক শক্তিতে মুসলিমদের অবস্থান দেখা যায় না।
নাকি মুসলিমরা চরিত্রগত দিক থেকে অমুসলিমদের চাইতে উন্নত হতে পেরেছে ? না মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে পারছে ? কিছু মানুষ আছে যারা খুব ভালো। তারা ক্যামেরার সামনে নেই। বর্তমানে পৃথিবীর কোথাও কোন দেশেই ইসলাম প্রতিষ্ঠা নেই। চরিত্রগত দিক দিয়ে কোন কোন ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই দূর্বল একথা ঠিক কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি আল্লাহকে। একদিন ক্ষমা পাবার আশা করি। আপনি তো আর আল্লাহকে বিশ্বাস করেন না!
কিছ্ছা-কাহিনি বাদ দিয়ে বাস্তবতা বুঝতে শিখুন । কিচ্ছা কাহিনী ছাড়া কোথায় চলে? ইতিহাসের মোটা মোটা কিতাব কেন পড়া হয় ভার্সিটিগুলোতে? সাহিত্যে কেন নোবেল পুরষ্কার দেয়া হয় ?
আর বিজ্ঞান সাধনায় বিন্দুমাত্র অবদান না রেখে , বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মগ্রন্থকে justify করা উচিত নয়। এই অংশটুকু নিছক আপনার বিরোধী মানসিকতা থেকে বলা । আপনি মুক্ত মনা নন..................
২৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩
সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: জাযাকাল্লাহ খাইরান...........
২৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭
সমালোচক মন্তব্যকারী বলেছেন: যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি' প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ (সগিরা) গুনাহ থাকলেও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। -সহিহ বোখারি: ৭/১৬৮
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০০
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। সুন্দর হাদীসটি অনেক আগে পড়েছিলাম। নতুন করে স্মরণ করিয়ে দিলেন। ভালো লাগলো
২৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আল্লাহর ক্ষমতা অপরিসীম। আল্লাহ মহান। আপনার লেখাটা যথেষ্ট তথ্যবহুল।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থান দান করুন...........
২৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ইসলামী জ্ঞান একেবারেই কম। জন্ম ও বেড়ে ওঠা যে কারণেই হোক শেখার বেশি সুযোগ হয়ে ওঠেনি। পরবর্তীকালে পেশাগত কারণে ও এখনো তেমন আর আগ্রহ নেই। কিন্তু গ্রামে গেলে আমার ইসলামিক কালচারকে অনুসরণ করতে হয় । সম্মান জানাই ধর্মপ্রাণ মানুষকে এবং তাদের আবেগকে। কাজেই আমি কিয়ামতে বিশ্বাস করি। ঠিক এই কারণেই লেখাটি আমার বেশ ভাল লেগেছে। পোস্টে প্লাস++
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে জান্নাত দিবেন, আপনার হৃদয় মাটি অনেক ঊর্ভর... শুধু গাছ লাগানোর অপেক্ষা
২৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমি একটু বিস্তারিতভাবে দেয়ার চেষ্টা করলাম। এতবড় লেখা টাইপ করা বেশ সময়ের ব্যাপার আবার কিছু আরবী শব্দ এবং বাক্যও আছে, তাই টাইপ না করে তাফসীরে মাআরেফুল ক্বোরআনের এই আয়াতের ব্যাখ্যাটা স্ক্রীনশট আকারে দিলাম।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: এই অনুবাদটি আমার অনেক ভালো লাগছে..... আমাকে কি পিডিএফ কপি দেয়া যাবে
২৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
ব্লু হোয়েল বলেছেন: সত্যি কথা বলতে গেলে আমরা আল-কুরআন বলতে বুঝি যা তা হচ্ছে সালাতে কয়েক আয়াত তেলওয়াত করা ।
বাকি সময় কুরআনকে গিলাফ বন্দী করে সুন্দর করে ঘরে সাজিয়ে রাখা ।
সূরা বনি ইসরাইলের ৮২ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন ,
وَنُنَزِّلُ مِنَ الْقُرْآنِ مَا هُوَ شِفَاء وَرَحْمَةٌ لِّلْمُؤْمِنِينَ وَلاَ يَزِيدُ الظَّالِمِينَ إَلاَّ خَسَارًا
আমি কোরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত।
গুনাহগারদের তো এতে শুধু ক্ষতিই বৃদ্ধি পায় ।
তাহলে আল-কুরআন চিকিৎসা বিজ্ঞান এতে আমরা বিশ্বাসীদের কোন দ্বিমত আছে বলে মনে করি না ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আপনার তথ্যবহুল মন্তব্য অসাধারন লাগলো.....
