![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অথচ আমি এখন বৃদ্ধ, হাড় জিরজিরে আর রুগ্ন, কিন্তু ভাবতে অবাক লাগে, কি যুবকই ছিলাম আমি। পেশিবহুল আর পেটানো শরীর, সারাদিন স্টীল মিলে কাজ করতাম আর সারা রাত অনবরত মিলিত হতাম কোন বেশ্যার সাথে।
জীবন কত বিচিত্র আর অবিশ্বাস্য ঘটনায় ভরা। আমি ছিলাম অশিক্ষিত, নির্বোধ, একঘুয়ে, বন্ধুহীন, নাস্তিক। আমার কেউ ছিল না, কেউ না। আমি কাউকে মনে করতে পারি না, যে আমাকে বুকের দুধ খাইয়েছিল, যাকে মাতৃস্নেহ বলে সবাই, অথবা চকোলেট কিনে দিতো আমাকে।
ছেলেবেলার ধূসর স্মৃতি আমার চোখে ভাসে প্রায়ই। রেল স্টেশন, ইন্জিন আর ভেপুর বিকট শব্দ, নোংরা ড্রেন, চটের বস্তার ঘর আর দূর্গন্ধময় ডাস্টবিন, সাথে মানুষের অসহ্য কুৎসিত ব্যবহার। রেল স্টেশন আর বস্তিতে বোধহয় ধর্ম পৌছাতে পারে নি এখনো। অবশ্য অভিজাত এলাকায়ও ভালো মানুষ আমি পাই নি খুব, তবে চাকচিক্যময় ধর্ম পেয়েছি। আলিশান সুরম্য মসজিদ আর মন্দিরে ভরা অভিজাত এলাকা, অথচ মানুষগুলো নোংরা, জীর্ন। ভাল মানুষরা বোধহয় রূপকথার গল্পেই থাকে, বাস্তবে আপনি তাদের দেখা পাবেন কদাচিৎ ।
বহুবছর রেললাইনের পাশে থাকা চায়ের দোকানগুলোতে কাজ করে একদিন আবিষ্কার করি আমার কোন সঞ্চয় নেই, স্বাধীনতাও না। অদম্য যুবা আমি তখন, উনিশ বছর বয়স। সারাদিন দোকানে কাজ করি আর দোকান মালিকের বৌয়ের শরীর টিপে দেই মাঝে মধ্যে। স্তন-গ্রীবা-উরু-নিতম্ব, অবশ্য আর কিছুই নয়, প্রবল ইচ্ছা থাকলেও।
মহিলার সারা শরীরে নাকি প্রচন্ড ব্যথা হতো। চা বানানোর সাথে শরীর বানানো ছিল আমার বাড়তি কাজ, এবং আমি কাজটা করতাম আগ্রহ নিয়ে, উন্মূখ হয়ে। কিন্তু এটাই কাল হলো, মালিক দেখে ফেললো একদিন। মেরে বের করে দিলো এলাকা থেকে। যদিও ব্যাপারটা শাপে বর হয়েছিল আমার জন্য। আমি স্বাধীনতা পেলাম, পৃথিবীটা বেশ বড় মনে হলো।
বড় কিছু একই সঙ্গে আনন্দের আবার বিপদজনকও হতে পারে। এতোদিন আমার পৃথিবী ছোট ছিল, তবে তাতে মাথা গোজার ছোট ঠাইও ছিল, কিন্তু এখন কেবলই ধবনীল আকাশ, উজ্জল তারকারাজি, আর কিছুই না।
কয়েকদিন এভাবেই কাটলো, ফুটপাত আর স্টেশনে, খেয়ে না খেয়ে। এদিক ওদিক যেতাম, কাজ খুজতাম, পেতাম না, কেবল সস্তা ভাতের হোটেলের বয়ের কাজ ছাড়া। অথচ কাজটাকে স্রেফ ঘৃণা করি তখন।
একদিন শহর ছেড়ে অনেকটা বাইরে চলে এলাম হেটে হেটে। বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বিপুল সাইজের কারখানা তৈরি হচ্ছিল সেখানে। অনেক লোক নাকি নেওয়া হচ্ছে কারখানাগুলোতে। আমি একটার দেয়াল টপকে ভেতরে ঢুকে পড়লাম।
স্টীল কারখানা। একটা কাজ ওরা দিলো। পুরনো আর জং ধরা স্টিলের পাত বয়ে নিয়ে যেত হতো নির্দিষ্ট জায়গায়, যেখানে ওগুলোকে গলানো হতো প্রচন্ড উত্তাপে। অমানুষিক পরিশ্রম হলেও কাজটা আমি ছেড়ে দেই নি। বেতন ভালোই ছিল, আর্থিক নিশ্চয়তা বড় বিষয়।
একটা ঘর ভাড়া পেলাম ফ্যাক্টরীর কাছেই একটা বস্তিতে, একটা বেশ্যাখানার পাশে। শুধুই ঘর, আর কিছু নয়। মাটিতে ঘুমাতাম চটের বস্তা দিয়ে তৈরি তোশকের উপর।
ভালই কাটছিল দিনগুলি, অর্থ ছিল, স্বাধীনতা ছিল, অসংখ্য মেয়ে ছিল, যখন যাকে ইচ্ছা ঘরে নিয়ে আসতাম। বিনোদন আর আনন্দ বলতে যৌনতাই ছিল। এটা বোধহয় স্বর্গীয় সুধার চেয়েও তৃপ্তিকর, আমি এখনো অনুভব করি তা। যদিও এ বয়সে প্রমীলা সংসর্গ আর সম্ভব না আমার পক্ষে ।
আমার কোন বন্ধু ছিল না, আসলে বন্ধু কিভাবে হয় জানতাম না আমি । এমনকি ভাঙাচোরা ঘরটাতেও একাই থাকতাম, নিঃসঙ্গ, বান্ধবহীন। তবে এই অপার একাকীত্বের অবসান হয় একরাতে অকস্মাৎই ।
