![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবেলার বৃষ্টি এসে ভিজিয়ে দিয়ে গেছে সব।ভিজে যাওয়া পৃথিবীটা হাতে নিয়ে একা বসে আছি।শেষ দিনের রুদ্ধশ্বাস প্রতীক্ষায়...
লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে নাকি ৯০ কোটি টাকা খরচ হচ্ছে। আফসোস! অদ্ভুত যাদুর রাজ্যে বাস করছি আমরা। এই ৯০ কোটি টাকা কে দিলো? জনগণের ট্যাক্সের টাকাই তো। কিন্তু আমাদের জনগণের কী হবে? রেকর্ড গড়লে কী হয়? বাকি জীবন তিনবেলা ঠিক মতো খাওয়ার নিশ্চয়তা পাওয়া যায়?
আসেন সবাই মিলে সরকারকে বুঝিয়ে এই অপচয় করা হতে বিরত রাখি। ৯০ কোটি টাকা দিয়ে এমন ১৮০টা কাজ করা সম্ভব, যাতে দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি।
৯০ কোটি টাকা কিভাবে খরচ হচ্ছে, দেশের নাগরিক হিসেবে এই হিসেব চাওয়ার অধিকার আমাদের আছে। রক্ত পানি করে আমরা যে টাকা উপার্জন করে ট্যাক্স দেই, সরকার সে ট্যাক্সের টাকা এভাবে পানিতে মেশানোর অধিকার রাখে না। সরকারের নিজের বলে কিছু নেই, সব জনগণের।
হিসেব দেওয়ার দরকার নেই, এ অপচয় বন্ধ করা হোক। এই সাথে ৯০ কোটি টাকা দিয়ে দেশের অন্তত ১৮০ টি গ্রামে অত্যাধুনিক কম্পিউটার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হোক।
আমি আমার জায়গা থেকে প্রতিবাদ করছি। জাতীয় সঙ্গীত রেকর্ড গড়ার বস্তু না। কোটি বাংলাদেশির হৃদয়ে প্রতি মুহূর্তে জাতীয় সঙ্গীত বাজে। এভাবে খাম খেয়ালিপনা করে ৯০ কোটি টাকা নষ্ট কেবল পাগলই করতে পারে। কোনো দেশের সরকার বা বুদ্ধিজীবীরা এটা পারে না।
ধিক্কার জানাই। জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে এমন বেহুদা উদ্যোগের তীব্র নিন্দা জানাই। এই ধরনের আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত যাদের মাথা থেকে বের হয়, তাদেরকে আমি থুথু দেই।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
সাইফ হাসনাত বলেছেন: সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দরকার। প্ল্যান করেন।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০২
মদন বলেছেন:
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা !
বোঝেন না কেন?
৫% ভোটের ভংগুর সরকার!- তারা জনতার দৃষ্টি সবসময়ই ভিন্ন খাতে রাখতে চাইবে!!!
ষ্টান্টবাজি তাই মাষ্ট! পলিটিকাল ষ্টান্টবাজি!
এমন সব ইস্যু এমন সব উদ্যোগ যা বাহ্যত সেনসিটিভ মূলত আপনার বক্তব্য!
কিন্তু মানুষের মোহবিষ্টতার সুযোগ নিয়ে, তাদের এক্সপ্লেয়ট করতেই একের পর এক ষ্টান্ট চলছে চলবে!!
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
সাইফ হাসনাত বলেছেন: প্রচন্ড রকমের ধোকা খাচ্ছি আমরা। সুতীব্র প্রতিবাদ করা দরকার। স্বাধীনতার চেতনা আর জাতীয়তাবাদ বিক্রি করে খাওয়াদের আসলে কোনো দেশপ্রেম নাই। দেশপ্রেমের আসল মানে দেশেের মানুষদের সম্মান করা, কল্যাণ করা। ধোকা দেওয়া না।
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৫
নিরীহ বালক বলেছেন: খুবই যৌক্তিক চিন্তা ।
স হ ম ত
তীব্র নিন্দা জানাই
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১০
ইমাম হাসান রনি বলেছেন: এখন আর বইলা লাভ নাই সব আয়োজন শেষ । সবাই জানাজানি হইছে ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
সাইফ হাসনাত বলেছেন: ৯০ কোটি টাকা নিশ্চয় শেষ হয়ে যায়নি।
৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১০
সাধারণ মুসলমান বলেছেন: প্রবল সহমত ৷ রানা প্লাজাদের দিয়ে দোয়া হোক ৷
৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১২
ছাসা ডোনার বলেছেন: এ অপচয় বন্ধ করা হোক। এই সাথে ৯০ কোটি টাকা দিয়ে দেশের অন্তত ১৮০ টি গ্রামে অত্যাধুনিক কম্পিউটার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হোক। সুন্দর লিখেছেন, যে দেশের সরকার জনগনের দ্বারা নিররবাচিত না সে দেশেই সম্ভব বিনা কারনে টাকা খরচ করা। কার কাছে জবাব দিবে, কিসের জন্য? আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই!!!!!!!!!!!!!
৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৮
দি সুফি বলেছেন: ৯০ কোটি টাকা কিভাবে খরচ হচ্ছে, দেশের নাগরিক হিসেবে এই হিসেব চাওয়ার অধিকার আমাদের আছে।
আপনি ভুল দেশে আছেন ভাই। এই দেশে সেই অধিকার নাই
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪১
সাইফ হাসনাত বলেছেন: বুঝে শুনে আর কতো। নিজ জায়গা থেকে মানুষের আবেগ নিয়ে ধোকাবাজি করা আমলাদের থুথু দিন। রুখে দাঁড়ান...
৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৯
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: এই জাতির আর কোন আশা দেখিনা।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪২
সাইফ হাসনাত বলেছেন: আশা না থাকলে তো সবই শেষ! আশাটা বাঁচান।
১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২৫
ভোরের সূর্য বলেছেন: আমি দুটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই। জাতীয় সঙ্গীতের রেকর্ড গড়ে আমাদের লাভটা কী হবে? প্রায় শতকোটি টাকা বাজেটের এই আয়োজন। আচ্ছা, এই শতকোটি টাকা দিয়ে কি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০টি হোস্টেল করা যেত না? আমাদের দেশে ভালো গবেষণাগার নাই। এই টাকা দিয়ে কি একটি গবেষণাগার করা যেত না?
গত অবরোধের সময় দেখেছি বাংলাদেশের একমাত্র বার্ন ইউনিটে কী ভীড় এবং অপ্রতুল চিকিৎসা ব্যাবস্থা। এই ১০০ কোটি টাকা দিয়ে কি আরেকটা পূর্ণাঙ্গ বার্ন ইউনিট করা যেত না? এ রকম অনেক অনেক কাজের কথা বলা যায় যেগুলো রেকর্ড গড়ার চেয়ে অনেক বেশি জরুরি।
আমরা গিনেজ বুকে জাতীয় সঙ্গীতের রেকর্ড গড়ব আর স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে উল্লাস প্রকাশ করব কিংবা ঘরে বসে ২৪ ঘণ্টা ভারতীয় হিন্দি চ্যানেল দেখব আর হিন্দি শিখব– এটাই কি উদ্দেশ্য?
এই ১০০ কোটি বা ৫০ কোটি টাকা দেওয়ার ক্ষমতা কি বাংলাদেশ সরকারের নাই? কেনই-বা অন্যের কাছে হাত পাততে হবে এই সামান্য টাকার জন্য?
আর ইসালামী ব্যাংকের টাকা নিলেই-বা কী ক্ষতি সেটাও আমি বুঝলাম না। কয়েকজন উদ্যোক্তা মিলে প্রথমে একটি ব্যাংক গঠন হয়, কিন্তু এর আসল সম্পদ হচ্ছে লক্ষ লক্ষ গ্রাহক যাদের টাকা বা আমানত নিয়ে ব্যাংক ব্যবসা করছে এবং লাভ করছে। ইসলামী ব্যাংকের টাকা যদি সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহার হয় তাহলে ব্যাংকের ম্যানেজমেন্টকে আইনের আওতায় আনা কেন হচ্ছে না? তা না হলে সবার সব পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে ব্যাংকটি বন্ধ করা হচ্ছে না কেন যার বিরুদ্ধে এত অভিযোগ?
মেনে নিলাম যে ইসলামী ব্যাংকের মালিকরা সবাই জামায়াতের সঙ্গে যুক্ত এবং ব্যাংকের ক্রমীরা সবাই শিবির কিংবা জামায়াত। কিন্তু যেখানে কয়েক লক্ষ মানুষের টাকা জমা আছে সেসব মানুষ কি সবাই জামায়াত বা সন্ত্রাসী? ব্যাংক তো এই সাধারণ আমানতকারীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ব্যবসা করে মুনাফা করে। আজকে বাংলাদেশ সরকারকে টাকা দিলে তো সেই লক্ষ লক্ষ মানুষের আমানতের লাভের টাকা থেকেই দিবে, তাহলে সেই টাকা নিতে এত অনীহা কেন? এতে কি সেসব মানুষকে অপমান করা হচ্ছে না?
