![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রফেসর মুহাহাম্মদ হামীদুরুর রহমান সাহেব : ধারাবাহীক জীবন
[যে কোন বিখ্যাত মানুষের জীবনই সাধারণ মানুষদের জন্য এক অনুপম শিক্ষণীয় বিষয়। বড় হতে হলে
বড়দের অনুসরণ এবং অনেকক্ষেত্রে অনুকরণ করতে হয়।
ইসলামী ব্যক্তিত্বের বেলায় এটা আক্ষরিক সত্য।
আর যদি এমন মানুষদের জীবনী তাদের নিজস্ব অভিব্যক্তিতে শোনা যায়, তাহলে তো বিরাট ভাগ্য।
হযরত প্রফেসর মুহাম্মদ হামীদুর রহমান সাহেব বাংলাদেশের অন্যতম
দ্বীনী ও ইলমী ব্যক্তিত্ব।
ঈমান ও আমল, ইসলাম ও লিলাহিয়্যাত, বিনয় ও নম্রতা, যুহ্দ ও তাকওয়া ইত্যাদি আত্মিক গুনাবলী তাকে উলামা-মাশায়েখদের প্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তি রূপে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
তার জীবন এবং আদর্শ আমাদের জন্য এক বিরাট অনুপ্রেরণার উৎস। এখানে বিভিনড়ব মাহফিলে এবং ব্যক্তিগত সফরসঙ্গি হিসেবে
হযরতের কাছে থেকে তার জীবনের যেসব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ
শোনার তাওফিক হয়েছে, তাই তার নিজের অভিব্যক্তিতে বর্ণনা করা হয়েছে।]
জন্ম ও শৈশব
===========
মুন্সিগঞ্জের নয়াগাঁও গ্রামে আমি আমার শৈশব কাটিয়েছি। আমার জন্ম হয়েছে ০৯ জানুয়ারী ১৯৩৮। আমার আব্বার নাম মরহুম ইয়াসিন সাহেব। তিনি ছিলেন আরএমএস, রেইলওয়ে মেইল সর্টার।
ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেছিলেন। কিন্তু দাদা হাজী ইমাম উদ্দিন খাঁটি কৃষক ছিলেন। তার নম্রতা, ভদ্রতা এলাকায় খুব বিখ্যাত ছিল। তিনি ছিলেন খুব ধার্মিক, পরহেজগার। তাহাজ্জুদগুজার ছিলেন আমার দাদা।
ভোরে তাহাজ্জুদ পড়ার পর সময় থাকলে হালকা অন্ধকারে ক্ষেতে লাঙ্গল দিয়ে হাল চাষ করতে চলে যেতেন। কিছুক্ষণ হাল চাষ করে মসজিদে এসে ফজরের নামায পড়তেন। শুনলে বিশ্বাস হতে চায় না। অথচ তিনি এমনই ছিলেন।
আর আমাদের বংশের নাম ছিল হুরী।
গ্রামের লোকেরা ঠাট্টা করে এ নামে ডাকত। আমার দাদা দু বার হজ করেছিলেন। আমার নানা হজ করতে পারেনি। নানা ছিলেন এলাকার মাতবর।
হুরী আমরা।
আমার মা এখনো একটা কবিতা বলেন,
মাছ দিল না হুরী/গোশ দিল না
হুরী/একটখানি বাইল্যা মাছ/তাই দিয়ে খাওয়া সারি।
হুরী মানে ইনফেরিয়র। আমার নানার ইচ্ছে আমার
বাপের কাছে তার মেয়ে বিয়ে দিবেন। মায়ের আত্মীয়-স্বজন সবাই এর
বিরুদ্ধে। সবারই এক কথা,হুরীদের কাছে মেয়ে বিয়ে দেব না।
আর আমার নানাজানের কথা হল, আমি চাঁন দেখে দান করব।