সেই রাতে ফ্যাক্টরি থেকে ফিরে এসে দেখি একটা মেয়ে, শুয়ে আছে আমার বিছানায়। এলোমেলো জামাকাপড়, ভাল দৈহিক গড়ন, মেদহীন সুডৌল, ঘুমাচ্ছে। কোন বেশ্যা নিশ্চয়, কিন্তু আগে দেখি নি কখনো, কামনা জাগলো না, বিরক্ত হলাম। ক্লান্ত-শ্রান্ত শরীর বিছানায় গা এলিয়ে বিশ্রাম চাইছিল। কিন্তু মেয়েটাকে তুলে দিতেও মন সায় দিল না। অগত্যা মেয়েটার পাশেই শুয়ে পড়লাম পাশ ফিরে।
গভীর রাতে প্রচন্ড ক্ষুধায় যখন ঘুম ভাঙল দেখি মেয়েটা নেই বিছানায়। ঘাড় ফেরাতেই চোখে পড়ল, জরাজীর্ণ রঙ উঠে যাওয়া শাদা দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে বসে আছে। ইলেকট্রিক বাতির হলদে আলোয় ওর মুখটা উজ্জ্বল দেখাচ্ছিল। মেয়েটা চোখ তুলে তাকালো, ম্লান হাসির আভা দেখতে পেলাম ওর চোখে মুখে। আমার দিকে একটা প্যাকেট ছুড়ে দিলো, তাতে কয়েক খন্ড বাসি রুটি। রাতে খাওয়া হয় নি, তৃপ্তি নিয়ে খেলাম রুটিগুলো। অনুভব করলাম একদম ভিন্ন কিছু। আমাকে এভাবে খাবার দেয় নি কেউ এর আগে, কখনো না। এমন শান্ত আর কোমল চাহনীও পাই নি কখনো। ইচ্ছে হলো মেয়েটাকে জড়িয়ে ধরি, নিবিড় আর গভীর আলিঙ্গন যেমন হয়, এটাই বোধহয় শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার মিশেল।
আমি ভালোবাসা-স্নেহ ইত্যাকার বিষয়ের সাথে পরিচিত ছিলাম না। ভালোবাসার দৃশ্যগুলো আমাকে ক্রুদ্ধ করতো, আহত অথবা নিরাশ। আমি পথে ঘাটে দেখতাম ভালোবাসা, বাবা-মা-সন্তানদের, স্রেফ অসহ্য ছিল সেসব। কেবলই অর্থহীন মনে হতো সৃষ্টিকে আর সৃষ্টিকর্তাকে।
মেয়েটা মুখ খুললো অবশেষে, "ওরা আমাকে বের করে দিয়েছে, আমাকে নাকি সব খদ্দেররা পেতে চায়। কিন্তু এটা কি আমার ত্রুটি!" মেয়েটার গলায় মেয়েলী অনুযোগ বেশ কাতর আর অসহায় শোনালো।
"আমি তোমার সাথে থাকতে চাই এ ঘরে, যদি তুমি রাজি হও, বিনিময়ে তুমি যা চাও তাই পাবে।" চাঁচাছোলা প্রস্তাব আমাকে যুগপৎ অবাক আর আনন্দিত করলো। আমি বিনা শর্তেই তাকে থাকতে দিতে রাজী হতাম, কিছু চাওয়ার প্রশ্নই উঠে না, কেবল সেই শান্ত-স্নিগ্ধ আর নিষ্পাপ চাহনি ছাড়া।
আমরা এক ঘরেই থাকা শুরু করলাম, অবশ্যই আলাদা বিছানায়, বরং আমাদের দেখা হতো খুব কমই। আমি সকালে কাজে চলে যেতাম আর ফিরতাম সন্ধ্যায়, নুরিয়া সন্ধ্যায় বেরুতো ফিরতো ঊষায়। তবে ছুটির দিনে আমি ঘরেই থাকতাম, রাতেও। অবাক হয়ে একদিন টের পেলাম, আমি যেদিন কাজে যাই না সেদিন নুরিয়াও বের হয় না। ওই দিনগুলোতে আমি সাধারণত পাশের গণিকালয়ে যেতাম, কিন্তু দিনে দিনে ওদের প্রতি আমার আগ্রহ কমে এলো। ইচ্ছে হতো ঘরেই থাকি, নুরিয়ার কাছাকাছি, ওর গন্ধ শুষে নেই ঘরের বদ্ধ বাতাস থেকে।
এটা হয়তো অদ্ভুত, নুরি আমাকে বলেছিল যে কোন শর্তেই সে আমার সাথে থাকতে চায়। কিন্তু আমি কোনদিনই ওকে আমার বিছানায় ডাকি নি। উপকারের প্রতিদান নিতে আমি সংকোচ বোধ করেছি আজীবন, যদিও অনেকবারই ইচ্ছে হয়েছিল নুরির শরীর দেখতে, ওর ঈষৎ ঝুলে পরা ঢাউস স্তনের ভাজে মুখ গুজতে, কিন্তু পারি নি। আমি কখনোই প্রতিদান চাই নি, চাই না।
নুরি আমাকে নিয়ে কি ভাবছে স্বভাবতই তা ছিল অজানা। তবে ওর গল্প শুনতাম আগ্রহ নিয়ে। এটা নিছকই ভাব জমানোর ফন্দি, আমি বোধহয় মেয়েটার প্রেমে পরে গেছি। এটা কামের চেয়েও অধিক কিছু, দুর্দমনীয়, বিস্ফোরক।
তীব্র মনস্তাপে ভুগছি, নুরির পেশা আমাকে বিপর্যস্ত করে তুললো। অথচ সেটা বলার কোন অধিকার আমার নেই। কিন্তু বিষয়টা আমার মানসিক অবস্থাকে পর্যুদস্ত করে তুলল। নুরি অন্য কোন পুরুষের বাহুবন্দী হচ্ছে, ভাবলেই নিজের ভেতর ভয়ংকর অসহ্য অনুভূতি তৈরি হতো।
অবশেষে একদিন নুরির পথ আগলে দাঁড়ালাম, জাপটে ধরে চুমু খেলাম ওর ঠোঁটে। ফিস ফিস করে কানে কানে কিছু বললাম ওকে। নুরি বেশ খুশি হলো, দুর্লভ কিছু পাওয়ার আনন্দ ওর চোখে মুখে ফুটে উঠেছিল সেদিন। শপথ করলাম পরস্পরের প্রতি বিশ্বস্ত থাকবো আমরা।
