নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নবদিগন্ত

সাহিত্য লেখক

সরদার হারুন

সাহিত্য লেখক

সরদার হারুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সূর্যের ঋতুচক্র পদার্থের জীবন (পর্ব- ২ )

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫২



প্রথম পর্বে আমি বলেছি যে পদার্থের জীবন কি এবং কেমন করে হয়েছে।

এখন দ্বিতীয় পর্বে আলোচনা করব র্সয়ের ঋতুচক্র কেমন করে হয়।



ইতিপূর্বে বলেছি যে ছায়াপথের অসংখ্য কোটি নক্ষত্রের সমাহার । আর এগুলি অনবরত ছুটছে প্রচন্ড বেগে। তেমনি ছায়াপথের গ্যালাক্সি ছুটে চলছে সেকেন্ডে ১২ মাইল বেগে,আর একটি কুন্ডলির সংলগ্ন হয়ে ছায়াপথ গ্যালক্সির চার পার্শে প্রতি সেকেন্ড ঘুরছে ১৩০ মাইল বেগে। সূর্য তার পরিবার নিয়ে ছায়াপথ গ্যালাক্সির সাথে চারিদিকে একবার ঘুরে আসতে সময় নেয় বিশ কোটি বছর।



কোন কোন বিজ্ঞানী হিসেব করে দেখিয়েছেন যে বর্তমান বিশ্বব্রমান্ড এক

বিস্ফোরণের মাধ্যমে সৃস্টি হয়েছে ১৫০০(এক হাজার পাঁচশত কোটি বছর পূর্বে।) নক্ষত্রপূঞ্চের সংস্পর্শে এসে তাদের প্রভাবে ২০কোটি বছরে সূর্যের তাপের কি পরিবর্তণ হতে পারেনা ?



বিজ্ঞানীরা যাই ভাবুন আমার ধারণা তাপের পরিবর্তন অবশ্যই হয় এবং তার প্রভাব পরে গ্রহ গুলিতে। তাপের এ পরিবর্তনকে আমরা সূর্যের ঋতুর পরিবর্তন বলতে পারি।

২০ কোটি বছরে পৃথিবীর তিন প্রকার পরিবর্তন হয়ে আসছে যথা-

উষ্ণ, হীমশিতল এবং নাতিশীতোষ্ণ। এর প্রভাবে গ্রহ গুলিতে দীর্ঘমেয়াদী জল বায়ুর পরিবর্তন হয়।

পৃথিবীর জল বায়ুর যে বড় রকমের পরিবর্তনের ইতিহাস পাওয়া যায় তা এই ২০ কোটি বছরে সূর্যের সূর্যের ঋতুচক্রের কারণেই হয়ে আসছে।



পৃথিবীতে জাীবনের সৃষ্টি প্রথমেই হয়েছে সূর্যের নাতিশীতোষ্ণ ঋতুতে। অর্থাৎপৃথিবী সৃষ্টির পরে ৬(ছয়টি) অনন্তকালের পরে পৃথিবীতে জীবনের প্রক্রিয়া আরম্ভ হয় ।

প্রতিটি সময় ৫ থেকে ৬ কোটি বছরের সমান। এই কথাই পবিত্র কোরআনে উল্লেখ আছে যে ৬দিনে বা কালে সৃষ্টি হয়েছে। জবিনকে বাঁচিয়ে রাখতে সৃষ্টি হয়েছে ওজোন স্তর। অর্থাৎ যিনিই সৃষ্টি করেছেন তিনিই প্রতিপালনের ব্যবস্থা করে রেখেছেন।



২০ কোটি বছরে সূর্য যদি নক্ষত্র পূঞ্জের সাথে একবার ঘুরে আসে তাহলে



৫০০ কোটি ভাগ ২০ কোটি = ২৫ বার সূর্য তার পরিবার নিয়ে জন্মলগ্ন থেকে নক্ষত্র পূঞ্জের সাথে এ যাবত ঘুরে আসছে। সূর্যের ঋতুচক্রের প্রভাবে পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তণ হয়ে আসছে নিন্ম রূপ:-



পৃথিবী ৫ কোটি বছর ছিল হীম শীতল; ৫ কোটি বছর ছিল নাতিশীতোষ্ণ;

আবার ৫ কোটি বছর ছিল অতি উষ্ণ; বাকি ৫ কোটি বছর কেটে যায়

এক ঋতু থেকে অন্য ঋতুতে পরিবর্তন হতে। যেমন আমরা বর্তমানে এগিয়ে যাচ্ছি উষ্ণ ঋতুর দিকে। অন্য গ্রহগুলি বর্তমানে যে অবস্থায় আছে সেটা তার পরিবর্তিত রূপ। অর্থাৎ সেখানেও জলবায়ুর পরিবর্তন হচ্ছে।



আমার ধারণা এমনকি ডাইনোসরের সময়ও মানুষ ছিল। মানুষ যে ব্যাকটেরিয়া থেকে সৃষ্টি হয়েছে তার আধুনিক নাম " এশারিকা কলি "

এটি ২৫ কোটি বছর পূর্বে যেমন ছিল এখনও তেমনি আছে।

প্রশ্ন হতে পারে আতি উষ্ণ এবং আতি শীতলতার সময় মানুষ কেমন করে বেঁচে ছিল ?

উত্তর হলো শীতের পাখি যেমন করে অঞ্জল পরিবর্তণ করে বেঁছে আছে তেমনি করে মানুষ আজও বেঁচে আছে ।

(সংক্ষিপ্ত)

---------------------সমাপ্ত----------

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.