নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দুলিতেছে তরী, ফুলিতেছে জল, ভূলিতেছে মাঝি পথ,. ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মৎ?

সাত সাগরের মাঝি ২

এখানে প্রকাশিত লেখা, মন্তব‍্য, ছবি, অডিও, ভিডিও বা যাবতীয় কার্যকলাপের সম্পূর্ণ দায় শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট প্রকাশকারীর..

সাত সাগরের মাঝি ২ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা কেমন মুসলমান?-০৪

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫২



(১) যাকাত ফরয হয়েছে, দিবেন ভাল কথা। দেন কোন সমস্যা নাই। কিন্তু সবচেয়ে নিম্নমানের কাপড় কিনে "যাকাতের কাপড়" নামে চালিয়ে দেবার মানে কি? ছেলে খেলা পাইছেন ইসলামকে। যখন যাকাতের কাপড়ের জন্য গিয়ে অনেক মানুষ মারা যায় তাদের দায়ভার কে নেয়? এইভাবে যাকাতের কাপড় বিলি করা মানে ইসলামের আদেশের সাথে তামাশা করে ছাড়া কিছুই নয়। গরীব দু:খীদেরকে চরম ভাবে হেয় করা হয়। আপনি যাকাতের টাকা এমন ভাবে দিন যাতে তাকে আর যাকাতের জন্য হাত পাততে না হয়। যখন দেখি "এখানে যাকাতের কাপড় পাওয়া যায়" এমন লেখা দোকানে ঝুলে তখন ভাবি যাকাত কি গরীবের প্রতি দয়া দেখিয়ে দিচ্ছি নাকি তাদের অধিকার মনে করে দিচ্ছি?

(২) আপনি মসজিদের হুজুর। আপনার যথেষ্ট সম্মান আছে এলাকায়। মাশাআল্লাহ দাওয়াতের অভাব হয়না। রমজানে তো রিতিমতো ডায়রি মেইনটেইন করতে হয়। বিয়ের দাওয়াত হলে তো আলহামদুলিল্লাহ বখশিশ ভালোই উঠে। একবারও কি ভেবেছেন আপনি যে বিয়ের দাওয়াত খাচ্ছেন সেই বিয়েটা শুদ্ধ হচ্ছে কিনা? এখনকার বিয়েতে গেলে কোনটা বউ আর কোনটা যে শ্যালিকা তাতো চেনাই কঠিন। এমন ভাবে অর্ধউলঙ্গ হয়ে সাঁজগোজ করবে তাতে করে শয়তানও তাদের দেখে লজ্জায় মুখ ঢাকে। আর আমাদের হুজুর মশাই সুন্দর ভাবে খেয়ে দেয়ে আসলেন। কোন প্রতিবাদ তো দূরের কথা নসিহতও করলেন না।

(৩) ঈদ এলেই যেন ছায়াছবি মুক্তির ধুম লেগে যায়। তাও আবার শুভমুক্তি। ছবির শুরুতে আবার ''বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম" লেখা থাকে। ঈদের নামাজ শেষ করেই ছবি দেখার কি যে আনন্দ! তখন ভাবি, কুরবানীর ঈদ থেকে কি আমরা আমাদের মনের পশুত্বকে কুরবানী দেবার শিক্ষা নিতে পেড়েছি? রমজানের মাসে রোজা রেখে কি আমাদের কােন লাভ হয়েছে?

(৪) সারা রাত ওয়াজ নসিহত শুনলেন আর বাড়িতে এসে ফজরের সময় নাক ডেকে ঘুমালেন। কি লাভ হলো? যে ওয়াজ আপনাকে ঐ দিনই পরিবর্তন করতে পারলো না তা কি ভবিষ্যতে কোন কাজে দিবে? এখনকার ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয় মসজিদ মাদ্রাসার উন্নয়নের লক্ষে। মানুষের ঈমানের উন্নয়নের লক্ষে মাহফিল হচ্ছে না। মসজিদ মাদ্রাসার উন্নয়ন ঠিকি হচ্ছে কিন্তু ঈমানের কোন উন্নয়ন হচ্ছে না। মসজিদগুলো উপরের দিকে যাচ্ছে আর আমাদের ঈমান হিমাঙ্কের এতোটাই নিচে যে কোন স্কেলেই তা ধরছে না। আমরা মসজিদের গম্বুজ বা মিনার নিয়ে গর্ববোধ করছি। অথচ আমাদের উচিত ছিল ঈমানের উন্নতি নিয়ে শোকরিয়া আদায় করা।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

রাঘব বোয়াল বলেছেন: খাঁটি কথন

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১০

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: এগুলোর পরিবর্তন জরুরী.............

