নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আছি শূণ্যতার পূর্ণতায় এবং পূর্ণতার শূণ্যতায়। সকলের উপরে শান্তি বর্ষিত হোক।
মন খারাপ থাকলে আমি রান্না করি, ভালো লাগে। এই কাজটা আমার জন্যে থেরাপির কাজ করে। হয়তো অনেকের জন্যেই কুকিং থেরাপিউটিক হতে পারে, চেষ্টা করে দেখুন তো!
করার সময় যদি দেখেন আপনি রান্নাতে এতটা মগ্ন হয়ে আছেন যে, আপনার মনের বিষন্নতা কখন দূর হয়ে গেছে, নিজেই বুঝতে পারেননি, পাশাপাশি উপভোগও করছেন, তাহলে আপনি বুঝে গেলেন এই কাজটা, আপনার জন্যে কোন কাজ না বরং একটা ট্যুর যে যাত্রায় চমৎকার একটা সময় কাটবে আপনার।
রান্না শুরু করার আগের প্রস্তুতি থেকে শেষ পর্যন্ত একটা সুন্দর ভ্রমণ। রান্নাঘর একটা দারুণ ভ্রমন ক্ষেত্র। তাচ্ছিল্য না করে একবার নিজেই করে দেখুন না!
আমি অনেক আগে থেকেই শুরু করেছি। চলছে এখনও. . .
সিদ্ধান্ত নিয়েছি, 'আমার ভবিষ্যত নিষ্পাপ বরের' সাথে ঠোকাঠুকি হলে তাঁকে না জানাইয়া(খুব সম্ভবত) খানা-পিনার দাওয়াত দিবো তাঁর স্বজন/বন্ধুদের। আর একটার পর একটা রান্না করতেই থাকবো, যেনো আমি মন খারাপ করার সময় না পাই এবং আল্লাহর অশেষ কৃপায় যেনো "আমার নিষ্পাপ বর" আসার আগেই মন ভালো হয়ে যায়!
আজ থেকেই দাওয়াতের ব্যবহারিক শুরু করলাম আব্বার বন্ধুকে দাওয়াত দিয়ে। কাকা থেকে নাতি-পুতি পর্যন্ত সকলে নিমন্ত্রিত। আব্বাকে বাজার থেকে যা আনতে বলিনি তাও নিয়ে আসছে আজকে, এই ব্যাপারটা সব সময় ভালো লাগে না। ব্যস্ততার সময় অন্য কাজ সেধে নেয়া উটকো ঝামেলা।
পাকঘরে যেয়ে কাজ গুছিয়ে তাওয়ায় জিরা টালতে দিলাম, গেলাম ভুলে অন্য কাজের বাহানায়, গেলো পুঁড়ে হাতের আঙ্গুলি। ফুটাতে দিলাম পানি, পাতিলেই আগুন ধরে পানি শুকিয়ে মেঘ... আগে কয়েকবার তো পাতিল গাঢ় নীল বর্ণ ধারণ করেছিলো, তারপর দেখি ধবধবে সাদা নতুন হয়ে গেছে পুঁড়ে যেয়ে, ইন্না লিল্লাহ...।
আদা ব্লেন্ড করবো ছোট টুকরো করতে গিয়ে, বৃদ্ধাঙ্গুলের গোশ খানিক চলে এলো, বাহ! কত কাটবি আর জ্বলবি, যত পারিস জ্বল আমিও গুঁড়া মরিচ, লবণ, পিঁয়াজ, হলুদ দিয়ে মেখে নিলাম ক্ষতে, হেরে গেলো জ্বালা-পোড়া; ব্যাপারটা যেনো এমন যে, না বাপু তোমাকে জ্বালানো গেলোনা, আমিও বললাম আমাকে জ্বালাতে আসো!?