৩০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সমালোচক মন্তব্যকারী- জনাব,"সুবাহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি" প্রতিদিন একশবার পাঠ করলে যদি সমুদ্রের ফেণা পরিমাণ গুনাহ্ মাফ হয় তবে -
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলে আটকে থাকা হাজার হাজার অপরাধীদের প্রতিদিন সরকারি উদ্যোগে যিকির করানো উচিত।
আপনাদের এই সব ফালতু উপদেশের কারণেই মুসলিমরা নামাজ পড়ে পড়ে মাথায় কাল দাগ ফেলে, আবার অবলীলায় ঘুষ খায়, ধর্ম-কর্ম করে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৪
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আল্লাহর জিকির নিজের জন্য আর অন্যান্য কাজ মানুষের ঊপকারের জন
৩১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
জাহিদ হাসান বলেছেন: কেয়ামতের দিন কি খালি আমাদের গ্রহই ধ্বংস হবে নাকি আমাদের নক্ষত্রের সব গ্রহই হবে?
খালি কি আমাদের নক্ষত্রই হবে নাকি আমাদের পাশের নক্ষত্র প্রক্সিমা সেঞ্চুরিও হবে?
নাকি আমাদের পুরো গ্যালাক্সি মিল্কিওয়ে ধ্বংস হবে?
এই প্রশ্নগুলো যদি কখনও আপনার মাথায় কখনও আসতো তবে আপনি এর উত্তরও খুজেঁ পেতেন। আর এইরকম একটা ফালতু পোস্ট দিতেন না।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৬
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ঘারত্যারা লোকের ভাগ্যে হেদায়েত জোটে না.... এমন লোকের অবস্থা হয় ফেরাঊনের মতো
৩২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
মাহিরাহি বলেছেন: উইকিপিডিয়ার বিজ্ঞান আর্টিকেলে গেলে দেখতে পারবেন।
মুসলিম শব্দটি দুইবার এবং ইসলাম শব্দটি (ইসলামিক গোল্ডেন এজ সমেত) দুইবার এসেছে।
সেটি এসেছে মুসলমানদের অবদানের জন্য।
After the fall of the Western Roman Empire, knowledge of Greek conceptions of the world deteriorated in Western Europe during the early centuries (400 to 1000 CE) of the Middle Ages[5] but was preserved in the Muslim world during the Islamic Golden Age.[6] The
The recovery and assimilation of Greek works and Islamic inquiries into Western Europe from the 10th to 13th century revived natural philosophy,[5][7] which was later transformed by the Scientific Revolution that began in the 16th century[
The House of Wisdom was established in Abbasid-era Baghdad, Iraq,[58] where the Islamic study of Aristotelianism flourished. Al-Kindi (801–873) was the first of the Muslim Peripatetic philosophers, and is known for his efforts to introduce Greek and Hellenistic philosophy to the Arab world.[59] The Islamic Golden Age flourished from this time until the Mongol invasions of the 13th century. Ibn al-Haytham (Alhazen), as well as his predecessor Ibn Sahl, was familiar with Ptolemy's Optics, and used experiments as a means to gain knowledge.[d][60][61]:463–65 Furthermore, doctors and alchemists such as the Persians Avicenna and Al-Razi also greatly developed the science of Medicine
খ্রীষ্ট ধর্মের নাম একবার এসেছে, তবে শুধুমাত্র এটি উল্লেখ করার জন্য যে ইউরোপ খ্রীষ্ট সমাজে পরিণত হয়েছে।
By the eleventh century most of Europe had become Christian; stronger monarchies emerged; borders were restored; technological developments and agricultural innovations were made which increased the food supply and population
https://en.wikipedia.org/wiki/Science
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: এই পোস্টটি আমাকে অনেক কাজে দিবে.....অনেক ধন্যবাদ
৩৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৪
আরোগ্য বলেছেন: দারুণ একটি পোস্ট। খুব ভাল লাগলো।
ইসলামিক পোস্টে যারা উসকানিমূলক মন্তব্য করে আমি সেগুলো গ্রাহ্য করি না। তাদের কাছে ইসলাম হল তামাশার জিনিস। দুঃখজনক !
