নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি প্রচলিত অর্থে কোন লেখক নই তবে লেখালেখিটাকে অন্তর থেকে ভালোবাসি। তাই ভালোবাসার টানেই মাঝে মাঝে সমাজ, সংস্কৃতি এবং প্রযু্ক্তি নিয়ে দু’এক লাইন লেখার চেষ্টা করি।

সানিম মাহবীর ফাহাদ

নিজেকে এখনও ঠিক মতো জানতে পারিনি।

সানিম মাহবীর ফাহাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সংস্কৃতির একাল সেকাল, বাংলা সিনেমা এবং ভারতীয় সিরিয়াল!!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫

আজ থেকে আনুমানিক পনের বছর আগের কোন শুক্রবারের কথা যদি মনে করি তাহলে কোন আনন্দময় বিকেলের কথা মনে পড়ে। কারণ এই দিনটিতে বিকাল থেকে টেলিভিশনে বাংলা সিনেমা হতো। গ্রামে একটা দুইটার বেশি টেলিভিশন ছিলো না। প্রাইমারিতে যে কয়জনের সাথে ভালো বন্ধুত্ব ছিলো সবাই মিলে দল বেধে সিনেমা দেখতে যেতাম আমাদের হেডস্যারের বাড়িতে। বেশিরভাগ সময় খুব সহজে ভেতরে ঢুকতে দিতো না। টিনের ঘরের বেড়ার ফাঁক দিয়ে কিংবা দরজার নিচ দিয়ে সিনেমা দেখার চেষ্টা করতাম। যখন মুরব্বি কেউ আসতো তখন তার সাথে সুকৌশলে ভেতর ঢুকার একটা চেষ্টা করতাম।

আমার নিজের ছোট কাকার ঘরেও টেলিভিশন ছিলো, কিন্তু আমার অন্য চাচাতো ভাইরা সেখানে কোন এক অজ্ঞাত কারণে আমাকে ঢুকতে দিতো না। দরজার নিচ দিয়ে দেখতে গেলে সেখানে ঝাড়ু দিয়ে রাখতো! তারপরেও বাংলা সিনেমার প্রতি এক প্রবল আগ্রহ ছিলো। প্রত্যেক শুক্রবারে সিনেমা দেখে বাড়ি আসার পরে আম্মার হাতের মার খেতাম। যেদিন বেশি মারতো সেদিন হয়তো রাতের বেলায় পড়শিদের সাথে আলিফ লায়লা দেখার সুযোগ পেতাম। যাহোক, সব মিলিয়ে ছোট বেলায় এমন কোন শুক্রবার যায়নি যেদিন আলিফ-লায়লা কিংবা সিনেমা দেখার জন্য মায়ের হাতের মার খেতাম না। সে সময়ের বাবা মায়ের ধারনা ছিলো সিনেমা দেখলেই বুঝি সন্তানের চরিত্র এবং মানুষিকতা নষ্ট হয়ে যাবে।

সম্ভবত চতুর্থ শ্রেণীতে পড়া পর্যন্ত অন্যের বাড়িতে টেলিভিশন দেখতে গেছি। এরপর হঠাৎ করেই নিজের ভেতরে আত্মসম্মান এসে ভর করেছিলো। নিজের বাড়িতে টেলিভিশন হওয়ার আগে পর্যন্ত খেলা ছাড়া কখনো সিনেমা দেখতে যাইনি। স্কুলে পড়ার সময় প্রায় প্রতি ক্লাসেই ফার্স্ট হতাম। তাই অনেকেই পরে স্নেহের চোখে দেখতো এবং তেমন কিছু বলতো না। বছর পাঁচেক আগে গ্রামে ডিশ এন্টেনার সংযোগ দেওয়া হয়েছে। চ্যানেল এর সংখ্যা বাড়ছে হু-হু করে। সন্ধ্যার পরে যে গ্রামবাসী নাক ডেকে ঘুমাতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতো তারা এখন টেলিভিশনে বিভিন্ন চ্যানেল ঘুরিয়ে সময় পার করে। তবে বছর দুয়েক আগে পর্যন্ত এটা গ্রামের বিত্তশালীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও এখন গ্রামের বাজারে চায়ের স্টলগুলোতে টেলিভিশন থাকাতে গ্রামবাসীরা প্রায় সবাই রাত দশটা পর্যন্ত টেলিভিশন দেখার সুযোগ পায়। বাবা, মেয়ে, মা, পুত্র এখন একসাথে বসে ভারতীয় সিরিয়াল কিরণমালা/অন্যান্য দেখে বিনোদন উপভোগ করে।

