![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাবা যেদিন বিয়ে করলেন, আমি বোধহয় সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম আমাদের ঘরের পাশের বহু বছরের পুরনো আর জৌলুশ হারানো সিনেমা হলে । বিকিনি পরা শ্বেতাঙ্গ সুন্দরী আর সুঠাম দেহের দীর্ঘকায় কৃষ্ণাঙ্গ নায়কের সৈকতে জলকেলিরত রঙিন পোস্টারে ছেয়ে ছিল পুরো হলের ভেতর-বাহির । প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তৈরি ইংলিশ মুভি চলছিল সেদিন, যদিও আমি প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম না । আমার তখন প্রিয় ছিল জুমাঞ্জি, উডি উড পেকার, গোস্ট মাস্টার, আরও সব বিদেশী কার্টুন ।
সকাল থেকেই গুমোট ভাব পুরো বাসা জুড়ে, বাবা কয়েকদিন বাসায় নেই । বাবা সাধারণত বাসার বাইরে থাকেন না, মায়ের মৃত্যুর পর আমরা দেখি নি তাকে আমাদের ছাড়া রাত কাটাতে । তবু সবই ঠিকঠাক চলছিলো প্রতিদিনের মতো, একা একা স্কুলে যাওয়া, বুয়ার হাতের অখাদ্য রান্না, প্রাইভেট টিউটরের অপত্য স্নেহ অথবা গ্রিলের ওপাশে চড়ুই যুগলের ভাবনাহীন উড়াউড়ি, সব ।
বসন্ত তখন, কোথাও কোন দুঃখ নেই, যন্ত্রণার চিহ্ন নেই, অস্থিরতা নেই প্রকৃতিতে । রাস্তার পাশের কৃষ্ণচূড়াগুলো ভরে গেছে রক্তিম ফুলে । লালপুচ্ছ বুলবুলির ছন্দপূর্ণ ডাক আর মখমলের মতো মোলায়েম রোদ, ব্যথাহীন পরশ হাওয়ার অথবা পূর্ণপ্রান প্রকৃতির শুভ্র ছোঁয়া যেন ঢেকে দিয়েছে পৃথিবীর সব অসুখ, দৃশ্যমান অথবা গোপন সব ক্ষত মানুষের । কারো চোখে মুখে কোন রেখা নেই কষ্ট বা বিরক্তির, অন্তত গ্রীষ্মের রোদে ঘামতে ঘামতেও যেটা ফুটে উঠে অজানতেই । বসন্ত এমনি, সব রঙ ঢেকে দেয় অনিবার্য লালের প্রলেপে ।
বিকেলগুলো এইসব দিনে কেবল নানির কথা মনে করিয়ে দেয়, নানির কোলে মাথা রেখে পুরোটা বছরই বসন্তের অনুভূতি পাওয়া যেতো ।
আমাদের মা কেমন ছিলেন ! এক কথায় মাকে নিয়ে মধুর স্মৃতি বেশি মনে পড়ে না আমার । তিনি ছিলেন ঝগড়াটে, স্বার্থপর আর সংকীর্ণমনা মহিলা । বাবার সাথে হাসিমুখে কথা বলতে আমি খুব কমই দেখেছি, তারা অনবরত ঝগড়া করতো, মাঝেমাঝে মারামারিও ।
আমাদের ঘরে ভালোবাসা ছিল না বিন্দুমাত্র, বাবাকে ঘৃণা করতেন মা, আমাদেরও ভালোবাসতেন না । তিনি ভালোবাসতেন দূরসম্পর্কের এক মামাকে । মায়ের এই মামা আমাদের বাসায় আসতেন মাঝে মাঝে । মা তার সঙ্গে হেসে হেসে কথা বলতো, তাকে খাবার তুলে খাওয়াত । লোকটা ছিল বিভীষিকা, অসহনীয় । আমরা ঐ সময়টায় বাসায় থাকতাম না, বেড়িয়ে যেতাম ফুটবল অথবা ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে ।
মা আচমকাই একদিন মারা গেলেন, এটা স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না, যদিও বিষয়টা বহুদিন আমাদের অজানা ছিল । মায়ের মৃত্যুতে কাউকে শোক করতে দেখি নি, বাবাতো নয়ই, এমনকি সেই মামাও না, সে বোধহয় হাফ ছেড়ে বেঁচেছিলো । আমরাও কাঁদি নি, কান্না আসে নি । আমাদের বোধহয় কাঁদা উচিত ছিল !