এর কিছুদিন পরই বস্তির ঘরটা ছেড়ে দিলাম আমরা। অপেক্ষাকৃত ভাল একটা বস্তিতে ঘর ভাড়া নিলাম। ততোদিনে আমার বেতনও বেড়েছে কিছুটা। সুখের দিনগুলো কাটছিলো তুমুল প্রেম আর স্বপ্নের মাঝে। কাম কেবল তখনই স্বর্গীয় অনুভূতি দিতে পারে যখন তাতে প্রেম থাকে পুরোমাত্রায়।
দিনগুলি সোনায় মোড়ানো ছিল, তাতে কেবল কমতি ছিল নিরানন্দের। অথচ হায়! একদিন কারখানা থেকে ফিরে শুনি নুরি মারা গেছে। মেরে ফেলেছে কেউ, আরো কিছু। নুরির পেটে তখন আমার অনাগত সন্তানের ভ্রূন।
আমি নিঃশব্দে চলে এলাম, পেছনে পরে রইলো নুরি, আমার অনাগত সন্তান, যার নাম আমরা ঠিক করেছিলাম জরি। নুরির মৃত মুখ দেখি নি আমি। দেখার ইচ্ছাই হয় নি এতটুকু।
সেদিনের রাতের ট্রেনটা একটু বেশিই গতিতে চলছিলো বোধহয়। ট্রেনের ছাদে বসে আছি একা, নুরিকে ছেড়ে চলে যাচ্ছি বহু দূরে। পাতলা জামা ফুঁড়ে ঠাণ্ডা বাতাস কাঁপিয়ে দিচ্ছে, অসাড় করে দিচ্ছে শরীর। নির্নিমেষ চাঁদ দেখছি। মৃত্যু কি আকস্মিক, প্রলয়ের মতো, পলকে ভাসিয়ে নিয়ে যায় সব, ভালোবাসা-প্রেম-স্বপ্ন, নিস্পাপ হাসি, অদৃশ্য ব্যথা, সব।
তখন আমার বয়স কেবল বাইশ, আর আজ বাহাত্তর। টেরও পাই নি, বেচে থাকার তীব্র চেষ্টা-আকুলতা কখন মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে এসেছে আমাকে। অথচ নুরি! এখনো সেই তরুণীই রয়ে গেল। উনিশ বছর বয়স, শ্যামল মুখের সোনালী হাসি ছড়িয়ে উকি দিয়ে যায়, আজও।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কাণ্ডারি অথর্ব ,ভালো থাকবেন
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪১
ম্যাক্সিম বলেছেন: Touching.
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫০
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য ,ভালো থাকবেন
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৪
সাইফুল আরিফিন কাব্য বলেছেন: ভেবে পাচ্ছি না কি বলবো
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫১
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সাইফুল আরিফিন কাব্য ,ভালো থাকবেন
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৪
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: বেশ ভালো লাগল গল্পটা পড়ে ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০২
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ ঝালমুড়ি আলা ,ভালো থাকবেন
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০২
প্রামানিক বলেছেন: কাম কেবল তখনই স্বর্গীয় অনুভূতি দিতে পারে যখন তাতে প্রেম থাকে পুরোমাত্রায় ।
গল্প লেখার হাত ভাল। ধন্যবাদ
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০৩
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ,শুভ কামনা থাকলো
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৮
ডায়নামিক ইকবাল বলেছেন: শেষটা খুব নাটকীয়। ভাল লাগা নিয়ে গেলাম। ধন্যবাদ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০৪
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ ডায়নামিক ইকবাল ,আপনার মন্তব্য পড়ে আমারও ভালো লাগলো ,ভালো থাকবেন
৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৩
সে্নসেটিভ শিমুল বলেছেন: Sensitive
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০৫
সায়ান তানভি বলেছেন:
৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৪
সে্নসেটিভ শিমুল বলেছেন: Valo laglo
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০৬
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ সেনসিটিভ শিমুল ,শুভ কামনা থাকলো
৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
পুলহ বলেছেন: আপনি গুণী লেখক। চালিয়ে যান!
