![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাইফুল্লাহ সাইফ\\n\\nজন্ম: ১৩ ডিসেম্বর, ১৯৯০, লালমোহন, ভোলা।\\nবাবা-মা: মোঃ ছালামত উল্যাহ, ফেরদাউস বেগম।\\n\\nপড়াশুনা: পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ফাইনাল ইয়ার)। সরকারী বিজ্ঞান কলেজ, ঢাকা। লালমোহন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, লালমোহন।\\n\\nলেখালেখি: চলতি দশকের শুরু থেকে দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য পাতা, অনলাইন নিউজপোর্টাল, লিটলম্যাগ ও ওয়েবম্যাগগুলোতে নিয়মিত লেখালেখি করছেন। \\n\\nসহকারী সম্পাদক হিসেবে যুক্ত আছেন কলকাতা থেকে প্রকাশিত সাহিত্য পত্রিকা আদরের নৌকায়। \\nবিজ্ঞান আর্টিকেল লিখছেন প্রিয়.কমের লাইফ স্টাইল বিভাগে। \\n\\nপ্রকাশিত বই: গল্পগ্রন্থ- কয়েকটি ডানাকাটা প্রজাপতির উড়ে যাওয়ার স্বপ্ন। সাহিত্যকাল প্রকাশন। প্রকাশ-২০১৩।\\n\\nঅন্যান্য কাজে সম্পৃক্ততা: স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র পরিচালনা ও চিত্রনাট্য লেখা।\\n\\nযোগাযোগ: ই-মেইল: [email protected]\\n\\nসেলফোন নং: +8801737-155304
মূল: জিয়ামবাতিস্তা বাসিলে
ভাষান্তর: সাইফুল্লাহ সাইফ
এক রাজা একটি মাছিকে তার নিজের শরীরের রক্ত খাওয়ান যতক্ষণ না এটা একটা ভেড়ার মত বড় হয়ে উঠে । তারপর তিনি এই বিশালাকার মাছিটিকে হত্যা করেন এবং এটার শরীর থেকে চামড়া তুলে ফেলেন ।
রাজা তার কন্যাকে বাজি রেখে ঘোষণা দেন, যে লোকটি বলতে পারবে এটা কোন প্রাণীর চামড়া, তার সাথেই রাজকন্যার বিয়ে হবে ।
বাজিতে জিতে রাজকন্যাকে বিয়ে করতে অনেক দুর দূরান্ত থেকে লোকজন রাজবাড়ি আসতে থাকে । কিন্তু কেউই সঠিকভাবে অনুমান করে বলতে পারে না, এটা কোন প্রাণীর চামড়া ।
একসময় একটি নির্দয় কদাকার মানুষখেকো রাক্ষসও নিজের ভাগ্য পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়ে এসে হাজির হয় রাজদরবারে । অতঃপর চামড়ার গন্ধ শুকে খুব সহজেই বলে দেয়, এটা আর কিছু নয়, মাছির চামড়া ।
রাজা তার কথা রাখলেন । তিনি রাজকন্যাকে নিষ্ঠুর সেই রাক্ষসের হাতে তুলে দিতে প্রস্তুত করলেন । রাজকন্যা রাজার কাছে খুব কাকুতি-মিনতি করলেও রাজা শুনলেন না তার কথা ।
কিন্তু রাজা তাকে ‘আমার বোকামির নিশ্বাস’ সম্বোধন করে পাঠিয়ে দিলেন রাক্ষসের কাছে । তিনি রাজকন্যাকে সাবধান করে দিলেন এই বলে যে, যদি সে রাক্ষসকে বিয়ে করতে রাজি না হয়, তবে তার শরীরে একটা হাড়ও অক্ষত থাকবে না ।
রাজকুমারী মানুষের কংকালে তৈরি তার নতুন ঘর দেখে খুবি আতঙ্কিত হয়ে পড়ে । তার নতুন রাক্ষস স্বামী তাকে মৃতদেহের ভোজ উৎসবে আমন্ত্রণ জানালে সে আরও বেশি ভয় পেয়ে যায় । সে বারবার বমি করতে থাকে ।
রাক্ষসটি তখন রেগে গিয়ে প্রতিজ্ঞা করে যে, যতক্ষণ রাজকন্যা মানুষের মাংস খেতে আপত্তি করবে ততক্ষণ সে তাকে জোর করে শুকরের মাংস খাওয়াবে ।
রাক্ষসটি শিকারে গেলে এক বৃদ্ধা রাজকুমারীর তীব্র হাহাকার শুনতে পায় । রাজকুমারীকে উদ্ধার করতে তিনি জাদুবিদ্যায় পারদর্শী তার সাত ছেলেকে পাঠান রাক্ষসের ঘরে ।
ইতোমধ্যে রাক্ষসটিও ফিরে আসে ।
বৃদ্ধার সাত ছেলে প্রথমে রাক্ষসটির চোখের মনিতে আঘাত করে । তারপর তার দেহ থেকে মাথা ছিন্নভিন্ন করে অবশেষে সেই নিষ্ঠুর রাক্ষসটিকে পরাজিত করে দেয় ।
তারা রাজকন্যাকে তার বাবার কাছে নিয়ে আসে । বিস্ময়ে অভিভূত রাজা রাজকন্যাকে নিরাপদে রাজপ্রাসাদে ফিরে আসতে দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যান ।
১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
সাইফুল্লাহ সাইফ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।
২| ১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
নীল ভোমরা বলেছেন: রুপকথার গল্প-তো রূপকথা-ই! কিন্তু কোন দেশের রূপকথা সেটা-তো বল্লেন না?
১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০০
সাইফুল্লাহ সাইফ বলেছেন: ধন্যবাদ । ইতালির রূপকথা ।
৩| ১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
স্বস্তি২০১৩ বলেছেন: ভালো.......
১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
সাইফুল্লাহ সাইফ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৪| ১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: কথা বলা শিখতে একজন মানুষের প্রায় দুই বছর লেগে যায়, কিন্তু কোন জায়গায়,কোন কথাটি বলা যাবে না, তা কেউ কেউ সারা জীবনেও শিখতে পারে না।
১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫১
সাইফুল্লাহ সাইফ বলেছেন: ঠিক বলেছেন । কিন্তু গল্পের সাথে আপনার মন্তব্যের প্রাসঙ্গিকতা ধরতে পারলাম না ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: মাছি না মশা হবে? মাছি কি মানুষের রক্ত খায়?