মায়ের মৃত্যুর পর আমাদের বাসাটা পাল্টে গেলো, অগোছালো-শুষ্ক-গন্ধহীন, নির্জন আর শান্ত । আত্মীয়-স্বজন বা লোকজনের আনাগোনা কমে গেলো আস্তে আস্তে । আমি হট্টগোল পছন্দ করতাম না, বিশেষত সেসব আলোচনা পূর্ণ থাকতো নিন্দা-গালি-ষড়যন্ত্র আর আত্মচর্চায় ।
মা মারা গেলেন আর আমি চমৎকার একটা ঘর পেলাম, সারাদিন টেলিভিশনে কার্টুন দেখতাম, গোয়েন্দা গল্প পড়তাম অথবা মামার দেয়া জার্মান দূরবীন দিয়ে পাশের বাসার মেয়েটাকে দেখতাম । মেয়েটার বয়স আর শরীরের তুলনায় স্তন যুগল ছিল অতিকায় । সে দিনের অনেকটা সময় ওগুলো নিয়ে ব্যস্ত থাকতো, আয়নার সামনে ঘুরে ঘুরে পরখ করতো, স্পষ্টতই সে তার উন্নত বুক নিয়ে চাপা অহং অনুভব করতো ।
এই মেয়েটা একদিন আমাদের বাসায় এসেছিল, আমি বেশ ভীতি অনুভব করেছিলাম কৃতকর্মের কথা ভেবে । সেদিন বাসায় কেউ ছিল না, সে আমাকে জড়িয়ে ধরে বিছানায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, তার বিশাল স্তন যুগলের চাপে আমার দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়, আমি ভয়ে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ঘর থেকে বেড়িয়ে যাই ।
মেয়েটা আমার চেয়ে কয়েক বছরের বড় ছিল । ঐদিনের পর আর কখনোই আমি সেই অস্বাভাবিক স্ফীত স্তন দেখার সুযোগ পাই নি, মেয়েটা তার ঘরের পর্দা নামিয়ে দিয়েছিল ।
বাবা নিজ ইচ্ছাতেই মাকে বিয়ে করেছিলেন, একটা এনজিওতে কাজ করতেন তখন, সুদর্শন আর সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন তিনি । সংস্থার কাজে দিন-রাত বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে হতো তাকে । এমনই একদিন মায়ের সঙ্গে দেখা তার, মায়ের অস্বাভাবিক সৌন্দর্য তাকে আপ্লুত করে, সম্মোহিত করে । বাবা এক সপ্তাহের মধ্যে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান কাউকে না জানিয়েই এবং বিয়েও করে ফেলেন । তারা প্রায় ষোল বছর এক ঘরে ছিলেন, এবং তারা ছিলেন চূড়ান্ত রকম অসুখী । অবর্ণনীয় উৎকট আর অপ্রীতিকর ছিল তাদের পুরো দাম্পত্য জীবন ।
মায়ের কবরটা এখন ঘন জঙ্গলে পরিনত হয়েছে, পারিবারিক কবরস্থানের এক প্রান্তে চিহ্নহীন পড়ে আছে । লতাপাতা আর গুল্ম সরিয়ে মাঝে মাঝে কবরটা ছুঁই আমি, বাতাসে ভাসে শুষ্ক বেলে মাটি, ডেকে ওঠে ডাহুক, উড়ে যায় প্রজাপতি । ডানা জাপটানোর শব্দ শোনা যায় নীড়ে ফেরা পাখিদের । গোধূলির শেষ আলো এসে পড়ে গায়ে আর ক্রমশ অন্ধকার গ্রাস করতে থাকে চারপাশ ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
সায়ান তানভি বলেছেন:
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
লামাজ বলেছেন: মায়ের কবরটা এখন ঘন জঙ্গলে পরিনত হয়েছে । লতাপাতা আর গুল্ম সরিয়ে মাঝে মাঝে কবরটা ছুঁই আমি ,বাতাসে উড়ে শুষ্ক বেলে মাটি , ডেকে ওঠে ডাহুক , উড়ে যায় প্রজাপতি , আমি হাত বাড়াই , অথচ ধরতে পারি না ।
.................... কি অসাধারণ বর্ণনা...........