চেতনা আচ্ছন্ন করে দেবার মতন শক্তি আছে আপনার লেখায়, টেনে ধরে রাখে।
গল্পের প্রথম দিকে ধর্ম নিয়ে কিছু কিছু এপিগ্রাম অসাধারণ। বড় লেখকদের কাজই বোধহয় এমন- মানুষ আর জীবন কেন্দ্রিক সত্যগুলোকে আরো দৃঢ়, আরো গভীর করে তোলা... অথচ মূলকথাটি কিন্তু সেই সুপ্রাচীন কাল থেকেই আমরা সকলেই জানি !
শেষের দিকের যৌনতা নিয়ে কথাগুলোও খুব চমৎকার। প্রামাণিক ভাই যার চুম্বক অংশটুকু উল্লেখ করেছেন।
হ্যাটস অফ ব্রাদার! এটা শুধু গল্প ছিলো না, ছিলো একটা কবিতা, ছিলো জীবন, ছিলো ভালোবাসা।
আবারো বলি- অ-সা-ধা-র-ণ!!
ভালো থাকবেন সায়ান তানভি ভাই ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১০
সায়ান তানভি বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর দেয়া একটু কঠিনই ,অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা ।আপনিও ভালো লিখেন ,শুভ কামনা থাকলো ।আপনার মতামত অনেক বড় পাওয়া মনে করি ,ভালো থাকবেন
১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৪১
রিপি বলেছেন:
আপনার এতো আইডিয়া মাথায় আসে কিভাবে কে জানে। নুরীর গল্প প্রথম দিকে ভালো না লাগলেও শেষের দিকে ভালোই চমকে দিল। ভালবাসা- জীবন- মৃত্যু তিনটাই কি অসাধারন ভাবে ফুটে উঠেছে আপনার গল্পে !! শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১৯
সায়ান তানভি বলেছেন: আমার মাথায় কিছু আইডিয়া যে আসে না তা বলবো না ,তবে ওসব দিয়ে আমি গল্প লিখতে পারি না ,হয় না ,তাই চেষ্টা করি না ।আমি লিখি আচমকা ,একটা কিছু যেন ভর করে আমার উপর ,মনে হয় কেউ যেন বলে দিচ্ছে, আর আমি লিখতে থাকি কোন ভাবনা চিন্তা ছাড়াই ,শুরুটা এভাবেই হয় ।আমি নিজেই অবাক হয়ে যাই ,ভাবি কিভাবে লিখলাম ।তবে শেষটা বানিয়ে নিতে হয় ।আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ,শুভ কামনা থাকলো
১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১০
সুমন কর বলেছেন: যদি আমার ভুল না হয়, গল্পটি কি আগে পড়েছি !!!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১৬
সায়ান তানভি বলেছেন: ঠিক ধরেছেন সুমন ভাই,রিপোস্ট করলাম।অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।ভাল থাকবেন।
১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৬
Rahat Islam বলেছেন: আমি বোধহয় মেয়েটার প্রেমে পরে গেছি ।এটা কামের চেয়েও অধিক কিছু ,দুর্দমনীয় ,বিস্ফোরক ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১৭
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ rahat islam, ভাল থাকবেন।
১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
আবারও মন খারাপ করে দিলে। কিন্তু তোমার লেখা আবারও অবাক করে দিলো!
অনেক অনেক শুভকামনা। অনেক বড় হও।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শায়মাপু ,অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার প্রতিও
১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: এবছরেও যদি প্রিয় মানুষ বা প্রিয় লেখকের কোনো তালিকা করি। তুমি থাকবে সবার আগে।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
সায়ান তানভি বলেছেন: :আমার বিশাল বড় পাওয়া এই স্বীকৃতি ।অনিঃশেষ ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি ।ভালো থাকুন সবসময় ।
১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
বিজন রয় বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগল।
++++
আপনি অনেক বড় লেখক।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয় ,অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার প্রতি ,ভালো থাকবেন
১৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭
সুমন কর বলেছেন: তাহলে রি-পোস্ট লেখা উচিত ছিল।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫১
সায়ান তানভি বলেছেন: ওকে
১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
বিসকুট পাগলা বলেছেন: ফাটাফাটি
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫২
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ বিসকুট পাগলা ,ভালো থাকবেন
১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব ভাল হইছে।আপনার গল্পে ভাষার ব্যবহার সত্যি অনবদ্য। শুভ কামনা রইল
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ,আপনার প্রতিও শুভ কামনা রইলো
১৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: খুব ভাল লাগলো। +
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ চন্দ্ররথা রাজশ্রী ,ভালো থাকবেন
২০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
নকীব কম্পিউটার বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগলো ভাই। বিশেষ করে আপনার প্রেমে পড়ে গেছি। আপনার লেখার হাত খুব ভালো। কয়টা বই বের করেছেন? অনেক কিছুই জানতে ইচ্ছে হচ্ছে। সেই ব্যবস্থা তো নেই!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
