![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭৬ প্রেসিডেন্ট জিয়া এ দেশটার জনসংখ্যা বিস্ফোরন নিয়ে যেভাবে ভেবেছেন বাকি এতগুলো বছর ধরে সেভাবে আর ভাবা হয়নি.......এখনো ভাবছেনা কেউ........ ডুবন্ত টাইটানিকের দশা হচ্ছে........ ডিসক্লেইমার : এই ব্লগের কোন প্রকার লেখালেখিতে কেউ
ব্লগটা শুরু করছি এক কানার কানাপনা নিয়ে।
এই কানার নাম দৈনিক প্রথম আলো।
যার কাজ দৈনিক প্যাহ্লা সুবাতে ভারত মাতাকি রোশনি এ বংগভূমিতে ছড়ানো।
সে কারনেই তার নাম প্যাহ্লা রোশনি।
যাই হোক , এই কানার কি কানাপনা নিয়ে কান মুচড়ালাম ?
মূল ঘটনাটার বিষয়বস্তু জামাতের রেজিস্ট্রেশন।
আবার বলছি জামাতের রেজিস্ট্রেশন।
দৈনিক কানা আলো'র ছবিটা দেখুন যেটা তারা আগস্টের ২ তারিখে ছাপিয়েছে।
সী সাম থিং মিসিং ?
যদি না ধরতে পারেন তবে আমি ধরিয়ে দিচ্ছি।
যেই রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত মামলা নিয়ে এতবড় শিরোনাম করলো তারা সেই রেজিস্ট্রেশনের এতবড় একটা তথ্য গায়েব করে দিলো।
কিভাবে ?
তাদের তথ্যের ক্রম দেখুন।
১৯৫৯ এ হ্যান হয়েছে , ১৯৬৪ তে ত্যান হয়েছে - ফাইন।
১৯৭২ এ শেখ মুজিব শাসনামলে জামাত রেজিস্ট্রেশন বাতিল সহ নিষিদ্ধ হয়েছে।
১৯৭৯ এ জিয়ার শাসনামলে জামাত প্রকাশ্য রাজনীতির সুযোগ পায়।
২০১৩ সালে আবার রেজিস্ট্রেশন বাতিল হল দলটির।
প্রশ্ন হল - জিয়ার আমলে জামাত সাইনবোর্ড - প্যাড নিয়ে রাজনীতি শুরু করে , কিন্তু ইলেকশন কমিশনে রেজিস্ট্রেশন পায়নি।
বারংবার আবেদন করেও পায়নি , ঠিক যেমনভাবে গোলাম আযম পায়নি নাগরিকত্ব।
তাহলে শেখ মুজিব শাসনামলে রেজিস্ট্রেশন বাতিল হওয়ার পর স্বাধীন বাংলাদেশে পুনর্বার জামাত ইলেকশন কমিশনে রেজিস্ট্রেশন পায় কবে ?
দিস ভাইটাল ইনফরমেশন ইজ মিসিং , থরোলী মিসিং !
ভাবছেন অনিচ্ছাকৃত ?
উহু , সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃত।
কারন এরা ভারতের স্বার্থের মিডিয়া ভ্যানগার্ড।
আর অন্যদিকে ভারতের পলিটিকাল এজেন্সী বাংলাদেশ আওয়ামী ভারত লীগ যেটা গত ৪ বছরে পাছা উদোম করা ফরেন পলিসিতে ধরা পড়েছে।
এর সর্বশেষ সংযোজন নিজের দেশের পোলাপানকে ছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্চা বানিয়ে নেটের ব্যান্ডউইথের দুধ না দিয়ে ৫০ গিগা ব্যান্ডউইথ ইন্ডিয়ায় রপ্তানি করা।
এর আগের গুলো বলতে গেলে শেষ হবেনা।
এখানে দেখুনঃ পরীক্ষা দিতে আসুন , মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন : প্রশ্ন - ভারত জুজু এবং পাকিস্তান জুজু - কোনটি আসলে বাস্তবে আছে ?
সে কারনে আওয়ামী লীগকে সার্ভ করে ট্রান্সডিউসিং ম্যানারে ভারতকে সার্ভ করে এরা।
এ কারনেই আওয়ামী লীগকে আড়াল করতে হবে , কাদার ছিটা থেকে আওয়ামী ইউনিফর্মের সাদা পাজামা সাফ রাখতে হবে।
কথাটা এ কারনে বললাম - যেই জামাতের ইলেকশন কমিশনে রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত ঘটনায় এই ইয়ার-লাইন গুলো বলা হল , সেখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ ইয়ার-লাইন হ্লঃ
১৯৮৬ তে পুনরায় এরশাদ শাসনামলে জামাত নির্বাচন কমিশনে রেজিস্ট্রেশন লাভ করে , এবং লালদীঘির ময়দানের স্বউক্তি সিদ্ধ জাতীয় বেঈমান শেখ হাসিনা তার আওয়ামী লীগকে নিয়ে সেই ১৯৮৬' র নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন।
সেই ১৯৮৬'র জাতীয় বেঈমানির ইলেকশনে জামাত জাতীয় সংসদে ১০ টি আসন পায়
ছবিঃ ২২ মার্চ / ১৯৮৬ , রয়টার্স , এরশাদ -হাসিনার গোপন আলাপ
দৈনিক কানা আলো'র ছবিতে এই ইয়ার-লাইনটা বাদ দেয়া হয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ - জাতীয় পার্টি মহাজোটকে সেইভ করার জন্য।
কারন জামাত স্বাধীন বাংলাদেশে নির্বাচন করার জন্য পুনরায় যেই রেজিস্ট্রেশন পায় - সেই ১৯৮৬ নির্বাচনী নাটকের মূল খল নায়ক এরশাদ আর খল নায়িকা শেখ হাসিনা এখন ভাই - বোন।
সমঝ গায়া ?
এবার আসি অন্য প্রসঙ্গে।
এই মামলার বাদী ছিলো - তরিকত ফেডারেশন এর সাবেক মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাদপুরী সহ আরো ২৫ জন।
মামলাটি দায়ের হয় - ২০০৯ এ।
এই মামলার রায়ে ৩ জন বিচারকের [ জাস্টিস এম মোয়জ্জেম হোসেন , জাস্টিস এম ইনায়েতুর রহিম, জাস্টিস কাজী রেজাউল হক] সংখ্যা গরিষ্ঠ রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হয় যেটি এখন আপিল বিভাগে বিচারাধীন।
রায়ের আদেশ অংশ ঘোষণা করা হয়েছে , কিন্তু রায়ের গ্রাউন্ড / ভিত্তি এখনো জানানো হয়নি।
মামলার আরজিতে আরপিও'র ৯০ [বি] ১ [বি] ২ অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনে জামাতের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার জন্য রিট করা হয়।
সেই আরপিও প্যারাগ্রাফ অনুযায়ী -
[১]
বিদেশী কোন দলের এদেশী শাখা হিসাবে কোন দল রেজিস্ট্রেশন পাবেনা।
আমার মেমোরী যদি ভুল না করে ২০০৮ ইলেকশনের আগে ঠিক এই গ্রাউন্ডে প্রফেসর মুন্তাসির মামুন ইলেকশন কমিশনে গিয়েছিলেন জামাতের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করানোর আবেদন নিয়ে, এবং সেটা মিডিয়াকে বলেছেন মুভি ক্যামেরার সামনে।
আরটিভি'র আর্কাইভে পাওয়া যাওয়ার কথা।
সেটা সম্ভবত এই রায়ের ভিত্তি না।
কারন সেই শাখা বিষয়ক আর্গুমেন্টের পর " জামায়াতে ইসলামী , বাংলাদেশ " থেকে নাম পরিবর্তিত হয়ে "বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী" হয়ে গেছে জামাত।
[২]
নাম , পতাকা , চিহ্ন সংক্রান্ত কিছু যদি রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর হয়।
দাড়িপাল্লা নিয়ে ১৯৭১'র কারনে অনেকের অসহ্যতা থাকতে পারে আবেগিক দিক থেকে , তবে ইম্প্যাসিভ জাজমেন্ট - এখানে ক্ষতিকর কিছু নাই।
অবশ্য যারা দাড়িপাল্লা প্রতিক বিরোধী তারা আমাকে তাদের দলে পাবেন।
কিভাবে সেটা পরে বলছি।
আর জামাতের দলীয় পতাকা ভালোভাবে কখনো খেয়াল করিনি।
তবে আমার মনে হয় না - এসব পতাকা - ফতাকা এখানে কোন ইস্যূ।
সো জামাত পাসড ইট।
[৩]
কোন দলের গঠনতন্ত্রে / পরিচালনা পদ্ধতিতে রেসিয়াল ডিস্ক্রিমিনেশন [লিংগ / ধর্ম / নৃতত্ত্ব / সংস্কৃতি] থাকতে পারবে না।
আমি এই আরপিও ক্লজটার সাথে একমত নই।
এটা সংবিধানের ক্লজ হতে পারে।
কোন দল রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে তাকে কম্পালসরি এই ক্লজ ফলো করতে হবে।
কিন্তু ঐ দলের গঠনতন্ত্রে কিংবা পরিচালনা পদ্ধতিতে এই ক্লজ কম্পালসরি মানতেই হবে - এটা আমি একমত নই।
আমাকে এখনি রেসিস্ট ভেবে বসার কারন নেই।
কেন একমত নই সেটা পরে বলছি।
তবে এটা এই মামলার রায়ের একটা সম্ভাব্য গ্রাউন্ড হতে পারে।
[৪]
দলের গঠনতন্ত্র যদি সংবিধান পরিপন্থি হয়।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার সংবিধানে ফোর পিলার হিসাবে ১৯৭২'র মুজিববাদকে প্লাগ-ইন করেছে যেটাকে আওয়ামী লীগ 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা' বলে।
মূল কুস্তা-কুস্তি / বলী খেলাটা আসলে সেক্যুলারিসম বা ধর্ম নিরপেক্ষতা শব্দটায়।
বাকী ৩ টা ৫ মিনিটের তর্কে নক ডাউন করা যায়।
এই সেক্যুলারিসমের সাথে জামায়াতের দলীয় গঠনতন্ত্রের কনফ্লিক্ট হওয়ার কথা। তবে তারা সম্ভবত এই সরকারের আমলে ২০১০ এ শামসুল হুদার কমিশনে সংশোধিত দলীয় সংবিধান জমা দিয়েছিলো যেখানে রয়ে সয়ে এখনকার জাতীয় সংবিধানের সাথে 'কোন মতে চলে যায়' একটা ভার্সন জমা দিয়েছিলো।
সুতরাং - এই ক্লজটা একটা কারন হতে পারে , তবে ৫০ - ৫০।
কিন্তু অনেকেই মনে করেন ১০০ % এটাই কারন।
আমি আসলে ২০১০ এ সেই সংশোধিত জামাতের দলীয় গঠনতন্ত্র পড়ি নাই।
তবে পত্রিকায় যতদুর পড়েছি তাতে মনে হয়েছে জনগনের রায়ের ভিত্তিতে আল্লাহর উপর আস্থা স্থাপন করে সততা এবং ন্যায় ভিত্তিক শাসন কার্য পরিচালনা টাইপ কিছু একটা তারা লিখসিলো।
এটার রাফনেস কম , ফাইন নেস খারাপ না।
সুতরাং এটা যদি রায়ের কারন হয়ে থাকে তবে আপিল বিভাগে জামাত জেতার সম্ভাবনা বেশী।
কিন্তু ওদিকে মুখপটু ব্যারিস্টার তানিয়া আমির মোটামুটি বলেই দিয়েছেন - এটাই কারন।
কত পাগল ছাগল যে বাপের নাম বেঁচে এখন ব্যারিস্টার হয় !