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: “মানুষের হিসাব নিকাশের সময় নিকটবর্তী অথচ তারা বেখবর হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।” (সুরা আম্বিয়া, ২১ : ১)

সুতরাং যখন নির্ধারিত সময় আসবে এবং জগৎসমূহের স্রষ্টার সম্মুখে মানুষের দাঁড়ানোর সময় নিকটবর্তী হবে:



“শিংগায় ফুৎকার দেয়া হবে — একটিমাত্র ফুৎকার এবং পৃথিবী ও পর্বতমালা উত্তোলিত হবে ও চূর্ণ বিচূর্ণ করে দেয়া হবে।” (সুরা হাক্কাহ, ৬৯ : ১৩-১৪)

তখন যা অবশ্যম্ভাবী তা ঘটবে এবং বিচার দিবস নিকটে আনা হবে এবং প্রকৃত সত্যকে প্রকাশ করা হবে এবং চূড়ান্ত ঘন্টার আগমন ধ্বনিত হবে:



“এটা তো হবে কেবল এক মহা মহানাদ। সে মুহূর্তেই তাদের সবাইকে আমার সামনে উপস্থিত করা হবে।”(সুরা ইয়াসীন, ৩৬ : ৫৩)

এবং তারা



“কবর হতে তাদের পালনকর্তার দিকে ছুটে চলবে।” (সুরা ইয়াসীন, ৩৬ : ৫১)

দ্বিধাগ্রস্তভাবে এবং দ্রুততার সাথে, তারা বলবে:



“হায় আমাদের দুর্ভোগ! কে আমাদেরকে নিদ্রাস্থল থেকে উত্থিত করল? (তাদেরকে বলা হবে) : রহমান আল্লাহ তো এরই ওয়াদা দিয়েছিলেন এবং রাসূলগণ সত্য বলেছিলেন।” (সুরা ইয়াসীন, ৩৬ : ৫২)




“সুতরাং মৃদু গুঞ্জন ব্যতীত তুমি কিছুই শুনবে না।” (সুরা ত্বহা, ২০ : ১০৮)

তখন গলা শুকিয়ে যাবে সুতরাং



“এটা এমন দিন, যেদিন কেউ কথা বলবে না এবং কাউকে তওবা করার অনুমতি দেয়া হবে না।” (সুরা মুরসালাত, ৭৭ : ৩৫-৩৬)

এবং তাদের দৃষ্টি অবনমিত থাকবে এবং অবমাননা তাদেরকে গ্রাস করবে:



“সেই চিরজীবী চিরস্থায়ীর সামনে সব মুখমণ্ডল অবনমিত হবে এবং সে ব্যর্থ হবে যে জুলুমের বোঝা বহন করবে।” (সুরা ত্বহা, ২০ : ১১১)

এবং



“সেদিন কোন কোন মুখ উজ্জ্বল হবে আর কোন কোন মুখ হবে কালো।” (সুরা আলি ইমরান, ৩ : ১৬)

তখন মানুষ দুই দলে বিভক্ত হবে:



“একদল জান্নাতে এবং একদল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।” (সুরা আশ শূরা, ৪২ : ৭)

অতপর, দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তির জন্য তাদের দুরবস্থার জন্য দুর্ভোগ এবং তাদের শেষ অবস্থার করুণ পরিণতির জন্য তাদের উপর পুনরায় দুর্ভোগ।



“আর যদি আপনি দেখেন যখন তাদেরকে প্রতিপালকের সামনে দাঁড় করানো হবে। তিনি বলবেন : এটা কি বাস্তব সত্য নয়।” (সুরা আনআম, ৬ : ৩০)

তখন তারা শুধু একথাই বলবে:



“হ্যাঁ আমাদের প্রতিপালকের কসম।” (সুরা আনআম, ৬ : ৩০)

বাস্তবিকই তারা রাসূলের ডাকে সাড়া দেয়নি, কিন্তু তারা শপথ করত (যে তারা পুনরুত্থিত হবে না) যতক্ষণ তাদেরকে না দেখানো হবে এবং তাদের বিভ্রান্তি দূর করা না হবে, সুতরাং সৃষ্টির সূচনাকারী তাদের বলবেন:



“অতএব, তোমরা আস্বাদন কর, আমি কেবল তোমাদের শাস্তিই বৃদ্ধি করব।” (সূরা নাবা, ৭৮ : ৩০)




“যারা আল্লাহর প্রতি মিথ্যা আরোপ করে, কিয়ামতের দিন আপনি তাদের মুখ কালো দেখবেন। অহংকারীদের আবাসস্থল জাহান্নামে নয় কি?” (সুরা আ– ৩৯ : ৬০)

পুনরুত্থানে অবিশ্বাসী বস্তুবাদীরা, যারা বলত :



“আমাদের এ পার্থিব জীবনই জীবন, আমাদেরকে পুনরায় জীবিত হতে হবে না।” (সুরা আনআম, ৬ : ২৯)

অথবা যারা আল্লাহর রাসূলদের এবং তাদের আহ্বানকে বাধা দিয়েছিল, তারা শাস্তির এবং চূড়ান্ত ন্যায়বিচারের সেই দিনটিতে উপনীত, যেদিন



“কারও প্রতি জুলুম করা হবে না এবং তোমরা যা করবে, কেবল তারই প্রতিদান পাবে।” (সুরা ইয়াসীন, ৩৬ : ৫৪)

তারা তাদের চোখ, হৃদয়, কানকে সত্যের প্রতিটি আলো থেকে বিমুখ রেখেছিল। সেজন্য তাদের শাস্তি:


“আমি কেয়ামতের দিন তাদের সমবেত করব, তাদের মুখে ভর দিয়ে চলা অবস্থায়, অন্ধ অবস্থায়, মূক অবস্থায় এবং বধির অবস্থায়। তাদের আবাসস্থল জাহান্নাম।” (সুরা বনী ইসরাইল, ১৭ : ৯৭)

তাই তাদের মধ্যে একজন বলবে :


“হে আমার পালনকর্তা, আমাকে কেন অন্ধ অবস্থায় উত্থিত করলেন? আমি তো চক্ষুষ্মান ছিলাম। আল্লাহ বলবেন, এমনিভাবে তোমার কাছে আমার আয়াতসমূহ এসেছিল, অতঃপর তুমি সেগুলো ভুলে গিয়েছিলে। তেমনিভাবে আজ আমি তোমাকে ভুলে যাব।” (সুরা তোয়াহা, ২০ : ১২৫-১২৬)

তাদের হৃদয় অনুতাপে ক্ষতবিক্ষত হবে যাবে এবং


“যালিম সেদিন আপন হস্তদ্বয় দংশন করতে করতে বলবে, হায় আপসোস আমি যদি রাসূলের পথ অবলম্বন করতাম! হায় আমার দুর্ভাগ্য আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম!” (সুরা ফুরকান, ২৫ : ২৭)

এবং দুনিয়ার দিনগুলো সম্পর্কে পাপীরা তখন বলবে :


“হায় আফসোস এর ব্যাপারে আমরা কতই না ত্রুটি করেছি! তারা স্বীয় স্বীয় বোঝা পৃষ্ঠে বহন করবে। শুনে রাখ, তারা যে বোঝা বহন করবে, তা নিকৃষ্টতর বোঝা। পার্থিব জীবন ক্রীড়া ও কৌতুক ব্যতীত কিছুই নয়। পরকালের আবাস মুত্তাকীদের জন্য শ্রেষ্ঠতর। তোমরা কি বোঝ না?” (সুরা আনআম, ৬ : ৩১ – ৩২)

হায় সেই দিনটি কী ভয়ংকরই না হবে এবং এর ত্রাস কতই না ভীতিপ্রদ হবে! সেই ব্যক্তিই প্রকৃতপক্ষে মুক্তিপ্রাপ্ত হবে, যে ঐ দিনে মুক্তি পাবে এবং সেই ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে যার পাপ তাকে ঐদিন ধ্বংস করবে। এ ধরনের দৃষ্টান্তের ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। তাই আসুন আমরা প্রত্যাবর্তন করি এবং নিজেদের আত্মাকে প্রশ্ন করি, তাকে আল্লাহর আনুগত্যে বাধ্য করি, একে পবিত্র করে তুলি এবং উৎসাহ সহকারে একাজে আত্মনিয়োগ করি।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: সবাই যদি নির্দেশনা মেনে চলতো কতোই না ভালো হতো............।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

ব্লু হোয়েল বলেছেন: ৩ নং এ আরেকটু যোগ করছি ।
শুক্রবার আমাদের জুম্মাবার ।
বাংলাদেশের সিনেমা হলগুলোতে ছবি মুক্তি পায় শুক্রবারে ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আমরা মুখে বলি পবিত্র জুমুআবার অথচ নিজেরাই অপবিত্র কর্ম করি......। আমাদের বুঝ কবে হবে?