সায়ান তানভি বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আমি যারপরনাই আনন্দ বোধ করছি নকীব ভাই ।আর আমার কোন বই এখনো বের হয় নি ,কখনো হলে আশা করি জানতে পারবেন ।অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আর শুভ কামনা রইলো আপনার প্রতি
২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তখন আমার বয়স কেবল বাইশ ,আর আজ বাহাত্তর ।টেরও পাই নি ,বেচে থাকার তীব্র চেষ্টা -আকুলতা কখন মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে এসেছে আমাকে ।অথচ নুরি ,এখনো সেই তরুণীই রয়ে গেল ,উনিশ বছর বয়স ,শ্যামল মুখের সোনালী হাসি ছড়িয়ে উকি দিয়ে যায় ,আজও ।
অদ্ভূত মাদকতা মেশানো গল্প!!!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য ,শুভ কামনা থাকলো
২২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
এরশাদ বাদশা বলেছেন: সবাই আপনাকে বেশ পিঠ চাপড়ে দিলো, বাহবা এবং উৎসাহ দিলো। তবে আমার কিছু বলার আছে, যেগুলো আপনার ভালো নাও লাগতে পারে। আপনার এ লেখাটা পড়ে মন্তব্য করার আগে থমকে গেলাম। ভাবলাম, লেখকের ব্লগে একটু ঘুরে দেখি। রিসেন্ট পোস্টগুলো পড়লাম। গল্প বেশিরভাগই। তবে সবগুলোর গল্পের টপিক এক- সেক্স। সেক্স পৃথিবীর সবচে আদিমতম এবং সবচে গুরুত্বপূর্ণ টপিক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমার কিঞ্চিৎ পর্যালোচনায় যদি ভুল না হয়, তাহলে বলবো- আপনি বিবাহ বহির্ভূত সেক্স নিয়েই বেশি লিখেছেন। জেরীন গল্পটা পড়লাম। সেখানে স্পষ্টভাবেই বিবাহ বহির্ভূত সেক্স এর কথা এসছে। আমি জামাতি নই, কাঠমোল্লাও নই। নিজেও একজন লেখক। আমার স্বপ্নচোর উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে রহস্যপত্রিকা(সেবা প্রকাশনী)। যৌনতা অবশ্যই চর্চার বিষয়। তবে উদ্দাম যৌনতা কখনোই কারো জন্য মঙ্গলজনক কিছু বয়ে আনেনা। সম্পর্ক, প্রেম-ভালোবাসা সব কিছুতেই পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ যদি না থাকে, সুখ জিনিসটা সোনার হরিনের মতোই অধরা থেকে যায়। জেরিন এর শরীর বুভুক্ষু, সে চায় শরীরের চাহিদা মেটাতে, কিন্তু তার ফিঁয়াসে সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে বিয়ের আগে বিছানায় যেতে চায়না। জেরিন এক ঢিলে দুই পাখি মারার জন্য গল্পের নায়ককে বিয়ে করে, আবার ডিভোর্সও চায়। এক্ষেত্রে জেরিনের করণীয় সেটাই হওয়াই কি বাঞ্চনীয় ছিলো, নাকি তার ফিঁয়াসের সাথে সম্পর্কছেদ করে এমন একজনের সাথে জড়ানো উচিত ছিলো, যে তার শরীরের চাহিদাও মেটাবে সেই সাথে দ্রুত তাকে সামাজিক স্বীকৃতি অর্থাৎ বিয়েও দেবে।
গল্প, কবিতা উপন্যাস যাই বলি, সবই সমাজের দর্পন। সাহিত্যিকদের হাতেই সুন্দর সমাজের বার্তা দেওয়া সাধারন মানুষের কাছে পৌছে দেওয়া সম্ভব। লেখার বিষয়বস্তু সবকিছুই হতে পারে, শুধু সেক্সই যদি লেখার উপজীব্য হয়, তাহলে সেটা একপর্যায়ে বিরক্তির উদ্রেক করতে বাধ্য। আপনার ক্ষুরধার লেখনী, বর্ণনার গতিশীলতা সবকিছুই দূর্দান্ত। তবে বলার ভঙ্গিটা আমার ভালো লাগেনি। দুঃখিত।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৩
সায়ান তানভি বলেছেন: দীর্ঘ মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।এটা আমার জন্য সৌভাগ্যের ,আপনি আমার লেখা পড়েছেন সময় নিয়ে ,মতামত দিয়েছেন ।অনেক শুভ কামনা থাকলো ,ভালো থাকবেন
২৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
চমৎকার লিখেছেন।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৪
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দিশেহারা রাজপুত্র , আপনার প্রো পিকটা দারুন শুভ কামনা থাকলো
২৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
মোঃহাদী বলেছেন: অসাধারন
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫০
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ মোঃ হাদী ,ভালো থাকবেন
২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্প ভাল লাগল।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫২
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান সুজন ,আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ,ভালো থাকবেন
২৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১২
ঐন্দ্রিলা নিশাত বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। ব্লগার পুলহ বলে দিয়েছেন আমি যা বলতে চাইছিলাম। শুভেচ্ছা রইল।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৩
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ ঐন্দ্রিলা নিশাত ,আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করবে ।ভালো থাকবেন
২৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো!! অসম্ভব ভালো!!