মানে আমার আব্বা হল চাঁন।
আমার আম্মাতো অত্যান্ত সুন্দরী মেয়ে। মাতবরের মেয়ে। গ্রামের
অনেক প্রভাবশালী পরিবারের মেয়ে। আমার নানা আর দাদার বাড়ি কাছাকাছি। এই সাত-আটশ ফিট দুরে।
মায়ের আত্মীয়-স্বজন সবার দ্বিমত থাকা সত্তেও বিয়ে হল।
ছেলেবেলা এবং মাওলানা মকবুলুল হোসেন সাহেব
===============================
১৯৪৫ সাল। ক্লাশ ওয়ানে পড়ি। মুন্সিগঞ্জে আমাদের গ্রামের বাড়িতে আমি ছোট বেলায় পেয়েছিলাম মৌলুভী মকবুল হোসেইন সাহেবকে।
তিনি গ্রামের মক্তবে পড়াতেন। আমি তার কাছে প্রায় এক বছরের মত পড়েছি।
এর মধ্যে তিনি আমাকে কুরআন খতম করিয়ে দিয়েছেন। আমার আম্মা বিয়ের পর আট বছর আমাদের গ্রামেই ছিলেন। ১৯৩৮-১৯৪৬ পর্যন্ত।
আমার ছোট ভাই হল ১৯৪৬ এ। তার বয়স যখন ৪০-৪৫ দিন,
সেসময় আব্বা তার চাঁদপুরের বাসায় মাকে নিয়ে গেলেন।
এটা ১৯৪৬ এর মে-জুন মাসের ঘটনা।
এর কিছুদিন পরেই ৪৬ এর বিখ্যাত দাঙ্গা হল।
পাক-ভারত স্বাধীনতার আগে ১৯৪৬ সালে মারাত্মক দাঙ্গা হয়। কলকাতায়, নোয়াখালী, ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায়।
ঐ দাঙ্গার সময় আমরা চাঁদপুরে। তখন চাঁদপুরে যেয়ে এক প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হলাম। ঐ প্রাইমারী স্কুলটা এখনো আছে।আমি এখনো চাঁদপুরে গেলে ঐ জায়গাটা ঘুরি। ছোটবেলার এত স্মৃতিময় এলাকা, দেখতে ভাল লাগে।
ক্লাশ টুতে ওখানে। তারপর ক্লাশ থ্রিতে আব্বা নিয়ে আসলেন সেখান থেকে একটু পুবে, চাঁদপুরের বিখ্যাত স্কুল, এখন বোধহয় সরকারী স্কুল হয়েছে, আব্দুল গনি হাই স্কুল। এখানে থ্রি থেকে ফোরে ওঠার সময় ফাষ্ট হলাম।
ঐ স্কুলের হেড মাষ্টার ছিল আব্দুল কাদের খান। তার ছোট ভাই আব্দুর রশিদ খান,বাংলাদেশের বিখ্যাত সাহিত্যিক, কবি। এখনতো বুড়ো হয়ে গেছেন। এ সময় আওলাদে রাসূল হযরত মাওলানা মুস্তফা মাহমুদ আল মাদানী (রহঃ)-কে যখন বিদ’আতি সমপ্রদায় হত্যার উদ্দেশ্যে
মারাত্মকভাবে আহত করে চাঁদপুরের ডাকাতিয়া নদীতে নিক্ষেপ করে,
তখন নদীতে মাছ ধরায় ব্যস্ত জেলেরা তাকে উদ্ধার করে চাঁদপুর হাসপাতালে ভর্তি করে দেন।
তখন আমার মা প্রতিদিন হযরত মাওলানা মুসতাফা মাহমুদ আল মাদানী (রহঃ)-এর জন্য কিছু খাবার তৈরী করে দিতেন।
আমি আমার আব্বার সঙ্গে সেই খাবারগুলো নিয়ে হাসপাতালে হযরতের খেদমতে উপস্থিত হতাম।
ক্লাশ ফোরে ওঠার পরে আব্বা আবার বদলী হয়ে গেলেন ঢাকা। ফোর থেকে ফাইভে আর পরীক্ষা দেয়া হল না। আসলাম মুন্সিগঞ্জে। ফোর থেকে ফাইভে পরীক্ষাতো দেইনি। জানুয়ারী মাস এসে গেল।
