নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অধিকার বঞ্চিত পৃথিবীর উত্তরাধীকারি

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন

অপরিপক্ক কৃষক

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

চঞ্চল চৌধুরী, আপনিও মেরুদণ্ডহীন??

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪


নাট্য অভিনেতা চঞ্চর চৌধুরী এক স্বাক্ষাৎকারে বলেছেন, একাত্তরে যারা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল তারা এবং তাদের বংশধররাই এখন ভারতের পরাজয়ে খুশি হয়। তারাই ভারত বিরোধী। এবং যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল তারা ভারতের পক্ষে। আমি বহু মুক্তিযুদ্ধাকে দেখেছি বাংলাদেশের প্রতি ভারতের কর্মকাণ্ডের কারণে ভারত বিরোধিতা করতে। তাদের কথা এখানে বলবো না, বরং যার কথা সবাই জানে সেই মেজর জলিলের কথা চঞ্চল চৌধুরীকে বলতে চাই। মিঃ চঞ্চল চৌধুরী, সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিল কি তাহলে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল?

একজন অভিনেতা হিসেবে আপনি খুবই ভালো হলেও এই বক্তব্য শোনার পর আপনার দেশপ্রেম নিয়ে সন্দেহের উদয় হয়। ভারত যে বাংলাদেশে আধিপত্য বিস্তার করতে চায় সেটা তো আপনারা স্বীকার করতে চান না, তাই এটা না হয় বাদই দিলাম। কিন্তু ফেলানি হত্যা, সীমান্ত হত্যা, ফারাক্কা, তিস্তার পানি বন্টন এসব বিষয় কি আপনার মাথায় একবারও আসে না?? এসব কি আপনি অস্বীকার করতে পারবেন??

বাংলার মানুষ যে ভারত বিরোধিতা করে তার পেছনে এসব কারণই দায়ী। এই বিষয়গুলোকে পাশ কাটিয়ে ভারত বিরোধিতাকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ গুলিয়ে ফেলার মাধ্যমে আপনারা মূলত বাংলাদেশের মানুষের উপর ভারত যে অবিচার করে চলছে সেটাকে গোপন করার চেষ্টাই করছে বৈকি। আপনারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরোধী।

আমিও চাই বাংলাদেশের সাথে ভারতের ভালো সম্পর্ক, যার মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ রক্ষা হবে। কিন্তু সেটা কি হচ্ছে? নাকি আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে কেবল ব্যক্তিগত স্বার্থই আদায় করে নিচ্ছে? যার প্রেক্ষাপট তৈরিতে মেরুদণ্ডহীন সাংস্কৃতিক কর্মীরাও বেশ ভালো অবদান রেখেছে, এবং রেখে যাচ্ছে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

বাউন্ডেলে বলেছেন: কারো সাথে সম্পর্ক ভালো রাখতে, ভালোবাসতে সমস্যা কোথায় ?

২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিনোদন জগতের মানুষকে আমরা সিনেমা , নাটকে যেমন দেখি বাস্তবেও তারা তেমনই ভেবে থাকি। এট যে কত ভুল ধারনা!! আসুদজ্জামান নুর, তারানা হালিমকে কি আমরা দেখি নাই ? বলতে খারাপ শুনালেও এটাই তিক্ত সত্য যে মূল্যবোধ থাকলে কেউ বিনোদন জগতে যায় না বা গেলেও কোনদিন সেখানে টিকে থাকতে পারবে না। তাই এই জগতের মানুষের কাছ থেকে মেরুদন্ড থাকা আশা করাটাই বোকামি।

৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যারা ভালো পজিশনে থাকে তাদের ব্যালেন্স করে চলতে হয়। উসকানি দিলে চলে না। আপনার মতো বেকুবরা থাকে শুধু উসকানি দিতে। আপনার মতো বেকুবরা বোঝো না উসকানি দিলে পররাষ্ট্রনীতিতে প্রভাব পড়ে।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৮

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




হু, আপনাদের মতো জ্ঞানীরা সম্পর্ক ঠিক রাখার জন্য এক গালে থাপ্পর খেয়ে অন্য গাল পেতে দেয়। কি জানি অন্য গালে থাপ্পর দিতে না দিলে যদি সম্পর্ক নষ্ট হয়।

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: খারাপ কিছু বলেনাই।সত্যি কথা একটু তেতই হয়।

৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫০

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ভারতে আজকাল খুব কাজ পাচ্ছেন তো তাই একটু ওদিকে ঝুঁকছে ।

উনি ওনার আসল রূপ দেখিয়েছেন । আমি আশ্চর্য হয়ে যাই এই দেশে হয় পাকপন্থি নয় ভারতপন্থি সব মানুষ বাংলাদেশী পাই না অন্তত এই শিল্প জগতে !!

