নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুইটা পার্থক্যের কারণে মানুষের মধ্যে মতপার্থক্যের সৃষ্টি হয়।
১. জানায় এবং অনুধাবনে পার্থক্য।
২. চারিত্রিক সততায় পার্থক্য।
০৮ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
৩। শিক্ষা ও রুচিবোধের অভাবে।
শিক্ষাটা জানা এবং না জানার জনরার মধ্যে পরে। এমনকি রুচিবোধও জানা এবং না জানার মধ্যেই পরে, যে রুচি সম্পর্কে আপনি জনেনই না সে রুচিবোধ আপনার কখনই জন্মাবে না।
৩। ধর্মের কারনে।
অধিকাংশ মানুষই পূর্বপুরুষের রীতি পালন করে, যেহেতু পূর্বপুরুষ কিছু রীতি পালনকেই ধর্ম বলে আখ্যায়িত করত, তাই তারাও ঐ রীতিকেই ফলো করে, পূর্বপুরুষ যদি নাস্তিক হতো তবে তারাও নাস্তিক হতো । কিন্তু আমি সেই অধিকাংশ মানুষের কথা বলছি না, কারণ তাঁদের নিজের কোন মতই নেই, সুতারং তাঁদের কাছে মতপার্থক্যের কিছু নাই, তারা কেবল চিল্লাপাল্লাই করতে পারে। আর আপনারা সব সময়, তাঁদের দিয়েই ধর্মকে মাপেন।
আমি বলছি যাদের মেরিট আছে, যারা ইন্টেলিজেন্স, যারা নিজের মত সৃষ্টি করতে পারে তাঁদের নিয়ে। দেখবেন এদের মধ্যেই দুই গ্রুপ আছে, এক গ্রুপ ধর্ম মানে, অন্য গ্রুপ মানে না, এই দুই গ্রুপের মতের মতপার্থক্যের কারণ হল তাঁদের জানার পার্থক্য।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ৩। শিক্ষা ও রুচিবোধের অভাবে।
৩। ধর্মের কারনে।