যাইহোক, নারিকেল বাটা দিয়ে বেলেমাছ গা মাখা, লাউ দিয়ে ইলিশ, কুমড়োর বড়ি দিয়ে লাউ পাতা আর পেঁপের সবজি, সেদ্ধ ডিম আর বেগুনের দো-পিঁয়াজো, মান কচু দিয়ে বড় তিলা পুটি(এক্সপেরিমেন্টাল), মাংস ভুনা, ঘন ডাল, কিচমিচ, বাদামের পোলাও, সাদা ভাত, সালাদ করেছি, আলহামদুলিল্লাহ! যা কিছু করি, নিজেস্বতা থেকে করি। তবে দেশীয় ঐতিহ্য আমি লালন করি।
আলহামদুলিল্লাহ! সবাই খুশি, আমিও, সে-ও(আশা করি)।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৭
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আপনার উপর সব সময় শান্তি বর্ষিত হোক।
লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছেন জেনে আমার মে কি পরিমাণ
আনন্দ হচ্ছে আল্লাহ জানেন। জাযাকাআল্লাহু খাইর! শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: রান্না করে আমিও মজা পাই তবে মন ভাল থাকলে, মন খারাপ থাকলে রান্নাই করতে ইচ্ছে করেনা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৯
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আসলেই আনন্দ আছে। শুভ কামনা রইলো!
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
পাকঘরে যেয়ে কাজ গুছিয়ে তাওয়ায় জিরা টালতে দিলাম, গেলাম ভুলে অন্য কাজের বাহানায়, গেলো পুঁড়ে হাতের আঙ্গুলি। ফুটাতে দিলাম পানি, পাতিলেই আগুন ধরে পানি শুকিয়ে মেঘ... আগে কয়েকবার তো পাতিল গাঢ় নীল বর্ণ ধারণ করেছিলো, তারপর দেখি ধবধবে সাদা নতুন হয়ে গেছে পুঁড়ে যেয়ে, ইন্না লিল্লাহ...।
আদা ব্লেন্ড করবো ছোট টুকরো করতে গিয়ে, বৃদ্ধাঙ্গুলের গোশ খানিক চলে এলো, বাহ! কত কাটবি আর জ্বলবি, যত পারিস জ্বল আমিও গুঁড়া মরিচ, লবণ, পিঁয়াজ, হলুদ দিয়ে মেখে নিলাম ক্ষতে, হেরে গেলো জ্বালা-পোড়া; ব্যাপারটা যেনো এমন যে, না বাপু তোমাকে জ্বালানো গেলোনা, আমিও বললাম আমাকে জ্বালাতে আসো!?
হা হা হা
রান্না ট্যুর কিন্তু দারুন মজার হয়েছে!!!!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২০
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে আমি আনন্দিত।
হা আ ট্যুর ই তো! পরিস্কার করা, কাঁটা-ছাটা, মসলা তৈরি, কষানো, ভাপানো, ফোঁড়ন, সবজির রং নষ্ট হওয়া চলবে না,
লোভনীয় দেখতে চুলো থেকে নামানো, এরপর পরিবেশন, তারপর খাওয়া, পরিশেষে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা, আলহামদুলিল্লাহ বলা।
তো কি, রঙিন একটা যাত্রা হলো না!? হা হা হা।
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: এই একটা কাজ আমি পারি না। না হলে চালিয়ে যাওয়ার মত সব কাজ মোটামুটি পারি ।
খাবার নিয়ে আমি খুব চুজি । আমার মা আছে বলেই রক্ষা । মা না থাকলে আমার কি হবে , এটা নিয়ে আমি প্রায় ভাবি । ভবিষ্যৎ অন্ধকার মনে হয়।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৭
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আপনার "আম্মা" কে একদিন অবাক করে দেন, আপনার রান্না করা খাবার খাইয়ে দিয়ে।
ইনশাআল্লাহ, সেই ক্ষণের পর থেকে ভবিষ্যৎ আলো আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে ।
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রান্না একটা অনেক কঠিন শিল্প।
এটা সাধনার ব্যাপারও।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩১
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আমাদের সমাজের একজন পুরুষ হয়ে আপনি রান্না নিয়ে এরকম মন্তব্য করছেন সে তো আপনার মহত্ত্ব।
জাযাকাআল্লাহু খাইর!
