![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘৭১-এর যুদ্ধে বাংলাদেশকে মুক্ত করেছিল ভারত, দেখুন কী ভাবে উদ্বেল হয়েছিল ঢাকা’- এই শিরোনামের একটি সংবাদ পরিবেশন করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টাইমসের বাংলা ভার্সন ‘এই সময়’। শুধু ‘এই সময়’ নয় ভারতের গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন পোস্ট দেখলেই আপনার কিছুক্ষণের জন্য মনে হতেই পারে এটা কোন যুদ্ধের কথা বলা হচ্ছে। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালে এই দিনে ২ লাখ মা বোনের সম্ভ্রম ও ৩০ লাখ শহীদের তাজাপ্রাণের বিনিময়ে আমরা পেয়েছিলাম কাঙ্ক্ষিত বিজয়, মাতৃভূমি আর স্বাধীন বাংলাদেশ। কিন্তু ‘ভারতীয়দের’ কাছে এখনো রয়ে গেল ‘ইন্দো-পাক’ যুদ্ধ!
https://www.facebook.com/indiacom/posts/974585095947109
‘এই সময়’-এর পুরো সংবাদটি পড়লে হয়তো আপনার হয়তো শিরোনাম সংশ্লিষ্ঠ তেমন কোনো দাবি মিলবে না। হয়তো ভাববেন নিউজ পোর্টাল হিসেবে এমন শিরোনাম মানাই যায়! তবে হতাশ হবেন সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের দাবিতেও। ভারতীয় সেনা বাহিনীর অফিসিয়াল ফ্যানপেজেও ‘ইন্দো-পাক’ যুদ্ধ হিসেবে নামকরণ করেন বিভিন্ন পোস্ট দেয়া হয়েছে।
টুইটারে হ্যাশট্যাগে ক্লিক করলে নানা রকম বিভ্রান্তিকর তথ্যও মিলবে। কোথাও কোথাও ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধকে ভারত পাকিস্তানের তৃতীয় যুদ্ধ হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছে।
শুধু ভারতের গণমাধ্যমই নয়, তথ্য খোঁজার ক্ষেত্রে যে মাধ্যমটিকে বাংলাদেশের মানুষও বেশ গুরুত্ব দেয় সেই উইকিপিডিয়াতেও ‘1971 war' লিখে সার্চ দিলে ইন্দো-পাকিস্তান যুদ্ধ নামের পেজই আগে আসে।
কিছু লিংক দিলাম
১।https://www.facebook.com/Vijaygoeldelhibjp/photos/a.439433292764072.110462.439426972764704/1088002904573771/?type=3
২্।https://www.facebook.com/BJPDelhi/photos/a.207174009335093.61270.206756829376811/1037449062974246/?type=3
৩।
https://www.facebook.com/BJP4India/?fref=nf
৪।
https://www.facebook.com/NewsNationChannel/posts/866862160078153
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমাদের মানে, এই আমাদেরটা কে?
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: এই আমাদের টা হচ্ছে "আমরা যারা বাংলাদেশী"
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
শাহবাগ-মতিঝিল বলেছেন:
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: এই ভারতকে পাকিদের মত জুতাপেটা করতে হবে। এমন পেটাতে হবে যেন ধুতি খুলে যায়।
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধের মতো ভারতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জঙ্গি-দমন চান বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী
By: ABP Ananda Web Desk Exclusive | Last Updated: Wednesday, 16 December 2015
কলকাতা: একাত্তরের যুদ্ধে যে ভাবে ভারত ও বাংলাদেশ একসঙ্গে ‘অশুভ’ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে জয়লাভ করেছিল, ঠিক তেমনই হাতে হাত মিলিয়ে নাশকতার মোকাবিলা করতে হবে। এমনটাই মনে করেন বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী মহম্মদ কামরুল ইসলাম।
১৯৭১ সালের পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভারতের জয়লাভ তথা বাংলাদেশ স্বাধীনতা প্রাপ্তির ৪৫ তম বর্ষ উদযাপন করতে ভারতে এসেছেন তিনি। এদিন কলকাতায় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কম্যান্ডের সদর দফতর ফোর্ট উইলিয়ামে ‘বিজয় স্মারক’-এ পুষ্পস্তবক দিয়ে শহিদদের স্মরণ করার ফাঁকে এই মুক্তিযোদ্ধা বলেন, সেদিন একসঙ্গে যুদ্ধ করেছিলাম। ভারতীয় সেনার ভূয়সী প্রশংসা করেন কামরুল। জানান, ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সাহায্য কখনই ভুলবে না মুক্তিযোদ্ধারা।