আব্বা বললেন, যে কোন সময় ঢাকা বাসা পেলে তোমাদের নিয়ে যাব। মুন্সিগঞ্জের হাই স্কুলে ক্লাশ ফাইভে ভর্তি হলাম। দুই-তিন মাস ক্লাশও করলাম। ১৯৪৯ এর মাচের্ ঢাকা চলে এলাম।
ক্লাশ টুতে চাদপুরে যাবার পর যখনই বাড়িতে আসতাম, তখনই উসতাদযির কাছে যেতাম। ঢাকায় থাকতেও যখনই বাড়িতে আসতাম, উসতাদযির কাছে যেতাম। তার কাছে বসে থাকতাম। আর পড়তাম
না। ঐ ক্লাশ ওয়ানে কুরআন শরীফ তো তিনি আমাকে খতম পড়িয়ে দিয়েছেন। একবছরে কুরআন খতম হয়ে গিয়েছিল।
নাজেরা। কত বড় বরকত ছিল আমার জীবনে! আমার একটাই সপ্ন লাগে, আমার ঐ উস্তাদযির মত বা চাদের সকাল বেলা পড়াতে বসা।
সকাল এগার, বার.. এক বৈঠকে পড়াচ্ছেন।
আমার এক খালার সঙ্গে হজ করলাম ১৯৯৬ সালে। আমার খালার মাহরাম হল আমি। জালালের মা।চাঁটগায়ে থাকে। আমার খালা আমার ঐ উস্তাদযির বড় প্রিয় ছাত্রী ছিলেন। বয়সে আমার বড়। দেখতে ছোট-খাট ছিলেন।
তিনি উস্তাদযিকে অনেক পেয়েছেন।
এখনো আমার এই খালা এত সুন্দর কুরআন শরীফ পড়েন,
আমার ছেলেদের পরীক্ষা দেওয়াই আমি তার কাছে। খুবই সুন্দর পড়ে কুরআন শরীফ নাজেরা। কায়দা পড়েছেন, আমপারা পড়েছেন, কুরআন শরীফ খতম করেছেন।
কুরআন শরীফ পাক্কা হবার পরে তিনি সবক নিলেন উর্দূ কায়দা। তারপরে রাহে নাযাত, উর্দূ কিতাব। তারপরে মিসফাহুল জানড়বাহ।
কেরামত আলী জৈনপুরী (রহঃ) সাহেবের কিতাব। আমি বাড়িতে গেলেই দেখতাম হুযুর পড়াছেন। তার কোর্স আমার পুরো মনে আছে। তারপরে পড়াতেন ফার্সী কিতাব গুলিস্তা।
খালাম্মাকে দেখলাম উহুদের ময়দানে কাঁদতে কাঁদতে অস্থির। আমি বললাম, আর কোথাও তো এত কানড়বা কর নাই। এখানে এত কান্না কর কেন? আমার খালাম্মা বলে, আমার উস্তাদযির কথা আমার বেশী মনে পড়ছে।
ঐ মৌলুভী মকবুল হোসেন। তিনি আমাদের একটা কিতাব পড়াতেন তাওয়ারীখে হাবীবে ইলাহ, আল্লাহর হাবীবের ইতিহাস। এটা সম্পূর্ন উর্দূ কিতাব। এবার আমি খুঁজে পেয়েছি। এই কিতাবের নাম আমি কোনদিন শুনিনি। এই মদীনা শরীফে তার কাছে প্রথম শুনলাম।
আমি মাঝে মাঝে দেখতাম, কোন কোন দিন যোহরের আযান দিয়ে দিত, মৌলুভী মকবুল সাহেব পড়াতেই থাকতেন। আর এই সময় বেশীর ভাগ মানুষেরা নামায পড়তে আসত। আযান শুনে গ্রামের মাতব্বররা আসত। আমার আব্বাও আসতেন। আরো অন্যান্যরা আসতেন। হুযুর পড়াচ্ছেন, কাঁদছেন। বাকী সবাইও তার সঙ্গে কাঁদছে।
আমি মনে মনে বলতাম, আযান দিয়ে দিল, এখনো ছুটি দেয় না কেন?