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভাদা আর রাজকারের লড়াইয়ে আমরা কই?

৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৫

শিশির খান ১৪ বলেছেন: কয়েক দিন আগে ভারতের জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের সাথে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের খেলা ছিলো। সেখানে ভারত বাংলাদেশের সাথে খেলায় হেরে যায়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ভারতের ক্যাপ্টেন হারমান প্রীত পুরস্কার নেওয়ার সময় সরাসরি সম্প্রচার অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী খেলোয়াড় ও ক্রিকেট বোর্ড কর্মকর্তাদের সাথে খুব খারাপ ব্যবহার করলো তখন তো চঞ্চল প্রতিবাদ করলো না।

লিংক: Click This Link

৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১২

আমি নই বলেছেন: ভারতকে খেলায় বা অন্য যে কোনো বিষয়ে সমর্থন দেয়া বা না দেয়ায় আমার দেশপ্রেমে কেমনে ইফেক্ট পরে?

কয়দিন আগেই একজন দেখলাম জয় হিন্দের পক্ষে বলল। ভারতের এই দালাল গুলোর নামে দেশদ্রোহীতার মামলা হওয়া উচিৎ। আমার সামর্থ (অর্থনৈতিক সামর্থের কথা বলছিনা) থাকলে এই বান্দির বাচ্চার নামে মানহানী মামলা করতাম।

৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


অন্ধভাবে দলবেঁধে ভারত বিরোধিতা করার কোন মানে হয় না।
সীমান্ত হত্যা বর্তমানে শূন্যের কোঠায়।

কেউ এখন আর কাজের সন্ধানে সীমান্ত পার হয় না। কারণ দেশেই এখন কর্মসংস্থান বেশি। দিনমজুরের বেতন এখন পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে বাংলাদেশে প্রায় দ্বিগুণ। আসামের চেয়ে সিলেটের পর্যটন অঞ্চলে দিনমজুরের বেতন প্রায় তিন গুণ।
তাই এখন কেউ সীমান্ত পার হয় না।

অন্ধভাবে ভারত বিরোধিতা ভারতের সাথে শত্রুতা করে একটি চিহ্নিতপক্ষ। সেই পাকিস্তান আমল থেকে তাদেরকে আমরা চিনি তাদের আন্ডা বাচ্চারাই।

১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৩

আমি নই বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী - লাস্ট ভারত-বাংলাদেশের ওমেন ক্রিকেট দেখেছিলেন ওরা কিভাবে আমাদের অপমান করেছে?
এই বিশ্বকাপের ভারত-বাংলাদেশের ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের সমর্থকদের কিভাবে লাঞ্ছিত করেছিল দেখেছিলেন?
বাংলাদেশের সমর্থক সোয়েবের কাছ থেকে বাঘের মাসকটটা কেরে নিয়ে কিভাবে ছিরে ছুরে ফেলা হয়েছিল, দেখেছিলেন?

এগুলো কি বাংলাদেশ বিরোধিতা হিসেবে বিবেচিত হবেনা? ওরা বাংলাদেশ বিরোধি আচরন করলে আমাদের ভারত বিরোধি আচরনে সমস্যা কোথায়?

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১১

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: বাংলাদেশ তো ভারতের দ্বিতীয় দুবাই। ১৫ লক্ষের মতো ভারতীয় বাংলাদেশে অবৈধভাবে চাকরি করে। ট্যাক্স দিতে হয় না।

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
@ আমি নই
গ্যালারিতে এই সব টিকটকার পুরা ভারতের রিপ্রেজেন্ট করে না।
এসব টিকটক বা টিউব ভিডিও সবই বানোয়াট, হিট বাড়ানোর জন্যই ইচ্ছাকৃতভাবে বিতর্ক সৃষ্টি করা হয়। আমি আপনি লাফাই আর ওরা হাজার হাজার ডলার ইনকাম করে।

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ২:০৯

হাসান১৯ বলেছেন: কেও একজন বলেছিল যে, খেলায় ভারতের বিপক্ষের দলকে(পাকিস্তান ছাড়া অন্য কোনও দল) সমর্থন করে ভারতের পরাজেয়ে উল্লাস করলে সেটাতে পাকিস্তানকে সমর্থন করা হয় না। কিন্তু কারো যদি এ ব্যপারে গা জলে তাহলে বুঝে নিতে হবে, সে ভারতের দালাল।

১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:৫১

আমি নই বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী

ভারতীয় জাতীয় মহিলা ক্রীকেট দলও ভারতকে রিপ্রেজেন্ট করে না, ভারতীয় দর্শকরাও ভারতকে রিপ্রেজেন্ট করে না, স্টার টিভি, ভারতীয় সিনেমা যেখানে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করা হয়, ভারতীয় রাজনিতিবিদ যারা দাবী করেন বাংলাদেশকে তারাই সৃষ্টি করেছেন...... লিস্ট অনেক বড় হয়ে যাবে। এরা কেউ যদি ভারতকে রিপ্রেজেন্ট না করে, তাহলে করেটা কে?

