![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নির্ভেজাল প্রকৃতি প্রেমী । সার্টিফিকেটের জোরে শিক্ষিত আসলে গবেট। মনে যা আসে লিখি। সাহিত্যের বিচারে না, মনের ইচ্ছায়, পরিবর্তনের মানসে...
সাদিক তাজিন।
একদা বিশ্বজগৎ উদ্বেলিত ছিল রেগে সুষম বন্ঠনের প্রশান্ত হাওয়ায়-
তুমি জিজ্ঞাসু চোখে বললে সেদিন: পৃথিবীর অভিনব পরিচয় দিন!
তুমি জানতে না-পৃথ্বী হাসছে অনাবিল হাসি; প্রানের উচ্ছাসে, সাম্যের ছোয়া লেগে।
তারপর সময়ের দীর্ঘ ব্যবধান।
তোমার তৃষ্ণাকাতর চোখের কৌতুহল যেন চিরন্তনী সোয়াল;
সেই সুবর্ণ সুযোগে সমরাস্ত্রের হোতা লেপ্টে দিল বিশ্বময় বিষাক্ত পুঁজির সুতা।
চোখ চোয়ালে তুলে- বুলে আজ প্রগতির বুলি!
সম্রাজ্যপাপের খিলানভারে লুপ্ত নীশান আজকাল ওড়ায় সয়ং ওরাই!
যেমন চে'র বিপ্লবী জীবনাচার নিয়ে ইউএসএ ফিল্ম বানাবে; এবং
আমরা উল্লাসধ্বনিতে বিগলিত হবো-' সাম্য ফিরে এলো স্বীয় দর্পে'!
দিকে দিকে শেয়ালমূখো ধূর্তের নির্বিবাদী বিচরন চুষে খাবে প্রগতি
আমি-তুমি মাত করবো - অর্জন অর্জন রবে!
পথে কিংবা ব্রতে নয়, মতে আজকাল চে, ক্যাস্ট্রো অথবা মাওকে বিপ্লব শেখায় সয়ং পুঁজি!
আমরা এক একজন মহান শিক্ষক সেজে মন্ত্র আবৃতি করি যন্ত্রের ন্যায় - সাম্যই সব!
অথচ ঠিকই বিশ্ব শিশু উথলে উঠবে ক্ষোভে, রাগে অনুরাগে।
তুমি-আমি নীরব সন্ধ্যা সাঙ্গ করব, কামের পুকুরে ডুব সাতার দেবো,
পুঁজির মস্তক ছিন্ন করে যাবো শুধু ঝুঁকি কিংবা বিপদ নেবোনা কোনও।
সাম্য ধরা দেবেই দেবে-সাথে তোমার কৃষ্ণচুড়াঠোটও...
©somewhere in net ltd.