রংগ ভরা বংগ দেশ !
এবার আসি - আমার অবস্থান কোথায় সে বিষয়ে।
আমি নিবন্ধন বাতিলের পক্ষে।
কিন্তু উপরের ৪ টা কারনের জন্য নয়।
ঠিক কারনেই আমার অবস্থান ভিন্ন।
সেটা ২ ভাগে বলি।
[১]
১৯৭১ এ বাংলাদেশ বিরোধী অবস্থানের কারনে আমি নিবন্ধন বাতিলের পক্ষে।
সেক্ষেত্রে আপিল ফাপিলে কাজ হবেনা।
ঠিক একই কারনে ১৯৭০'র নির্বাচনে জামাতের নির্বাচনী প্রতীক বাতিলের পক্ষে আমি যেটা বলেছিলাম দাড়িপাল্লা প্রতীক প্রসঙ্গে।
[আমি ধরে নিয়েছি ৭০'র নির্বাচনে জামাতের প্রতীক ছিলো দাড়িপাল্লা]
ঠিক একই কারনে জামায়াতে ইসলামী নামটা ইরেজ করার পক্ষে।
[সেভেন্টি ওয়ানে এই শব্দটার ভুমিকা ছিলো 'বাংলাদেশ' শব্দটার বিরোধী]
এই প্রতীক আর শব্দটা বাতিলের পক্ষে আমি।
ইন অ্যানি ম্যানার।
জামাত নিজে থেকে করে ফেললে আরো ভালো হত।
নিজে থেকে না করলে কোর্ট-কাচারির রাউট দিয়ে হয়ে গেলেও আমি খুশী।
তাহলে জিজ্ঞেস করতে পারেন - আপনার অবস্থানটা আসলে কি ?
জামাতের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের পক্ষে না নিষিদ্ধের পক্ষে ?
আমার অবস্থান সেভেন্টি ওয়ানে 'বাংলাদেশ' শব্দটার বিরোধী কোন প্রতীক বা শব্দ নালিফিকেশনে।
[২]
আমি বলেছিলাম যে রেসিয়াল ডিস্ক্রিমিনেশন দলগত পর্যায়ে আমি অ্যালাও করি।
কেন করি ?
কারন দুনিয়ার কোথাও ইউটোপিয়া নাই।
আর নন-ইঊটোপিয়ান দুনিয়ায় রাজনীতি হল - ক্লাবিং অফ স্টেক হোল্ডার।
এই স্টেক হোল্ডার অনেক কিছুর ভিত্তিতে হতে পারে।
ধরে নিলাম - বাংলাদেশ তাতি সমাজ - এটা একটা নিবন্ধিত দল।
ধরে নেয়া যাক মোট তাতি ভোটারের সংখ্যা ১০ লাখ।
তারা বলল- আমাদেরকে জোটে নিয়ে আমাদের ভোট পেতে চাইলে এই শর্ত মানতে হবে।
আই ডূ ওয়েল্কাম।
বাংলাদেশ চাকমা ইউনিটি ।
তাদের হাতে ৫ লাখ ভোট আছে।
তারা একই ভাবে বলল বিএনপি - কিংবা আওয়ামী লীগকে আমাদেরকে জোটে নিয়ে ভোটের শেয়ার বাড়াতে হলে আমাদেরকে এই সুবিধা দিতে হবে ক্ষমতায় যাওয়ার পর।
আই ডু ওয়েলকাম।
আবার ধরুন - বাংলাদেশ হিন্দু ঐক্য।
তাদের হাতে ৪৫ লাখ ভোট আছে।
তারা বলল আমাদের এই ৪৫ লাখ ভোট পেতে হলে , আমাদের শেয়ার পেতে হলে এই এই সুবিধা দিতে হবে ক্ষমতায় যাওয়ার পর।
আই ডু ওয়েলকাম।
প্রথম টা পেশা ভিত্তিক , দ্বিতীয়টা নৃতত্ত্ব ভিত্তিক , তৃতীয়টা ধর্ম ভিত্তিক।
লেট ইট বি এ গেম ফর অল।
৩ টা দলকেই নিবন্ধন দিতে হবে - আমার মতে।
যার যার স্বার্থ আদায়ের জন্য তার তার রাজনৈতিক এন্টীটিকে আমি ১০০ % স্বীকৃতি জানাই।
তাতি - চাকমা - হিন্দু ভাই ভাই , এক লগে মুড়ি খাই, এত খাতিলের কাম নাই।
সুতরাং দলগত পর্যায়ে কোন ডিস্ক্রিমিনেশন থাকতে পারবেনা - এটা ফালতু নিয়ম।
আল্টিমেটলী - পলিটিক্স ইজ ক্লাবিং অফ স্টেক হোল্ডার।
সব স্টেক হোল্ডারকে এখানে থাকতে দিতে হবে।
এখন আসি এই ব্লগটার শিরোনাম প্রসঙ্গে।
[১]
বিলিয়ার্ডের বল পকেটে পড়বেনা - এর মানে কি ?
এর মানে জামাত যদি জাতীয় রাজনীতিতে থাকতে চায় থাকতে পারবে।
রেজিস্ট্রেশন বাতিল , নিষিদ্ধ - গরম সিদ্ধ যাই করা হোক - তারা জাতীয় রাজনীতিতে থাকতে পারবে।
রেজিস্ট্রশন বাতিল হলে আবার পাবে রেজিস্ট্রেশন - ড্যাম শিওর।
নিষিদ্ধ হলে আবার সিদ্ধ হবে - ড্যাম শিওর।
'কিভাবে' সেটা জানতে চাইলে এই ব্লগটা পড়ুন - এভাবে
সেই ব্লগ থেকে এই কথাগুলো রিপিট করলাম।
শেখ মুজিব নিজের হাতে বাংলাদেশ আওয়ামি লীগ শব্দটিকে বাকশালের বর্শা দিয়ে নিহত করেছেন......
শেখ মুজিব নিজেও নিহত হয়েছেন......
তাতে কি বাংলাদেশ আওয়ামি লীগের মৃত্যু ঘটেছে ?
না , ঘটেনি................
কেন ঘটেনি ?
কারন বাংলাদেশ আওয়ামি লীগের ভোটারদের মৃত্যু ঘটেনি...........
একটা দলের ভোটারদের মৃত্যু যতক্ষন না ঘটে ততক্ষন দলটিরও মৃত্যু ঘটেনা......
শেখ হাসিনা নিজেও জানেন ৭০'র নির্বাচনেও আওয়ামি লীগ ১০ % ভোট মিস করেছে......
এই ভোট গুলো কাদের ?
জামাতপন্থিদের......
মুক্তিযুদ্ধের ঠিক আগেও যেমন তাদের ৭-৮% ভোট ছিল মুক্তিযুদ্ধের ঠিক অব্যবহিত পরেও ঠিক একই ভোট তাদের ছিল......
মুক্তিযুদ্ধের পরে জামাত মরে যায়নি , কারন তাদের ভোটাররা মরে যায়নি.........
ঠিক যেমনি ভাবে শেখ মুজিবের মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগ মরে যায়নি , কারন তাদের ভোটাররা মরে যায়নি.......