এরকম পোস্ট আরও চাই। শুভ কামনা রইলো।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১০
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আবু জেহেলদের যতই বুঝান ওরা বুঝবে না.... দোআ করবেন আমার জন্য
৩৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯
পুকু বলেছেন: আপনার মতো লোকেরা মুসলিম ধর্মটাকে হাসির খোরাক বানাচ্ছেন!!! টিভিতে কমেডি শো করেন খুব পপুলার হয়ে যাবেন!!!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আপনার নামের সাথে মন্তব্যের অনেক মিল আছে..... আপনি কি কমেডি করেন???
৩৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৮
ফেইরি টেলার বলেছেন: আপনার লেখাটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। আপনি নেগেটিভ মন্তব্যে হতাশ হবেন না ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আল্লাহ যেন আমাকে ধৈর্য্য ধরার তাওফিক দেন . দোয়া করবেন ভাই
৩৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০০
নজসু বলেছেন:
আস সালামু আলাইকুম।
সূরা আত-তাকভীর এর আয়াত নং ৬ এর সুন্দর তাফসীরের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
অনেকের বিভ্রান্তির অবসান ঘটবে।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ওয়ালাইকুমুসসালাম.......... আপনার অন্তর খুবই ভালো। আল্লাহ আপনার ভালো করবেন
৩৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৪
রাফা বলেছেন: চমৎকার সহজ ও সরল ভাষয় বর্ণনা করার জন্য ধন্যবাদ।কোরানই হলো পৃথিবির সবচাইতে বড় বিজ্ঞান শিক্ষার আধার।মুসলমানেরা এর চর্চা সবচাইতে কম করে বলেই আমাদের উন্নতি এত ধির।
ধনবাদ,সা.সা.মাঝি -২ ।আশা করি আরো অনেক কিছুর বর্ণনা আপনার কাছ থেকে পাবো ; আল-কোরআনের আলোকে।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: নরম মাটিতেই ফলবান বৃক্ষ জন্ম, কিছু মানুষ চিরকালই অজ্ঞ থাকে........... ধন্যবাদ আপনাকে
৩৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৩
অয়োমল_মুবিন বলেছেন: সূরা ইয়াসিনের দ্বিতীয় নাম্বার আয়াত "অল্ ক্বর্ আ-নিল্ হাকীম্" যার বাংলা অনুবাদ "বিজ্ঞানময় কুরআনের শপথ"। অর্থাৎ পবিত্র কোরআন একটা বৈজ্ঞানিক যুক্তিযুক্ত সম্পন্ন গ্রন্থ। এটা কোনো বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ বা রিসার্চ পেপার নয়। এটা একটা ধর্মগ্রন্থ।
সো, কোরআন পড়ে মুসলমানদের বৈজ্ঞানিক হতে হবে এটা একটা হাস্যকর যুক্তি বা কথা।
যেহেতু আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনেই একে বিজ্ঞানময় বলেছেন সো কোরআনের আয়াত গুলি আধুনিক বিজ্ঞান কিভাবে সমর্থন করে তা নিয়ে লেখা বা আলোচনা যুক্তি যুক্ত এবং এইখানে লেখক একটি আয়াতের খুব সুন্দর ব্যাখ্যা দেয়ার চেস্টা করেছেন। তার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।---চালিয়ে যান।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন ......ভালো লাগলো