২৬ মার্চ যারা জাতীয় সঙ্গীত গাইবেন তাদের ভেতরেও অনেকেই ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ব্যাংকিং করেন। তাদেরকেও কি অপমান করা হচ্ছে না? আমার আশেপাশে অনেক খেটে-খাওয়া মানুষ, শ্রমিক, এমনকি পরলোকগত আমার পিতার (যিনি সরকারি অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলেন এবং কোনোদিন কোনো দল করেননি) টাকাও ইসলামী ব্যাংকে রয়েছে। অথচ ইসলামী ব্যাংকের টাকা না নেওয়া মানে তো এদেরকে হেয় করা। এদের কী দোষ?
আর ইসলামী ব্যাংক তো নিজেদের টাকা সরকারকে দিচ্ছে; চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাস করে অর্জন করা টাকা বাংলাদেশ সরকারকে দিচ্ছে না। তাহলে এসব কেন হচ্ছে যে ইসলামী ব্যাংকের টাকা নেওয়া যাবে না? তারা খারাপ কাজ করলে তাদেরকে ধরা হোক, শাস্তি দেওয়া হোক। কিন্তু কয়েক লক্ষ গ্রাহককে এভাবে ছোট করার কোনো মানে হয় না।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
সাইফ হাসনাত বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সিট নেই। মেধাবীরা ঝরে পড়ছে। ৯০ কোটি টাকা খরচ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিট সংখ্যা ২০ হাজার বাড়ানো সম্ভব।
১১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২৬
যাযাবর চিল বলেছেন: সহমত
১২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২৭
চারশবিশ বলেছেন: ৯০ কোটি টাকা
- পুরা টাসকি খাইছি
চিন্তার কারন নাই
দাম বারাইলেই আমরা দিয়ে দিমু
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৫
সাইফ হাসনাত বলেছেন: এভাবে আর কতোকাল?
১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
শয়তান শাহীন বলেছেন: আমিও আমার জায়গা থেকে তীব্র নিন্দা জানাই!!!!!!!!!!!!!
এই ধরনের আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত যাদের মাথা থেকে বের হয়, তাদেরকে আমি থুথু দেই..১০০% সহমত
২৬ টা ধিক্কারররর.....
১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
বেলা শেষে বলেছেন: দাম বারাইলেই আমরা খালি দিতে থাকমু
১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫২
সাধারণ মুসলমান বলেছেন: Make this post sticky. We can arrange one using the blog and spending no money.
১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২১
বিদ্রোহী বীর বলেছেন: রবীদ্রনাথ ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী, ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় যখন প্রতিষ্ঠা করার জন্য সিদ্ধান্ত হয় তখন রবীন্দ্রনাথ বিরোধীতা করেছিল।
রবীন্দ্রচর্চা করার আগে প্রত্যেক মুসলমানের উচিত মুসলমানদের সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের কী দৃষ্টিভঙ্গি ছিল। ইসলাম সম্পর্কে কতটা গভীর বিদ্বেষ ছিল্।
মুসলমানদেরকে অশ্লীল অশ্রাব্য ভাষায় গালি প্রদান এবং মুসলমানদের প্রতি মিথ্যা কালিমা লেপনের নিকৃষ্ট নজির স্থাপন করেছে বঙ্কিমচন্দ্র, ঈশ্বরচন্দ্র, নবীনচন্দ্র, রঙ্গলাল, হেমচন্দ্র, দীনবন্ধু মিত্র, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, দামোদর মুখোপাধ্যায় থেকে খোদ রবীন্দ্রনাথসহ সব হিন্দু কবি-সাহিত্যিকই।
বাংলা সাহিত্যে এসব হিন্দু কবি-সাহিত্যিকদের ঘৃণ্য সাম্প্রদায়িকতা ও চরম বিদ্বেষের শিকার হয়েছেন মুসলমানরা। বঙ্কিমচন্দ্র তার শেখা প্রায় সবকটি গালি ‘আনন্দ মঠ’ উপন্যাসে মুসলমানদের উদ্দেশ্যে প্রয়োগ করেছে। ‘ম্লেচ্ছ’ হতে শুরু করে ‘যবন’ পর্যন্ত। এমনকি প্রাচীনকালে বৌদ্ধদের দেয়া ‘নেড়ে’ গালিটাকেও সে উহ্য রাখেনি।
শুধু তাই নয়, তারা ম্লেচ্ছ, অস্পৃশ্য, যবন, নেড়ে ছাড়াও মুসলমানদের পাষ-, পাপিষ্ঠ, পাপাত্মা, দুরাত্মা, দুরাশয়, নরাধম, নরপিশাচ, পাতকী, বানর, এঁড়ে, দেড়ে, ধেড়ে, অজ্ঞান, অকৃতজ্ঞ, ইতর এ জাতীয় কোন গালি দিতে বাদ দেয়নি।
তন্মধ্যে রবীন্দ্রনাথ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে মুসলিম বিদ্বেষ ও হিন্দু সাম্প্রদায়িক শক্তিকে চাঙ্গা করার জন্য অনেক গল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস, কবিতা রচনা করেছে। রবীন্দ্রনাথের লেখনি তার সমকালীন হিন্দুদেরকে চরম মুসলিমবিদ্বেষী হতে উৎসাহিত করেছিল।
রবীন্দ্রনাথ তার ‘সমস্যা’ ‘পুরান’, ‘দুরাশা’ ও ‘কাবুলীওয়ালা’ গল্পে মুসলমানদের জারজ, চোর, খুনি ও অবৈধ প্রণয় আকাঙ্খিণী হিসেবে উপস্থাপন করেছে। (নাঊযুবিল্লাহ!)
