নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অধিকার বঞ্চিত পৃথিবীর উত্তরাধীকারি

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন

অপরিপক্ক কৃষক

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অ আ ক খ বাঁচাতে হবে।

০১ লা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯



শিরোনাম পড়ে হয়ত ভাবতে পারেন, বর্ণমালার আবার কি হলো, বর্ণামালা কি মারা যাচ্ছে নাকি! তাহলে চলুন বিষয়টা খুলে বলি।

গতবছর কোন এক ফেসবুক সেলিব্রেটির একটা বই প্রকাশিত হয়েছিল, যেখানে বেশকিছু স্থানে English Alphabet-এ বাংলা লেখা হয়েছিল! বিষয়টা আমার কাছে বাংলা ভাষাকে অফিসিয়ালি অবমাননাকর মনে হয়েছিল। এটা দেখার পর হতেই ভার্চুয়ালি English Alphabet-এ বাংলা লেখার এই অসুস্থ বিষয়টা নিয়ে ভাবনার উদয় হয়, সেই সাথে আরো একটা বিষয় ভেবে অবাক হচ্ছিলাম, আমাদের সচেতন লেখকসমাজও বিষয়টা নিয়ে কোন কথা না বলে নিরবে মেনে নিচ্ছে!? বাংলা ভাষার ভবিষ্যতের প্রশ্নে বিষয়টা আমার কাছে অত্যন্ত আশঙ্কাজনক মনে হয়েছে।

আশঙ্কাজনক কেন মনে হয়েছ তা একটু ব্যাখ্যা করা দরকার। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব পর্যালোচনা করলে একটা বিষয়ে নিশ্চত করেই বলা যায়, ভবিষ্যৎ পৃথিবী হবে পেপারলেস। এমনকি কাগজের মুদ্রাও থাকবে না। আয় ব্যয় সবই হবে ভার্চুয়ালি। বর্তমান নগদ, রকেট, বিকাশ এবং অনলাইন ব্যাংক একাউন্ট সমূহ তারই পূর্ব প্রস্তুতি বলা যায়। বলতে পারেন জমিজমার দলিলপত্র? হ্যা, এগুলোও হবে ভার্চুয়াল।
সরকারিভাবে প্রতিটা মানুষের একটা করে অনলাইন একাউন্ট থাকবে, যেখানে তার সকল তথ্য সংরক্ষিত থাকবে, কেউ জমি বিক্রি করলে ভূমি অফিসের মাধ্যমে বিক্রেতার একাউন্ট হতে ক্রেতার একাউন্টে ভার্চুয়ালি জমির মালিকানা স্বত্ব ট্রান্সফার করে দেয়া হবে। এভাবে প্রতিটা ক্ষেত্রই ভার্চুয়াল হয়ে যাবে। অফিস-আদালতের পাশাপাশি লেখাপড়াও ভার্চুয়াল হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে মলাট বাঁধানো বইয়ের পরিবর্তে ট্যাব বা ঐ জাতীয় কোন ডিভাইস থাকবে, যার মধ্যে থাকবে ই-বুক। পরীক্ষা থেকে শুরু করে সকল প্রকার লেখালেখি ঐ ডিভাইসের মাধ্যমেই হবে। নকল রোধ করতে পরীক্ষার সময় শিক্ষকের হাতে ই-বুক লক করে দেয়ার ব্যবস্থা থাকবে, ফলে পরীক্ষার নিদ্রিষ্ট সময়টুকু কেবল লেখালেখি ব্যতীত অন্যকিছু করার সুযোগ থাকবে না।

সুতরাং এ আশঙ্কা করাই যায়, বর্তমানে ভার্চুয়ালি যেভাবে English Alphabet-এ বাংলা লেখার উৎসব বা চর্চা চলছে তা যদি অব্যাহত থাকে তবে পরবর্তী পেপারলেস বা ভার্চুয়াল বিশ্ব ব্যবস্থায় বাংলা বর্ণমালা যাদুঘর ছাড়া অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না! এমনকি বিশ্বে এরূপ ইতিহাসও সৃষ্টি হতে পারে, "যে ভাষার জন্য রক্ত দেয়া হয়েছে, যে ভাষায় রচিত সাহিত্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছে, যে ভাষা বিশ্বে মাতৃভাষার ভিত্তিতে পঞ্চম এবং সংখ্যার ভিত্তিতে সপ্তম, সে ভাষাটি জাতির অবহেলায় তার বর্ণমালা হারিয়ে ফেলেছে!"