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বর্তমানে আমরা শুধু নামেই মুসলিম কর্মে নয়।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমাদের নাম ছাড়া আর কিছুই নেই। আমরা আমলের ধারে কাছেও নেই।

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: সিনামা না দেখতে চাইলে তোরাবোরাতে ফিরে যাওয়াই ভালো। পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫০

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: তোরাবোরাতে চাইলে আপনি যেতে পারেন।ওখানে যারা থাকে তাদেরকে আমি পছন্দ করি না........... সিনামের নামে যে যৌন সুরসুরি দেয়া হয় তার ফলাফল খুবই ভয়ানক। পৃথিবী এগিয়ে গেলেও আপনি কতটা এগিয়েছেন তা আমার বুঝে আসছে না

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫০

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সাত সাগরের মাঝি 2- জনাব, খাঁটি মুসলিম দেখতে চাইলে সৌদী আরব চলে যান ।

তারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে , যাকাত দেয় , সবাই হজ্জ করে, শরীয়া আইন মেনে চলে ।

খালি ,

মাঝে মাঝে জীবিত মানুষকে মেরে , তার লাশ কেটে টুকরো টুকরো করে ,এসিডে গলিয়ে ফেলে !

আর সহীহ পদ্ধতিতে বোমা হামলা-টামলা করে আর কি !

বলেন , সোভানাল্লাহ্ !!

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন:




"মাঝে মাঝে জীবিত মানুষকে মেরে , তার লাশ কেটে টুকরো টুকরো করে ,এসিডে গলিয়ে ফেলে !
আর সহীহ পদ্ধতিতে বোমা হামলা-টামলা করে আর কি !" আপনি ঠিক বলেন নি।

"সোভানাল্লাহ" নয় "সুবহানাল্লাহ" হবে.........

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

আরোগ্য বলেছেন: ইয়া মুক্বাল্লিবাল ক্বুলুব সাব্বিত ক্বালবী আলা দ্বীনিক।
আমিন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ছু্মা আমিন.....

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

নজসু বলেছেন:



আস সালামু আলাইকুম।
প্রত্যেকটা কথা ভালো বলেছেন।
ফরজের সাথে সাধ নাই আমরা সুন্নাত নফল নিয়ে মাতামাতি করি বেশি।
কতোগুলো ফরজ তো নয়ই সুন্নাত নফলের ধারে কাছেও নাই সেগুলো পালন করার জন্য বেশি করে উঠে পরে লাগি।

আপনাকে আরেক প্রকারের মুসলমানের সন্ধান দিচ্ছি।

(১) রমজান মাসে রোজা নেই এমন ব্যক্তি দেখবেন ইফতারের আগে টুপি পাঞ্জাবী পরিধান করে
৪০ রকমের ইফতার শরবত নিয়ে আযানের অপেক্ষা করছে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ওয়ালাইকুমুসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ.... আপনি ঠিক বলেছেন..... অনেকেই ইসলামের বিধানকে তাচ্ছিল্য করছে.... আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়াত দিন

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সাত সাগরের মাঝি 2 - জনাব, আপনি থাকেন কোন দুনিয়ায় ? আন্তর্জাতিক খবর-টবর কিছু রাখেন ?

জামাল খাসোগীর হত্যার কথা শুনেছেন ?

ইয়েমেনের যুদ্ধ ?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: হুম শুনেছি..... জানি

১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: জনাব, এই আপনাদেরই হার্ডডিস্কে সবচেয়ে বেশী পর্ন বাস করে। সবকিছু সহজভাবে গ্রহন করুন, নিজে বাঁচুন, অন্যকে বাঁচতে দিন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আপনি চোর বলে সবাইকেই চোর ভাবেন......

১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমরা আগে মানুষ। পরে মুসলমান।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ঠিক বলেছেন......। তবে মানুষ মুসলমান না হলে জীবনের ষোল আনাই মিছে...........।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.