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
সায়ান তানভি বলেছেন: আপনার অকৃপণ প্রশংসা আমাকে আপ্লুত করেছে ,অনেক ধন্যবাদ ।অন্তহীন শুভ কামনা আপনার প্রতিও ।ভালো থাকবেন
২৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১১
বঙ্গতনয় বলেছেন: ভাল। আল মাহমুদের গল্পগুলির মত বেশ কাশফুল রঙের শাড়ি পরা। যেন দেখা যায় তো যায়না এক অজানা আকর্ষণ থেকেই যায়
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেকেই হয়তো পড়েন নি ,তবে আল মাহমুদের গদ্য আমার খুব প্রিয় ,তাঁর বেশ কিছু গল্প অসাধারণ ।একদম নিরেট প্রতিভা আল মাহমুদ ।আপনাকে ধন্যবাদ বঙ্গতনয় মন্তব্যের জন্য ।ভালো থাকবেন
২৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:২১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
অসাধারণ হয়েছে গল্পটা। বলা চলে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার টি-২০ ক্রিকেট ম্যাচ। গল্পের ভাষা খুবই প্রাঞ্জল হয়েছে। ছোটগল্প হিসাবে ১০০ তে ১০০ ই দিতে চাই। এমনকি কিছু বোনাস নম্বর দিতেও রাজি আছি। কান্ডারী ভাই এর সাথে একমত শিরোনামটা খুবই মানানসই হয়েছে গল্পের সাথে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল পাশা আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।ভালো থাকবেন
৩০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
শায়মা বলেছেন:
ভাইয়া
এরশাদভাইয়ার মত করে আমিও তোমার গল্পগুলো পড়ার আগে থমকেছিলাম। মন্তব্য দেবো নাকি চুপচাপ চলে যাবো। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়েই তোমার অসাধারণ লেখনী আমাকে মুগ্ধ করেছিলো বেশি। যেমন এই গল্পে সব কিছুর পরেও রিয়েল ভালোবাসার অনুভুতিটাই আমাকে ভীষন কষ্ট দিয়েছে। সাথে মুগ্ধতা।
গল্পের নায়ক যার জন্মই হয়েছিলো হয়তো ভালোবাসাহীন সেও একদিন পৃথিবীর কোনো স্বর্গীয় প্রকৃত ভালোবাসার আস্বাদ পেয়েছিলো কোনো না কোনোভাবে। যা হয়তো অনেকেই সারাজীবন সাধনা করেও পায় না।
এই ব্যাপারটাই বা এই অনুভুতিটা তোমার মত করে হয়তো অনেক বড় কবি সাহিত্যিকরাও ফুটিয়ে তুলতে পারবেনা তাই আমি মুগ্ধ হয়ে যাই তোমার বর্ণনায়।
একজনের সাথে আলাপ করছিলাম কালকেই যে তোমার গল্পের পাঠানুভুতি বা লেখনী সমালোচনা ( যা অবশ্য মুগ্ধতাই থাকবে) তা নিয়ে আমাকেই একটা আস্ত পোস্ট লিখতে হবে মনে হচ্ছে।
যাইহোক
এরশাদভাইয়ার কথাটাও ভেবে দেখো। গল্পের বিষয়বস্তু মাঝে মাঝে বদলানো যেতে পারে।
অনেক ভালো থেকো।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
সায়ান তানভি বলেছেন: ব্যাপার হলো ।এটা বলাটা হয়তো বাহুল্য হয়ে যাচ্ছে তবু বলবো ,আমি যা লিখেছি এগুলো আমি ভাবনা চিন্তা করে শুরু করি নি কখনো ,একটা গল্পও না ।আইডিয়া প্লট ,পরীক্ষা - নিরিক্ষা করে কিছু করি নি ,ওভাবে আমি পারি না ।এটা অনেকটা ঘোরের মতো ,অনেকটা কিছু একটা যেন ভর করে তখন ,অটোমেটিক আমি লিখতে থাকি ।
এসব এই জন্যই বললাম ,আপনি বললেন বিষয়বস্তু বদলাতে ,কিন্তু আমি সচেতন ভাবে এটা ঠিক করতে পারি না ।আর যখন ভাবনা চিন্তা করি লিখি ,একদম খারাপ না হলেও ওগুলো আমার পছন্দ হয় না ,তাই দিনের পর দিন অপেক্ষা করি কবে আবার ঘোরটা আসে ।তবে আপনি যদি লক্ষ্য করেন ,দেখবেন গল্পগুলো আলাদা ।আমার তো মনে হয় সবগুলো গল্পেরই আলাদা গল্প আছে ।
আমি গত কয়েক বছরে কয়েকটা গল্প লিখতে পেরেছি ,মাঝে মাঝে মনে হয় বেশ ভালো লিখেছি ,আবার কখনো মনে হয় কিছুই হয় নি ,সব আবর্জনা ।যাইহোক আমি নিজেকে বিশেষ কিছু হিসেবে উপস্থাপন করতে স্বস্তি বোধ করি না ,এমনকি প্রথম প্রথম আমি অনেকের প্রশংসামূলক মন্তব্যের উত্তর দিতাম না ,বিব্রত বোধ করতাম ।কিন্তু বিষয়টা অনেকে অসৌজন্যমূলক বলায় এখন উত্তর দেই ।
তবে একজন সাহিত্য প্রেমী হিসেবে আমার একটা দৃষ্টিভঙ্গি আছে কোন লেখকের লেখা সম্পর্কে ,সেটা হল ,লেখকের কাজ হল কেবলই লেখা ,তার ব্যাখ্যা দেয়া বা আত্মপক্ষ সমর্থন নয় ।এসব করবে পাঠক ,তারাই বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করবে ,তারাই সমালোচনা করবে ,সেটা ভালো হতে পারে অথবা নেতিবাচক ।আমি এটাকে খুবই স্বাভাবিকভাবে দেখি ,যে কেউ আমাকে তুলাধুনা করতে পারে ,তাতে আমি ছোট বা বড় হয়ে যাচ্ছি না ।বরং এটা ভেবে স্বস্তি বোধ করি লোকজন আমার লেখা পড়ছে ,গুরুত্ব দিচ্ছে ।
তবে এই ব্লগটা আমাকে সত্যি অনেক আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে ,আপনার মতো অনেককে পেয়েছি ,যাদের সমর্থন ভালোলাগা আমাকে আনন্দে আপ্লুত করেছে ।আমি হয়তো কিছুই না ।
অনেক ধন্যবাদ শায়মাপু ।সবসময় পাশে থেকে সাহস যোগাবেন এই কামনাই করছি
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
সায়ান তানভি বলেছেন: আর আমি কখনো ছোটোদের জন্য লিখতে চাই নি অথবা রূপকথা ।
"আমি কিছু গল্প লিখেছি আর দেখাতে চেয়েছি কি যন্ত্রণাময় ,অসুখী ,দুঃসহ জীবন আমরা যাপন করি " আমার একজন প্রিয় লেখক আন্তন চেখভের কথা এটা ।
"আর যারা জীবন নিয়ে সুখী - সন্তুষ্ট , যাদের মধ্যে তার চারপাশ নিয়ে ক্ষোভ নেই ,সিস্টেম নিয়ে অসহিঞ্চুতা নেই ,তাদের লেখালিখি করা উচিৎ নয় ।তাদের মাধ্যমে মহান সাহিত্য হতে পারে না " ,এই ধ্রুব কথাটা বলেছেন মারিও বার্গাস য়োসা ।
৩১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আপনি তো বেশ লেখেন। নায়কের মুখে তার মুখের ভাষাটা দিলে গল্পটা বাস্তবতার আরও কাছাকাছি যেতে পারত।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ অলওয়েজ ড্রিম ,ভালো থাকবেন
৩২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: ভেরি গুড!
