নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অধিকার বঞ্চিত পৃথিবীর উত্তরাধীকারি

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন

অপরিপক্ক কৃষক

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ভ্রমণে দেখা ব্যতিক্রম -১

১৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৫৫



ভূগর্ভস্থ পানি তুলতে সাধারনত সাবমারসিবল পাম্প, সেন্ট্রিফিউগাল পাম্প, অথবা টিউবওয়েলের ব্যাবহারই আমরা দেখে থাকি। কিন্তু হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল এবং চুনারুঘাট উপজেলার কিছু স্থানে ভিন্ন দৃশ্য চোখে পড়বে। সেখানে শুধুমাত্র বোরিং করে পাইপ পুতে দিলেই নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে ২৪ ঘন্টা পানি উঠতে থাকে। রাস্তার পাশেই রয়েছে এমন কিছু বোরিং, যেখানে পাইপের মাথা হতে চব্বিশঘণ্টাই পানি পড়ে, পানির অপচয় রোধে লাগানো নেই কোনো প্রকার ট্যাপ!

এলাকাবাসী সেখান থেকে পানি নেয়, কেউ কেউ গোসল করে, পথচারীরা চলতি পথে তৃষ্ণা মেটায়।

পানির স্বাদ: এযাবৎকাল পর্যন্ত আমার পান করা পানির মধ্যে সেরা।
তাপমাত্রা: গ্রীষ্মের প্রচণ্ড তাপদাহে মাঠে কাজ করার যতটুকু ঠান্ডা পানি মানুষকে শতভাগ স্বস্তি দিতে পারে, ঠিক ততোটুকুই।

ছবি: গুগল (মেমরিকার্ড হারিয়ে যাওয়ায় সেখানকার তোলা ছবি দেওয়া সম্ভব হয়নি)

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই ব্যতিক্রমের কারণ কি?

১৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩২

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



হবিগঞ্জের বাহুবল এবং চুনারুঘাটের পাহাড়ি অঞ্চলেই মূলত বিষয়টা দেখা যায়। মূলত পাহাড়ের পাদদেশে এমনটা দেখা যায়।
তারমানে পাহাড়ে নিংড়ে পানি আসে, আর পাহাড়ের পাদদেশে বোরিং করায় পানিতে একটা উর্ধ্বমূখি বল কাজ করে এবং পাইপ হতে পানি পড়তে থাকে। আবার ঐ এলাকায় গ্যসফিল্ড আছে তারমানে সেখানে মাটির নিচে গ্যস রয়েছে তাই গ্যসের চাপের এমনটা হতে পারে। তবে যাই হোক, চব্বিশ ঘান্টাই অনরগল সেখানে পানি পরে, ফলে পানির অপচয় হচ্ছে এটা দুঃখজনক!

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: লেখাটা আরেকটু ডিটেল হলে ভাল হত। পড়তে শুরু করার আগেই শেষ হয়ে গেল!!!

১৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




উদ্দ্যশ্য ছিলো তথ্যটা জানানো, চব্বিশ ঘান্টাই অনরগল সেখানে পানি পরে, ফলে পানির অপচয় হচ্ছে এটা দুঃখজনক! এটা রোধ করা দরকার।

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:২৬

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আশপাশে নিশ্চয়ই উঁচু পাহাড় রয়েছে। পাহাড়ের পানি চুইয়ে নামার সময় ভূগর্ভস্থ একটা চাপ তৈরি হয়। একারণেই পাইপ পুতলেই পানি বের হয়ে আসে। এর মুখে ট্যাপ লাগালে পানির নিয়ন্ত্রন হবে ঠিক। তবে তা না হলেও কোন সমস্যা নেই। বৃষ্টির কারণে পাহাড় ভিজে পানির চাপ থাকা অবধি পানি পাইপের মাধ্যমে এভাবে বা অন্য কোন না কোন পথে বের হয়ে আসবেই। সঞ্চিত থাকবে না।

১৯ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



আচ্ছা

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:৩২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পার্বত্য অঞ্চলে একাধিক সমান্তরাল প্রবেশ্য শিলাস্তরের সঙ্গে সমান্তরাল অপ্রবেশ্য শিলাস্তর যেখানে মিলিত হয়, সেই সংযোগস্থলে যদি ফাটল সৃষ্টি হয় অথবা সেখানে যদি কোন পাইপ পুতে দেওয়া হয় তাহলে ভূগর্ভের সঞ্চিত ভৌমজল সমান্তরালভাবে নির্গত হতে থাকে। সমান্তরালভাবে নির্গত হওয়া এই ধরনের জলধারকে প্রস্রবণ বলে। সবসময় জল নির্গত হলে তাকে অবিরাম প্রস্রবণ।

১৯ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ধন্যবাদ

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ফয়সাল রকি বলেছেন: আসলেই ব্যতিক্রম।

১৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:১৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



হ্যা

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৪৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ছবি দেখার অপেশাদার রইলাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.