ভবিষ্যৎ নিয়ে বলার পর এবার একটু ইতিহাসে যাওয়া যাক। শুনলে অবাক হবেন, ভিন্ন ভাষার বর্ণমালা ব্যবহার করে বাংলা লেখার এই উদ্ভট চিন্তাটা ভিনদেশী কারো মাথায় নয়, বরং একজন বাঙালির মাথা হতেই প্রথম আসে! ভারত ভাগের অনেক আগেই চট্টগ্রামে 'জুলফিকার আলী' নামের এক ভদ্রলোকের মাথায় সর্বপ্রথম আরবি হরফে বাংলা লেখার চিন্তাটি আসে। পরবর্তীতে প্রায় বিশ বছর তিনি আরবি হরফে সাপ্তাহিক একটি বাংলা পত্রিকা চালিয়ে যান!

ভারত ভাগের পর পাকিস্থান সরকার বাংলা ভাষা সংস্কারের সিধান্ত নেয়। এ লক্ষ্যে ১৯৪৯ সালের ৯ মার্চ আজাদ পত্রিকার মালিক 'মাওলানা মোঃ আকরম খাঁ'-এর নেতৃত্বে 'ইস্ট বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ কমিটি' নামে ১৭ সদস্যের একটি কমিটি করা হয়। মূলত বাংলা বর্ণমালাকে হটিয়ে আরবি হরফে বাংলা লেখার প্রচলন করার উদ্দেশ্যেই এই কমিটি করা হয়।

মজার বিষয় হলো, এই কমিটির মাত্র দুজন সদস্য ব্যতীত আর কারোই ভাষাতত্ত্বে পাণ্ডিত্য ছিল না! আশ্চর্যের বিষয় হলো, এই দুজনের একজন হচ্ছে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ! আশ্চর্যের বিষয় বললাম এই কারণে যে, বাংলা বর্ণমালাকে বিলুপ্ত করার উদ্দেশ্যে গঠিত কমিটিতে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতো বাঙালি ভাষাবিদ কিভাবে থাকতে পারে! হয়তো তার দৃষ্টিতে তখন সেটাই সঠিক বলে মনে হয়েছিল। কারণ, পাকিস্থানের উদ্দেশ্য ছিল এর মাধ্যমে পূর্ব বাংলা এবং পশ্চিম পাকিস্থানের মধ্যে সাংস্কৃতিক মিলন ঘটিয়ে উভয় অঞ্চলের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং পরস্পারিক যোগাযোগ সহজ করা। অথচ নোয়াখালী থেকে কুমিল্লা যেতেই যেখানে ভাষার পরিবর্তন ঘটে যায়, সেখানে হাজার মাইল দূরের বিচ্ছিন্ন দুটি অঞ্চলের ভিন্ন ভাষা এবং ভিন্ন সাংস্কৃতির মানুষকে ভাষার ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করার এমন অলৌকিক চিন্তা কিভাবে করা যায় তা আমার কাছে বোধগম্য নয়!

এরপর ১৯৫০ সালে পূর্ববাংলার বিভিন্ন জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে ১০টি শিক্ষা কেন্দ্রের মাধ্যমে প্রাপ্তবয়স্কদের আরবি হরফে বাংলা শিক্ষার কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলা ভাষা সংস্কার কমিটিতে থাকলেও ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ এর তীব্র বিরোধিতা করেন, এবং এর পেছনে যে অর্থ ব্যয় হয়েছে সেটাকে অপব্যয় বলেও সমালোচনা করেন।

সৈয়দ আবুল মকসুদ তার "বাঙালি মুসলমানের বুদ্ধিবৃত্তিক বিভ্রম ও বিশ্বাসহীনতা" বইয়ে নব্য স্বাধীন হওয়া পাকিস্থান রাষ্ট্রের বহু সমস্যা থাকা সত্ত্বেও সেগুলো পাশ কাটিয়ে, বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর প্রাচীন, সমৃদ্ধ এবং সাহিত্যে নোবেলজয়ী এ ভাষাকে সংস্কারের নামে বিকৃত করার চেষ্টাকে রাজনীতিবিদদের নির্বুদ্ধিতা হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন, এবং তা সমর্থনকারী লেখক ও বুদ্ধিজীবীদের নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