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এ এক বিভ্রান্তি। ছড়াচ্ছেই দিনে দিনে। লেখার প্রাঞ্জলতা বেশ লাগল।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ ,শুভ কামনা
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
শায়মা বলেছেন: লামাজ বলেছেন: অসাধারণ লেখা, ভাল লাগলো।
আসলেও অসাধারণ!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫
সায়ান তানভি বলেছেন: আপনার উদারতা অনিঃশেষ ।ধন্যবাদ ।
৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২২
সাহসী সন্তান বলেছেন: মা আচমকাই একদিন মারা গেলেন ,মায়ের মৃত্যু কিভাবে হয়েছিল সেটা বোঝার বয়স আমাদের তখন ছিল না ,তবে এটা যে স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না তা এতদিন পরে বুঝতে কষ্ট হয় না ।মায়ের মৃত্যুতে কাউকে শোক করতে দেখি নি ,বাবাতো নয়ই ,এমনকি সেই মামাও না ,সে বরং হাফ ছেড়ে বেঁচেছিলো ।আমরাও কাঁদি নি ,কান্না আসে নি ।আমাদের বোধহয় কাঁদা উচিত ছিল ,ভালোবাসা না দিলেও জন্মতো দিয়েছিলেন ,অসহ্য প্রসব যন্ত্রণা ভোগ করে ।
মায়ের কবরটা এখন ঘন জঙ্গলে পরিনত হয়েছে ।লতাপাতা আর গুল্ম সরিয়ে মাঝে মাঝে কবরটা ছুঁই আমি ,বাতাসে উড়ে শুষ্ক বেলে মাটি ,ডেকে ওঠে ডাহুক ,উড়ে যায় প্রজাপতি ,আমি হাত বাড়াই ,অথচ ধরতে পারি না ।
-আমার মনে হয়, এই লাইন গুলোর মধ্যেই আপনার গল্পের সারাংশ উঠে এসেছে! গল্পটাও অনেক অসাধারন! তবে কিছু মনে করবেন না, সম্ভাবত আপনার বিরাম চিহ্ন ব্যবহারে বেশ কিছু ভুল আছে। যেটা গল্পের সৌন্দর্য্য কিছুটা হলেও নষ্ট করেছে! বিশেষ করে গল্পের শেষের দিকে আপনি অতিমাত্রায় (,) টা ব্যবহার করেছেন, যেটা আমার কাছে একটু দৃষ্টিকটু বলে মনে হলো।
তার পরেও বলবো এটি একটি অসাধারন গল্প! ধন্যবাদ সুন্দর গল্প উপহার দেওয়ার জন্য!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
সায়ান তানভি বলেছেন: বিরাম চিহ্নের ব্যাপারে আগেও অনেকে বলেছে ,তবে আমার এভাবে লিখতেই ভালো লাগে ।আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
জেন রসি বলেছেন: চমৎকার। আপনার খুব সুন্দর এবং নির্লিপ্তভাবে অনুভূতি গুলো লিখে প্রকাশ করতে পারেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রসি ভাই ,আপনার মন্তব্য অনুপ্রাণিত করবে ।
৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
অবনি মণি বলেছেন: খারাপ লাগছে পড়ে ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ ,ভালো থাকুন ।
৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
অমিত অমি বলেছেন: সত্যিই ভালো লাগলো পড়ে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ,শুভ কামনা
৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
সুমন কর বলেছেন: মনে হয়, গল্পটি আপনি ৩টি প্যারাতে লিখেছেন। তাই প্যারাতে গ্যাপ দিলে পড়তে ভালো হতো।
বর্ণনা আর লেখার ধরন বেশ সাবলীল এবং সুন্দর লাগলো।
গল্পে ভালো লাগা রইলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
সায়ান তানভি বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বেশ সরল সাধাসিধে বর্ননাভঙ্গী ভালো লাগলো।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ ,ভালো থাকুন
১১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
আমিই মিসির আলী বলেছেন: মুগ্ধ হইয়া গেলাম বস