জামাতের ভোটাররা যতদিন থাকবে ততদিন জামাতও থাকবে...........
শেখ হাসিনা খুব ভাল করেই জানেন এসব...
জামাতকে নিষিদ্ধ করে দিলে তারা নতুন মার্কা , নতুন নাম নিয়ে আসবে......
ঠিক তুরস্কের একে পার্টির মত...........
কোন কিছুই হের ফের হবেনা...........
মাঝখান দিয়ে হাসিনার রাজনীতির স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ স্টান্টবাজিটা মার খাবে......
সুতরাং আমার অবস্থানটা হল - আওয়ামী হাংগামা হুজ্জত লুটপাট খুনাখুনি লীগকে আমি তীব্র ঘৃণা করলেও আমি নিষিদ্ধ করতে চাইনা।
কারন করে লাভ হবে না।
তাদের ভোট ব্যাংককে নিষিদ্ধ করা যাবেনা।
একই কারনে জামাত নিষিদ্ধ করা না করা নিয়েও আমার কোন গায়ে মাখার কিছু নাই।
কিন্তু জামায়াতে ইসলামী শব্দগুলো মুছে গেলে , দাড়িপাল্লার মত প্রতীক বাদ হয়ে গেলে হাসিনার রাজনীতির স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ স্টান্টবাজিটা মার খাবে।
দেয়ার ইজ মাই ফোকাস - সৎ ভাবে স্বীকার করলাম।
তবে জামাত যদি না থাকে জাতীয় রাজনীতিতে সবচেয়ে লাভবান হবে বিএনপি।
কারনটা আবার ঐ ব্লগ থেকে দেই -
বাংলাদেশের প্রো রাইট ভোট তখন একচেটিয়া বিএনপি উপভোগ করবে.........
ঠিক যেমনি ভাবে বাংলাদেশের প্রায় ১০০ তে ১০০ % প্রো লেফট ভোট এর কেক আওয়ামি লীগ একাই গেলে...
আর আম্বিয়া , ইনু , খালেকুজ্জামানদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়.........
জামাতকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলে প্রো রাইট ভোট ব্যাংকের কিছুটা জামাতের কাছে থাকবে......
ডিভাইড অ্যান্ড রুল থিওরির এত মজা হাসিনা মিস করতে চান না !
তারা মুছে যেতে চাইলে নিজ ইচ্ছায় সেটাও পারবে।
তবে আমার মনে হয়না তারা মুছে যেতে চাইবে।
কারন জামাত - আওয়ামী লীগের মত দল গুলোর পলিটিকাল পোলারাইজেশনে পার্থক্য থাকতে পারে, বৈপরীত্য থাকতে পারে।
কিন্তু এদের কাছে রাজনীতি ২য় ধর্ম।
তবে আওয়ামী লীগারদের কাছে রাজনীতি-ই ১ম ধর্ম বলে আমার পর্যবেক্ষণ।
সুতরাং যে জামাত করে সে জামাত ছেড়ে দেয়াটা ব্লাসফেমী বলে গন্য করে।
একই অবস্থা আওয়ামী লীগে।
সুতরাং সে দলের গতিবিধি দেখবে , নতুন নাম - মার্কার জন্য অপেক্ষা করবে।
তবে সেই একি নবী মওদুদিকেই মানবে।
যেমন আওয়ামী লীগাররা শেখ মুজিবকে মানে।
একি পীর গোলাম আযম কেই মানবে।
যেমন আওয়ামী লীগাররা শেখ হাসিনাকে মানে।
সো , বল পকেটে পড়বেনা।
[২]
তাহলে অন্য কোন বলকে ডিসলোকেট করবে ?
মুলত অন্য বলকে ডিসলোকেট করার জন্যই মাহবুব-শফিক জোড় স্ট্রিট পলিটিক্সের বিলিয়ার্ডের বোর্ডে এই 'জামাতের রেজিস্ট্রেশন' বলটাতে টোকা দিয়েছেন।
উদ্দেশ্য এই বল পকেটে না গেলেও অন্য বলকে ডিসলোকেট করা।
সেটা কেমন ?
সাইদীর মামলার রায় নিয়ে ক্যালেন্ডারে একটা রেড ব্লক ছিলো।
জুনের লাস্ট উইক থেকে জুলাই এর ফার্স্ট উইক।
কর্তার ইচ্ছায় কর্ম নিয়মে মামলার আপিলের রায় বিষয়ক ৩ মাসের স্টিপুলেশন বাতিল হয়ে গেসে।
এই রেড ব্লকটা পেছানোর জন্য।
এই সাইদীর মামলা নামক বলে এখন আর টোকা দিতে চান না শেখ হাসিনা।
এই মামলার রায়টাই মূল ঝামেলা।
যেটা আমি আগেও বলেছি।
জামাতের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করলেও এই রায় এবং এক্সিকিঊশন একটা 'প্যান্ডোরার বাক্স'।
ইট রিমেইনস সেম স্টিল।
সুতরাং এই রায় নিয়ে আওয়ামী লীগ যেই ভয় পাচ্ছে পাওয়ার পলিটিক্সে রাজপথে জামাত শিবিরের হাতে মার খাওয়ার - সেই ভয় থেকে 'জামাত রেজিস্ট্রেশন' বলে টোকা দিয়েছে।
তারা জানে ক্ষমতা আবার পেতে চাইলে স্কিল পলিটিক্সের কোন সুযোগ-ই তাদের নাই।
কেলেংকারি - লুটপাট - খুনাখুনী আর ভারতের গোলামি করে তাদের রাজনৈতিক বসন বলতে কিছুই নাই।
৫ সিটি কর্পের ইলেকশন রেসাল্ট অনেকটা পাতিলের ৫ টা ভাতের মত।
জয় মিয়া এখন টিয়া পাখি বাবা পদ্ধতিতে র'র চিঠিপড়া শোনাচ্ছেন দলের লোকজনকে - আমাদের লীগের পাতিলে ভাত পচে নাই - আমার কাছে তথ্য আছে !
লাভ নাই , পাগলামি একদিন - দুইদিন - তিনদিন মানবে মানুষ , ছ্যাচার দিন ঐ পাড়ের বাপরা আসবেনা বাঁচাতে।
তারা যদি দেশ চালাতে পারতো - সেটা অনেক আগেই পারতো।
দেশের গায়ে জর তুলে দিয়েছে ১০০ + ফারেনহাইট।
হয় এই জরে দেশ মরবে , নয়তো জরের ভাইরাস মরবে।
জর ভালো মত যাওয়া মানে আওয়ামী লীগ ভালো মত যাওয়া।
সো পাওয়ার পলিটিক্সের জর বাধিয়ে দেশের রাজপথের অবস্থা গরম করে দেশকে মেরে নিজেরা বেঁচে থাকতে চাইবে আওয়ামী লীগ নামের এই মীর জাফর বদমায়েশের ডাকাত দল।
এখানে বিএনপি পিছিয়ে আছে।
কিন্তু জামাত 'ঘাউড়া'।
১ কিল খাবে তো ১ কিল দেবে।
আর পাওয়ার পলিটিক্সে মার খেলে কেয়ারটেকার আসবেই।
এরপর আওয়ামী লীগের সুখ সময়
সুতরাং - যুদ্ধাপরাধের বিচারের কার্ডের পর জামাতকে ঠান্ডা রাখার জন্য এখন রেজিস্ট্রেশন কার্ড খেলছে আওয়ামী লীগ।
এটা নিয়ে আবার কোথাও গওহর - রাজ্জাক দর কষাকষি হবে।
এটা দিয়ে দরাদরির ভেতরে ব্যস্ত রেখে যদি রাজপথ থেকে জামাতকে সরানো যায় - দি ইজ দা ডিসলোকেশন আওয়ামী লীগ পুশড ফর।
কিন্তু 'রেজিস্ট্রেশন বাতিলের বল' দিয়ে ইলেকশনে অংশ নেয়ার বলটা সাময়িকভাবে ডিসলোকেট করতে পারলেও সাইদীর মামলার রায় আর এক্সিকিউশনের বলটা বেশ ভারী।
এটা নড়বে না।
আই ডোন্ট থিংক ব্যারিস্টার রাজ্জাক হ্যাজ অ্যানি হোল্ড অন ইট।
সুতরাং রাজপথ থেকে এদেরকে ডিসলোকেট করানো যাবে না এই 'রেজিস্ট্রেশন' বলে হিট করে।
পাওয়ার পলিটিক্সের এই বলটা ডিসলোকেট করার মত আরেকটা ভারী বল কিংবা টার্ন অফ হিট - কোনটাই নাই - যতটুকু দেখছি।
এতকিছু সব-ই আওয়ামী লীগ করতে চায় পাওয়ার পলিটিক্স দিয়ে আবার ক্ষমতা ডাকাতি করতে।
নিজে যেটা চাইঃ
ভালো হইতে পয়সা লাগেনা।
কেয়ারটেকার ভালোয় ভালোয় দেন।
খালেদা জিয়া বলসেন - বিএনপি কোন প্রতিশোধের রাজনীতি করবে না।
ভালোয় ভালোয় কেয়ার টেকার দিয়ে চলে যান।
এটাই উত্তম।
যদি জর বাড়াতে চান - তো পরিনতি ভালো হবেনা।
ক্ষমতা থেকে যাওয়ার পর মুনকার - নাকীর সেশন শুরু হবে আপনাদের !