অর্থাৎ পূর্ববর্তী প্রজন্মের উপর ব্যক্তি এবং রাষ্ট্রের পক্ষ হতে জোরপূর্বক ভিন্ন ভাষার বর্ণমালায় বাংলা লেখাবার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলেও, বর্তমান প্রজন্ম সেচ্ছায় বিষয়টি গ্রহণ করেছে! ফলে ভবিষ্যতে বাংলা ভাষা এবং বর্ণমালা যে বিলুপ্তির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, বর্তমান প্রজন্ম কি তা অনুধাবন করতে পারছে? অবশ্য একুশে ফেব্রুয়ারীতে শহিদ মিনারে ফুল দিতে যাওয়া জিপিএ ৫ পাওয়া তরুণ-তরুণী যখন দিনটির ইতিহাস সম্পর্কেই জানে না, তাদের কাছ থেকে "ভাষার ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা" আশা করাটও বোকামি। তবে সে ইতিহাস তাদের জানানো এবং মস্তিষ্কে চিন্তার খোরাক যোগান দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।

যাইহোক, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রভাবে বদলে যাওয়া ভবিষ্যত শিক্ষা ব্যবস্থার যে ধারণা উপস্থাপন করলাম তা কতজন মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হবে জানি না। তবে এটা জানি যে, কয়েকশো বছর আগেও মানুষ বিশ্বাস করতে পারেনি, দক্ষিণ এশিয়ার কোন অঞ্চল হতে এক দিনেই আমেরিকা গিয়ে আবার ফেরৎ আসা সম্ভব, কিংবা পৃথিবীর দুই প্রান্ত হতে দুজন মানুষ একে অপরকে সরাসরি দেখা এবং কথা বলা সম্ভব, কিংবা কোনকিছু একবার লেখার পর দ্বিতীয়বার না লিখেই ইচ্ছেমত অনুলিপি ছাপানো সম্ভব। আবার এখনও অনেকেই অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে যে, পৃথিবী টিকে থাকলে একটা সময় হয়তো মহাশূন্যের শূন্য গ্র্যাভিটি কিংবা চাঁদে ঘুরতে যাওয়া মানুষের জন্য অতি সাধারণ বিষয় হয়ে দাড়াবে।

ভাষা নিয়ে বলতে গিয়ে প্রযুক্তিতে চলে গেলাম! আসলে মানুষের জন্ম হতে মৃত্যু পর্যন্ত সবই প্রযুক্তির জালে জড়ানো। ভাষাও এর বাহিরে নয়। সময়ের পরিবর্তনে প্রযুক্তি পরিবর্তন হয়েছে, একইসাথে পরিবর্তন হয়েছে জীবনযাত্রার ধরণ, সাংস্কৃতি, ভাষা। একটা সময় লেখালেখি হত গাছের পাতায়, পশুর চামড়ায়, প্রযুক্তির পরিবর্তন হয়ে আসলো কাগজ, প্রযুক্তি আরো পরিবর্তন হয়ে এখন ইলেকট্রনিক ডিভাইসেও ব্যাপক ভাবে লেখালেখি হচ্ছে। হুট করেই একদিনে মানুষ গাছের পাতা ছেড়ে কাগজ ধরেনি, এটা ধীরেধীরে হয়েছে। একইভাবে কাগজ ছেড়ে মানুষ ধীরেধীরে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের দিকে যাচ্ছে। তাই ভাষা নিয়ে বলতে গেলে স্বাভাবিক ভাবেই সময় এবং প্রযুক্তির বিষয়টা চলে আসবে। সময়ের সাথে প্রযুক্তির প্রভাবে ভাষার পরিবর্তন হওয়াটা স্বাভাবিক, হাজার বছর ধরেই তা হয়ে আসছে। তবে বিলুপ্ত হওয়াটা কাম্য নয়। ভাষা বিলুপ্তির পেছনে ভাষার প্রতি অবহেলা এবং অবমাননা দায়ী!

ভাষা নিয়ে যে ভবিষ্যৎ শঙ্কা প্রকাশ করেছি, তা কে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভাবে নেবে জানি না। তবে ইতিহাস হচ্ছে, পতনের আগে বাগদাদকে বিভিন্ন সময় বিভিন্নজন মঙ্গলদের ব্যপারে সতর্ক করেছিল, কিন্তু বাগদাদবাসী তাতে কর্ণপাত করেনি। ফলে একটা সময় চেঙ্গিস খানের নাতি হালাকু খানের হাতে বাগদাদের করুণ পতন ঘটে এবং নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় আব্বাসি খেলাফত। পুড়িয়ে দেয়া হয় তৎকালীন বিশ্বের বৃহত্তর জ্ঞানভাণ্ডার বায়তুল হিকমাহ, ধারণা করা হয় তৎকালীন বিশ্বের প্রতি দশটি বইয়ে নয়টিই বায়তুল হিকমাহ-তে ছিল। ফলে জ্ঞান বিজ্ঞান হতে পৃথিবী শতশত বছর পিছিয়ে পড়ে!

