![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মাদ(দ আল্লার সাথে দেখা করতে মহাবিশ্বে ভ্রমন করেছেন।তাঁর এ ভ্রমনকে
আমরা সবে মেরাজ বলে থাকি ।মেরাজ সম্মন্ধে শত শত প্রবন্দ লেখা হয়েছে ।এক এক জন এক এক দৃষ্টিকোন থেকে ব্যাখ্যা করেছেন।আধুনিক যুগে অরনকেই প্রায়ই আপেক্ষিক তত্বদ্বারা বোঝাতে চেয়েছেন যে রসুল আলোর গতিতে মহাশুন্যে গিয়েছিলেন বিধায় সময় থেমে গেছে যেজন্য তিনি ফিরে এসেও দেখেছেন যে অজুর পানি গড়িয়ে চলছে।
আপেক্ষিক তত্বটি তদানিন্তন বিজ্ঞানীদের কাছেও পরিষ্কার ছিলনা।য়ে জন্য এ তত্বের উপর আইনেষ্টাইন নোবেল প্রাইজ পাননি।কাজেই আমার মত সাধারণ মানুষের পক্ষে কিছু বোঝানো কঠিন।
আপেক্ষিক তত্বের মূল কথা হলো দূরত্ব নির্ভর করে গতির উপর ।গতি যত বেশী হবে সময় তত কম লাগবে।গতি বাড়তে বাড়তে এমন একটি সময় আসবে যখন সময় শূণ্যের কোঠায় পৌছঁবে।তারপরেও যদি গতি বাড়ে তাহলে সময় পেছনের দিকে চলে আসবে।অর্থাৎ পেছনের কোন ঘটনা সামনে আসবে।
আরো গতি বাড়লে পলাশীর যুদ্ধ দেখতে পাব।
মনে করি পৃথিবী থেকে সূর্য়ে যাবার জন্য বিভিন্ন গতির রকেট তৈরি করা হয়েছে যাহা আগুনে পেড়েনা।
এখন বেলা ১০টার সময় আলো গতির সমান গতির রকেট বাংলাদেশ থেকে ছাড়া হলো
সে রকেট সূর্য়ে যেতে সময় লাগবে ৮ মিনিটেরে সামান্য বেশী।
ভারত থেকেও বাংলাদেশের রকেটের দ্বিগুন গতির রকেটের চাঁদে যেতে সময় লাগবে ৪ মি:এ মত
এ রূপ গতি বাড়লে সময় কমতে কমতে শূণ্যের কোঠায় আসবে এবং আরো বাড়লে পেছনের সময়
সামনে আসবে।
কিস্তু রসুল যবার সময়ই তাঁর পূর্বের নবীদের সাথে বাতুলমোকাদ্দাসে মসজিদে
নামাজের ইমামতি করেছিলেন।তা হলে আপেক্ষিক তত্ব এখানে খাটেনা।
আমার ধারণা তিনি চতুরর্মাত্রিক জগতে চলে গেছেন. তিনি ত্রিমাত্রিক জগৎ থেকে চতুরমাত্রিক
জগতে আসা যাওয়া করেছেন।
আগামি দিনের মানুষও একদিন এ প্রযুক্ত আবিস্কার করতে পারবেন।সে দিন মানুষ রসুলের নাম
শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করবে।
(পূন প্রচার)
©somewhere in net ltd.