নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাকে যাচাই করার পূর্বে নিজেকে যাচাই করুন ।
মাটির মসজিদ, টিনের মসজিদে নামাজ আদায় করে আমি যে তৃপ্তি পাই; সেই তৃপ্তিটা কেন যেন টাইলস করা, এসিওয়ালা মসজিদে পাইনা ।
জানিনা এটি শুধু আমার ক্ষেত্রেই ঘটে কি-না । আমার প্রায় পঁচিশ বছরের জীবনে যা দেখেছি চাকচিক্যময় মসজিদ ও এসি মসজিদ তৈরিতে বেশীরভাগ অর্থ হারাম ও অসৎ পথে ইনকাম করা টাকা দিয়ে কাজ করা হয় ।
আমি বহু অসৎ, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজদের দেখেছি যাঁরা তাঁর অসৎ টাকাকে হালাল করবার জন্য মসজিদে মসজিদে বড় একটা অ্যামাউন্ট দান করতে, এসি দান করতে ।
এবং এও দেখেছি মসজিদের ইমামরা তাঁদের জন্য বড় দোয়া করতে এবং মুসল্লীদের মতো আলোচনা হতে সেই দানের ব্যাপারে । অধিকাংশ মুসুল্লীই মসজিদে বড় দান পাওয়াকে সুনজরে দেখেন এবং উক্ত ব্যক্তির প্রশংসায় মাতেন । কিন্তু আমি সেই প্রশংসায় কখনও মাততে পারিনি, বিবেক বাঁধা দিয়েছে ।
আল্লাহ পাক-ই ভালো জানেন কারণ তিনি সর্বজ্ঞ যে সে-সকল অবৈধপথের দান কবুল হবে কি-না । সৎ পথে, হালাল পথে উপার্জনকারী ব্যক্তির পক্ষে মসজিদের জন্য বড় দান অনেক কষ্টসাধ্য । তবে যাঁদেরকে আল্লাহ্ বংশ পরম্পরায় ধনী করেছেন কিংবা হালালপথে বড় ব্যবসা করেন তাঁদের ক্ষেত্রটা অবশ্যই আলাদা ।
এই পৃথিবীর মসজিদগুলো চাকচিক্যময়, স্বাচ্ছন্দ্যময় হোক হালাল পথে উপার্জন করা ব্যক্তিদের দান করা টাকায় ।
সাব্বির আহমেদ সাকিল
০৯ ভাদ্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল | বৃহস্পতিবার | ২৫ আগস্ট ২০২২ ইং | কলমাকান্দা, নেত্রকোনা
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৪
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমার ক্ষেত্রেও সেইম হয়। আমিও সাদামাটা মসজিদে নামায পড়ে যে প্রশান্তি পাই তা চাকচিক্যময় মসজিদে পাইনা।
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:০৮
অপ্সরা বলেছেন: মাটির ঘর মাটির মসজিদ সবই মনে হয় প্রশান্তির ঘর। ছবিটাও সুন্দর!
৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছোট বেলায় নানা বাড়ির দরজা কাচা মসজিদে নামাজ পড়েছি। মসজিদ ছিল এসি রুমের মত ঠান্ডা।
হালে চাকচিক্যময় মসজিদ হচ্ছে কিন্তু মুসল্লী নাই। খুব কম মসজিদ আভহে যেখানে ফজরের সময় এক কাতার পুর্ন হয়।
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৩৪
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: এই ছবি পেলেন কোথায় ভাই? এসব মাটির মসজিদও আজকাল আছে নাকি! বর্তমান সরকার তো মসজিদ উন্নয়নে হাজার হাজার কোটি টাকা বরাদ্ধ দিয়ে অত্যাধুনিক স্থাপত্যের মসিজদ নির্মাণ করে যাচ্ছে যথায় তথায়। শিক্ষা সংস্কৃতি বিকাশের চেয়ে বর্তমান সরকার মসজিদ নির্মাণে অধিকতর মনোযোগী।
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গ্রামের মসজিদে জুম্মায় ভীর কম থাকে। তাই ভালো লাগে। কারণ শহরের মত হুড়াহুড়ি থাকে না। আমাদের গ্রামের মসজিদের পাশে বিশাল নদী। খুব ভালো লাগে। অজু করি নদীতে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৫০
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ও।