১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
ব্যাংগ রাজা বলেছেন: ৯০ কোটি টাকা কিভাবে খরচ হচ্ছে, দেশের নাগরিক হিসেবে এই হিসেব চাওয়ার অধিকার আমাদের আছে।
জবাব চাই দিতে হবে ।
১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
বিদ্রোহী বীর বলেছেন: তাহলে রবীন্দ্রনাথের জাতীয় সংগীত পাঠ করে মুসলমানদের কি লাভ? হিন্দুরা তো মুসলমানদের কিছু পালন করে না তাহলে মুসলমানদের এত হিন্দুপ্রীতি কেন? ভারতে মুসলমানদের কচু কাটা করা হচ্ছে সেখানে ৯০ কোটি টাকা খরেচ করে জাতীয় সংগীত করার সার্থকতা কোথায়? লোক জমা হয়ে ভ্যা ভ্যা করবে এখানে ৯০ কোটি টাকা খরচ হবে কেন?
এই টাকা জনকল্যান মূলক কাজে ব্যবহার করা উচিত, এই টাকা পদ্মা সেতুর কাজে লাগানো উচিত।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪২
সাইফ হাসনাত বলেছেন: হিন্দু-মুসলমানে বিভেদ ছড়াচ্ছেন কেনো? ইতিহাস সব জানে। ভবিষ্যত সব উত্তর দিবে। জাতীয় সঙ্গীত তো ইতোমধ্যেই বাংলাদেশি প্রাণের আত্মার ধ্বনি; বিতর্ক করার জায়গাটা ভিন্ন জায়গায় রাখুন আপাতত।
১৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪১
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: ভাইরে, এরা বুদ্ধিজীবি না এরা হলো 'বুদ্ধি জীবি' মানে বুদ্ধি বেচে জীবিকা নির্বাহ করে। আর সরকার! আচ্ছা ৫ তারিখে নিজে ভোট দিতে পারছিলেন? যদি না দিয়ে থাকেন তবে কিসের সরকার!! চেতনা বিক্রি করতে করতে সবাই চেতনাহীন হয়ে আছে! কেউ শুনবেনা ভাইজান, চেতন ফেরার অপেক্ষায় থাকতে হবে।
২০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: এরা ডাইভার্সন আনবার জন্য যাতে আপনারা আসল কথাটি না ভাবতে পারেন সেজন্য সব কিছু করবে। যতই কথা বলিনা কেন। সরকার বানাতে ভোটের দরকার কি?
২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৪
কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
যে জন দিবসে মনের হরসে....................
২২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৬
অপু ওপি বলেছেন: আমি গায়তে যাব না, বস্থা পছা এই সব কাজ বন্ধ করা হোক। টাকা লোট করার দান্ধা,
২৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৩২
ই এইচ মানিক বলেছেন: টাকা হইলেই শুধু দেশপ্রেম আসে...।
না হলে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে টাকা লাগবে কেন????
মানুষ কি টাকা না পাইলে জাতীয় সঙ্গীত গাইবেনা?????
২৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
নিকষ বলেছেন: জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার জন্য ৯০ কোটি টাকা লাগে কি কারণে?
২৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৩
আল মামুনুর রশিদ বলেছেন: post ta stickir shahos rakhe
২৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১০
ক্লিকবাজ বলেছেন: গ্লাডিয়েটর মুভিতে পিতাকে হত্যা করার পর পুত্র নিজেকে রাজা ঘোষনা করে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে ৩০০ দিনের অনুষ্ঠান ঘোষণা করেছিল।
ঠিক সেভাবেই দেশে এখন নির্বিচারে হত্যা, গুম, খুন, লুটপাট করে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে আবারও কোটি কোটি টাকা ব্যায় (লোটপাট) করে ধান্ধাবাজী অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০০
উদাস কিশোর বলেছেন: তীব্র নিন্দা জানাই !
মানব বন্ধন করা হোক ।
সাথে আছি