এ কারণে সন্তান এবং তাদের পিতামাতার মধ্যে একই সাথে একই শ্রেণীর সংস্কৃতির ছায়া পড়ে। যার ফলে সন্তানরা খুব সহজেই কিরণমালা ড্রেস, কিরণমালা কলম, কিরণমালা খাতা, কিরণমালা চকলেট কিনে নিতে পারে। জমিয়ে রাখতে পারে তাদের ছবি। আমার মনে আছে একদিন এক টাকা দামের চাটনির প্যাকেটে চিত্র নায়িকার মৌসুমির ছবি দেখে সেটা বই এর ভাঁজে লুকিয়ে রেখেছিলাম। আর শেষ পর্যন্ত সেই ছবি আমার মায়ের হাতেই ধরা পড়ে। আহা, কি মাইরটাই না খেয়েছিলাম এই ছবির জন্য। অথচ এখন পুলাপাইন ইন্ডিয়ান বেশ্যাদের (সানি লিয়ন) ছবি দেখলেও বাবা মায়েরা মাইন্ড করে না। কারণ তাদের কাছেও তো এটা স্বাভাবিক বিষয়।

সংস্কৃতির পরিবর্তন হঠাৎ করেই হয় না। দিনে দিনে একটু একটু করেই হয়। যে প্রজন্ম এসব নোংরা সংস্কৃতির ভেতরে বড় হচ্ছে তারা কি কখনো সংস্কৃতির আগ্রাসনের কথা বুঝতে পারবে? যে পোঁকা আমের ভেতর জন্মে যে যেমন কোনদিন বুঝতে পারেনা আম কি জিনিস? ঠিক তেমনি যে প্রজন্ম এই নোংরা সংস্কৃতির ভেতর বড় হচ্ছে সে কখনোই বুঝতে পারবে না নোংরামি কাকে বলে। দুঃখ লাগে আমাদের নতুন প্রজন্মকে আমরা কিছু শেখাতে পারছি না। অথচ এই প্রজন্মকে সঠিক সাংস্কৃতিক ছোঁয়া দেওয়ার দায়িত্ব আমাদেরই। তা না হলে একদিন যখন এদের দায়ভার আমাদের উপরে পড়বে তখন পস্তাতে হবে। সুতরাং সময় থাকতেই সাবধান।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

তুষার আহাসান বলেছেন: "যে পোঁকা আমের ভেতর জন্মে যে যেমন কোনদিন বুঝতে পারেনা আম কি জিনিস? "
ভাল লাগল।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৯

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার ভাই :)

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

গোধুলী রঙ বলেছেন: এটাকে রুখে দেবার ক্ষমতা আপনার আমার কারোর নেই, তবে আলহামদুলিল্লাহ, আমি আমার পরিবারকে এইসব নোংরামি থেকে দূরে রাখতে পেরেছি। পরবর্তী প্রজন্ম কেমন হবে কইতে পারি না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪০

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: আপনি আপনার সন্তানকে যেভাবে বড় করেছেন আপনার সন্তানরাও হয়তো তাদের পরবর্তি প্রজন্মকে সেভাবেই বড় করবে। সবার জন্য শুভকামনা।

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: বর্তমানে এটা প্রতিরোধ কিংবা প্রতিকার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ছে ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪১

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: তবে প্রতিকারের চিন্তাও যদি না করা হয় তাহলে এটা এক সময় আরও মারাত্মক আকার ধারণ করবে।

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

টয়ম্যান বলেছেন: এখন পুলাপাইন ইন্ডিয়ান বেশ্যাদের (সানি লিয়ন) ছবি দেখলেও বাবা মায়েরা মাইন্ড করে না। একমত ।
++++++++্

