![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে এখনও ঠিক মতো জানতে পারিনি।
শহরের অধিকাংশ মসজিদগুলো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় ছাড়া বাকি সময়গুলো তালাবন্ধ করে রাখা হয়। এর ফলে কেউ যদি ওয়াক্ত মিস করে ফেলে তাহলে মসজিদে বসে নামাজ পড়ার সম্ভাবনা থাকে না বললেই চলে। আমি এরকম পরিস্থিতিতে বহুবার পড়েছি। কিন্তু আল্লাহর ঘরকে এভাবে তালাবদ্ধ করার বিষয়টা আমার কাছে কখনোই গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি। মসজিদ কর্তৃপক্ষ মনে করেন মসজিদ খোলা থাকলে সেখান থেকে চুরি যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘটনা মোটেও মিথ্যা নয়, কিছুদিন আগে আমাদের গ্রামের মসজিদের ব্যাটারী চুরি হয়েছিলো। চোর দেখতে একজন জবরদস্ত আলেম। পায়জামা-পাঞ্জাবী, লম্বা দাড়ি, নুরানী চেহারা, দেখলেই আল্লাহর ওলি মনে হয়। অথচ উনিই নামাজ শেষ করে সুন্দর করে মসজিদের মাইকের ব্যটারী নিজের সাইকেলের ক্যারিয়ারের পেছনে বেধে পালিয়ে যাওয়ার সময় ধরা খায়। আমাদের কাছে তার অবস্থান কোথায় নেমে গেছে সেটা নাহয় বাদ দিলাম। কিন্তু হাসরের ময়দানে সৃষ্টিকর্তা যেদিন তাকে প্রশ্ন করবে- হে আমার বান্দা, তুমি কীভাবে পারলে আমার ঘর থেকে চুরি করতে? সেদিন সে এই প্রশ্নের কী উত্তর দিবে?
আমরা সবাই কম বেশি পাপ কাজ করি। কিন্তু সেগুলোর একটা সীমা থাকে। কিন্তু যারা মসজিদ থেকে চুরি করে, মসজিদ এর জিনিস চুরি করে তাদের অবস্থানটা কোথায়? এ যাবত মসজিদ হতে আমার ৩টা চশমা এবং একজোড়া সেন্ডেল হারিয়ে গেছে, বদল হয়েছে কতোগুলো তার তো কোন হিসাবই নেই। শুধু এই ধরনের চোরদের জন্য সৃষ্টিকর্তার ঘরে এখন তালা ঝুলে! সামান্য কোন প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তির রুমে তালা লাগালেই সেটা ঘোরতর অপরাধ হিসাবে গন্য করা হয়, অথচ সৃষ্টিকর্তার ঘরে তালা লাগানো কতো বড় অপরাধ সেটা কে কাকে বুঝাবে?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: আমি ঢাকার কোন এলাকার বাসিন্দা না হলে সেখানকার মসজিদ ছাড়া নামাজ পড়াটা একটু কঠিন। যেখানে সেখানে তো আর নামাজ পড়া যায় না। তাছাড়া সৃষ্টিকর্তার ঘরকে মানুষের হাত থেকে রক্ষা করার বিষয়টা আমার কাছে একটু খারাপই মনে হয়।
জামায়াত মিস হয়ে গেলে তো কিছুই করার থাকে না। অনেক সময় দেখা গেছে জামায়াত মিস করার পরে সেটা আদায় করাটাই অনেক কঠিন হয়ে যায়।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খোদার ঘর যখন তার মূল ভূমিকা ভুলে শুধু উপসনার স্থানে পরিণত হয়েছে! সামাজিক দায় দায়িত্ব ভুলে গেছে.. সার্বজননীতা হারিয়ে সামষ্টিকতা হারিয়ে ব্যক্তিক কমিটি কেন্দ্রিক হয়ে গেছে, যখন থেকে ভন্ড মোল্লা পুরুতের দখলে গেছে তখন থেকেই তালা সংস্কৃতি!!
এ দু:খ আজকের নয়! শত বছর আগে কবি নজরুল সেই দু:খকে দ্রোহে প্রতিবাদ করে গেছেন..
কোথা চেঙ্গিস গজনী মামুদ
কোথায় কালাপাহাড়া
ভেঙ্গে ফেল ঐ ভজনালয়ের
যত তালা দেয়া দ্বার!
খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়
কে দেয় সেখানে তালা
সব দ্বার এর খোরা রবে
চালা হাতুড়ি শাবল চালা
হায়রে ভজনারয়
তোমার মিনারে চড়িয়া ভন্ড
গাহে স্বার্থের জয়!!!!!!