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা চমৎকার হয়েছে, কিছুটা হৃদয়স্পর্শীও!
যখন বুঝতে পারবেন আব্বা কেন বাজার থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে আনেন, তখন বিরক্ত হওয়া তো দূরের কথা, চোখের জল ঠেকাতে পারবেন না। যে সকল কন্যা-জায়া-জননী তাদের পিতা-পতি-পুত্রদের এই অপ্রয়োজনীয় বাজার করাকে উদারতার সাথে গ্রহণ করে বিরক্ত না হয়ে বরং তা এ্যাপ্রিশিয়েট করতে পারেন (একটু ভেবে), তারা নিঃসন্দেহে মহীয়সী, গরীয়সী।
একজন ভোজনরসিক হিসেবে আপনার এ 'রান্না থেরাপি'র বহুল প্রচার কামনা করছি। দেখুন, আপনি ইতিমধ্যেই আপনার এ পোস্টের প্রথম মন্তব্যকারীকে আপনার দলে ভেড়াতে পেরেছেন।
'কুমড়োরর বড়ি দিয়ে লাউপাতা' - না জানি সেটা খেতে কত মজার হয়েছিল!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪১
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আমি আনন্দিত, আপনি সময় নিয়ে লেখাটা পড়েছেন।
অবশ্যই অ্যাপপ্রিশিয়েট করি। আমি নিজেও কিছুটা বুঝি বাজারে গেলে, যদি পকেটে পয়সা থাকে তাহলে কি হয়।
হা হা হা। পয়সা না থাকলে বাজারমুখো হই না, চয়াল শক্ত করে অন্যদিকে ফিরে থাকি, ভাব ধরি যেনো দেখি ই নি বাজারকে।
আসলেই সহজলোভ্য থেরাপিগুলোর প্রচারণা দরকার।
কুমড়োর বড়ি দিয়ে লাউ পাতা উপাদেয় ছিলো। খুব ভালো তা না, খুব খারাপ তাও না।
দোয়ায় স্মরণ করবেন!
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮
শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল উপদেশ । রান্না করে সবাইকে নিয়ে খেতে বসলে একটা আলাদা আনন্দ হয় । রান্না বেশ যত্ন নিয়ে করতে হয় সবার প্রশংসা পাবার আশায় । রান্না করতে বসলে মনোযোগী হতে হয় , সময় সম্পর্কে ধারনা হয় ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: প্রসংসা পাবার আশায় কোন কিছুই করা ঠিক না, আমার ব্যক্তিগত মতামত।
যখন যে কাজটা করবো ঐকাজটা উপভোগ করতে পারলে, ফলাফলে প্রশংসা আপনা আপনিই মেলে। না মিললেও কোন অসুবিধা নাই কারণ, নিজে তৃপ্ত। শুভ কামনা রইলো।
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮
শায়মা বলেছেন: বাপরে!!
সাধে কি তুমি যোগব্যায়াম শিক্ষিকা!!!
লেখাতেও তো আমাদেরকে যোগ করে দিলে!!!!
কুমড়ো বড়ি আমার মনে হয় কাঁচা খেতেও ভালো লাগবে।
একদম খানা পিনা পোস্টখানা খেয়েই ফেলতে ইচ্ছা করছে মনে হয় সবার!!!
খুবই ভালো রান্না করো বুঝাই যাচ্ছে সেহেলী আপুনি!!!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: হা হা হা।
এখনও অতটা রপ্ত করতে পারিনাই। তবে ইচ্ছে আছে, চেষ্টা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
হ্যাঁ, কুমড়ো বড়ি একটু টেলে নিয়েই মুড়মুড়িয়ে খেতে দারুন!
যদি খেয়ে ফেলতে মন চাই, তাহলে আলহামদুলিল্লাহ! হা হা হা
দোয়া করবেন আপুনি!