ছোট মানুষতো! কি ডেডিকেশন থাকলে একটা মানুষ টানা ফজরের পর থেকে যোহরের আযান পর্যন্ত পড়াতে পারে!
আর উস্তাদযির তাদের বেতন সাত-আট মাস বাকী। উস্তাদযির বেতন ওঠে না। এর চর্চা কত বেশী হলে আমার মত একটা কেজুয়েল ভিজিটরের কাছে এটা ধরা পড়তে পারে! আমিতো ঢাকা থেকে যেতাম।
আর আমরা মনে করতাম, চাঁদপুরের মানুষ গরীবইতো হয়। কাজ-কাম পায় না। গরীব মানুষ। আমাদের গ্রামে পড়ে আছে।
অনেক পরের ঘটনা।
আমি ১৯৬৩ সালে ইংলিশ ইলেকট্রিক কোম্পানীর চাকুরীতে জয়েন করলাম। ১৯৬৪ সালে ঢাকায় বাসা নিলাম বড় মগবাজারে।
এখানে থাকতে আমার ছোট ভাই মাসহুদ পরীক্ষা দিল।
তার পরীক্ষা শেষ হতেই কোম্পানীর পক্ষ থেকে জেনারেটর ইনশটলশনে আমি গিয়েছি চাঁদপুর পাওয়ার হাউসে।
আমার সঙ্গে মাশহুদ বেড়াতে গিয়েছে। চাঁদপুরে যেয়ে সে আমাকে বলে, ‘আপনি যদি আমাকে কিছু টাকা দিতেন, তাহলে আমি আমাদের উস্তাদযির বাড়িতে যেতাম। তার বাড়িতো এখানে। আমি ঠিকানা নিয়েছি। খুজে বের করতাম।’ মাশহুদ গেল।
যেদিন মাশহুদ গেল সেদিন আমি বাথরুমে গোসল করতে যেয়ে বড় লম্বা কাঁচে (প্রায় ৪ ফিট বাই ১.৫ ফিট) আমার ডান হাতের তালুর
উল্টা দিকে কেটে যায়। ঝড়ের দাপটে জানালা ভেঙ্গে আমার উপর পড়লে হাত দিয়ে ঠেকাতে যেয়ে হাতটা কেটে যায় এখনো তার দাগ আছে।
মাশহুদ যখন ফিরে আসে, আমি তখন হাসপাতালে। সে এসে বলল,
ভাইজান হুযুরের বাড়িতো অনেক শানদার বাড়ি। জমিদারের বাড়ির মত সাজানো বাড়ি। চারিদিকে নারিকেল গাছে ঘেরা। ভিতরে কত পরিপাটি। অনেকগুলো ঘর। বাইরে মসজিদ, পুকুর। হুযুরতো অনেক উচ্চ বংশের সন্তান।
আর এবার ২০০৪ সালে আমি গিয়েছিলাম। আমার জীবনের এক
আশা এবার পুরণ হল। মাশহুদ তো গিয়েছিল ১৯৬৪ এ। আর এবার আমি মাশহুদকে নিয়ে একত্রে গেলাম ২০০৪ এ। মাশহুদের যাবার চল্লিশ বছর পরে আমি গেলাম। অপরুপ সুন্দর পরিবেশ। অতি উচ্চ পরিবারের বাড়ি। গ্রামের মধ্যে পাটোয়ারী সাহেবের বাড়ি বলে বিখ্যাত। তিনি সেই বাড়ির মানুষ! অখ্যাত, অজ্ঞাত, বেতন উঠে না.. পড়ে ছিলেন আমাদের গ্রামের মক্তবে। সকাল থেকে নিয়ে যোহর পর্যন্ত পড়াচ্ছেন।
কি ডেডিকেশন! আমারও দিলে চায় আমার সেই উস্তাযদির মত ঐভাবে মক্তবে বাচ্চাদের পড়াতে। বাচ্চাদের নিয়ে কুরআন শরীফ নিয়ে বসে থাকি!
