![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ্ বলেছেন,
“...তোমরা বিভক্ত হইওনা...” -সূরাহ্ আলি ইমরান, ৩/১০৩
আর কতিপয় আলেমগণ বলছেন চার মাযহাবের যে কোন একটাতে প্রবেশ করা র্ফাজ। অর্থাৎ বিভক্ত হওয়া ফারজ্ (নাউযুবিল্লাহ্)। আল্লাহ্ বলছেন “বিভক্ত না হতে” আর কতিপয় আলিমগণ বলছেন চারটার যে কোন একটাতে যেতে। আল্লাহ্ বিভক্ত হওয়াটা হারাম করলেন আর কতিপয় আলিমগণ বিভক্ত হওয়াটাকে হালাল করলেন। কেউ যদি আল্লাহ্’র হারামকে হালাল বলে এবং হালালকে হারাম করে তাহলে সে আল্লাহ্’র বিধানে হস্তক্ষেপ করে শিরক্ করল। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ বলেন,
“বিধান দেয়ার অধিকার একমাত্র আল্লাহ্’র” -সূরা ইউসুফ, ১২/৪০
মহান আল্লাহ্ আরো বলেন,
“...সৃষ্টি যাঁর বিধান তাঁর...” -সূরা আ’রাফ, ৭/৫৪
আর এই জন্যই আল্লাহ্ তায়ালা সূরা রূমের ৩১-৩২নং আয়াতে বলেছেন,
“তোমরা মুশরিকদের অন্তর্ভূক্ত হইও না যারা নিজেদের দ্বীনকে ভাগ-ভাগ করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে। প্রত্যেকে তার নিজস্ব মতবাদ নিয়ে সন্তুষ্ট।” -সূরা রূম, ৩০/৩১-৩২
এই আয়াতটি দ্বারা বুঝা যায়, যারা চার মাযহাব বা আহলে হাদিস, সালাফী, খারেজী, মুরজিয়া, মু’তাযিলা বা এরকম যত আছে তাতে যারা ভাগ হয়েছে তাদেরকে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা মুশরিক বলে আখ্যায়িত করেছেন। কারণ তারা নিজেদের মতবাদকে সঠিক বলে মনে করে দলের নামকরণের মাধ্যমে বিভক্ত হয়েছে।
©somewhere in net ltd.