নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগের স্বত্বাধিকারী সামিয়া

সামিয়া

Every breath is a blessing of Allah.

সামিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুভ সকাল

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৪



এই ছবিটি তুলেছিলাম আমার অফিসের ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার জন্য, টি এস সি চত্বর থেকে। থিম ছিল Urban life, Picture Title দিয়েছিলাম Flower Girl, ‘Survival for the fittest’. The young street girl selling
Jasmine flower at TSC to earn her livelihood.

যে কোন কারনে হোক ফটোগ্রাফি জুরিরা আমার অন্য ছবি এ্যাওয়ার্ড দিয়েছেন এই ছবিটা নয়। ধরে নিয়েছি হয়তো তারা ইসলামিক মাইন্ডের বলে মানুষের ছবি ক্যালেন্ডারে ব্যবহার করবেন না।

কিন্তু ছবিটি আমার বিশেষ পছন্দের হয়ে গিয়েছিলো ততদিনে, কেননা এইখানে বেঁচে থাকার তাগিদে সংগ্রাম করা একটি মেয়ের চিত্রপট আছে, দেশে এত এত বেকার সমস্যার ভেতরও হাজার হাজার বেকার তরুন তরুণী কাজ করি করি বলেও কোন কাজ করতে পারেন না তাদের একাডেমিক ডিগ্রী থাকা সত্ত্বেও, হাত পা সচল থাকা সত্ত্বেও, সুস্থ দেহ মন থাকা সত্ত্বেও, সেখানে একটি শিশু হয়েও রোজগার করছে এবং নিজের ভরন পোষণ নিজেই করছে ব্যাপারটা আমাদের দেশের বেকার লোকজনের জন্য শিক্ষণীয়।

কথা হচ্ছে একটি শিশুর কাজ করার বয়স এটা নয় তবু কাজ করছে এদের একটা সুন্দর জীবন হোক সরকার পথ শিশুদের বেড়ে ওঠার সময়টুকু নির্ভরতা আশ্রয় ও নিশ্চিত জীবন দিক। শিশুরা বেড়ে উঠুক আনন্দে। এরকম দিন আমাদের দেশে তাড়াতাড়ি আসুক। ভালো থাকুক পৃথিবীর সব শিশুরা।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৪

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সত্যই একটা মায়াবী ছিল ধর্ম এখানেও ছিল

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৪৪

সামিয়া বলেছেন: আর বইলেন না , ছবিটি তোলার পরই মনে হল বাহ! নিজেই নিজের কাজে খুশি, যদিও আমি এ্যাওয়ার্ড পেয়েছি কিন্তু অন্য ছবিতে। ধন্যবাদ।

২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: একদিকে ছোট ছোট শিশুদের শৈশব চুরি করে গ্রন্থকিদের দল তাদের নির্বোধ বানাচ্ছে, অন্যদিকে কিছু শিশুর শৈশবই থাকছে না, জীবনের তাগিদে জন্মের পরেই দায়িত্ব নিয়ে পৌঢ় হয়ে যাচ্ছে....

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৪৫

সামিয়া বলেছেন: হুম খুব বাস্তবতা। কারেক্ট কথাগুলোই বলেছেন আপনি, ধন্যবাদ।

৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৫

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ওরা যেন বিপথে না যায়। , আপনার শেষ বাক্য শুভকামনা।

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪৫

সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ছবিটা পুরস্কার পাওয়ার মতো না।

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫৬

সামিয়া বলেছেন: ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতায় একটি ছবির Resolution, Theme , Edit or non edit, subject, description এই সব মিলিয়ে ছবিটি পুরস্কৃত হয়। যা এই ছবিটির চোখের দেখায় বোঝার কথা না। যাই হোক আমরা অনেক কিছু না বুঝেই মতামত দিতে ভালোবাসি।

৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছবিটা চমৎকার

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪৬

সামিয়া বলেছেন: হ্যাঁ, আমার কাছে ও ,
ধন্যবাদ

৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সরকার আপাততঃ ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, টানেল এসব নিয়ে ব্যস্ত আছে। এসব পথশিশুদের, বস্তির ছেলেমেয়েদের ছোটখাটো সমস্যার দিকে নজর দেয়ার সময় উনাদের নাই। আপনি যেহেতু ফটোগ্রাফী করেন, সরকারের এই সকল কাজের চিত্র তুলে ধরা আপনার দেশপ্রেমিক দায়িত্ব! এসব ছোটলোকদের ছবি তুলে সরকারকে বিব্রত করা ঠিক না। B-)

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫৯

সামিয়া বলেছেন: আসলেই তাই, এই ই হল আমাদের জীবন, এই আমাদের প্রানের দেশ। কিচ্ছু করার নেই শুধু দেখে যাওয়া ছাড়া, মেনে নেওয়া ছাড়া, মানিয়ে বাঁচা ছাড়া।

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:১০

মিরোরডডল বলেছেন:



এরকম পথশিশুদের দেখলে খারাপ লাগে, জীবিকার প্রয়োজনে কাজ করছে কিন্তু এটা কাজ করার বয়স না । সরকার এদের দায়িত্ব নেয়নি, নিচ্ছে না বা নেবে বলেও মনে হয়না । সাধারণ মানুষ যারা সচ্ছল, তারা যদি এরকম একটা করে শিশুর দায়িত্ব নিতো, কিছু শিশুর ভাগ্য পরিবর্তন হতেও পারতো ।



২১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:২৬

সামিয়া বলেছেন: এই কথা আমিও ভাবি কত দম্পতি আছে নিঃসন্তান বাচ্চার জন্য কত হা হুতাশ আহাজারি তারা যদি এদের দত্তক নিত, কত গুলো জীবন সেভ হতো।

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫

মিরোরডডল বলেছেন:



সামিয়া আপু, দত্তক নেয়াতো তাও অনেক বিগ ডিসিশন । এমন অনেক অর্গানাইজেশন আছে যারা এদের নিয়ে কাজ করে । ওখানে চাইলেই একজন একটা বাচ্চাকে স্পন্সর করতে পারে যাতে সে স্কুলে যাবে, আর সব স্বাভাবিক বাবুদের মতো থাকতে পারে । এটা খুব বিগ ডিল না, অল উই নীড ইজ ইনটেনশন ।



২২ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০০

সামিয়া বলেছেন: Well said........

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

মা.হাসান বলেছেন: বাচ্চাটার ছবি হিসেবে ধরলে চমৎকার। গাড়িতে বাচ্চার ছবির রিফ্লেকশনও খুব ভালো এসেছে। তবে সাবজেক্টের চারপাশ বাদ গেছে। চারপাশের দৃশ্য থাকলে বোঝা যায় কত ঝুঁকি নিয়ে এরা এই ফুল ফেরি করে। তবে চারপাশের ছবি তুলতে গেলে বাচ্চাটার চেহারার উপর ফোকাস করা যেতো না, তার ফেসের এক্সপ্রেশন- প্রত্যাশা, শূন্যতা এসব আসতো না। রাস্তার জামে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই একজন ফটোগ্রাফারকে সিদ্ধান্ত নিতে হয় - কোন ছবিটা নেবো। স্টুডিওতে বসে তুললে এই লিমিটেশন থাকে না।

২২ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০২

সামিয়া বলেছেন: এত গভীর পর্যবেক্ষণ করে মতামত কেউ জানায়নি। আমি আশ্চর্য হয়ে গেছি ছবির পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনায়। ভাললাগলো।

ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.