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রান্না-বান্না করতে আমারও ভাল লাগে।এটা আমি ইনজয় করি বেশ।
সময় কাটে ভাল।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ! সেতো আনন্দের কথা।
আপনার করা রান্না নিয়ে লেখা দেখার আশায় আছি আমরা সকলে! শুভ কামনা।
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যা যা রেঁধেছেন, সবগুলোর ছবি দিতেন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০২
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: যদিও নামে মাত্র সহযোগী ছিলো, কিন্তু তেমন সহযোগিতা পাইনি, কারণ খালাটা অসুস্থ।
একা করতে করতে জুমা'আর নামায শেষে অতিথিরা চলে এসেছিলো। হরেক পদের রান্নাগুলোকে ছবিতে আঁটকে রাখার সময় পাইনি। যদিও আমি তা পছন্দের করেই বেশিরভাগ সময় আঁটকে রাখি, কিন্তু এইদিন সম্ভব হয়নি।
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
তো কি, রঙিন একটা যাত্রা হলো না!? হা হা হা।
তা আর বলতে
গতকাল আমার বাসায়ও একটা রঙিন রান্না ট্যুর ছিলো।
কাল আমার এখানে বন্ধুরা খেলো। অনেক কিছু রান্না করেছি।
আমি নিজ হাতে রান্না করে প্রিয়জনদের পাশে বসিয়ে খাওয়াতে খুব খুব পছন্দ করি!
ওদের কাছে এটা অত্যাচার মনে হলেও, আমার কাছে ভালোবাসা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: হি হি হি!
আমার দুঃখ জানেন, এ সুন্দর ধরণীতে আজ অবধি আপনার মত কারো প্রিয় মানুষ হতে পারলাম না!
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
কে বলেছে? নিশ্চয়ই আছে, হয়তো সেভাবে দেখা হয়নি।
যে এতো মজার রান্না করতে পারে, আবার সেটা এতো রম্য করে লিখতেও পারে, সে নিঃসন্দেহে অনেকের প্রিয়জন
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: ভালোবাসা আপনার জন্য ❤️
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪০
জুন বলেছেন: এক সময় রান্না করতে খুব ভালো লাগতো। আমার আত্মীয়রা বলতো তুই একটি হাতে মাখিয়ে বসিয়ে দেস তাই কত মজা হয়। এসব শুনে সে সময় অনেক গর্ব হতো। এখন চুলা,রান্নাঘর হাড়ি-পাতিল দেখলেই আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়
আসলে বুড়ি হইছি তো তাই
বসে বসে খেতে ইচ্ছে করে খালি
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: হুমম! গর্ব ব্যাপারটা কোন ক্ষেত্রেই ভালো না! সেইজন্য সর্বশক্তিমানকে স্মরণ করলে ভালো তার যার ভাষায়, যেমনঃ আলহামদুলিল্লাহ! মাশাআল্লাহ! আমার ভাষা।
বসে বসে খেতে চাই কিন্তু বুড়ি হতে চাইনে। আল্লাহ বুড়ি হওয়ার থেকে বাঁচিয়ে রাখুন, আমীন!
আপনার জন্যে শুভ কামনা, ভালোবাসা!
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
রান্নার ছবি থাকলে আরও ভাল হতো। গুড পোস্ট। +++
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: ছবি দিলে যদি আমার পেট ব্যাথা করে, যদি পেট অসুস্থ বোধ করে, তখন!?