পাওয়ার পলিটিক্সে জামাত নিয়ে খেলা হয়তো যায়।
কিন্তু আম পাবলিক 'শ্যাখের গুষ্ঠির মায়েরে বাপ' বলে লুঙ্গিতে কোচ মেরে পাওয়ার পলিটিক্সে নামলে পুরা বিলিয়ার্ড বোর্ড ছ্যারাব্যারা হয়ে যাবে।
পাবলিকের মার বলে কথা , এর উপরে প্লেয়ার নাই।
রিমেমবার - দেয়ার ইজ অ্যা বল নেমড 'হেফাজত' টু - যেই বলটার কারনে ৫ সিটি কর্প বিএনপি'র পকেটে গেসে।
দে আর ভেরী কানেক্টেড টু পাবলিক !
জর বাড়তে থাকলে পাবলিক নিজেই খেলতে নামবে - যেমন নামসিলো সেভেন্টি ওয়ানে , যেমন নামসিলো নাইন্টিতে।
সংযুক্তিঃ
আশা করি এ আমলেরটা নিয়ে পেট ভরলে ঐ আমলেরটার কারনে পেট মোচড় দেবে না
[১]
জামাত এখন অনিবন্ধিত দল , সাইনবোর্ড - প্যাড সর্বস্ব দল।
জিয়াউর রহমানের আমলেও জামাত সাইনবোর্ড - প্যাড সর্বস্ব দল ছিল , ব্যাপক চেষ্টা করেও পায় নাই নিবন্ধন যেটা ১৯৮৬ তে এরশাদের আমলে শেখ হাসিনার জাতীয় বেঈমানির ইলেকশনে পায়।
তো এই আওয়ামী লীগের আমলে সাইনবোর্ড - প্যাড সর্বস্ব অনিবন্ধিত জামাতকে নিয়েই যদি উনাদের পেট ভরে যায় , তো আশা করি জিয়ার আমলের সাইনবোর্ড - প্যাড সর্বস্ব জামাতকে নিয়ে উনাদের পেটে মোচড় দেবে না ?
নাকি মশাইরা ?
[২]
বেগম খালেদা জিয়ার আমলে ১৯৯২ তে সার্জেন্ট জহুরুল হকের ভাই আমিনুল হক ছিলেন এটর্নী জেনারেল।আমিনুল হকের ব্যাপক চেষ্টার পরও আদালত গোলাম আযমকে নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিয়েছিলো রাস্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে যাওয়ার পরও।
সেই আপিল বেঞ্চে ছিলেন - জাস্টিস হাবিবুর রহমান শেলী , জাস্টিস লতিফুর রহমান , জাস্টিস এ টি এম আফজাল এবং জাস্টিস মোস্তফা কামাল (আব্বাসউদ্দিনের ছেলে)।
এত আনইনফ্লুয়েন্সড ভাবে মাম্লাটার মীমাংসা হওয়ার পরও কিছু মিথ্যুক ত্যানা প্যাচায়া বলে বিএনপি সরকার , খালেদা জিয়া গোলাম আযমকে নাগরিকত্ব দিয়েছে।
তারা খুব ভালো করে জানে এটা দিয়েছে আদালত , আদালতের উপরের বর্ণনা করা বেঞ্চ।
বিএনপি - খালেদা জিয়া কিংবা সরকার ছিলো রাস্ট্রপক্ষ যাদের প্রতিনিধি ছিলেন বাদী আমিনুল হক।
আশাকরি একই ভাবে এই মামলার বেলায় এইসব দালালরা ক্রেডিট নিতে চাইবে না যে জামাতের নিবন্ধন বাতিল আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব ?
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
দাসত্ব বলেছেন: [১]
বিচার কি কোন সরকার করে না কোর্ট করে ?
সরকার বিচারের প্লাটফর্ম তৈরি করে , বিচার করে কোর্ট।
কেন সেই প্লাটফর্ম আওয়ামী শয়তানির'র চাইতে বেটার ভাবে বিএনপি তৈরি করবেনা ?
তারা ন্যুনতম খুত না ধরার মত প্লাটফর্ম বানায়া কোর্টের হাতে ছেড়ে দেবে।
ব্যস।
[২]
১৯৯২ সালে হাইকোর্ট নামক জায়গার যে সম্মান আর বিশ্বাসযোগ্যতা ছিলো সেটা এই কানালীগের ৪ টা কানা হাইকোর্টে বসে শেষ করসে।
খায়রুল-সিনহা- গোবিন্দ-শামসু। আরও বেশ কিছু আছে।
সুতরাং কোন ফাইল কারা কখন নাড়ায় সেটা আমরা জানি।
[৩]
কেয়ারটেকার দেন , দেখেন কে কার ।
কোন তত্ত্ব , আর কোন ফলিত নিজেই দেখবেন।
[৪]
আওয়ামী বিরোধী হিসাবে আমারে দেখতেসেন ২০১৩ সালে , স্পেশালী ৫ ই মে রাতের পর।
এনাফ ইজ এনাফ।
এর আগে আমি এদেরকে টলারেন্স মার্জিন দিতাম বেশ বড়।
এখন আমি মনে করি আওয়ামী লীগের জন্য দরকার হিটলার আর তার নাতসি বাহিনী।
এরা কোন ভদ্রলোকি রাজনীতির দল না , কোন কালে ছিলো না।
এরা হচ্ছে সৎ আয়ের মা বাবা মায়ের গরিব সংসারে নেশাখোর গুন্ডা - লাফাঙ্গা - হাঙ্গামা করা বদমাইশ ছেলের মত।
আদারওয়াইজ , এই দলকে বিরোধিতা করার জন্য ঐ দল করতে হবে - এটা আমার অনুমান , আমি সেই ধাচের মানুষ নই।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২০
দাসত্ব বলেছেন: কারেকশনঃ
আদারওয়াইজ , এই দলকে বিরোধিতা করার জন্য ঐ দল করতে হবে - এটা *আপনার অনুমান , আমি সেই ধাচের মানুষ নই।
২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
মনজুরুল হাসান বলেছেন: রাইট বস!আমারো মনে হয় না এই রায়ের কোন ইফেক্ট কোথাও পরবে ।বরং আমার মতে এটা করে জামাতিদের পলিটিক্স রে আরো শক্তিশালী ভিত্তি দিয়ে দিলো ।জামাতের রেজিষ্ট্রেষণ নাকি বাতিল করা হইছে সর্বশক্তিমান আল্লাহ কে সকল শক্তির উৎস হিসেবে বর্ণনা করায় ।এর ফলে ইসলামী দলের সিলটা জামাতের গায়ে আরো ভালো ভাবে লাইগা যাবে ! আর বাংলাদেশে জামাতের রাজনিতী এর ক্ষেত্রে প্রধান ব্যরিয়ারটাই হইলো ওদের নাম ।"জামাত" শুনলেই মানুষ যে রিয়্যাকশন দেয় সেটা অভাবনীয়!সো আমার মনে হয় ওরা যদি কোন নতুন নাম নিয়া আসে সেটা ওদের জন্যই ভালো ।আর নির্বাচনের ব্যাপারে যেটা বলবো ধানের শীষ প্রতিক নিয়া দাড়ানোর ওদের কোন সুযোগ নাই ।কারণ আরপিও তে উল্লেখ করা আছে যে কোন দল থেকে নির্বাচন করতে হলে সেই দলের মেম্বার হওয়া লাগবে ৩ বছর আগে থেকে (এবারের নির্বাচন থেকে কার্যকর হবে)কিন্তু ওরা নির্বাচন করবে বলেই আমার বিশ্বাস ।স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও যদি দাড়ায় ওদের ভোট ওদেরই থাকবে ।আর জোটে যদি থাকে জোটের ভোট ও পাবে ।সো এই ঘোড়ার ডিমের রায় এর কোন ইফেক্ট কোথাও পরবে না ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৫
দাসত্ব বলেছেন: স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার অপশন দিয়েই ইলেকশন ঝামেলা সামলাতে পারবে যেহেতু ভোট ব্যাংক ফিক্সড।
কথাটা ঠিক - এটার ইফেক্ট ইলেকশনে ফেলতে পারবে না।
এটার মূল উদ্দেশ্য - স্ট্রিট পলিটিক্স থেকে জামাত কে সরানো।
কারন নিজেরা এই স্ট্রিট পলিটিক্সে গুন্ডামী - মারামারি করে আবার ক্ষমতা ডাকাতি করার প্ল্যান করতেসে।
ইনফ্যাক্ট এটাই এদের একমাত্র প্ল্যান।
হাতে আর কোন অপশন নাই।
আর রেজিস্ট্রেশন বাতিলের কারন হিসাবে যদি দেখায় - 'আল্লাহর উপর আস্থা' থাকতে পারবেনা , তো এইসব প্রগতি মগতি - চেতনা - ফেতনা ছুইলা ফালামু।
শুধু সময় আসুক।
শুয়োরের বাচ্চা দের পশ্চাৎদেশে সিধায়া দেয়া হবে এইসব প্রগতি-মগতি।
বেশী বাড় বাড়সে এগুলার।
এগুলারে বেশী টলারেন্স মার্জিন দিতে দিতে সীমা ছাড়ায়া গেসে।
তুই কার উপরে আস্থা স্থাপন করবি না করবি সেটা তোর ব্যাপার।
কেউ আল্লাহর উপর আস্থা স্থাপন করলে - সেটা নিয়ে তোর / তোদের এত চুলকানি কিসের ?
৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
কাঠুরে বলেছেন: দারুন বলেছেন। কথা ছাড়াই +++++
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৬
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
ধীবর বলেছেন: এই জন্যই আমার বুবু আর তার দলের লোকেরা আপনাকে দেখতে পারে না।
এইভাবে বলতে হয়? অপেক্ষায় রইলাম আমাদের উজ্জ্বল দাকে দেয়া প্রতিমন্তব্যের।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৭
দাসত্ব বলেছেন: হ
৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষ ভাইয়া।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৯
দাসত্ব বলেছেন: থ্যাংকস অমিত
৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
শিব্বির আহমেদ বলেছেন: লেখা এবং বিশ্লেষণ ভাল হয়েছে । প্লাস ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৩
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
মাথা_নষ্ট বলেছেন: পাবলিক প্লেসে এভাবে ধূতি ধরে হ্যাচকা টান দিলেন তেনারা অখ্খোন তো আপনেরে মোমবাতি দিয়া খুঁজব।
পোস্টে এত্তগুলা প্লাস
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৫
দাসত্ব বলেছেন: কমেন্টের জন্য থ্যাংকস
৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
সচেতন প্রহরী বলেছেন: দাসত্ব ভাই আপনি জামায়াতের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময়ই টেকটেকিল অবস্থান নেন । ব্যাপারটা খুলাশা করেননা । আপনি যেভাবে বলতে চাইছেন জামায়াত বিএনপির কেউনা সেভাবে কি আপনার বিএনপির হর্তাকর্তারাভাবে ? কখনো না তারা সব সময় তাদের নির্বাচন কেন্দ্রিক ভাবনা জামায়াত কে নিয়েই ভাবে । কারন দেশের মোট ভোটের ১০-১২% জামায়াতের হাতে । ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এই ১২-১২% ভোট বিএনপির জন্য খুব প্রয়োজন তাছাড়া পাওয়ার পলিটিক্সে বিএনপি সবসময়ই ফ্লপ অবস্থা যা বুঝা যাচ্ছে বর্তমান সরকার নিজ ইচ্ছায় তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনবেনা, তাই এই ব্যবস্থাটি ফিরিয়ে আনতে বিএনপির একসময় পাওয়ার পলিটিক্সে নামা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবেনা আর তখন বিএনপির হাতে মূল ট্রাম কার্ড হবে জামায়াত । জামায়াত একটা মার খেলে আরেকটি মার দিতে জানে যেটা বিএনপির পক্ষে সম্ভব না । সুতরাং তত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় এর জন্য হলেও বিএনপির জামায়াতকে প্রয়োজন । সুতরাং আপনি যেভাবে বুঝাতে চাইছেন জামায়াতকে ছাড়াও বিএনপি একলা চলতে পারবে আপনার এ ধারনাটি সঠিক নয় বলেই আমি মনে করি ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
দাসত্ব বলেছেন: [১]
তারা সব সময় তাদের নির্বাচন কেন্দ্রিক ভাবনা জামায়াত কে নিয়েই ভাবে । কারন দেশের মোট ভোটের ১০-১২% জামায়াতের হাতে । ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এই ১২-১২% ভোট বিএনপির জন্য খুব প্রয়োজন ------
খাইসে আমারে, আপনি তো দেখি ব্যাপক সচেতন !
একেবারে আওয়ামী গাফফার চৌধুরীর মত।
১০ -১২ % ভোট ?
সপ্নে ঘি দিয়া পোলাও খাওয়ার অভ্যাস আছে , তা সেটা নিজের কাছেই রাখেন।
পাবলিক স্পেসে না কইলেই ভালো।
ফর ইয়োর কাইন্ড ইনফরমেশন - আপনাদের ভোট ৫-৬ % এর বেশী না।
তাও ইউনিফর্মলী না , কোথাও বেশী , কোথাও কম এই হারে।
[২]
পাওয়ার পলিটিক্সের কথাটা সত্য।
তবে এভাবে জর বাড়াতে থাকলে জামাতকে লাগবেনা পাওয়ার পলিটিক্সের জন্য , পাবলিক-ই 'শ্যাখের গুষ্ঠির মায়েরে বাপ' বলে খেলতে নামবে।
আর আপনাদের হ্যাডম চাইদি সাবের জন্য ফাইট করাতেই।
আর কোন কামের কামে নাই।
[৩]
সুতরাং আপনি যেভাবে বুঝাতে চাইছেন জামায়াতকে ছাড়াও বিএনপি একলা চলতে পারবে আপনার এ ধারনাটি সঠিক নয়----------
আপনাদের ছোট মুখ বহুত বড় হয়ে গেসে।
সামালকে।
হাঙ্গামার রাজনীতির কারনে এখন লীগ আর জামাত বেশ জোশে আছে তা ঠিক।
তবে ছোট মুখ সামালকে।
৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: এই হাম্বা নিয়া কথা কই মন চাই না ভাই ।
++++++++++++++++++++++++++++++++
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
দাসত্ব বলেছেন: থ্যাংকস
১০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
মুখচোরা বলেছেন: দারুন বিশ্লেষণী লেখা। ধন্যবাদ।
আমাতের রেজিষ্ট্রেশন বাতিল হোক কিংবা জামাত নিষিদ্ধ হোক সেটার কারন হতে হবে ১৯৭১ এ করা তাঁর অপরাধ, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অবস্থান এবং হত্যা নির্যাতন। কিন্তু ব্য তানিয়া যা বললো তা একজন মুসলমান হিসেবে কিছুতেই মানা যায় না। জনগনই সকল ক্ষমতার উৎস। নাউজুবিল্লাহ! এটা সরাসরি শীরক। কোন মুসলমানের পক্ষে এটা মানা সম্ভব না। সকল ক্ষমতার এবং প্রশংসার মালিক একমাত্র মহান আল্লাহ। দিনে একাধিকবার আমরা এইকথা মুখে উচ্চারন করি এবং মনে ধারন করি। সেই আমরা কখনই সম্পূর্ণ বিপরিত ভাবে বলতে পারি না যে, সকল ক্ষমতার মালিক জনগন। সংবিধানে যাই লেখা থাক না কেন একজন মুসলমানের কাছে পবিত্র কোরানই হচ্ছে সবচেয়ে বড় সংবিধান। যারা সংবিধান রচনা করেছেন তারা যদি এতই জনদরদি হবেন তাহলে তারা কি এই ব্যপারে জনগনের মতামত নিয়েছেন। এখানেই তাদের শঠতা ধরা পড়ে। জনগন এইকথা মানে কিনা সে ব্যপারে এখনই গণভোট দিন। দেখুন জনগন এইকথা মানে কিনা। এখন কথা হতে পারে, সংবিধানে একটি নির্দিষ্ট ধর্মের মতামত কেন চাপানো হবে। ঠিক আছে, তার উত্তর হচ্ছে, কোন ধর্মের মানুষ আছে যারা সৃষ্টিকর্তা বা, ঈশ্বরকে সার্বভৌম মনে করে না? কোন ধার্মিক আছে,যে মনে করে না আমাদের জীবন ঈশ্বরের দয়ার দান নয়? তাহলে, মানুষ কিভাবে সার্বভৌম হলো? মানুষ কিভাবে সকল ক্ষমতার অধিকারি হলো? হ্যাঁ, সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে অবশ্যই খমতাধারী নয়, জনগনের মতামতের প্রাধান্য দিতে হবে। এই কথাটা সংবিধানে পষ্ট করে লেখা থাকলেই যথেষ্ট। কারো ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত দেয়ার অধিকার সংবিধানের বা এর প্রণয়নকারীদের নেই।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
দাসত্ব বলেছেন: জামাতের ইসলামী শব্দটা মুছে ফেলার , দাড়িপাল্লা প্রতিক বাতিল করার জন্য ১৯৭১ এ তারা চোখে দেখেনা , তারা চোখে দেখে - দলীয় গঠনতন্ত্রে 'আল্লাহর উপর আস্থা স্থাপন' - এ চুলকানি।
তানীয়া আমীর নামের এক ছ্যাচড়ানি কালকে বলসে - আল্লাহ সকল ক্ষমতার উৎস কিংবা আল্লাহর উপর আস্থা স্থাপন করা যাবেনা।
ব্যাপারটা হল - এই মহিলা এখন আমেরিকায় বসে আছে , নিউইয়র্কে , যেখানে তার পার্সে রাখা প্রতিটা ডলারের নোটে লেখা আছে 'ইন গড উই ট্রাস্ট'......
এদের চুলকানিটা হয় শুধু এই গরীব দেশের মুসলমান গুলার বেলায়।
১৯৯০ তে ক্ষমতা থেকে লাথি খেয়ে উতখাত হওয়ার পর এরশাদের নষ্টা ক্যারেক্টারের বান্ধবীরা ঢাকা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে পোলাপানের কাছে দাবড়ানি খায়া ব্রেসিয়ার আর সায়া পড়ে দৌড়াইসে...
ভুলিস না !
শালী সব স্লাট হইসে ব্যারিস্টার !
১১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
রুদ্র ছায়া বলেছেন:
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
দাসত্ব বলেছেন:
১২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০১
মুঘল সম্রাট বলেছেন: লেখা সুন্দর হয়েছে।
আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই মোহাম্মদ (সা: ) আল্লাহর রাসুল।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
দাসত্ব বলেছেন: আল্লাহর উপর আস্থা স্থাপন - জাতীয় সংবিধানে ফিরে আসবে - টেনশনের কিছু নাই।
শুধু এই শুয়োরের বাচ্চারা যাক।
১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
শামিল কায়সার বলেছেন: জামায়াতের কলংক মোচনের বৈধতা দিলো এই রায়। এতে জামায়াতের মৃত্য হইলো ইসলামিষ্ট তকমায়। ৭১ সালের কৃত ঘটনার দায়ে না!
