নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগের স্বত্বাধিকারী সামিয়া

সামিয়া

Every breath is a blessing of Allah.

সামিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগ( শ্বশুরাল গেন্দা ফুল)

২১ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:১৮

গ্রাম যেন প্রকৃতির আঁকা এক শান্ত জলরঙ।আকাশজোড়া নীলের নিচে দিগন্তবিস্তৃত মাঠ।
বিশাল পুকুর পাড়ে সবুজের ছোঁয়া যেন হাতে আঁকা ছবি, শান্ত চলনবিলের তীরে উত্তাল বাতাস,বর্ষার মৌসুমে বিল ভরে ওঠা
জল আর আকাশের মাঝে তফাৎ করা মুশকিল হয়ে পড়ে। নৌকা চলে ধীর ভঙ্গিতে,
পাড়ের গাছেরা যেন নিজেকে সবুজে ভাসিয়ে দেয়, সন্ধ্যেবেলা ঢেউয়ের গায়ে লাল সূর্য ডুবে যেতে চায়, চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে সোনালি আভা, সবুজ জলজ আগাছা আর দিগন্তরেখা ছুঁয়ে ফেরা বকের দল চলনবিলকে করে তোলে স্বপ্ন দৃশ্যের মত। গ্রামের প্রকৃতির সৌন্দর্য আসলেই আলাদা যেখানে জল, মাটি, মানুষ আর জীবন মিশে থাকে একসাথে। দুই একটা বাদে বাকী ছবিগুলো তুলেছি মোবাইল দিয়ে শশুর বাড়িতে :)

১)
২)
৩)
৪) এই পুকুরটি ছিল আমার দাদা শ্বশুরের, সময়ের সাথে সেটি সমাজের মানুষের জন্যে দান করা হয়েছে, সমাজের মানুষজন যেন সহজেই পুকুরটি ব্যবহার করতে পারেন তাই আমার শ্বশুর-শাশুড়ি তৈরি করে দিয়েছে ঘাট, ঘাটের নামকরণ করা হয়েছে তাদের একমাত্র নাতনির নামে। আলহামদুলিল্লাহ এই ব্যাপারটা আমার খুব ভালো লেগেছে।
৫)
৬)
৭)
৮)
১০)
১১)
১২)
১৩)
১৪)
১৫) শ্বশুরবাড়ির প্রধান ফটোক এবং সামনের রাস্তা দেখা যাচ্ছে
১৬)
১৭)
১৮)
১৯)
২০)
২১)
২২)
২৩)
২৪)
২৫)
২৬) শশুর বাড়িতে আমার ঘরের জানালা, দেখতে এত ভালো লাগে।
২৭)
২৮)

২৯)
৩০) অনেক অনেক ছবি তুলেছি বাড়িতে বসেই। একটা পুকুরেরই ঘুরে ঘুরে অনেক অ্যাঙ্গেলে ছবি তুলেছি, এটি আমার বিশেষ প্রিয়, গ্রাম ঘুরে দেখার সুযোগ হয়নি ঈদের কারনে। সিরাজগঞ্জের বিখ্যাত চলনবিল দেখে এসেছি অবশ্য। সেখানকার প্রকৃতি অসাধারণ।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩

Sulaiman hossain বলেছেন: অসাধারন একটি পোষ্ট,নিজেকে নীল সবুজের মধ্যে হারিয়ে ফেলতে আমার ভালো লাগে

২১ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:১১

সামিয়া বলেছেন: আমারো প্রকৃতি অনেক পছন্দ, ধন্যবাদ অনেক অনেক।

২| ২১ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:০৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার শ্বশুর বেশ বড়লোক মনে হয়। রাজা বাদশাহদের মত বাড়ি। বাড়ির দরজা দেখে আমি ভেবেছিলাম কোন রিসোর্টে ঢোকার দরজা। আপনার দেয়া ছবিগুলি বেশ সুন্দর। আমাদের বরিশাল অঞ্চলে পুকুরগুলির সাথে নদী বা খালের যোগাযোগ থাকে। ফলে ২৪ ঘণ্টায় ৪ বার পুকুরের পানি বাড়ে এবং কমে, জোয়ার এবং ভাটার সাথে।

২১ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:১৭

সামিয়া বলেছেন: ফটকের উপড়ে কারুকাজ করে তার একমাত্র ছেলের নাম লেখা, লজ্জা লাগছিল বলে সেটির ছবিই তুলি নাই, আমার শ্বশুর বড়লোক কিনা জানিনা তবে অনেক সম্মানীয় তার গ্রামে। স্কুলের হেডমাস্টার ছিলেন, এখন রিটায়ার্ড। খুবই দুঃখজনক ঘটনা যে আমার শশুর দ্বিতীয়বারের মতো স্ট্রোক করেছেন, আমরা ঢাকা ফেরার একদিন পরেই, অবশ্য বয়সের সাথে নানান জটিলতা আছে তার, এখন ঢাকায় একটা হাসপাতালে ভর্তি তবে এখন ভালোর দিকে আলহামদুলিল্লাহ। দেশের প্রতিটা জেলাই অনেক সুন্দর। বরিশাল জেলা তার মধ্যে অন্যতম।

৩| ২১ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গেন্দা ফুল মানে কি গাঁদা ফুল? আপনার পোস্টে একটাও পেলাম না।

৪| ২১ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বড় বড় বিল্ডিংয়ের ছবি। এগুলি আপনার শ্বশুর বাড়িতে নাকি?

৫| ২১ শে জুন, ২০২৫ রাত ৮:০৮

কামাল১৮ বলেছেন: ছবিগুলি খুবই সুন্দর।ইবসেনের ডল হাউস উপন্যাসটি পড়েছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.