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বুড়ো বয়সে এখন আর রানতে মন চায় না। কেটেকুটে ধুয়ে দিলে বসাতে পারি।
রান্না না করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেছে।
দেবরের বউ বাপের বাড়ী গেছে। আমি তো শেষ, অফিস না হলে একটা কথা ছিল, কোনো দিক সামলাতে পারছি না। বুড়ো আঙ্গুলে গুঁতা লাগছে , এখন দেখি পুঁজ বের হচ্ছে আমি শেষ
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: নিয়মিত একি কাজে এক ঘেয়েমি লাগবেই।
ইকটু বিরতি দিয়ে আবার করা যেতে পারে। অফিস করে রান্না করতে ক্লান্তি লাগে বেশি। আহাআ! আঙ্গুলে ব্যাথা পেলেন কিভাবে? যাইহোক, পরিস্কার করে, ওয়েন্টমেন্ট লাগিয়েছেন আশা করি! ক্ষতে বাতাস লাগতে দিয়েন, লেবু (বা/+) এই জাতীয় ফল খান দ্রুত শুকিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ, জানেন ই তো! শুভ কামনা আপু!
১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বউ রান্না করতে ভালোবাসে।
সে রান্না নিয়ে নানান রকম পরীক্ষা নীরিক্ষা করে।
তার এক খালাতো ভাইয়ের বিয়ে। গত দুই দিন ধরে সে নানান রকম মিষ্টি বানাচ্ছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ! আমি তো বহুত পরীক্ষা নিরীক্ষা করি, কিছু ভেতর থেকেই আসে।
আরে আল্লাহ! কি মজা!! আল্লাহ আপনাদেরকে সুস্থ রাখুন, সুখে-শান্তিতে রাখুন, বউ এর রান্না খেয়ে সমাদর করুন, সম্মানী দিন বেশি বেশি করে।।
১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭
আরোগ্য বলেছেন: মৌসুমি রান্না করতে কার না ভালো লাগে, কিন্তু যদি হয় ডেইলি রুটিন তবে তো রান্না না করলে আনন্দ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৩
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: দোয়া করছি, শুভ কামনা জানাচ্ছি যেনো আপনিও মৌসুমী শেফ হতে পারেন, ইনশাআল্লাহ!
১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইল এবং বর্ণনাভঙ্গি ভালো লেগেছে। রান্নাও সম্ভবত ভালো হয়েছে। কিন্তু সেটা তো এতো দূর থেকে বলা সম্ভব না। আপনি কত রকমের খাবারের নাম বলেছেন। এতো রকমের খাবারের নামই আমি জানি না।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১৪
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: গরীবের ঘরে হাতির পা পড়েছে! সময় নিয়ে, ধৈর্য ধরে লেখাটা পড়েছেন সেজন্য আমি আনন্দিত এবং আপনাকে ধন্যবাদ।
লেখা ভালো লেগেছে সেজন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ, জাযাকাআল্লাহু খাইর!
খাবারের নাম জানতে পারবেন, প্রিয়জনদের জন্যে এই কাজটা ভালোবেসে করতে পারলে।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্যে।
১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৫
salsaextent বলেছেন: বহুত পরীক্ষা নিরীক্ষা করি, কিছু ভেতর থেকেই আসে। google
২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৬
salsaextent বলেছেন: বহুত পরীক্ষা নিরীক্ষা করি, কিছু ভেতর থেকেই আসে। [google](https://google.com/)
২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৬
salsaextent বলেছেন: বহুত পরীক্ষা নিরীক্ষা করি, কিছু ভেতর থেকেই আসে। [URL=https://google.com/]google[/URL]
[url=https://google.com/]google[/url]
২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ! রান্না করতে ভালোই লাগে আমারও।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৪২
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: জাযাকাআল্লাহু খাইর। আমারো ভালো লাগে। ব্যক্তিগত গিনিপিগ এর অভাবে আছি।
২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
যদি ভুল না করে থাকি, অফলাইন থেকে একটা পোষ্ট পড়েছিলাম, সেটাতে কমেন্ট করতে আসলাম দেখি পোষ্ট নেই, সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৫২
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: মন্তব্য টা জানতে চাই আপু, উপকার হয় মন্তব্য পেলে।
লেখায় অনেক ভুলভ্রান্তি দেখলাম যেমনঃ বানানে, ছন্দপতন, বাক্যে গড়মিল ইত্যাদি।
আরে দুইটা ব্যপারে জানতে চাই, তা হচ্ছে-
১) প্রোফাইল পিকচার আপডেট করলে, পুরানো টাও দেখতে পাওয়া যায়, কেনো?