আজ শত বছর পরেও সমস্যার সমাধারতো হয়ইনি! উল্টো আরও ব্যাপক হয়েছে!!!!!!!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: সহমতের জন্য ধইন্যা এই সমস্যার দ্রুত সমাধান হোক এটাই সব সময়ের প্রত্যাশা।
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোথা চেঙ্গিস গজনী মা'মুদ
কোথায় কালাপাহাড়
ভেঙ্গে ফেল ঐ ভজনালয়ের
যত তালা দেয়া দ্বার!
খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়
কে দেয় সেখানে তালা?
সব দ্বার এর খোলা রবে
চালা হাতুড়ি শাবল চালা।
হায়রে ভজনালয়
তোমার মিনারে চড়িয়া ভন্ড
গাহে স্বার্থের জয়!!!!!!
(আগেরটায় ল গুলো র হয়ে গেসিল টাইপো...)
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৭
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: সমস্যা নেই, আমি পড়ার সময় ঠিক ভাবেই পড়ে নিয়েছিলাম! তবুও শুদ্ধভাবে মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: শহরের অধিকাংশ মসজিদগুলো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় ছাড়া বাকি সময়গুলো তালাবন্ধ করে রাখা হয়। হু রাখা হয় ঠিকই কিন্তু বারান্দার মত জায়গা টা ঠিকই উন্মুক্ত থাকে। আপনি নিজেই ভাল করে খেয়াল করেন নাই হয়ত।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ঢাকার অধিকাংশ মসজিদে কলাপসিবল গেইট থাকে। যেগুলো নামাজের সময় ছাড়া বন্ধ করে রাখা হয়। আমি বানিয়ে বানিয়ে এই পোস্টটি লিখিনি। অনেকবার এই ধরনের পরিস্থিতির শিকার হয়েছি বলেই এরকম লিখেছি।
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
আমরা আরবদের চেয়েও বড় মুসলমান।
আরব ও বিভিন্ন মুসলিম দেশে মসজিদে তালা থাকেনা, সৌচাগার গুলো খোলা থাকে।
মক্কার মসজিদে পুরুষ-নারী পাসাপাসি থেকে নামাজ পড়ে
এমনকি মক্কার হজে হেরেম শরিফেও পুরুষ-নারী পাসাপাসি থাকে, পুরুষ-নারী পৃথক রাখতে কোন পর্দাও নেই, পাসাপাসি নামাজ পড়ে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৯
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, আমাদের দেশেই আছে ধর্ম নিয়ে মতভেদ! একেক মুসলমানের একই রকম ধর্ম। ইসলাম ধর্মেরই কোন পথটা সঠিক সেটা নিয়ে আমরা বিভ্রান্ত। কেউ কেউ আবার বলেই বসেন আরবরা ইসলাম থেকৈ দুরে চলে গেছে। অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন ধর্ম বিলুপ্ত হওয়ার আগে পর্যন্ত আরবে ইসলাম টিকে থাকবে।
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
" কিন্তু হাসরের ময়দানে সৃষ্টিকর্তা যেদিন তাকে প্রশ্ন করবে- হে আমার বান্দা, তুমি কীভাবে পারলে আমার ঘর থেকে চুরি করতে? সেদিন সে এই প্রশ্নের কী উত্তর দিবে? "
সব প্রশ্নের উত্তর আছে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার সামনে এই প্রশ্নের কী উত্তর দিবে??
৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৫
স্ট্রিংগার বলেছেন: মগজহীন পাদগাজী আবাল ছাগুটার বকবক চকচক
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ব্যাখ্যা করুন........
৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: নামাযের ভিতরে এবং বাইরে মোট ১৩ টি ফরজ রয়েছে। বাহিরে ৭টি ভিতরে ৬টি । “ওয়াক্ত মত নামায পড়া ” ফরজগুলোর ১টি। জামাতে নামায পড়ার বিষযে শরিয়তে খুব তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সঠিক সময়ে একটু মনোযোগি হয়ে নামায আদায় করলে অনেক সমস্যা হতে স্বাভাবিকভাবে পরিত্রান পাওয়া যায়। তারপরও নগর জীবনে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে জামাতে বা নির্দিষ্ট সময়ে পড়া হয়ে ওঠে না। তাই বলে, স্বাভাবিক নিয়মতন্ত্রিকতার বাইরে গিয়ে কথা বলা ঠিক হবে না। শরিয়তে অন্যের দোষকে প্রকাশ না করে গোপন করার জন্য এবং দোষী ব্যক্তির পরিবর্তনের জন্য দোয়া বা তদবিরের উৎসাহ দেয়া হয়েছে। মসজিদে জুতা চুরি হয়, চশমা ইত্যাদি দোষ প্রকাশ করে মুসলমানের মুসলমানিত্ব বাড়ে না, বরং অন্যদের নিকট হাসি ঠাট্টার বিষয় হয় । তাই এ জাতীয় পোষ্ট লিখার বিষয়ে আমরা আরো সতর্ক হলে ভাল হয়।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১১
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ! তবে কিছু বিষয়ে আলোচনা না হলে সচেতনতা বাড়েনা। কথাগুলো তো আর মিথ্যা নয়, বরং এগুলো প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। তবে আমার কাছে মসজিদে তালা লাগানোর বিষয়টা কখনোই গ্রহণযোগ্য মনে হয় না। বিশেষ করে যেসব মসজিদে প্রধান ফটকে তালা ঝুলে!
৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
উদাসিন পথিক বলেছেন: আমাদের এলাকায় একবার ডাকাত রা কয়েকটা কোরআন শরীফ এর উপর দাড়িয়ে মসজিদের সব ফ্যান খুলে নিয়েছিলো।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: খুবই দুঃখজনক
১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
স্ট্রিঙ্গার বলেছেন: জানতে যখন চাইলেনই, তখন এই যে বিস্তারিতঃ
নতুন এবং পুরাতন ব্লগারদের জন্য আজকে বিশেষ নাটকের সুচনা পর্বে হাজির করবো একজন সিতারা-এ-ছাগু পদকপ্রাপ্ত বাল ক্যাটাগরীতে নিজেকে উন্নীত করতে সাফল্যের সাথে সক্ষম হওয়া সেলিব্রিটি বালগার পাদ্গাজী কে। যারঃ
প্রধান খাদ্যঃ কাঠালপাতা (পাকিস্তানী ঔরসজাত নামীদামী ছাগল বইলা কথা। প্রিয় না হইয়া যাবে কই?)
প্রধান শখঃ যেইখানে সেইখানে ল্যাদানো (ছাগলের যা কাজ, সর্বজনবিদিত)
প্রিয় ডাকঃ বকবক চকচক (ব্লগে এই ডাক না দিলে উনার পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় )
প্রিয় সঙ্গীনিঃ জনৈকা মুরগী (তাই উনি কমেন্টে থাইকা থাইকাই মুরগী শব্দটি ব্যবহার করেন প্রেয়সী মুরগীকে মনে করার আপ্রান চেষ্টায়। পোস্টকারী সবাই উনার চোখে ধরা দেয় মুরগী রুপে)
প্রিয় শব্দঃ পায়খানা ( যেই জিনিসটা উনি মুখে নিয়া বইসা থাকেন, মুখ দিয়া উগড়ান এবং আরেকটা অন্যতম প্রিয় শব্দ। পায়খানা না হইলে উনার চলেই না । কথায় আছে, যার মনে যা, ফাল দিয়া উঠে তা। )
স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিকে নিরলসভাবে করা কাজঃ বানান ভুল ( এই বানান ভুল ধরার কাজেও উনি বিশেষ পারদর্শী, আর এইটা ধরানর কাজেও উনি একের পর এক ভুল বানান পশ্চাদদেশ দিয়া প্রসব করতেই থাকেন। )