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
সায়ান তানভি বলেছেন: আমিও আপ্লুত হলাম ,ধন্যবাদ ।
১২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
অনির্বান বলেছেন: লেখার প্রাঞ্জলতা বেশ লাগল।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ ,শুভ কামনা
১৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্লগ আরেকটি সুলেখক পেতে যাচ্ছে। সাথে থাকুন। হারিয়ে যাবেন না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই ,জানি না উল্লেখযোগ্য কিছু করতে পারব কিনা ।
১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: সাবলীল ভাষার গল্প।বেশ গুছিয়ে লিখেছেন,দারুণ লাগল
+++
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৭
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার লেখা
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা আপু ,ভালো থাকুন ।
১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
পুলহ বলেছেন: ব্যাতিক্রমী প্লট, ব্যাতিক্রমী চিন্তা- কিন্তু পড়ে যে আনন্দটা পেলাম সেটা চিরায়ত
শুভকামনা জানবেন লেখক
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ পুলহ ,আপনার প্রতিও শুভ কামনা থাকলো ।
১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ,শুভ কামনা
১৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লেগেছে পড়তে।
মা আচমকাই একদিন মারা গেলেন ,এটা স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না ,যদিও বিষয়টা বহুদিন আমাদের অজানা ছিল ।
-- অজানা বিষয়টি কি ? ১৪ বছরের বিবাহিত জীবনে মা-বাবা সুখী ছিলেন না এটা ?
শুভেচ্ছা
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
সায়ান তানভি বলেছেন: মৃত্যুটা যে স্বাভাবিক ছিল না ,সেই তথ্যটা অজানা ছিল ।মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অপর্ণা আপু
১৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
ফয়সাল রকি বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্লগ আরেকটি সুলেখক পেতে যাচ্ছে। সাথে থাকুন। হারিয়ে যাবেন না।
নতুন লেখা দেন না কেন?
আপনার আগের ছবিটা কিন্তু ভাল লাগতো আমার কাছে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ফয়সাল রকি ,নতুন লেখা নেই ,তাই দিতে পারি না ,গত দুই তিন মাস যে গল্পগুলো দিয়েছি সবই ২/৩ বছর আগে লেখা ।অনেক দিন কিছু লিখতে পারছি না ।পড়াশোনা আর চাকরি বাকরির মতো দুনিয়াবি চিন্তায় লেখালিখির মতো আধ্যাত্মিক ব্যাপার দূরে সরে গেছে ।মস্তিষ্ক একেবারে ফ্রি না থাকলে লেখা যায় না ।আর ছবিটা চেঞ্জ করলাম ,ইচ্ছা হইলো ।আবার ইচ্ছা হলে আগেরটা দিবো
।অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ,শুভ কামনা থাকলো
২০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: সময় বের করেন এবং আমাদের মতো নাদান পাঠকদের জন্য নতুন ২/১টা লেখা দেন।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭
সায়ান তানভি বলেছেন: লিখতে পারার মতো আনন্দের কিছু নাই ,আমি সারাক্ষণই চাই লিখতে ,এটা একটা ঐন্দ্রজালিক ব্যাপার ।কোন লেখা শেষ করতে পারলে সাথে সাথেই পোস্ট করবো ।আপনার আগ্রহ আমাকে সম্মানিত করেছে ,আনন্দিতও ।ভাল থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
লামাজ বলেছেন: অসাধারণ লেখা, ভাল লাগলো।