নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগে ঘুরতে আসায় আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি । আশা করছি আমার লেখালেখি, ফটোগ্রাফি আপনার ভালো লাগবে । ফেসবুকে আমার সাথে যুক্ত হতে পারেন— https://www.facebook.com/SA.Sabbir666

সাব্বির আহমেদ সাকিল

আমাকে যাচাই করার পূর্বে নিজেকে যাচাই করুন ।

সাব্বির আহমেদ সাকিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বগুড়ার আলুঘাটি নিয়ে আমার সোনালী অতীত

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:২৯




বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার হলো ‘আলুঘাটি’ । বগুড়াতে বাড়ি অথচ আলুঘাটি পছন্দ করেননা এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর ।

মোটামুটি মজলিশে এবং ইছালে ছওয়াবে এই আলুঘাটি বেশি জনপ্রিয় । এছাড়াও বিয়ের বাড়িতেও আলুঘাটি রান্না হয় ।

প্রথমে বাড়ির আলুঘাটি সম্পর্কে যদি বলি তবে বলতেই হবে যে‚ আমার মা অপেক্ষা আমার নানী ভালো আলুঘাটি রাঁধেন এই কথা আমি অকপটে বলতে পারি । নানাবাড়িতে নানীর হাতের আলুঘাটি ছিলো আমার সবথেকে পছন্দের খাবার । ছোটবেলায় নানীর কাছে জেদ করতাম‚ আলুঘাটি রান্নার বায়না ধরতাম । নানী করতেন কি আলুঘাটির ভিতরে সিদ্ধ করা ডিমটা ভেঙ্গে দিতেন । এবং ডাল তেলানী দিতেন‚ যাতে আলাদা একটা সুন্দর স্মেল চলে আসতো ।

ছোটবেলায় আমাদের এলাকায় বড় বড় কলাবাগান ছিলো । মজলিসের জন্য‚ ইছালে ছওয়াবের জন্য আমরা লাঠির মাথায় কাঁচি বেঁধে কলাপাতা কাটতাম । যখন অনেকগুলো পাতা কাটা হয়ে যেত তখন একজায়গায় জড়ো করে চলতো একটা নির্দিষ্ট আকারে পাতাকে প্লেট সাইজ রূপ দেওয়া । এক্ষেত্রে এক্সপার্ট মানুষ হলো আমার মামাতো ভাই আলিম এবং শামিম ।

সেই সোনালী অতীতের কথা যেন স্বচ্ছ আতশী কাচের মতো মনেহয় আমার । একবার চোখ বুজলেই ধরতে পারি কোথায় কোথায় কলার বড় বাগান ছিলো । সেই বাগানগুলোতে ঘাস তুলতে গেছি । কলাবাগানে একধরনের ছোট গাছ হচ্ছিলো যাকে ‘আমরুল’ বলে‚ নোনতা স্বাদের । সেটাকে তুলে পানিতে ধুয়ে এমনিতেও খাওয়া যেত আবার আমরা হুড়ুম[ঢাবিতে যেটা দিয়ে কলাভর্তা বানিয়ে দেয় সেরকম‚ কিন্তু আমাদেরটা ছিলো বাঁশের তৈরি] বানাতাম । সেই হুড়ুমের ভিতরে কাচা কলা‚ পেঁপে‚ আমরুল‚ পেঁয়াজ‚ মরিচ‚ লবণ এবং সরিষার তেল দিয়ে বেঁটে কলাপাতায় বিছিয়ে খেতাম ।

যেহেতু আমার বাড়ি বগুড়ার শাজাহানপুরে সেহেতু আমাদের উপজেলায় তিনটা বড় ওয়াজ মাহফিল হতো-হয় । একটা সাজাপুর-ফুলতলা মাদ্রাসায়‚ একটা জোড়া দাখিল মাদ্রাসায় আরেকটা ডোমনপুকুর মাদ্রাসায় । সবগুলো মাহফিল-ই তিন দিন ধরে হতো । বিশাল প্যান্ডেল‚ বিশাল মেলার দোকান‚ বিশাল আয়োজন । যদিও স্থান সংকটের কারণে এই মাহফিলগুলোতে আর আগের মতো আমেজ নেই । আমরা দলবেঁধে যেতাম । আমার নানার বাবাদের ভদ্রাবতী নদীতে বড় ঘাট ছিলো । যেটাকে শাহ’র ঘাট বলা হয় । মাহফিলের সময়টাতে নদীর পানি শুকিয়ে যেত‚ কখনও আবার বড় বড় পাথর দিয়ে চলাচলের ব্যবস্থা করে দেয়া হতো । আমার সেদিক দিয়ে সভাতে যেতাম । কত আত্নীয়-স্বজন‚ নাইওরি আসতো এই সময়টাতে ।