সতর্কতা হিসেবেই বলছি, বাংলাকে English Alphabet-এ লিখে অবহেলা এবং অবমাননা করার মধ্যেদিয়ে মূলত বিলুপ্তির বীজ রোপণ করা হয়েছে, যা একদিন মহীরুহ হয়ে বাংলা ভাষা নিশ্চিহ্ন করে দেবে। কারণ ইতিপূর্বেই বলেছি, ভবিষ্যৎ পৃথিবীতে কাগজের ব্যবহার থাকবে না, সকল লেখালেখি হবে ইলেকট্রনিক ডিভাইসে, আর বর্তমানে English Alphabet-এ বাংলা লেখার যে অসুস্থ চর্চা চলমান তা শুধুমাত্র ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।

প্রযুক্তিকে আটকানো যায় না, সেটা উচিতও নয়। তবে এর প্রভাবে যে নেতিবাচক বিষয়ের উদ্ভব হয়, সচেতনতার মাধ্যমে তা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র, লেখকসমাজ, এবং সচেতন নাগরিক সমাজের ভূমিকা দরকার।

রাষ্ট্র ব্যাপকভাবে প্রচার প্রচারনা চালিয়ে ভিন্ন ভাষায় বাংলা লেখার ব্যপারে নিরুৎসাহ প্রদান করতে পারে। এতে কাজ না হলে, ভাষা রক্ষার্থে কঠোর পদক্ষেপ হিসেবে আইন করে ভিন্ন ভাষার বর্ণমালায় বাংলা লেখার ক্ষেত্রে মৃদু শাস্তি হিসেবে কিছু জরিমানার ব্যবস্থাও করতে পারে।

সচেতন নাগরিকগণ ব্যাক্তিগত ভাবে তাদের বন্ধু তালিকার মধ্যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলতে পারে, তাদের নিরুৎসাহ প্রদান করতে পারে। English Alphabet-এ বাংলা লেখার বিষয়টাকে সামাজিকভাবে হেয় করে দেখার প্রচলন ঘটানো যেতে পারে।

এ বিষয়ে বাঙালি লেখকসমাজের একটা দায়বদ্ধতা রয়েছে। বর্ণমালা রক্ষায় তাদের কলম ধরা দরকার। বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠার অবদান রাজনীতিবিদদের। অথচ এক্ষেত্রে লেখকসমাজের ভূমিকা থাকা দরকার ছিল, কিন্তু তারা তা পারেনি। লেখকসমাজের প্রতি আহ্বান অন্তত বর্ণমালা রক্ষায় তারা যেন বৃহত্তর ভূমিকা রাখে। মনে রাখা দরকার "লেখক বেঁচে থাকে তার লেখায়"। প্রয়োজনে আদাজল খেয়ে নামা উচিৎ। অন্যথায় একটা সময় এসে বর্ণান্তর ব্যতীত তাদের লেখা গল্প, কবিতা, উপন্যাস কেউ পড়তে পারবে না!

ধন্যবাদ।
ইতিহাসের তথ্য সহায়ক: বাঙালি মুসলমানের বুদ্ধিবৃত্তিক বিভ্রম ও বিশ্বাসহীনতা (সৈয়দ আবুল মকসুদ)
লেখা: মোঃ সাদ্দাম হোসেন

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৫০

ঢুকিচেপা বলেছেন: গোছানো লেখা খুব সুন্দর হয়েছে, কিন্তু সমস্যা হল বেশির ভাগ লোক এ বিষয়টা নিয়ে উদাসীনI

২| ০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার বক্তব্য স্পষ্ট । অন্য ভাষায় বাংলা শব্দ লেখার আমি ও বিরোধী। এ ব্যাপারে সচেতনার প্রয়োজন আছে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে তথ্য বহুল পোস্টের অবতারণা করার জন্য।

৩| ০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাংলা লেখা ইংরেজি বর্ণমালায় লেখা ঠিক না। সবাইকে এই অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.