শেম!!!
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
দাসত্ব বলেছেন: আমি আমার একটা স্ট্যাটাসে বলসিলাম -
ভেক ধরে থাকে রাজাকার বিরোধিতা, মুক্তিযুদ্ধ প্রেম , অসাম্প্রদায়িকতা - ব্লা ব্লা ব্লা।
হিপোক্রেট সবগুলা আসলে ধর্ম ঘেন্নাকরনে ওয়ালা ক্যাটেগরি।
কিন্তু রাস্তাঘাটে এসব বললে তো ধোলাই দিয়া পাবলিক হাড় মাংসের ডেনসিটি সেম করে ফেলবে।
এ কারনে ভেক ধরে থাকে।
ক্ল্যাশটা আর কিছুই না।
ধর্ম ভালো লাগনেওয়ালা ভার্সেস ধর্ম ঘেন্না করনেওয়ালা।
-----
সী ?
কথাটা আবারো সত্য প্রমাণ হইলো।
জামাত রেজিস্ট্রেশন বাতিলের জন্য ওরা ৭১ চোখে দেখেনা , চোখে দেখে 'আল্লাহর উপর আস্থা স্থাপন' , 'আল্লাহ সকল ক্ষমতার মালিক' -- এগুলা !
সব ভুয়া।
এদের আসল চুলকানিটা মুসলমানদের ধর্মটা নিয়ে।
তানীয়া আমীর নামের এক ছ্যাচড়ানি কালকে বলসে - আল্লাহ সকল ক্ষমতার উৎস কিংবা আল্লাহর উপর আস্থা স্থাপন করা যাবেনা।
ব্যাপারটা হল - এই মহিলা এখন আমেরিকায় বসে আছে , নিউইয়র্কে , যেখানে তার পার্সে রাখা প্রতিটা ডলারের নোটে লেখা আছে 'ইন গড উই ট্রাস্ট'......
এদের চুলকানিটা হয় শুধু এই গরীব দেশের মুসলমান গুলার বেলায়।
১৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
অনিক রহমান বলেছেন: যেটা ১৯৮৬ তে এরশাদের আমলে শেখ হাসিনার জাতীয় বেঈমানির ইলেকশনে পায়।
হাহাহা এইখানে আওয়ামিলিগ কি করলো?
আসলেই আপনাকেই মানায় এইট পাসের চামচামি করতে।বিএনপি আমলের আদালতের রায় সরকার ইন্টারফেয়ার করে নাই বাট আওয়ামিলিগের আমলে সরকার রায়ে ইন্টারফেয়ার করছে।আর কত প্রপাগান্ডা পিনাকি?
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০
দাসত্ব বলেছেন: রয়টার্সের এত বড় একখান নিউজক্লিপ আল্পলোড করলাম - সেটা দেখেন না ?
সেটা দেখলেই তো বুঝবেন আওয়ামী লীগ কি করলো।
আওয়ামী সরকারের আমলে রায়ে ইন্টারফেয়ার করসে সেটা আমি কোথায় বলসি ?
আমি বলসি কোন বেঞ্চে কোন কেস কখন মুভ করবে , আর কখন রেস্ট করবে সেটা শফিক - মাহবুব ডাবলসে খেলেন।
সেটা এখন কে না জানে ?
আপিলের ৩ মাসের স্টিপুলেশন ক্যামনে পিছাইসে সেটা কি পাবলিক বুঝে না ?
১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আওয়ামীলীগ এখন ক্ষমতার রাজনীতিতে ডুবন্ত! তাই হাতের কাছে পাতলা শেওলা ধইরা হইলেও বাচতে চায়। ভারত ও পশ্চিমারা সাহায্য না করলে আলীগের জন্য এই কাজ কোনমতেই সহজ হবে না। আলীগ যদি জামাতরে এখন নিজের কাছে ভিরায় তাইলে জামাতও রাজনৈতিক ভাবে শেষ। কারণ তার সিংহভাগ ভোটাররা ঠিকই বিএনপিরে ভোট দিবে, যেমন জাপার সমর্থকরা গাজীপুরে দেখাইছে। এমনকি আলীগের অনেক সাধারণ সমর্থকারও বিএনপিকে ভোট দিবে। কারণ হাসিনার র্দূনীতি-কুশাসনের ভূক্তভোগী তারাও।
বিশ্লেষণ ধর্মী লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ দাসত্ব ভাই।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১০
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১১
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষন দাসাত্ব ভাই ,
+++++
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১১
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪১
নিশাচর নাইম বলেছেন: আহ হা একবারে পুরাই ন্যাংটা করে দিসেন। এই রায় যে তাদের রেডকার্ডের বদলে গ্রিনকার্ড দেয়া সেটা সহজেই বোঝা যাচ্ছে।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৬
দাসত্ব বলেছেন: হুম , এটা জাস্ট সামনের পাওয়ার পলিটিক্সের জন্য করসে এরা।
নইলে এরা নিজেই চায় না জামাত এলিমিনেটেড হয়ে যাক।
জাস্ট একটা প্যাচ বাড়ায়া সামনে রাজপথে মারামারি-গুন্ডামি করে যাতে ক্ষমতা ডাকাতি করতে পারে সেটার জন্য রাজপ্তহ ফাকা রাখার জন্য এখন এটা করতেসে।
সব কিসুর শেষ ধান্ধা কেয়ারটেকার না দিয়ে পাওয়ার পলিটিক্স করা , আর সেখানে যাতে জামাতের হাতে মাইর খায়া ভুত না হয় সেটা সামলানো।
১৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: " অনিক রহমান বলেছেন: যেটা ১৯৮৬ তে এরশাদের আমলে শেখ হাসিনার জাতীয় বেঈমানির ইলেকশনে পায়।
হাহাহা এইখানে আওয়ামিলিগ কি করলো? "
হাহাহা, এখানে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস রেখে গণতন্ত্রের মানসপূত্র এরশাদের সাথে ভোটে অংশগ্রহন করল। আর এতে গনতন্ত্রের মানসপূত্র ও মানসকন্যা মিলে একটি সুখি ভাইবোনের পরিবার তৈরী করল।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৩
দাসত্ব বলেছেন: হাহাহা, এখানে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস রেখে গণতন্ত্রের মানসপূত্র এরশাদের সাথে ভোটে অংশগ্রহন করল। আর এতে গনতন্ত্রের মানসপূত্র ও মানসকন্যা মিলে একটি সুখি ভাইবোনের পরিবার তৈরী করল।---------------
ব্যাপক কইসেন !
১৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৩
মদন বলেছেন: সম্ভবত আওয়ামীলীগের হাতে আর কোনো ভালো চাল দেয়ার মতো গুটি নাই। এখন সিপাহী দিয়ে কোনো রকম খেলে যাচ্ছে।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২১
দাসত্ব বলেছেন: খেলুক।
পাবলিকও খেলবো।
এ সব করে ক্ষমতা ডাকাতি করা যাবে না।
ডাকাতের ৫ বছর , গৃহস্থের এক দিন।
২০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৬
সচেতন প্রহরী বলেছেন: বাহ আমাকে জামাতি বানায়া দিলেন । হা হা হা ।
আমার কথা আমি নিরপেক্ষা দৃষ্টী কোন থেকে বলেছি । আমি একজন সাধারন মুসলমান যে কখনো চায়না তার ইসলামের উপর কেউ আঘাত করুক । বিএনপি অথবা জামায়াত কে এজন্যই সাপোর্ট দেই তারা ক্ষমতায় থাকলে আর যাই হওক অন্তত আমার ধর্মটা সুরক্ষিত থাকে ।
যাই হওক এতই যখন আপনাদের আত্ববিশ্বাস তখন জামায়াত জোট থেকে বাদ দিলেই তো পারেন । সব ল্যাঠা চুকে যায় । ম্যাডাম জিয়া সব জেনে বুঝেই জামায়াতকে ছাড়তে চাচ্ছেনা । জোটে কিন্তু ১৮ টি দল আছে কিন্তু এর মধ্যে সর্বোচ্চ একটিভ কিন্তু বিএনপি আর জামায়াতই আর বাকি দলগুলোর কর্মি সমর্থক কিছু নির্দিষ্ট এলাকা ভিত্তিক যা খুবই নগন্য । তাই আন্দোলনে বিএনপি অবশ্যই জামায়াত কে চায় তা হয়তো আপনি অস্বিকার করতে পারেন কিন্তু বাস্তবতা অস্বিকার করেনা । আর আপনিই বলেছে স্বাধিনতার পরেও জামায়াতের ৭/৮ ভাগ ভোট ছিল স্বাধীনতার তো ৪২ বছর হয়ে গেলো এই ৪২ বছরে স্বাভাবিক ভাবেই নিশ্চই জামায়াত তাদের কলেবর আরো বারিয়েছে । এত চাপের মধ্য থেকেও তাদের সতস্ফুর্ত ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন কিন্তু এটাই প্রমাণ করে । বিগত নির্বাচনে জামায়াত খুব সম্ভবত ৪০ টি আসনে পার্থি দিয়ে সাড়ে চার ভাগেরো উপর ভোট পেয়েছে সুতরাং ৩০০ টি আসনে কম বেশ করে হলেও তাদের সমর্থন ১০/১২ ভাগ হওয়াটাই স্বাভাবিক । আমার কথাগুলো কোনটাই অসহনশিল ছিলনা কিন্তু আপনি যেই শব্দ চয়ন করলেন সেটা কি সহনশীল ছিল ? ভেবে দেখার অনুরোধ রইলো । ধন্যবাদ ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
দাসত্ব বলেছেন: আচ্ছা , বুঝলাম
২১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৭
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: সত্য এখন দুই প্রকারঃ
১) আওয়ামী সত্য
২)বিএনপি সত্য
নিরপেক্ষ সত্য বলতে কিছু নাই ।
জামায়াতকে নিয়ে আওয়ামীলীগও ব্যবসা করেছে , বিএনপিও করেছে । আপনি যদি বিএনপির সমর্থক হোন তাহলে বিএনপিরটা আড়াল করার চেষ্টা করবেন,আর যদি আওয়ামীলীগার হোন তাহলে সব দোষ বিএনপির ঘাড়ে চাপিয়ে আওয়ামীলীগের টা আড়াল করার চেষ্টা করবেন ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
দাসত্ব বলেছেন: বিএনপি'র কি আড়াল করা হইসে ?