আমি বুঝেছি ঘোরের ব্যাপারটা!
আসলেই বিষয়বস্তু মাথায় রেখে লেখা হলে লেখাটা ঠিক মনের মত হয়না!
ভাইয়া তোমার সবগুলো কথাতেও আমি আবারও মুগ্ধ হলাম।
একদম ঠিক ঠিক বলেছো একজন লেখক যদি নিজেই লিখে নিজেই না আনন্দ পায় তাতে সেই সৃষ্টির কোনো মূল্য নেই। এমন অনেক লেখা আছে লিখতে গিয়ে আমি নিজেই কেঁদে বুক ভাসিয়েছি আবার এমন অনেক লেখাও আছে নিজেই হাসতে হাসতে মরেছি। আসলে কোনো লেখা নিয়ে কারো কাছে জবাবদিহি করতে হলে লেখাটা ঠিক লেখা হয় না!!!!!! ঠিক স্পর্শিয়া নিকে এমনি করেই লিখছিলাম আমি। কারো কাছে জবাবদিহিতা বা ব্যাখার তোয়াক্কা না করেই। তুমি একদিকে হয়তো ঠিকই করতে, কারো জবাব না দিয়েও।
এত কিছু ভেবে চিন্তে লিখতে গেলে লেখক তার স্বাধীনতা হারায়। আমিও স্বাধীনতা হারিয়েছিলাম। তোমাকে আরও কিছু মানুষকে দেখে সাহস পাচ্ছি!
এগেইন অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে এত সুন্দর জবাবের জন্য। তোমার জবাবটা আমারও কাজে লাগবে। থ্যাংকস আ লট এই জবাবটা মাথায় ঢুকিয়ে দেবার জন্য।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯
সায়ান তানভি বলেছেন:
৩৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬
শায়মা বলেছেন:
৩১. ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
০
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আপনি তো বেশ লেখেন। নায়কের মুখে তার মুখের ভাষাটা দিলে গল্পটা বাস্তবতার আরও কাছাকাছি যেতে পারত।
এই দেখো ভাইয়া আরেকজন এসেছেন ড্রিমভাইয়া। তার নস্টালজিক গ্রামের ছবি ছবি লেখা পড়ে আজও আমি মুগ্ধ হলাম! তোমাদের দুজনেরই জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪
সায়ান তানভি বলেছেন: এটা আমার জন্য সৌভাগ্যের ,এতো ভালো আর জনপ্রিয় একজন লেখক আমার প্রশংসা করলেন ।ব্লগে না এলে এতো এতো প্রতিভার সাথে দেখা হতো কিনা জানি না ।অনেক ধন্যবাদ শায়মাপু
৩৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: কিছু ১৮+ কথাবার্তা থাকলেও গল্পটা ভাল হয়েছে। তবে, দাঁড়ি (।) আর কমা (,)-এর বিষয়টা একটু মাথায় রাখতে পারেন। এসব চিহ্নের আগে স্পেস (space) না দিয়ে পরে দিতে হয়। +++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ফয়সাল রকি ,আপনার পরামর্শ যৌক্তিক ,ভালো থাকবেন
৩৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আপনার লেখা অসাধারন এই বিষয়ে সন্দেহ নেই। আশা করি চেঞ্জ হবেনা প্যাটার্ন। বাই দ্যা ওয়ে। এটা কি আগে একবার দিয়েছিলেন?