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪২

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: একমত হওয়ার জন্য ধইন্যা :)

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনি কি সুস্থ পরিবেশে মানুষ হয়েছিলেন? মৌসুমীর পিক বইয়ের ভেতরে রাখাটা খুব সুস্থ মানসিকতা? আপনাদের মত ফোরটিতে পা দেয়া অকাল বৃদ্ধরা এই প্রজন্মকে নিয়ে অহেতুক চিন্তিত| আমের ভেতর পোঁকা! পোকা আপনারাই| আগে গ্রামের মানুষ সন্ধ্যাতেই নাক ডেকে ঘুমাতো| তার চেয়ে এখন সিরিয়াল দেখছে| তারা অন্তত বিনোদিত হচ্ছে| এটাকে খারাপ চোখে দেখার কি আছে?
আর তরুণেরা সারাদিন সানি আন্টিকে দেখে না| আপনি বুকে হাত রেখে বলুন তো একবার, জীবনে কোনদিন পর্ণ দেখেননি| বলতে পারবেন?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৬

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: আসলে সে সময়ের জন্য ভিউকার্ডে ওরকম ছবি একটু অশ্লীলতারই ইঙ্গিত দিচ্ছিলো। তাছাড়া আমি তুলনামূলকভাবে একটু কনজার্ভেটিভ ফ্যামিলিতে বড় হয়েছি। যার কারনে এটাকে খুব ভালো ভাবে দেখা হয়নি। তবে যতোদিন বাড়িতে ছিলাম ততোদিন বাবা মায়ের শাসনের কারনে কখনোই খারাপ কিছু করার সুযোগ হয়নি। বিষয়টাকে ইতিবাচক ভাবেও দেখা যেতো।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: " হে অতীত তুমি ভুবনে ভুবনে
কাজ করে যাও গোপনে গোপনে " ভালোই লাগলো আপনার স্মৃতিচারণ । কিন্তু অতীত নিয়ে পড়ে থাকলেই চলবে ? এগিয়ে যেতে হবে না ? জেগে উঠুন ভ্রাতা , বিশ্ব এখন দৌড়চ্ছে । গ্লবালাইজ হচ্ছে সবকিছু । কোন কালচারকেই আমারা আটকাতে পারবো না , সবকিছু একজায়গায় মেল্ট হয়ে যাচ্ছে , যাকে বলে " মেল্টিং পড " । আমাদের উচিৎ এর সঠিক ব্যবহার করা , উন্নত চিন্তা করা ।

আমরা যদি আমাদের সন্তানদের চোখ বেঁধে রাখি তবে তারা দূর থেকে উঁকি দিয়ে দেখে ভুলটাই শিখবে ।

অরণ্যক রাখালের মন্তব্যে মজা পেলাম । তাই লাইক :D

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৫

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: বর্তমান সময়ের সাথে আমরা যথেষ্ট এগিয়ে যাচ্ছে। তবে এগিয়ে যাওয়া মানে যদি হয় অপসংস্কৃতির চর্চা তাহলে সেই এগিয়ে যাওয়ার চাইতে স্থবিরতাও ভালো। তবে আমরা আমাদের আগামী প্রজন্মকে সুস্থ সংস্কৃতিতে বড় করবো এটাই সব সময়ের প্রত্যাশা। সংস্কৃতির কি দোষ, যদি এটাকে সঠিকভাবে ব্যবহার না করা হয়? আমরা যা তাই তো আমাদের সংস্কৃতি।

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬

Ahmed Musa বলেছেন: ভারতে আমাদের একটা চ্যানেলও চলেনা, বাংলাদেশে শুধু দাদাদেরই চলে,।

আর একটা সমস্যা হলঃ নৈতিকতার অভাব। যা ইসলামের পূর্ন অনুশীলন ছাড়া সম্ভব না!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ভারতে চলবে কীভাবে? ভারত সরকার তো আর বাংলাদেশের পা চাটা গোলাম না, যেমনটা বাংলাদেশ ভারতের। ভারত সরকার হাগু করে দিলেও সেটা বাংলাদেশে কেজি দরে বিক্রি হবে। বাঙ্গালীরা সেটা খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে বলবে- আহা, এ যে অমৃত!