২২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০১
একজন আরমান বলেছেন:
আমার কাছে একটা জিনিস পরিস্কার না।
আপনি ঠিক কোন দল?
০১. একনিষ্ঠ বিএনপির সমর্থক।
০২. এন্টি আওয়ামীলীগ।
০৩. জামায়াতে ইসলামী,বাংলাদেশ।
একটু পরিস্কার করে বলবেন কি প্লিজ?
আপনি বিএনপি করলে কোন সমস্যা নেই। আওয়ামীলীগকে গালি দেন তাও কোন সমস্যা নেই। কিন্তু জামায়াতকে সূক্ষ্মভাবে বাঁচিয়ে দিলেন কেন ঠিক বুঝলাম না !
ব্লগার মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় এর ফেসবুক স্ট্যাটাসটা শেয়ার করছিঃ
সত্য এখন দুই প্রকারঃ
১) আওয়ামী সত্য
২)বিএনপি সত্য
নিরপেক্ষ সত্য বলতে কিছু নাই ।
জামায়াতকে নিয়ে আওয়ামীলীগও ব্যবসা করেছে , বিএনপিও করেছে ।এটা হচ্ছে নিরপেক্ষ সত্য ।
আপনি যদি বিএনপি সমর্থিত ব্লগার হোন তাহলে আপনার ইয়া বড় বড় সত্যবাদী যুধিষ্ঠির মার্কা লেখায় বিএনপিরটা আড়াল করার চেষ্টা করবেন,আর যদি আওয়ামীলীগার হোন তাহলে সব দোষ বিএনপির ঘাড়ে চাপিয়ে আওয়ামীলীগেরটা আড়াল করার চেষ্টা করবেন ।
আপনারা দুই জন বিদ্বান হলেও পারভার্ট ! তাই বলি, ইতিহাস নিয়ে এতো কচলা কচলি না করে বর্তমান নিয়ে বেশী মাথা ঘামান , কাজে আসবে !
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
দাসত্ব বলেছেন: যথা আজ্ঞা মহাশয় , মেনে চলবো , গোস্তাখি মাফ !
হুহ !
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
দাসত্ব বলেছেন: ও আচ্ছা।
জামাত কে সুক্ষভাবে বাচানো - স্থুলভাবে বাচানো - এই টাইপ কোন কথাবার্তা আমার ব্লগে আমি অ্যালাও করিনা।
১ম বার জানায় রাখলাম।
২য় বার আমাকে হার্ড হতে হবে।
আর এই বুদ্ধি নিয়া সুক্ষ-স্থুল বিচার করতে আসবেন না।
আমার দেয়া গ্রাউন্ডেই আপিল - ফাপিল করে কাজ হবে না।
কিছু ধুম করে বলার আগে ভালো করে চিন্তা করে নেবেন।
২৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৭
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: জামাত কে বিন্দুমাত্র ডিফেন্ড করা হয় নি এই পোষ্টে। হিটের বিবেচনায় ১৯০০ হিট। ফেসবুক শেয়ার ৫৯৩। সবচেয়ে বড় কথা সমসাময়িক রাজনীতির উপরে একটা ভালো বিশ্লেষন মূলক পোষ্ট। তাও ইহা নির্বাচিত তে আসবে না!!!! হ্যোয়াট অ্যা কমিউনিট ব্লগ... বিএনপি পন্থী ব্লগারদের ব্যান করে দিননা মডু । চুকে যাবে সব ঝামেলা...
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
দাসত্ব বলেছেন: জামাত কে ডিফেন্ডের কথা আসলো কেন ?
হোয়াই ?
আর কিসের মডারেশন , কিসের নির্বাচিত পাতা।
এদেরকে বহু আগে থেকেই ম্যাংগো ব্লগাররা ছাগলের বাচ্চা বলে।
এগুলা আমার লাগেনা।
নেভার ব্রিং দিস টপিক ইন কমেন্ট।
থ্যাংকস ফর ইয়োর কনসার্ন দিস টাইম।
থ্যাংকস অ্যাগেইন অমিত।
২৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৯
দুরন্ত-পথিক বলেছেন: ভাইয়া ,এখানে কিছু বুদ্ধি প্রতিবন্ধী আছে যারা তথ্য -প্রমান চোখের সামনে থাকলেও বিশ্বাস করতে চায়না । তাই এখানে আপনাকে অনেকেই বলতেছে যে আপনি জামাত কে সূক্ষ্মভাবে বাচিয়ে দিচ্ছেন । আর আমি ব্যাক্তিগত ভাবে চাই জামাত দল টা নিষিদ্ধ হোক । তাহলে আর লীগ এর হাতে স্টান্টবাজি টা আর থাকবেনা । আর জামাত চাইলে তারা নতুন নামে নিবন্ধন করতে পারবে । এই রায় জামাতের জন্য কোন বিশেষ প্রভাব ফেলবেনা ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
দাসত্ব বলেছেন: আরে রাখেন ভাই।
শব্দ ছাড়া ঠোঁট নাড়লেও আমি লীপ রীড করতে পারি।
কোণটা কে কেন কিভাবে গরু নদীর দিকে ঠেলার জন্য কয় সেটা আমি ভালোই জানি।
২৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাবছিলাম জয় মিয়া তার বাপের ভাল গুণাগুণ পাইব। কিন্তু এখন মনে হইতাছে সে হাসিনারই প্রতিবিম্ব
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
দাসত্ব বলেছেন: ভোন্দাটার ফ্রুটিকা রোগ আছে
জাস্ট এর প্রতিটা কথা - শব্দ ট্র্যাক করতে হয় চোখ কান খোলা রেখে।
২৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
ননদালীনাজ বলেছেন: শামিলবলেছেন: জামায়াতের কলংক মোচনের বৈধতা দিলো এই রায়। এতে জামায়াতের মৃত্য হইলো ইসলামিষ্ট তকমায়। ৭১ সালের কৃত ঘটনার দায়ে না!
শেম!!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
দাসত্ব বলেছেন: হুম
২৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
অ্যামাটার বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ অ্যামাটার , বহুত দিন পরে দেখলাম মনে হয় ব্লগে।
আমি নিজেও অবশ্য ব্যাপক ইরেগুলার।
২৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৩৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ পোস্ট। বস বসই কিন্ত আমি প্রায় সময়ই বসের পোস্ট মিস করি, সামু যে ছেরে দিছি বস।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
দাসত্ব বলেছেন: ব্যাপার না , মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:০৫
সরকার৮৪ বলেছেন:
ফাটাফাটি পোস্ট।
সমস্ত ব্যাপারেই একমত দাসত্ব ভাই,শুধুমাত্র একটা নিজের উপলব্ধি বলি।
আমার যেইটা মনে হয়, ১৯৯২ সালেও এটর্নি জেনারেল আমিনুল হক তাঁর আম্বা-সুশীল কানেকশনের কারনে (যদিও বিএনপিই তারে এটর্নি জেনারেল বানাইসিলো এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রাখসিলো) গোলাম আযমের নাগরিকত্ব মামলায় ঠিক এই ধরনেরই ভুল যুক্তির ('৭১ এ দেশের বিরোধীতার কারনেই গোলাম আযম নাগরিকত্ব পাবেনা জন্মসুত্র মন্মসুত্র যাই হোক না কেন এই যুক্তি না দেখাইয়া তিনি যুক্তি দেখাইসেন যেহেতু ১৯৭৩ এ তারে নাগরিকত্ব বাতিল করা হইসে এবং তারে নাগরিকত্ব নতুন কইরা ফিরাইয়া দ্যাওনের মতন কিসুই ঘটেনাই এবং '৭৩ এর গেজেট নোটিফিকেশনে কোন ভুল নাই) কারনেই গোলাম আযম আবার নাগরিকত্ব ফিইর্যা পায় 'জন্মসুত্রের' খোঁড়া অজুহাতে।ঐ মামলায় বিএনপি সরকার হাইরা গেসে (ইয়েস হাইরা গেসে) সম্পূর্ণ আমিনুল হকের 'সুশীলমার্কা আঁতলামির' কারনে যদিও ঐ মামলায় সরকারের জিতার মতন অনেক শক্ত যুক্তি ছিল (সিমপ্লি এইটা দ্যাখানির কাম ছিল সে এই দেশের জন্মের বিরোধীতা করসে তাঁর আবার কিয়ের জন্মসুত্রে নাগরিকত্ব)। কিন্তু যেহেতু তিনি ( আমিনুল হক) সুশীলগো বন্ধু তাই যাবতীয় দুষ খালেদা জিয়ার (লাগে যানি খালেদা জিয়া আইনজীবি ছিল)।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
দাসত্ব বলেছেন: বাদ দেন , রেসপন্সিব্লিটি লাইস অন জাজেস শোল্ডার।
৩০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: লীগারদের/ নিরপেক্ষ ভেকধারী ছদ্ম লীগারদের মেমোরি একটা নির্দিষ্ট পিরিয়ডের আগের স্মৃতি মনে রাখে না । এগুলো শুনতে তাদের ভালো না লাগাটাই নরমাল ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
দাসত্ব বলেছেন: উনাদের প্রসেসর ঐসব পুরান ফাইল ব্রাউজ করতে গেলে শরম পায়।
৩১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: জামাতের বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগ না কেবল আম জনতাও যাদের আপত্তি সেটা ধর্ম নিয়ে যথনা নয় তার শতগুন বেশি একাত্তর নিয়ে, রাজাকার দোষে।
আর আওয়ামী সরকার সেই শতগুন অপরাধে বিবেচনা না করে একগুন ইসলামকেই দোষি সাব্যস্ত করে জামাত নিবন্ধন বাতিল করে তারা এতদিনের জামাত বিরুধীতার কারণ একাত্তম/রাজাকার নিয়ে যে হই হুল্লোর করেছে তাযে পুরাই ভন্ডামী তার আরেকটা জ্বলন্ত প্রমান দিয়ে গেল। কৈাশলে কিন্তু আওয়ামীলীগই এখন জামাতের উপর হতে রাজাকার দোষটাকে তুচ্ছ করে তুল্ল দেশের সামনে। তাইলে জনগন কি দোষ কর্ছে??