২) প্রোফাইল নেইম এডিট অপশন আছে?
২৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখায় অনেক ভুলভ্রান্তি দেখলাম যেমনঃ বানানে, ছন্দপতন, বাক্যে গড়মিল ইত্যাদি।
এখন আর কি মন্তব্য করবো, যেহেতু নিজেই বুঝতে পেরেছে এটাই ভালো।
লেখায় দুটো ক্যারেক্টার ছিলো অমৃত আর সুধা।
পুরো লেখায় তাদের কথা লিখেও শেষের দিকে আবার আমি করে বলা হয়েছে, তাই হযবরল হয়ে গেছে।
লেখাটা ভালোভাবে পড়ে, ঠিকমতো কারেকশন করে তারপর দিবে।
আরে দুইটা ব্যপারে জানতে চাই, তা হচ্ছে-
১) প্রোফাইল পিকচার আপডেট করলে, পুরানো টাও দেখতে পাওয়া যায়, কেনো?
২) প্রোফাইল নেইম এডিট অপশন আছে?
এ বিষয়ে আমি ইন ফ্যাক্ট কিছুই বলতে পারছি না, কারণ আই হ্যাভ নো আইডিয়া।
হয়তো অপশন আছে, থাকার কথা।
ব্লগ এডমিনকে ইমেইল করলে, কেউ নিশ্চয়ই হেল্প করতে পারবে।
ভালো থাকবে, থ্যাংকস।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৮
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: সুধার কথা সুধা বলেছে আর আমি লিখেছি, সে, আমি সম্বোধন করে যা বলেছে, তা ওভাবেই রেখেছি লেখায়।
ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ ভরসা! ধন্যবাদ।
২৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০১
প্রামানিক বলেছেন: আমার বাবা খুব ভালো রান্না করতেন, আমিও মাঝে মাঝে রান্না করি মজাই লাগে
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৬
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আপনার কি সৌভাগ্য, বাবার করা রান্না খাবার খেতে পেরেছেন, জীবন ধন্য, আলহামদুলিল্লাহ!
আপনার বিবি, বাচ্চারাও সৌভাগ্যপূর্ণ, মাশাআল্লাহ!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৭
Mashira বলেছেন: প্রথমেই বলতে চাই, আপনার পোস্টটি খুবই সুন্দর এবং অনুপ্রেরণাদায়ক। আপনি আপনার মন খারাপ দূর করার জন্য রান্নাকে কীভাবে একটি থেরাপি হিসেবে ব্যবহার করেন তা খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। আমিও আপনার সাথে একমত যে, রান্না একটি দারুণ থেরাপি। রান্না করার সময় আমরা আমাদের মনোযোগকে অন্য দিকে নিয়ে যাই, ফলে আমাদের মনের বিষন্নতা বা কষ্ট সাময়িকভাবে দূর হয়। এছাড়াও, রান্না করার সময় আমরা নতুন কিছু শিখি, আমাদের সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পায় এবং আমরা আনন্দ উপভোগ করি।
আপনার পোস্টে উল্লেখিত দাওয়াতের ঘটনাটিও খুবই মজার। আপনার আব্বা যেভাবে আপনাকে বাজার থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে আনছেন তাতে আপনার বিরক্তি প্রকাশ পেয়েছে। তবে আপনি যেভাবে পরিস্থিতি সামলে নিয়েছিলেন তাতে আপনার ধৈর্য ও মানসিক শক্তির পরিচয় পাওয়া যায়।
আপনি যেসব পদ রান্না করেছেন সেগুলো শুনে আমার জিভে জল এসে গেছে। আপনার রান্নার হাতের স্বাদ নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু। আপনার পোস্টটি থেকে আমি অনুপ্রাণিত হয়েছি যে, আমিও আমার মন খারাপ হলে রান্না করব।
আপনার পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।