প্রিয় পোষাকঃ বাল ছাল (বাল ছাল বলতে বলতে আর ছিড়তে ছিড়তে উনার সব বাল ছালই উঠাইয়া ফেলছেন। সেইটা দিয়া বানাইয়া ফেলছেন পোষাক। উনি খুব প্রকৃতিপ্রেমীও কিনা। )
প্রিয় যুগঃ বর্বর + প্রস্তর যুগ (উনার ধারনা ব্লগারেরা প্রায় সবাই বর্বর যুগে বাস করে। নিজে সেইযুগের মায়া কাটাইতে পারেন নাই তো, তাই বোধ হয় )
প্রিয় ধারনাঃ ব্লগের সবাই গর্ধব, মগজবিহীন। ( পাকী বীর্য্য পরিপুর্ন মগজ দিয়া অন্যের মগজের আন্দাজ লাভ করা উনার পক্ষে অসম্ভব কিনা )
মুক্তিযুদ্ধের কিছু ব্যাপার সম্পর্কে ঐতিহাসিক দাবীঃ ক্রেক প্লাটুন ম্লাটুন সম্প্রতি যুক্ত করা শব্দ, এইসব কিছু ছিলো না। (এবং রুমির মাথায়ও নাকি মগজ ছিলো না, তাই মারা গেছেন )
জেড ফোর্স বলে স্বাধীনতা যুদ্ধে কিছু ছিল না। উহা আগস্টেই বাতিল হয়। ( যা উনার মত নীলক্ষেত সার্টিফায়েড কিছু ছাগু ছাড়া আর কেউ জানতো না। কারন উনি নিজেরেও জেডের মুক্তিযোদ্ধা দাবী করেন। যেই ফোর্স ছিলই না উনার মতে, ওই ফোর্সের মুক্তিযোদ্ধা হয় কিভাবে? )
শেখ সাহেব মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান বুঝতে পারেন নাই। (সবকিছু যেহেতু এই ছাগু বুইঝা বইসা ছিলো, অন্যরা বুঝবার মত কিছু বাদ রাখেন নাই তো উনি )
হ্যা ভাইলোগ, ইনি সেই বিখ্যাত ইস্টার কালাকার বলগার পাদগাজী, যার এক পোস্টের পর পর আমাদের জনপ্রিয় আরেক ব্লগার হাসান ভাই লিখেছিলেন শ্বাশত এক বানী যার বাইরে উনার ব্লগিঙ্গকে অন্য কোন উপমায় বিশেষিত করবার কথা আপাতত মাথায়ই আসতেছে না।
"
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মদ্যপান, ... বিষন্নতা ..... অবশেষে একটি 'বালপোষ্ট'
"
হ্যা ভাইয়েরা আমার, বোনেরা আপনার, আপনাদের সামনে ধীরে ধীরে উপস্থাপন করা হবে নাটকের পরবর্তী পর্ব সমুহ। সংক্ষিপ্ত পরিচিতির বাইরে যার মাধ্যমে আপনারা জানতে সক্ষম হবেন ধর্ম সম্পর্কে উনার বিখ্যাত উক্তিসমুহ। কিভাবে কবিতা পইড়া উনি বইলা দিতে পারেন কারো চেহারা গাধার মতন, আওয়ামীরা জানতে পারবেন উনি তাদের নেত্রী হাসিনা সম্পর্কে কি বলছেন, খালেদার ব্যাপারে আমার কোন বক্তব্য নাই, একটূ ঢু দিলেও এই ব্যাপারে ভালোই জানবেন। এই ব্যাপারে উনি ভালোই লিখেন, উপভোগ্য।
অপেক্ষায় থাকুন। স্টে টিউনড ফর দ্যা নেক্সট এপিসোড
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: আপনি আমার লেখার প্রেক্ষাপটে এই ধরনের মন্তব্য কেন করলেন সেটাই বোধগম্য হলো না
১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০২
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: বাক্যটি “ মসজিদে তালা লাগানো” এমন নয় বরং নামাযের ওয়াক্ত শেষে মূল কক্ষ বন্ধ করে দেয়া এমন হবে। বারান্দা নিশ্চয় খোলা থাকে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: আমি এরকম পরিস্থিতিতে না পড়লে এমনটা লিখতাম না। আমি অনেক বার মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে পারিনি। গত কয়েকদিন আগে কাঁটাবন মোড়ে মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়েও একই ধরনের সমস্যায় পড়েছিলাম। এছাড়াও ঢাকায় আরও কয়েক জায়গায় সমস্যায় পড়েছি।
১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
হারান সত্য বলেছেন: কোথা চেঙ্গিস গজনী মামুদ
কোথায় কালাপাহাড়া
ভেঙ্গে ফেল ঐ ভজনালয়ের
যত তালা দেয়া দ্বার!
খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়
কে দেয় সেখানে তালা
সব দ্বার এর খোরা রবে
চালা হাতুড়ি শাবল চালা
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২১
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই
১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চোর না শোনে ধর্মের কাহিনী!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: জ্বি ভাই, ধন্যবাদ
১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: @ ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি : ভাই, আপনি উদার হতে গিয়ে কিছু ভুল তথ্য দিয়ে ফেলেছেন। হজ্জ্বের উছিলায় আমার মক্কা, মদিনা এবং জেদ্দার মসজিদে নামায পড়ার সুযোগ হয়েছে।
মক্কার হারাম শরীফে পুরুষ/নারী একেবারে ফরয নামাযের কাতারে গায়ে গা লাগিয়ে নামায পড়া একেবারেই নিষিদ্ধ। শরীয়তের কোন মাস'আলাই এটাকে জায়েজ করে নি। মহিলারা পুরুষদের থেকে পর্যাপ্ত দূরত্বে থেকে সুন্নত/নফল/ওয়াজিব নামায পড়তে পারেন, কোন সমস্যা নাই। কা'বা শরীফের চতুর্দিকে স্থানে স্থানে মহিলাদের জন্য নির্দিষ্ট করে জায়গা দেয়া আছে যেখানে মহিলারা ফরজ নামাযের জন্য কাতার বদ্ধ হন।
মক্কার অন্যান্য মসজিদে মহিলাদের নামাযের জায়গা একেবারেই পৃথক। যাহোক, আপনি যদি, মা'তফে পুরুষ মহিলার এক সাথে তাওয়াফ করার কথা বলেন, সেটার মাস'আলাও হল, পুরুষ/নারীর গা ঘেষাঘেষি না করে, দূরত্ব বজায় রেখে তাওয়াফ করা। পর্দার মাস'আলা কোথাওই শিথিল হয়ে যায় নি। মক্কার মসজিদের খাদেমরা ফরজ নামাযের জামাতের আগে পুরুষদের মাঝে যেসব নারীরা থাকেন, তাদের সবাইকে উঠে মহিলাদের জন্য নির্দারিত স্থানে চলে যেতে বলেন।
মদীনার হারাম শরীফে অর্থাৎ, মসজিদে নববীতে মহিলাদের জন্য একেবারেই পৃথক জায়গা করা আছে সব ধরণের নামাযের জন্য। মহিলারা কোথায় নামাযে দাড়িয়েছেন সেটা কোন পুরুষের চোখেও পড়বে না।
তাই অনুরোধ থাকল, না জেনে কোন মন্তব্য করবেন না। এর দ্বারা অনেক বেশী গোনাহগার হয়ে যেতে পারেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুন, আমিন।
১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আর পোস্টের অবতারনা যে সমস্যার কারণে, মসজিদে সামনে একটু বারান্দা রাখলেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। অনেক মসজিদেই সেটা আছে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: জ্বি, অধিকাংশ মসজিদে এই ধরনের বারান্দা থাকলেও দু’একটা যদি না থাকে তাহলে সেটাই সমস্যা। আমি যখন বারান্দায় নামাজ পড়েছি তখন তো আর বারান্দার অভাব বুঝিনি। কিন্তু যখন প্রধান ফটক বন্ধ থাকার কারনে সমস্যায় পড়েছি তখনি এই ধরনের কথা বলেছি।
১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
তট রেখা বলেছেন: মসজিদ বন্ধ থাকলেও অধিকাংশ মসজিদেরই বারান্দা আছে, সুতরাং নামাজ পড়ার জায়গার অভাব নেই। আমি কখনোই কোন মসজিদে তালা দেয়ার কারণে কাউকে নামাজ পড়তে অসুবিধায় পরতে দেখিনি। অবশ্য রাস্ট্রীয় বাহিনী কর্তৃক মানুষ কে মসজিদ থেকে বের করে দেয়ার কথা শুনেছি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: জ্বি, অধিকাংশ মসজিদে এই ধরনের বারান্দা থাকলেও দু’একটা যদি না থাকে তাহলে সেটাই সমস্যা। আমি যখন বারান্দায় নামাজ পড়েছি তখন তো আর বারান্দার অভাব বুঝিনি। কিন্তু যখন প্রধান ফটক বন্ধ থাকার কারনে সমস্যায় পড়েছি তখনি এই ধরনের কথা বলেছি।
১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩
মোঃ আমানউল্লাহ বলেছেন: ভাই চশমা চুরির বেপারটা কেমনে ঘটলো????
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ওযু করার জন্য সামনে খুলে রাখছি। কিছুক্ষণের জন্য ভুলে গেছি, তারপর সেখান থেকে হাওয়া হয়ে গেছে।
১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
মোঃ আমানউল্লাহ বলেছেন: হাহাহাহাহা
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: তালা লাগানো মোটেই অপরাধ না। ভাবুন, সৃষ্টিকর্তার ঘরকে হেফাজতে রাখার জন্যই তালাটা লাগানো। তাহলেই ব্যাপারটা ঠিক লাগবে।
আর নামাজ জামাতের সাথেই পড়লে ভাল। একাকী পড়লে মসজিদটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। নামাজ পড়াটাই আসল। নিয়ত থাকলে নামাজ পড়ার স্থানেরও অভাব হয় না।