নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাওর

আমার চুল আেছ

সাওর

আিম আম খাই

সাওর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগে দ্বীন প্রতিষ্ঠা করতে হবে না’কি আগে ঈমান আক্বিদাহ ঠিক করতে হবে?

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

আগে দ্বীন প্রতিষ্ঠা করতে হবে না’কি আগে ঈমান আক্বিদাহ ঠিক করতে হবে?



কিছু মুসলিম আছেন যারা মনে করেন, আগে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসলামকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তাঁদের বোধগম্যতার জন্য বলছি, ভাই আপনি আর আমি চিন্তা করায় আল্লাহ্’র তাতে কি আসে যায় বলুন। বরং আমাদেরকে দেখতে হবে আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল আমাদেরকে কি হুকুম দিয়েছেন। ঐ হুকুমের ফলাফল ইহকালে কি আসে সেটা বড় কথা নয় বড় কথা হল আমরা আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের হুকুম মান্য করছি কি’না। আল্লাহ্’র সন্তুটি পাওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য হতে হবে।



ঐ আলোচনার সূত্র ধরে বলছি। সবার আগে ঈমান বা আক্বিদাহ্ তারপর হল দ্বীন ক্বায়েম করা। এটা আমার কথা নয় মহান আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেছেন,



“আল্লাহ্ ওয়াদা করেছেন- তোমরা যদি ঈমান আনো এবং সৎকাজ করো তাহলে আল্লাহ্ তোমাদেরকে খিলাফাহ্ দান করবেন...” -সূরা নূর, ২৪/৫৫



এই আয়াতে ক্ষমতা পাওয়ার শর্ত আরোপ করেছেন আগে ঈমান আনতে হবে তারপর সৎকাজ করতে হবে। তাছাড়া আপনি যে ঐক্যবদ্ধ হবেন কিসের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ হবেন বলুন? এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ বলেন,



“তোমরা আল্লাহ’র হাবলকে ঐক্যবদ্ধভাবে আঁকড়ে ধর আর পরস্পর বিভক্ত হয়োনা...” -সূরা আলি ইমরান, ৩/১০৩



এই আয়াতটিতে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদেরকে পরস্পর নিজেদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ হতে বলেননি, বলেছেন আল্লাহ্’র হাবল-এর সাথে ঐক্যবদ্ধ হতে বা একমত হতে। আর আল্লাহ’র হাবলের সাথে যারা ঐক্যবদ্ধ বা একমত হবে তাঁদেরকেই ঐক্যবদ্ধ বলা হবে। বস্তুত আমরা আল্লাহ’র হাবল বলেতো কুরআন এবং হাদিসকেই বুঝি। আসলে ব্যপারটিও তাই, আল্লাহ্’র হাবল বলেতো কুরআন আর হাদিসই। তবে আল্লাহ্’র হাবল কাকে বলে এ বিষয়টি বুঝার জন্য আরেকটি আয়াত পেশ করা যেতে পারে। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ বলেন,



“যারা আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল ও মু’মিনদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে তারাই হল আল্লাহ’র দল। আর আল্লাহ’র দল নিশ্চিত বিজয়ী।” -সূরাহ্ মায়েদাহ্, ৫/৫৬



শিক্ষা ঃ

* আগে রাষ্ট্র ক্ষমতা নয় আগে ঈমান বা আক্বীদাহ্।

* দুই আল্লাহ’র হাবলের সাথে একমত হওয়া।

* আল্লাহ্, রসূল (দ.) এবং মু’মিনগণই হলেন আল্লাহ্’র দল বা ঐক্যবদ্ধ দল।



কিছু মুসলিম আছেন যারা মনে করেন, আগে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসলামকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তাঁদের বোধগম্যতার জন্য বলছি, ভাই আপনি আর আমি চিন্তা করায় আল্লাহ্’র তাতে কি আসে যায় বলুন। বরং আমাদেরকে দেখতে হবে আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল আমাদেরকে কি হুকুম দিয়েছেন। ঐ হুকুমের ফলাফল ইহকালে কি আসে সেটা বড় কথা নয় বড় কথা হল আমরা আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের হুকুম মান্য করছি কি’না। আল্লাহ্’র সন্তুটি পাওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য হতে হবে।



ঐ আলোচনার সূত্র ধরে বলছি। সবার আগে ঈমান বা আক্বিদাহ্ তারপর হল দ্বীন ক্বায়েম করা। এটা আমার কথা নয় মহান আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেছেন,



“আল্লাহ্ ওয়াদা করেছেন- তোমরা যদি ঈমান আনো এবং সৎকাজ করো তাহলে আল্লাহ্ তোমাদেরকে খিলাফাহ্ দান করবেন...” -সূরা নূর, ২৪/৫৫



এই আয়াতে ক্ষমতা পাওয়ার শর্ত আরোপ করেছেন আগে ঈমান আনতে হবে তারপর সৎকাজ করতে হবে। তাছাড়া আপনি যে ঐক্যবদ্ধ হবেন কিসের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ হবেন বলুন? এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ বলেন,



“তোমরা আল্লাহ’র হাবলকে ঐক্যবদ্ধভাবে আঁকড়ে ধর আর পরস্পর বিভক্ত হয়োনা...” -সূরা আলি ইমরান, ৩/১০৩



এই আয়াতটিতে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদেরকে পরস্পর নিজেদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ হতে বলেননি, বলেছেন আল্লাহ্’র হাবল-এর সাথে ঐক্যবদ্ধ হতে বা একমত হতে। আর আল্লাহ’র হাবলের সাথে যারা ঐক্যবদ্ধ বা একমত হবে তাঁদেরকেই ঐক্যবদ্ধ বলা হবে। বস্তুত আমরা আল্লাহ’র হাবল বলেতো কুরআন এবং হাদিসকেই বুঝি। আসলে ব্যপারটিও তাই, আল্লাহ্’র হাবল বলেতো কুরআন আর হাদিসই। তবে আল্লাহ্’র হাবল কাকে বলে এ বিষয়টি বুঝার জন্য আরেকটি আয়াত পেশ করা যেতে পারে। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ বলেন,



“যারা আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল ও মু’মিনদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে তারাই হল আল্লাহ’র দল। আর আল্লাহ’র দল নিশ্চিত বিজয়ী।” -সূরাহ্ মায়েদাহ্, ৫/৫৬



শিক্ষা ঃ

* আগে রাষ্ট্র ক্ষমতা নয় আগে ঈমান বা আক্বীদাহ্।

* দুই আল্লাহ’র হাবলের সাথে একমত হওয়া।

* আল্লাহ্, রসূল (দ.) এবং মু’মিনগণই হলেন আল্লাহ্’র দল বা ঐক্যবদ্ধ দল।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.