মুদি? সেওতো বিরোধিতা করেছিল। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিংগা ইস্যুতে তাকে পাশে থাকতে অনুরোধ করেছিলেন, মুদি উল্টা মায়ানমার গিয়ে তাদেরকে সমর্থন দিয়ে আসছে (আমি জানি মায়ানমারো ভারতের ভাল বন্ধু, এক্ষেত্রে মুদি চুপ থাকতে পারতেন)। আপনিই বলেন ভারতকে রিপ্রেজেন্ট করে কে?

১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৪

কাঁউটাল বলেছেন: উহারা বাংগু পোগোতিশীল

১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩২

জ্যাকেল বলেছেন: ভারত বিরোধিতা কারা করে? আমি মনে করি কেবলমাত্র তারাই করতে পারে যাদের বুকের পাটা বেশ বড়। যারা সহজ সরল ন্যাংটা রাজাকে চুক্ষে আঙুল দিয়ে দেখাতে পারে, কেবল তারাই।
আর মেরুদন্ডহীন কুপমন্ডুক কিংবা জগৎশেটরা ইনিয়ে বিনিয়ে ভারতের অবদান স্মরণ করিয়ে দিতে থাকবে ঠিক যেমন- শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির, একফোঁটা শিশির দিয়েছি লিখে রেখো।

১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪

জুন বলেছেন: জনাব চঞ্চল চৌধুরী আপনি কি জানেন ভারতের সাথে যেদিন আমাদের বাংলাদেশের খেলা হয় সেদিন ও আমি মনে প্রানে ভারতের সাপোর্ট করি। ভারত নি:স্বার্থভাবে আমাদের দেশ স্বাধীন করে দিয়েছিল, আর এই পর্যন্ত আমাদের জন্য বিনা স্বার্থে, বিনা পয়সায় আলু পিয়াজ দেয়া থেকে যা যা করেছে এইটা আমি স্বপনে জাগরনে কখনই ভুলি না।

১৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: জুন আপুর কমেন্টে +++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫

কালো যাদুকর বলেছেন: "ক্রিকেট খেলা যার যার, ভারত হারলে, উৎসব সবার" - প্রথম আলোর একজন পাঠকের মন্তব্য। আমি এই পাঠকের রসবোধে উল্লাসিত । চঞ্চল চৌধুরীদেরও এই আনন্দ উৎসবে যোগ দেবার অনুরোধ করছি।

২০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: যে থালে খেলো, সে থালই ফুটো করলো। এই হলো চঞ্চল চৌধুরীর অবস্থা। উনি এখন যে অবস্থানে আছেন তা সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে জন্মানোর কারনে। যত মেধাবীই হোন না কেন উনি যদি দাদাদের দেশে জন্মাতেন তখন কি উনি এই অবস্হানে আসতে পারতেন? পাত্তাই পেতেন না।

ভারত কোন কিছু আমাদের বিনামূল্যে দেয় না। ওরা আমাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করে না বা বিনা পয়সায় হোটেলে থাকতে দেয় না। বিনিময় মূল্য কড়ায় গন্ডায় আদায় করে নেয়। ভারত আমাদের সম্মান করে সীমন্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশিদের হত্যা করে। অমিত শাহ বাংলাদেশীদের উইপোকার সাথে তুলনা করে। এই সকল অন্যায়ের বিরোধীতা করাকে যারা ভারত বিরোধীতা মনে করেন, তারা ভারতীয় দালালের চাইতে বেশি কিছু নন। এই দক্ষিন এশিয়ায় কোন দেশ ভারত বিরোধী না? নেপালীরা তো উঠতে বসতে ভারতীয়দের গালি দেয়। ভারতীয়দের বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ওরা ওদের সংবিধান পরিবর্তন করেছে। বড় দেশ হিসাবে অপেক্ষাকৃত দূর্বল ও ছোট প্রতিবেশী দেশগুলোর প্রতি ভারতের কিছু দায়িত্ব ছিল। সেরকম দায়িত্বপূর্ন কোন কিছু কি ভারত আজ অবধি করেছে?

ভারত বিরোধীতা করা হয় কারন তা তাদের প্রাপ্য।

২১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: সকল বিএনপি- জামায়াত ভারতের সমর্থন করার ফলে জনাব চঞ্চল চৌধুরী গুলিয়ে ফেলছেন।দেশের শতকরা ৯৮ জন ভাড়তীয় ক্রিকেট দলকে অসমর্থন করিয়া থাকে। পঁচানব্বই ভাগ মানুষ কি জাতীয়তাবাদী কিংবা জামায়েত ইসলামী?

