![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার সম্পর্কে বলার কিছুই নাই তবে কলমের বিদ্রোহ তখনি কাজে আসে যখন শত্রুপক্ষ বা যাদের উদ্দেশ্যে লেখা তারা প্রকৃত শিক্ষিত হবে।আমাদের দেশ ধীরে ধীরে শিক্ষিত হয়ে উঠছে প্রকৃত শিক্ষায়।তবে আরো কিছুটা পথ পাড়ি দিতে হবে।
নারী-পুরুষের মধ্যে বৈষম্যের বীজ ছোটবেলা থেকেই আমাদের উপমহাদেশের মানুষের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়া হয়।খেয়াল করে দেখবেন আমাদের এই উপমহাদেশের বাচ্চাদেরকে যখন খেলনা কিনা দেয়া হয় তখন বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই ছেলে বাচ্চাকে কিনে দেয়া হয় প্লেন,হেলিকপ্টার,গাড়ি,ব্রিক বিল্ড ইত্যাদি।অপরদিকে মেয়ে বাচ্চাদেরকে কিনে দেয়া হয় খেলনা বাটি,পুতুল ইত্যাদি।
অর্থাৎ ছোটবেলা থেকেই তাদের মস্তিষ্কে ইনপুট করে দেয়া হয় যে ছেলে হয়ে জন্মেছ তোমাকে পাইলট হতে হবে,গাড়ি ঘোড়া চালাতে হবে,ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে আবার মেয়ে হয়ে জন্মেছ তোমাকে রান্না বান্না করতে হবে,সন্তান লালন পালন করতে হবে।
আপনারা একটু আমাকে বলুন তো মেয়েদের পক্ষে কি পাইলট - ইঞ্জিনিয়ার হওয়া সম্ভব হচ্ছে না বা ছেলেদের কোন অঙ্গটা না থাকার কারনে তারা রান্না বান্না করতে পারবে না?বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে আমরা হরহামেশাই পুরুষ রাধুনি দেখতে পাই তো রান্না রেস্টুরেন্টে বা অনুষ্ঠানে করা গেলে বাড়িতে করলে জাত যাবে কেন?
প্রকৃতিগতভাবে এখন পর্যন্ত নারীরা গর্ভধারণ,সন্তান ধারণ ও সন্তানকে দুগ্ধদান করে সেই জন্য সর্বোচ্চ ২-১ বছর তাদের স্বকাজ থেকে বিরত থাকতে হয় যে সময়টা বিশ্বের সকল দেশেই নারীদের কাজ থেকে অব্যহতি দেয়া হয়।এর বাইরে এমন কোন কাজ ঘরে বা বাইরে থাকতে পারে না যেটা নারী এবং পুরুষের জন্য দুষ্কর্ম বা অসম্ভব।
তাই আমার মনে হয় এমন কোন নিয়ম থাকা সভ্যতার ভিতরে পড়ে না যে নারীরা শুধুমাত্র ঘরে আবদ্ধ থাকবে আর ঘরের বাইরে ক্যারিয়ার গঠনের একচ্ছত্র আধিপত্য থাকবে শুধুমাত্র পুরুষের।সমাজের এই অলিখিত সার্বজনীন নিয়ম কে বদলে দেয়ার সময় এসেছে।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: নারী পুরুষের বৈষম্যের এটা আজকে না।
গুহা যুগ থেকে শুরু হয়েছে।
এমন কি ধর্মেও বৈষম্যে আছে নারী পুরুষের।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৫৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সবাইতো মানুষ । শুধু শারীরিক গঠন আলাদা প্রাকৃতিক কারণে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ২:২২
সোহানী বলেছেন: ভালো অবর্জাবেশান।