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অথচ এখন পুলাপাইন ইন্ডিয়ান বেশ্যাদের (সানি লিয়ন) ছবি দেখলেও বাবা মায়েরা মাইন্ড করে না। কারণ তাদের কাছেও তো এটা স্বাভাবিক বিষয়।।

কথাটার সাথে পুরোপুরিই দ্বিমত। দু একজন দিয়ে আপনি সবাইকে বিচার করতে পারেন না। এটা উচিতও নয়।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্য যে বর্তমানে চ্যানেলে চ্যানেলে যেভাবে সানি লিয়নকে দেখানো হয় তাতে সন্তান এবং পিতামাতার একসাথে না দেখে উপায় কোথায় বলেন? অধিকাংশ পরিবারে টেলিভিশন একটাই থাকে।

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

লাবু২২ বলেছেন: আসলে আমাদের সমাজে যত অপসংস্কৃতি চলিত আছে, তা আসছে এ সব স্যাটেলাইট চ্যানেল থেকেই। যতই আমরা পাশ্চাত্য কে গালি দেই না কেন আমরা কিন্তু হাঁটছি তাদের পথেই। আর আমাদের এই হাঁটার পথ টাকে সহজ করে দিচ্ছে এই সমস্ত স্যাটেলাইট চ্যানেল। একটা সময় ছিল যখন বাংলা সিনেমায় সিগারেট টাকে পর্যন্ত নেগেটিভ ভাবে উপস্থাপন করা হত। আর এখন দেখা যায় বাপ-ছেলে একসাথে বসে মদ্যপান করে একজন আরেকজনের সাথে দুঃখ শেয়ার করছে। এর প্রভাব কিন্তু সমাজেও পড়ছে, এখন আর মেয়েরা ছেলে দেখার ক্ষেত্রে মাদক নিয়ে মাথা ঘামায় না, ভার্সিটির ছাত্রদের শতকরা ৯০শতাংশ এখন মাদকাসক্ত, আর আমাদের পরিবার/সমাজ তা দেখেও না দেখার মত করে দিয়েছে। ঐ যে বললাম চ্যানেল গুলো তাদের সহ্য ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: একটা সমাজ বদলে দেওয়ার জন্য একটা স্যাটেলাইট চ্যানেলই যথেষ্ট। সেটা খারাপ ভাবে হোক আর ভালো ভাবে হোক। কিন্তু জাতি ভালো জিনিসের তুলনায় খারাপ জিনিসকে খুব দ্রততার সাথে গ্রহণ করে। শয়তানের সহায়তা পেলে করবেই বা না কেন?

১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭

লাবু২২ বলেছেন: আসলে আমাদের সমাজে যত অপসংস্কৃতি চলিত আছে, তা আসছে এ সব স্যাটেলাইট চ্যানেল থেকেই। যতই আমরা পাশ্চাত্য কে গালি দেই না কেন আমরা কিন্তু হাঁটছি তাদের পথেই। আর আমাদের এই হাঁটার পথ টাকে সহজ করে দিচ্ছে এই সমস্ত স্যাটেলাইট চ্যানেল। একটা সময় ছিল যখন বাংলা সিনেমায় সিগারেট টাকে পর্যন্ত নেগেটিভ ভাবে উপস্থাপন করা হত। আর এখন দেখা যায় বাপ-ছেলে একসাথে বসে মদ্যপান করে একজন আরেকজনের সাথে দুঃখ শেয়ার করছে। এর প্রভাব কিন্তু সমাজেও পড়ছে, এখন আর মেয়েরা ছেলে দেখার ক্ষেত্রে মাদক নিয়ে মাথা ঘামায় না, ভার্সিটির ছাত্রদের শতকরা ৯০শতাংশ এখন মাদকাসক্ত, আর আমাদের পরিবার/সমাজ তা দেখেও না দেখার মত করে দিয়েছে। ঐ যে বললাম চ্যানেল গুলো তাদের সহ্য ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.