২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভারতের পরাজয়ে আমাদের উল্লাস করার কিছু নেই। আমাদের নিজেদের কোনো কিছুতেই জয় নেই। তাহলে আমরা কেন অন্যের পরাজয়ে হাসবো?

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০০

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ভারতের হারে আনন্দ উল্লাস করা বা না করা নিয়ে আমার কোন বক্তব্য নেই। আমার বক্তব্য হচ্ছে চঞ্চল চৌধুরীর মতো একজন ব্যক্তির মন্তব্য নিয়ে।

২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: স্বাধীনতার ৫২ বছরে এসেও যে দেশ সীমান্তে পাখির মত গুলি করে আমাদের দেশের মানুষকে হত্যা করেন তখন এই সব চেতনাবাজদের চেতনা দন্ড কাজ করে না।
ভারত বন্ধুর বেশ ধরে তলে তলে আমাদের শুধু বাঁশই দিয়ে যায়।

২৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩

তানভির জুমার বলেছেন: দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হলে চঞ্চল চৌধুরীদের সকল কু-কর্মের বিচার হবে। এরা ছদ্মবেশে ভারতীয় এজেন্ট।

২৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৯

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: বিষয়টা এমন না যে এক রাতের ব্যাবধানে বাংলাদেশিরা ভারত বিদ্বেষী হয়ে গেছে। ১০-১৫ দিন যুদ্ধ করে ভারত বাংলাদেশকে দয়া করে স্বাধীন করে দিয়ে গেল। আর আমরা কোটি বাংলাদেশিরা যেন স্বাধীনতার পুরো নয় মাস পায়ের উপর পা তুলে রাজার হালে ভারতীয় শরনার্থী শিবিরে কাটালাম। এই ন্যারেটিভই সারা ভারত জুড়ে চলমান। এখনকার যুগে যেখানে প্রকৃত ঘটনা বা প্রকৃত ইতিহাস যাচাই-বাছাই করে দেখার বিস্তর সুযোগ আছে, সেখানে ভারতীয়রা ইচ্ছাকৃতভাবে আমাদেরকে হেয় করে, আমাদেরকে ছোট করে, আমাদেরকে অসম্মান করে।

ভারত বিদ্বেষী তো নয়ই বরং ভারতীয় ক্রিকেটের একটা বড় সমর্থক এক সময় কিন্তু বাংলাদেশে ছিল। এখন আছে কি? এরকম ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থকদের অংশ কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই ইতিহাস হয়ে গেল ওদের সেই কুখ্যাত মওকা মওকা বিজ্ঞাপন প্রচারের পরে।

আচ্ছা আমাদের দেশে বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভারতীয়দের অবদান কতটুকু? সব তো চাইনিজ কোরিয়ান আর জাপানিরা করে দিয়ে গেল। ‌ভারতীয়রা প্রকৃতপক্ষে আমাদের দেশের উন্নয়ন চায় না। ভারতীয়দের স্থাপন করা কয়লা ভিত্তিক রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র মাসের ৩০ দিনে ২০ দিনই বন্ধ হয়ে বসে থাকে। ওদিকে চাইনিজদের স্থাপন করা পায়রা কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র শুধু একবারই বন্ধ হয়েছিল কয়লার অভাবে। প্রযুক্তিগত কোন কারনে নয়।

ভারতীয়রা যদি মনে করে থাকে যে বিশ বাইশ কোটি জনগণের বাংলাদেশের এই বাজারটা তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু না, তো সবকিছু বন্ধ করে দিক। আমরা বাংলাদেশীরা প্রয়োজনে ২০০ টাকা কেজি দরে হলেও প্রয়োজনে পেঁয়াজ খাব যদি তারা সব কিছু বন্ধ করে দেয়। বিকল্প আমরা ঠিকই খুঁজে বের করে নেব।

ভারতীয়দের বিরোধিতা যুক্তিযুক্ত কারণেই করা হয়। শুধুমাত্র বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা করা হয় না।

বাংলাদেশের স্বার্থ বিরোধী অবস্থান যে নিবে তারই বিরোধিতা করা হবে, সে যে হরিদাস পালই হোক না কেন?

২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫

সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: খেলা বাংলাদেশের সাথে হলে প্রশ্ন ছাড়াই আমার দেশের সাপোর্টার আমি। কিন্তু স্বাধীন ও সেকুলার দেশে আমার দেশের ম্যাচ না হলে যাকে খুশি তাকেই সাপোর্ট করাটা আমার সাংবিধানিক অধিকার। সেই অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলা মানে সংবিধান নিয়েই প্রশ্ন তোলা - একই কথা। এরাই মূলত দালাল, দল আর ভোল পাল্টায়! মৌলবাদী এরাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.