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫
সায়ান তানভি বলেছেন: জি ৎৎৎঘূৎৎ ,তবে তখন এটা খুব কম মানুষের চোখে পড়েছিল ,তাই আবার পোস্ট করলাম ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।ভালো থাকবেন
৩৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার প্রকাশভঙ্গি বরাবরই তীব্র। ভালো লাগে লেখার এই স্টাইলটা। আপনার লেখায় কঠোর জীবন সংগ্রাম এবং প্রান্তিক মানুষের ব্রাত্য জীবনধারার গল্প ফুটে আসে নিপুনভাবে। তবে কী জানেন, পুরোনো বেশ কয়েকটা লেখার সাথে মিল পেলাম। বৈচিত্রের সন্ধান করুন। নিজেকে আরো ভাঙুন।
শুভকামনা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই ,আপনার মন্তব্য আমার জন্য সবসময়ই বিশেষ কিছু ।আপনার পরামর্শ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাবছি ।ভালো থাকবেন ,শুভ কামনা
৩৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৮
মারুফ তারেক বলেছেন: শিরোনামটি অসাধারণ লেগেছে-
গল্পটি ভালো, অদ্ভুত এক দরোজা খুলে দেয়।
+++ দিলাম
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০২
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মারুফ তারেক ,ভালো থাকবেন
৩৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২০
জেন রসি বলেছেন: আপনার গল্পে মগ্ন হয়ে যাওয়া যায়। এই গল্পটাও তেমন! অনেক ভালো লেগেছে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জেন রসি ,ভালো থাকবেন
৩৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২১
নেক্সাস বলেছেন: অসাধরণ গল্প। পড়তে বেশ ভাল লাগছিল। সাধরণের যাপিত জীবনের খুব গভীরে চলে যাচ্ছিলাম
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস ।আপনার মতো সিনিয়র ব্লগারের মন্তব্য আমার জন্য বিশেষ পাওয়া ।ভালো থাকবেন ,শুভ কামনা থাকলো ।
৪০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
কল্লোল আবেদীন বলেছেন:
ভাল লেগেছে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কল্লোল আবেদীন , ভালো থাকবেন
৪১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৮
ফেরদৌস প্রামানিক বলেছেন: রেলস্টশন আর বস্তিতে বোধহয় ধর্ম পৌছাতে পারে নি এখনো , ( বেশ্যালয় আর ধর্ম পাশাপাশি থাকলে সাংঘর্ষিক দেখায় না ?) সারাদিন দোকানে কাজ করি আর দোকান মালিকের বৌয়ের শরীর টিপে দেই মাঝে মধ্যে ,স্তন -গ্রীবা- উরু -নিতম্ব ,অবশ্য আর কিছুই নয় ,প্রবল ইচ্ছা থাকলেও, এবং এটা স্বর্গীয় সুধার চেয়েও সুখের ,আমি এখনো অনুভব করি তা ।যদিও এ বয়সে প্রমীলা সংসর্গ আর সম্ভব না আমার পক্ষে ।- এত আক্ষেপ কেন বুড়াতি বয়সে ভাই? আমার কেন জানি মনে হল নুরির প্রতি ভালোবাসাটা শুধু লেখকেরই কল্পনা, গল্পের নায়ক ব্যাটার নয়, ও ব্যাটা তো বারবার যৌনতার জন্যই অস্থির! নুরির প্রতি ভালোবাসাটা আমার কাছে মিথ্যে মনে হয়েছে। ও ব্যাটা বিয়ের পরেও আরেক নুরির জন্যও পাগল হতো ( লেখকের ভাষায় তার আক্ষেপ অনুযায়ী)। তবে আপনার গল্পে মুন্সিয়ানা আছে ব্যাপক, স্বীকার করছি ! এ ক্ষেত্রে কৃপণতা করব না! আপনার বই প্রকাশ হওয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম ভাই।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
সায়ান তানভি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ফেরদৌস প্রামানিক বিশ্লেষণী মন্তব্যের জন্য ।আমার ব্লগে স্বাগতম ,শুভ কামনা থাকলো
৪২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৭
কালনী নদী বলেছেন: আমি বিনা শর্তেই তাকে থাকতে দিতে রাজী হতাম ,কিছু চাওয়ার প্রশ্নই উঠে না ,কেবল সেই শান্ত-স্নিগ্ধ আর নিষ্পাপ চাহনি ছাড়া ।- আসলেই গল্পে অনেক সাসপেন্স ও প্রবিত্রতা ছিল। বাদশা ভাই বা সায়মা আপুরা যেটা বলেছেন সেটাও যুক্তিগত সাথে সাথে আপনার লেখার কৌশলটাও অবনীয়। অনেক সুন্দর ও প্রান্জল বিশেষত যেসব জায়গা থেকে গল্প উঠে এসেছে সে সবই প্রকৃত জীবনেরই অংশ। অনেকের জানার বাইরে।
শুভ কামনা রইল ভাই!
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
সায়ান তানভি বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কালনী নদী ,আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রেরণা জোগাবে ,ভালো থাকবেন
৪৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১১
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আগে পড়েছি।উপরের কমেন্টে অনেক কথা বলা হইছে।বেশ মনোযোগ দিয়ে তাও দেখলাম।গতিশীল বর্ণনা সাবলীল লেখা,কিছু লাইন অনেকদিন মাথায় থাকার মতো।অসাধারন
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ রুদ্র জাহেদ, আপনার মন্তব্য আপ্লুত করলো।ভাল থাকবেন।
৪৪| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৮
কালনী নদী বলেছেন: আপনিও সবসময় ভাল থাকবেন।
০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: প্লট আমাদের দেশীয় হলেও বিদেশী গল্পের স্বাদ পাচ্ছিলাম। অনেকে অনেক কিছুই বলবে। দমে না গিয়ে এগিয়ে যান।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪
সায়ান তানভি বলেছেন: ধন্যবাদ হাতুড়ে লেখক, শুভকামনা আপনার প্রতিও
৪৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
রুহুল আমিন খান বলেছেন: ++++++++++++++++++
০৪ ঠা জুন, ২০২১ দুপুর ১:০৮
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫২
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ভাল লেগেছ, নুরির জন্য মায়াও হচ্ছে খুব।
০৪ ঠা জুন, ২০২১ দুপুর ১:০৯
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৭
হাসাস হোসেন বলেছেন: আপনার লিখাটি বেস মোনযোগি পুরোটা না পরে থাকতে পারলাম না ধন্যবাদ চালিয়ে যান
০৪ ঠা জুন, ২০২১ দুপুর ১:১০
সায়ান তানভি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শিরোনামটা বেশ।