তাদের "একমাত্র" উচিত বা কারণ হতে পার্তো জামাতের নিবন্ধন বাতিলের রাজাকার/একাত্তর। সেটা করলেই আওয়ামী যে একাত্তরের একমাত্র ধারক বাহকের যে বুলি আওড়ায় তার একটু হলেও প্রমানিত হতো। এখন মনে হচ্ছে আসলেই সব ভন্ডামি।
যেহেতু একাত্তর/রাজাকার নয় ইসলামিষ্ট তকমায় তাদের নিবন্ধন বাতিল করা , তাহলে সেটা হবে ইসলামকেই অপমান করা।
এখন আমরা বলতেই পারি, আম্লীগ জামাতকে একাত্তরের জন্য নির্দোষ শো করে মাথায় তুলে ইসলামকেই অপমান করছে।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০১
দাসত্ব বলেছেন: শুনলাম
৩২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: ওয়ামিলীগ এর ভন্ডামী তো আর নতুন কিছু নয় । জামাত নিষিদ্ধ কর আমরার কোন আপত্তি নায় ।
বি এন পি ও সমর্থন দিবে রাজাকারদের নিষিদ্ধ করলে । কিন্তু জামাত নিষিদ্ধের নামে যদি জফর- শাহরিয়ার- মোজাদের খুশি করার লক্ষ্যে ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করার চিন্তা ভাবনা কর তবে জুতা সহকারে গদাম এর জন্য প্রস্তুত থাক ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
দাসত্ব বলেছেন: হুম
৩৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সত্য উন্মোচিত হোক। প্রতীক্ষায় আছি এই জামাত নিয়ে রাজনীতি কোন দিকে মোড় নেয় শেষ পর্যন্ত। অনেক দেখলাম এমন লীলাখেলা ।
হুম এরশাদ পতনের আন্দোলনের দিনগুলোর কথা মনে পরে গেলো।
সংযুক্তির দ্বিতীয় অংশে স্যালুট।
তবে ২২ নং মন্তব্যের প্রতি উত্তর অন্তত আপনার মতন একজন মানুষের কাছে আশা করিনি।যুক্তির পেছনে যুক্তি হতে পারে থ্রেট নয়।
আসলে আজকে জামাত আমাদের জন্য এত মাথা ব্যথার কারণ হতনা যদিনা সেই একাত্তুরেই সব ঝামেলা চুকিয়ে দেয়া হত। সেই ১৯৫ জন লিস্টেড যুদ্ধাপরাধীর বিচার হয়ে গেলেই সব ল্যাঠা চুকে যেত। আমাদেরকেও আজ এমন দিন দেখতে হত না।
আরে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর নুরেম্বারগেও তো যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছিলো তাহলে আমরা কোন মহান জাতি যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে প্রহসন করি।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
দাসত্ব বলেছেন: আরে ধুর , আওয়ামী লীগ একটা ভাইরাস।
প্রচন্ড খারাপ ভাইরাস।
এরা দেশটাকে কি বিরোধী দল , কি সরকার - যেখানেই থাকুক অশান্তিতে ভরায়া রাখবে।
এদের সাথে ভদ্রলোকি রাজনীতি করে পারা যাবেনা।
নেভার।
এদের জন্য দরকার হিটলার আর তার নাৎসি বাহিনী।
একদম সিধা কইরা ফালাইবো।
৩৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৯
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
জ্বী পড়লাম। মজা পেলাম। মাথায় রাখলাম।
জাতীয় রাজনীতি আপনার মত বুঝিনা, তবে বস্তুনিষ্ঠ লেখা বুঝি এবং সমঝদারও বটে। কেউ এটা-সেটা বলে বোকা বানাতে পারে না। কনফিউস্ড্ করতে পারে না।
+++
০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০২
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
তা্নভীর মোরশেদ বলেছেন: প্রথম অন্ধকার কি বদলাতে চায় তা এখন মেটামুটি সবাই জেনে গেছে । আর এই "নিষিদ্ধ" যে আসলে নিষিদ্ধ না এটাও সবাই বুঝতে পারছে ।
আদর্শের জোড় থাকলে কাউকে নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন হয় না । যাদের এই জোড় নেই তারাই প্রতিপক্ষকে ঘায়েলে নিরুপায় হয়ে এই পথ অবলম্বন করে ।
এনারা খারাপ/ক্ষতিকর/দুর্গন্ধময়/পঁচা হলে জনগনই ভোটের মাধ্যমে বয়কট করত/(করবে) । প্রতিটি নির্বাচনে জনগন তাদের রায় জানিয়েছেন ।
গনতন্ত্রের মানসকন্যা (এবং ওনারা=০.৪২% ভোটার সমর্থিত বাম) বুঝে গেছেন গনতান্ত্রিক উপায়ে (ভোট) এনাদের পরাস্ত করার আদর্শিক জোড় তাদের নাই । তাই এই বাকশালী সিনেমা ।
আওয়ামী লীগ মনে করছে এতে এক ঢিলে পাঁচটি পাখি মরেছেঃ
১) বামপন্থীদের আশাপূরন,
২) গনজাগরনের পোলাপান ঠান্ডা,
৩) জামায়াত-শিবিরকে ক্ষমতার নমুনা দেখানো,
৪) বিএনপি-কে কোনঠাসা করা,
৫) যুদ্ধাপরাধীদের সাইজ করার একটা প্রতিশ্রুতি ইশতেহারে ছিল ।
যদিও ক্ষমতায় আসার/(ধরে রাখার) জন্য তাদের কাছে নির্বাচন ছাড়াই অন্যরকম প্লান আছে বলে মনে হচ্ছে ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২০
দাসত্ব বলেছেন: শুনলাম
৩৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৩
অ্যানোনিমাস বলেছেন: আমার কাছে তথ্য আছে
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০২
দাসত্ব বলেছেন: ডিবি তো খুজবে তাহলে
৩৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:১০
সাইলেন্সার ৭১ বলেছেন: বিম্পি ধোয়া তুলশি পাতা না
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
দাসত্ব বলেছেন: তবে আওয়ামী লীগের মত বিছুটি পাতাও না
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: এই আলোচনার পর আমরা ধরে নিতে পারি এই দেশে জামাতের বড় বন্ধু আওয়ামীলীগ, বিএনপি না। তাই তো?
তাহলে একটি প্রশ্ন। বিএনপি আগামীবার ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবে বলে কি আপনি মনে করেন?
জিয়া জামাতকে রাজনীতির অধিকার দিয়েছিল, নির্বাচন করতে দেয়নি। তাহলে আমরা আবার জিয়া স্টেজে ফিরে গেলাম। আপনার তো তাতে আপত্তি থাকার কথা না। কি বলেন?
বিএনপি আমলে গোলাম আজমের নাগরিকতা রায়ের জন্যে এর দায় আদালতের, খালেদা বা বিএনপির না। কিন্তু ২০১৩এর রায়ের জন্য আদালত দায়ী নয়, এটা আওয়ামীলীগের কৌশল। দুইরকম হয়ে গেলনা?
বিএনপি আর জামাত যখন মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ হয়ে ক্ষমতার ঝোলে মাখামাখি হয়ে রাজনীতি করছে এক যুগের ও বেশী সময় তখন আপনাদের মত কয়েকজন তাত্বিক কেবল যুক্তি দিয়ে বোঝাতে চাইছেন বিএনপি আসলে জামাতের কেউ না। হা।
আওয়ামী বিরোধিতার জন্য কেন বিএনপিই করতে হবে বলতে পারেন? অথবা আওয়ামীলীগকে ডিফেন্ড করতে গিয়ে বিএনপিকে কেন রাজাকারদেরই বেছে নিতে হয় বলতে পারেন?