যেহেতু স্মৃতি লিখছি সেহেতু সেই প্রসঙ্গের সাথে জড়িত কথাগুলোও চলে আসতেছে ।

সেই বড় সভাগুলো হতো বুধবার-বৃহস্পতিবার-শুক্রবার । শনিবার দিন হলো আলুঘাটি বিতরণের দিন । আমরা পলিথিন নিয়ে সকালবেলা মামাতো-ফুফাতো ভাইয়েরা দলবেঁধে ঘাটি আনতে যেতাম । বাৎসরিক এত বড় প্রোগ্রামের এই আলুঘাটি খাওয়ার জন্য সবাই আশায় বুক বেঁধে থাকতো । আমার এই লেখাটি অত্র এলাকার বাহিরের যাঁরা পড়ছেন তাঁরা মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার সাথে কতটা গভীর আবেগ জড়িয়ে আছে তা বুঝতে পারবেননা ।

শাজাহানপুরের এই বড় তিনটা সভার কাছেই আমার আত্নীয় আছে । ফুলতলার সভা আমাদের বাড়ির কাছে‚ ডোমনপুকুরের সভা বড় ফুফুর বাড়ির কাছে এবং মামাতো বোনের বাড়ির কাছে‚ এছাড়াও জোড়া সভা স্থানে আমার ছোট ফুফুর বাড়ি ছিলো । সেই ধারাবাহিকতায় তিনটা সভাতেই যাওয়া হতো ।

প্রতিবছর প্রায় তিনদিন-ই সভাতে অবস্থান করা হতো । বেশী মজা হতো ডোমনপুকুর সভাতে । কারণ যদি ভালো বক্তা হতো‚ পছন্দের বক্তা হতো তবে সারারাত ওয়াজ শুনতাম আর বিপরীত হলে আড্ডা দিতাম‚ দোকানীদের সাথে কথা বলতাম । হাটখোলার চায়ের দোকানে বাংলা সিনেমা দেখতাম । এটি ছিলো আমার জীবনের দারুণ একটা পার্ট । কড়া দুধ মালাই চা আর সিনেমা দেখা ।

একদিনের একটা খারাপ এক্সপেরিয়েন্সের কথা বলি‚ নিশ্চিন্তপুরের কাছে একদিনের লোকাল সভা হচ্ছিলো সেখানে আমার এক মামার বাড়ি । রাতের খাবার সেরে উঠার প্রাক্কালে মামী বলে দিলেন আমরা সবাই যেন আলুঘাটি নিয়ে বাড়ি আসি । তো আমি এবং অন্য মামাতো ভাইদের সিদ্ধান্ত রাতে ওয়াজ শুনে আলুঘাটি নিয়ে যাওয়া । সাধারণত স্থানীয় সভাগুলোতে রাত বারোটা থেকে একটা পর্যন্ত বড়জোর দুইটা পর্যন্ত ওয়াজ হয় । তারপর তবারক দিয়ে দেওয়া হয় । কিন্তু সেদিন যেন ওয়াজ আর শেষ হয়না ।

ঘুমে চোখ ঢুলুঢুলু করছিলো কিন্তু বাড়িতে ফিরে যাওয়ার উপায় ছিলোনা । ঐযে মামীকে কথা দিয়েছি আলুঘাটি নিয়ে ফিরবো । সেদিন আমার সুস্পষ্টভাবে মনে আছে প্রধান বক্তা নেমে যাওয়ার পরে আঞ্চলিক একটা হুজুর বক্তব্য শুরু করেছিলেন । যেটি ছিলো আরও বড় বিরক্তির কারণ । এভাবে তিনি সারারাত তাঁর বক্তব্য চালিয়ে নিয়ে গেলেন । অধৈর্য হয়ে গেলাম আমরা‚ মনেমনে গালাগালি করতে লাগলাম স্থানীয় সেই লোকটাকে । যে প্রধান বক্তার বক্তব্য শেষ হওয়ার পর তাঁর কথা শোনার জন্য অপেক্ষাকৃত! পরিশেষে সকাল প্রায় সাড়ে সাতটা নাগাদ আলুঘাটি দেয়া হলো । তখন আলুঘাটি আলু ভর্তা হয়ে গেছে‚ পুরো ঠান্ডা হয়ে গেছে এতে তো মেজাজ আরও গরম । গালাগাল দিতে দিতে মামার বাড়িতে এসে মামীকে আলুঘাটি দিলাম । মামী আলুঘাটি কড়াইয়ে ভেজে খেতে দিলেন ।