আমার জীবনের আর একটি ঘটনা, আমি তখন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। চাঁদে প্রথম কুকুর পাঠানো হল। তারপরে গ্যাগারিন গেল, সেই সময়। তখন গ্রামে পুরানো মসজিদ ছিল। এখন তো ওটা ভেঙ্গে নতুন মসজিদ করেছে।
মসজিদের বারান্দায় আমি উস্তাদযির পাশাপাশি বসে আছি। বাড়িতে গেলে হুযুরের পাশাপাশি থাকতাম। তিনি বললেন যে, চাঁদ হল দ্বিতীয় আসমানে, চাঁদে আবার মাুনষ পাঠায় কেমনে? দ্বিতীয় আসমানের রেফারেন্স তিনি কোথায় পেয়েছেন, আমি জানি না।
আমিতো কুরআনে কোথায়ও পাইনি। আমি আরয করলাম, হুযুর আমারতো একটা কথা আরজ করতে ইচ্ছা হয়।
‘কি কইবা? কও।’ ‘আমার কাছে তো ঈমানের কোন কমি লাগে না। চাঁদ পৃথিবী থেকে দুই লাখ আশি হাজার মাইল দুরে।......’ আমি তাকে বিজ্ঞানের কিছু কথা-বার্তা শোনালাম। চুপ করে থাকলেন।
আমার কথার কোন জবাব দিলেন না। ভাল-মন্দ কোন মন্তব্য করলেন না। এটাই পরিণত বয়সে তার সঙ্গে আমার বিখ্যাত ঘটনা।
১৯৬২ সালের শেষ দিকে খবর পেলাম তিনি মারা গেছেন। জানাযায় যাবার সুযোগ হয়নি। তিনি বেশীরভাগ সময় টাখনুর উপর পর্যন্ত গোল জামা পড়তেন। আমাদের মত এরকম ফাড়া জামা পড়তেন না। গোল জামা পড়তেন।
মুন্সিগঞ্জ থেকে লঞ্চে করে যাছিলেন চাদপুর। চাদপুরের লঞ্চ ঘাটে নামবেন।
তারপর বাকী রাস্তা বাসে যাবেন। হার্ট অ্যাটাক হয়ে তিনি লঞ্চেই মারা গেলেন। লঞ্চের ডেকে শুয়ে ছিলেন। অত্যান্ত দুঃখজনক যে, তিনি মরে পড়ে আছেন। কেউ একজন তার লুঙ্গিটা খুলে নিয়ে গেছে।
এখন তিনি গোল জামা পড়ে থাকার কারণে পুরো পর্দার সঙ্গে ছিলেন। এরপরে লোকেরা টের পেল, আরে এটা তো মৌলুভী মকবুল!
অনেকে হুযুরকে চিনল। তারা ধরাধরি করে বাড়িতে নিয়ে গেল। কবর
দিল। আল্লাহ তা’আলা গায়েবী ব্যবস্থাপনা করে দিলেন।
http://www.annoor-bd.com/
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
সেলিম৬২৫১ বলেছেন: বলেছেন: ধন্যবাদ।
২য় পর্ব নিশ্চয় পরবেন, আশা রাখি।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
সেলিম৬২৫১ বলেছেন: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো পোস্ট +
ওনার সম্পর্কে জেনে ভালো লাগলো ।
শুভেচ্ছা নিবেন