৩৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৪
কাগজের নাও বলেছেন: যারা এই দুনিয়াতে রিয়েল টাইম হারামী, তাদেরকে ট্রস ট্রস করে মেরে কাঠির মতো সোজা রাখার জন্যেই যুগ যুগ ধরে ধর্ম তৈরি হয়ে এসেছে। মানুষ নিজের প্রয়োজনেই ধর্ম তৈরি করেছে, করছে, করবে। কিন্তু রিয়েলিটি হলো, তোমার মতো যারা জান্নাতে গিয়ে হুর পরী লাগানোর জন্যে উদগ্রীব, যাদের জিহবা দিয়ে লালা ঝড়ছে হুর পরী খাবার জন্যে, তারা বিভিন্ন ব্যাখ্যা খুঁজে ধর্মকে ব্যাখ্যা করো, ধর্মকে জায়েজ করো, হালাল করো। আবার তোমার মতো সস্তা কিছু বাংলাদেশী ধর্মের নামে ব্যবসাও করো। এইসব ফালতু প্যাঁচাল বন্ধ করে ব্লগে হিট বাড়ানো ছেড়ে 'মানবতার' ধর্মে আসো। মনে রেখো তোমাদের ওই ইসলামের নামে যেভাবে তোমরা খ্রিস্টান, ইহুদি, হিন্দুসহ অন্যান্য ধর্মকে ছোট করছো, এই খ্রিস্টান, ইহুদিদের খয়রাত আর দয়াতেই বাংলাদেশে বেঁচে আছো তোমরা। বোকাচোদা কোথাকার!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ট্রস ট্রস করে মেরে কাঠির মতো সোজা রাখার জন্যে ইসলাম এসেছে। কেয়ামতে আপনার কথার জবাব পাবেন। অপেক্ষা করেন।
৪০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ! জাযা'কাল্লাহ খায়রান ! এ পোস্ট টি দেয়ার কারনে জানতে পারলাম যে ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলতে তথাকথিত মানবতাবাদী (আসলে নাস্তিক / ইসলামভীত কাপুরুষ)দের জানতে পেতাম না ! আমার বেশকিছু পরিচিত এমন বীরপুরুষ আছে কিন্তু কাউকে এমন ভালগার হতে দেখিনি ! এরা স্বল্পবিদ্যা ভয়ন্করী ! কোরআন একটা বৈজ্ঞানিক যুক্তিযুক্ত সম্পন্ন গ্রন্থ। এটা কোনো বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ বা রিসার্চ পেপার নয়। এটা একটা ধর্মগ্রন্থ। এসব তাদের মাথার উপর দিয়ে যাবে !
ইন্নাল্লাহ মা আস্ সাবেরীন !
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ইসলামের শত্রুরা চিরকালই ইসলামের নাম শুনলে তাদের অশ্রাব্য ভাষা ব্যাবহার করে......। আল্লাহ ওদেরকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিবেন
৪১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এই অনুবাদটি আমার অনেক ভালো লাগছে..... আমাকে কি পিডিএফ কপি দেয়া যাবে
অবশ্যই দেয়া যাবে। আপনি এই লিংকে প্রবেশ করে পুরো আট খন্ডই ডাউনলোড করতে পারবেন। Click This Link
আর ডাউনলোড সম্ভব না হলে মেইল অ্যাড্রেস দিলে আমি পাঠিয়ে দিতে পারব।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: সুবহান আল্লাহ.......... আল্লাহ নিশ্চয়ই আপনাকে এর প্রতিদান দিবেন। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা রেখে গেলাম
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমুদ্রের নীচে মিথেন গ্যাস আছে ফ্রোজেন অবস্হায়, সেটা থেকে আগুন লাগতে পারে; আগ্নেয়গিরির কারণে আগুন লাগতে পারে। তবে, কেয়ামত একটি রূপকথা; আগের দিনে, যারা সৌর জগত বুঝতো না, তখন থেকেই কেয়ামত ইত্যাদির গল্প অনেক ধর্মে যোগ হয়েছে।