বড় সেই সভাগুলোতে ফিরি‚ শুক্রবার সারারাত ধরে চলতো রান্নার কাজ । বিভিন্ন এলাকা থেকে গরু আসতো প্রায় ২০-২৫ টার মতো গরু জবাই হতো শুক্রবার সকালে । মাইক দিয়ে অ্যানাউন্স করা হতো গরুর ঠ্যাং‚ মাথা‚ ভূড়ি বিক্রির জন্য । সভা শুরুর প্রায় একমাস আগে থেকে চলতো চাউল সংগ্রহের কাজ । আমার দাদা এবং গ্রামের প্রয়াত এক বড়ব্বা ছিলেন চাউল সংগ্রহের দায়িত্বে । বড় টুকরি ভারে করে চলতো চাউল সংগ্রহ । আম্মা কাঠাতে করে চাউল দিতেন ।

ফুলতলা সভার আলুঘাটির একটা আলাদা বিশেষ স্বাদ ছিলো । চাউল‚ আলুগুলো ধোয়া হতো মাদ্রাসার সামনের পুকুরে । যেই পুকুরকে নিয়ে অনেক পৌরাণিক কাহিনীও রয়েছে‚ গল্প আছে । আলুর বড় বড় গাঁদির সামনে গোল হয়ে বসে চলতো আলু কাটার কাজ । গোশত কাটার কাজ । আর হিসেবনিকেষের জন্য বড় কাঠের বাক্স নিয়ে বসে থাকতেন মাদ্রাসার শিক্ষকের মধ্যে ক্যাশিয়ারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা ।

সভাগুলো যুবকদের জন্য আলাদা একটা আনন্দের বিষয় ছিলো সেটা হলো গুটি/মার্বেল খেলা । সকাল থেকে সন্ধ্যা‚ সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত হলেও চলতো গুটি খেলা । দান দান‚ লাক্কিমুষ্ঠি‚ নখটিস তারমধ্যে অন্যতম । সারাদিন দানদান খেলার পর যদি খেলা সমাপ্ত না হতো তবে রাতে চলতো লাক্কিমুষ্ঠির খেলা । হাজার হাজার গুটির সমারোহ ছিলো । যদিও আমি খুব ভালো গুটি খেলা পারতামনা তবে আমার মামাতো ভাই ছিলো এক্সপার্ট খেলোয়াড় । দুই লিটারের সেভেন আপের বোতলে‚ পলিথিনের মধ্যে কখনও লুঙ্গিতে বেঁধে আনা হতো সেই গুটিগুলো ।

আলুঘাটি কিংবা সভা এসব নিয়ে লিখতে গেলে সারারাত্রি পেরিয়ে যাবে তবুও স্মৃতি শেষ হবেনা । দীর্ঘ বাইশ বছরের স্মৃতি তো কম কথা নয় । জীবনের এক-তৃতীয়াংশের স্মৃতি । পুরোনো স্মৃতিগুলো সবসময়ই আবেগঘন‚ সুমধুর । যা হৃদয়কে নাড়িয়ে দেয় । গতকাল আলুঘাটি রান্না করতে গিয়ে এই বিষয়টি ভাবনায় আসলো‚ তাই লিখে ফেললাম ।

[যাঁরা ধৈর্য নিয়ে পুরো লেখাটি পড়েছেন তাঁদের প্রতি রইলো নিরন্তর ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা । চাইলে‚ আলুঘাটি নিয়ে আপনার স্মৃতিচারণ করতে পারেন আমার কমেন্টথ্রেডে! ❤

সাব্বির আহমেদ সাকিল ফেসবুকে আমি
১৯ আশ্বিন ১৪২৮ বঙ্গাব্দ‚ হেমন্তকাল | ২৬ সফর ১৪৪৩ হিজরী | ০৪ অক্টোবর ২০২১ ইং | সোমবার | রাত্রি ১০ টা ৩১ মিনিট | ময়মনসিংহ

[গুগলে ‘বগুড়ার আলুঘাটি’ লিখে সার্চ করলাম কিন্তু ভালো কোনো ছবি পেলামনা পোস্টে এড করার । স্থানীয় একটি নিউজপেপারে বগড়্যার ছোল কিংবদন্তী মুশফিকুরের আলোঘাটি খাওয়ার ছবিটি পেলাম তাই প্রতীকি হিসেবে সেটিই যুক্ত করে দিলাম ।]

#সাব্বিরসাকিল #স্মৃতিচারণ #স্মৃতি #স্মৃতিরোমন্থন #স্মৃতিগুচ্ছ #আলুঘাটি #অতীত #শৈশব #কৈশোর #জীবনথেকেনেয়া #শাজাহানপুর #সভা #মাহফিল #বগুড়া

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:১৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আলুঘাটির রেসিপিটা দিয়েন একদিন।স্মৃতিচারন পড়ে ভাল লাগলো।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০১

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: ইউটিউবে সালাউদ্দিন সুমনের ভিডিওতে পাবেন ।

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক স্মৃতিকথা অল্প পরিসরে লিখতে কি তাল হারিয়ে গেছে। মুল বিষয় ছেড়ে অন্যদিকে চলে গেছেন বার বার।
সবাই আলুঘাটি কিভাবে রান্না করা হয় সেজন্যই লেখাটা পড়ার আগ্রহ বোধ করবে সম্ভবত।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০২

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: স্মৃতি লিখতে গেলেই এই বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় । আর রেসিপিটা ইউটিউবে সালাউদ্দিন সুমনের ভিডিওতে পাবেন ।

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এলাকার লোকজনের মাঝে ঐক্য ছিলো না, সেইজন্য কলাপাতায় খেতে হয়েছে, থালি/প্লেট কেনার কথা মাথায় আসেনি

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৩

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: হাহাহা । ভাই, কলাপাতায় খাওয়ার অনুভূতিটা আপনাকে বলে বোঝানো সম্ভব নয়!

৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৪৬

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ভাই আপন তো একলাই একলাই লেখে গেলেন আলুঘাটি
কত স্মৃতি জল গড়ে গেলো -----স্যালুট জানাই
আমিও সারিয়াকান্দির লোক! দোয়া করি ভাল থাকিবেন

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৪

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন ভাই । আর আমি শাজাহানপুরের মানুষ ।

৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০৭

জুন বলেছেন: আলুঘাটিটা কি জিনিস সেটা তো উল্লেখ করলেন না লেখায়। বিভিন্ন ওয়াজ মহফিলে ছুটাছুটি করলাম বিষয়টা জানার জন্য :(

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৪

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: ইউটিউবে সালাউদ্দিন সুমনের ভিডিওতে পাবেন ।

৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:০০

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি কিছুকাল কাগইল এলাকায় একটি কারখানায় চীনাদের সাথে কাজ করেছি । এই কারখানার মজুররা প্রত্যেকেই লাল চালের ভাতের সাথে মশলাদার আলুঘাটি টিফিন ক্যারিয়ারে আনত । সকাল ১১ টায় সবাই খেতে বসত । এরা প্রতিদিন আলু ঘাটি খেত কারন জানুয়ারি মাসে আলুই একমাত্র সস্তা তরকারী পাওয়া যেত । খুব উর্বর জমি আর শীতে মাহফিলের জন্য বগুড়া বিখ্যাত । কলা পাতার ট্র্যাডিশন প্রায় সারা বাংলাদেশে ছিল । এটি সহজ প্রাপ্তি আর খাওয়া শেষে প্লেট গ্লাসের মত চাদরের নিচে ঢোকানোর কোন সম্ভাবনা ছিল না ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৬

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

বংগল কক বলেছেন: ++++++++++++++++++

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৭

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: ❤️❤️

৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:১৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভাল লাগলো পড়ে। আলুঘাটি মনে হছে আলুর ভর্তার ঝোল । :`>

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৫

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: হাহাহা ।

৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:২৮

জিকোব্লগ বলেছেন:

ইউটিউবে পেলাম বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী গরুর মাংসের আলুঘাটি রেসিপি

সামনে আলুঘাটি পার্টিতে আমাদেরকে দাওয়াত দিতে ভুলবেন না।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৬

সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: শীতের শুরুতে মাহফিলগুলোতে আলুঘাটির আয়োজন হয় । চলে আসুন..

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.