দুদেশে ক্রমবর্ধমান জঙ্গি-কার্যকলাপ নিয়েও মুখ খোলেন কামরুল। জানান, জেএমবি, আল-কায়দার মতো কিছু অশুভ শক্তি এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে মন্ত্রী মনে করেন, একাত্তরের যুদ্ধে ভারত ও বাংলাদেশ যেভাবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ‘অশুভ’ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়েছে, এখনও এই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে দুদেশের হাত মেলানো উচিৎ। তিনি জানান, ঐক্যবদ্ধভাবে নাশকতার বিরুদ্ধে লড়াই চালালে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলি এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। এই প্রসঙ্গে ভারতকে বাংলাদেশের ‘পরম মিত্র’ বলে উল্লেখ করেন তিনি।
কামরুলের সুর শোনা গেল বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সাংসদ মঈনুদ্দিন খান বাদলের গলায়। তিনিও ভারত-বাংলাদেশের মৈত্রীর পক্ষে জোর সওয়াল করলেন। জানান, এই দুই দেশের মধ্যে ভালবাসার বন্ধন রয়েছে। বাদল বলেন, সময় এসেছে বিশ্বকে বলার যে, এই দুই দেশ একসঙ্গে শান্তিতে থাকতে পারে। তিনি যোগ করেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় যে ভারতীয় সেনানীরা তাঁর দেশের স্বাধীনতার জন্য চরম বলিদান দিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকার তাঁদেরও সম্মান জানাতে চায়। এর জন্য তাঁরা ভারতের থেকে শহিদ ভারতীয় সেনাকর্মীদের তালিকাও চেয়েছেন বলে জানান বাদল।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: এটা হচ্ছে হায়দারাবাদকে যেমনে তেলাঙ্গনা বানানো হয়েছে তার প্রথম ধাপ। লেন্দুপ দর্জীর কথাও আমরা ভুলে যাই নি।
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: বাংলাদেশকে হায়দারাবাদ ভাবা হবে ভারতের জন্য চরম বোকামি
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২
উচ্ছল বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ভারতীয়দের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে এটা অবশ্যই পাক-ভারত যুদ্ধ, কেননা ভারতীয় ভূমিতেও পাকিস্তান আক্রমন করেছিল এবং যুদ্ধের শেষভাগে ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ করেছিল। এখানে তারা ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বলতে যুদ্ধের শেষভাগকেই বোঝায়, সমগ্র স্বাধীনতা আন্দোলনকে নয়!
আর আমদের বাংলাদেশীদের দৃষ্টিকোণ থেকে এটা অবশ্যই আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ যার শেষভাগে ভারতে আমাদের সরাসরি সশস্র সহায়তা করেছিল!
বিষয়টা ক্লিয়ার আশা করি!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: মানে কি এই দাড়ালো শেষ ভাগে এসে তারা আমাদের বিজয় ছিনিয়ে নিল? সে সময়ে জাসদসহ যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করেছিল তাদের অবস্থানকে তাহলে ভুল বলার সুযোগ থাকলো কোথায়?
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: মানে কি এই দাড়ালো শেষ ভাগে এসে তারা আমাদের বিজয় ছিনিয়ে নিল?
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভারত ভাবছে না, তোমার ভাবছ মিথ্যা মিথ্যা ? বাংলাদেশে ভোট আসলেই ভোটের জন্য বলাবলি করে আওয়ামীলিগ বাংলাদেশকে ভারতের কাছে বিক্র করেদিবে আবার আওয়ামিলীগ বলে জামাদ বিএনপি এলে বাংলাদেশ পাকিস্থান হয়ে যাবে । সবাই মিথ্যা কথা বলে । ভোটের জন্য বলে । রাজনীতি করে । বাংলাদেশ ভারত পাকিস্থান সব আলাদা আলাদা স্বাধীন দেশ । এসব উস্কানী মূলক পোস্ট । মানুষকে ভুল বুঝান ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: মিথ্যাই যদি হয় তবে ভারতের পত্রিকা জুড়ে কেন বলা হচ্ছে এটা ছিল পাক-ভারত যুদ্ধ?
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
গেদু চাচা বলেছেন: এই পোষ্ট আপাতত ভাদা ধরার ফাঁদ হিসেবে গ্যালারী তে বসলাম। যাই বুঝান না কেন ভাদাদের যুক্তির অভাব নাই
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: হা হা হা মজা পাইলাম দাদা। জয় বাংলা ভাদা সমালা!
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এমনটাই মনে করেন বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী মহম্মদ কামরুল ইসলাম ৷
১৯৭১ সালের পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভারতের জয়লাভ তথা বাংলাদেশ স্বাধীনতা প্রাপ্তির ৪৫ তম বর্ষ উদযাপন করতে ভারতে এসেছেন তিনি। এদিন কলকাতায় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কম্যান্ডের সদর ----- এই কথাগুলো কে বলেছেন?
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: আমার পরিচয় আমি বাংলাদেশী। বাংলাদেশ আমার জান। এ দেশের মানের উপর কেউ আঘাত করলে আমি কিভাবে সহ্য করি?
১৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: পুরোটাই ভারতের অবদান, স্বাধীনতা টাধীনতা আসলে কিছু না।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: পুরোটাই ভারতের অবদান? তাইলে সেক্টর কমান্ডার ফোরাম করেছেটা কি?
১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ‘ইন্দো-
পাক’ যুদ্ধ বলতে ভারত মুক্তিযুদ্ধাদের পক্ষ নিয়ে যে ১৩ দিন যুদ্ধ করেছিলো সেটাকে বুঝায় ।ইন্দো পাক যুদ্ধ পৃথিবীর স্বল্প দৈর্ঘ্য যুদ্ধের একটি ।
১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: তুমি শিক্ষিত ছেলে হয়ে ভারতকে বাজে ভাষায় গালি দিচ্ছ । গলায় আবার টাইও লাগিয়েছ । তুমি কি বলতে পার চাষা আর শিক্ষতের মধ্যে পার্থক্য কি?
ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তার সৈন্যদের মৃত্যু মুখে দাঁড়করিয়েছিল । ভারতের প্রচুর সৈন সে যুদ্ধে মারা গিয়েছিল । তারপর বঙ্গবন্ধুর এককথায় দেশটা তোমাদের হাতে তুলে দিয়ে এসেছিল । তারবিনিময়ে ভারতকে গালি দিচ্ছ । বেইমান গাছে ধরে না বুঝলে ।
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২
মাহমুদ আহমাদিনেজাদ বলেছেন: ভারত আমার জন্য ধুতি খুলে দিয়েছে। তাই আমি তার জন্য ছায়া খুলে দিবো। হে হে দাদা দারুন বলেছেন। পারেন ও বটে।
১৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
হরষে বিষাদ বলেছেন: ছি ছি মাহমুদ সাহেব! এভাবে বলতে নেই!! ইজ্জত দিয়ে দিবা কিন্তু প্রতিবাদ করবা না। কারন সে যে তোমার জান বাচিয়েছে!!
২০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভারতে বোমা হামলার পর ৬ ডিসেম্বর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, তবে সেটা ইন্দো পাক যুদ্ধ নয় কেন? আর তাছাড়া খেয়াল আছে কি, পাক কার কাছে আত্মসমর্পন করেছে?
বিজয় ছিনিয়ে নেয়া যায় না, এটা আমাদের বিজয়| তাদেরও| কারণ তারা এযুদ্ধ সরাসরি অংশ নিয়েছিল
২১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৫
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
১৯৭১ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয়েছিলো, এটাত মিথ্যা না। ভারত মুক্তিযুদ্ধাদের পক্ষ নিয়ে ১৩ দিন যুদ্ধ করেছিলো সেটা বাংলাদেশ ছাড়াও পশ্চিমপাকিস্তান ফ্রন্টেও ব্যাপক যুদ্ধ হয়েছিল।
এক্ষেত্রে ভারত তাদের দৃষ্টিতে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বললে কোন সমস্যা দেখিনা। ভারত তো কাজে ও বক্তব্যে অলটাইম মুক্তিযুদ্ধকে সম্মান ও সমর্থন দিয়ে গেছে।
কিন্তু ছাগুরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এসব নিয়ে ভাবে কেন? তারা তো যুদ্ধক্ষেত্রের ঐ প্রান্তে যুদ্ধ করেছে।
সেদিন ১৬ই ডিসেম্বর তো ছাগুদের পরাজয় দিবস।
২২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
মানবী বলেছেন: ভারতের কাছে এটা পাক ভারত যুদ্ধই ছিলো। তারা তাদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তানকে ঘায়েল করার উদ্দেশ্যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছে, নিঃস্বার্থ ভাবে নয়। একটি স্বাধীন স্বার্বভৌভ বাংলাদেশের অর্জনের চেয়ে সেসময় নিজেদের ক্ষয়ক্ষতিটাই তাদের কাছে মূখ্য, তাই এটা তাদের কাছে পাক-ভারত যুদ্ধ।
পাকিস্তানিদের কাছে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা দেশদ্রোহী বিশহবাস ঘাতক, তাদের দৃষ্টি সে সময় তারা যা করেছে নিজেদের অখন্ডতা রক্ষার্থে করেছে তাই তারা জোর গলায় দাবী করে সেসময় কোন গণহত্যা হয়নি।
আমরা বাংলাদেশী, আমাদের কাছে প্রাণের বাংলাদেশ, নিজেদের ৩০ লক্ষ সজন হারিয়ে অর্জিত স্বাধীনতা। আমাদের কাছে পাকিস্তানী হানাদারের নারকীয় তান্ডব আর নৃশংস হত্যাযজ্ঞ। ওরা নিজেদের দৃষ্টিকোণ থেকে যা কিছুই বলুক এতে আমাদের অর্জন এতোটুকু ছোট হয়ে যায়না।
২৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: ‘ইন্দো-
পাক’ যুদ্ধ বলতে ভারত মুক্তিযুদ্ধাদের পক্ষ নিয়ে যে ১৩ দিন যুদ্ধ করেছিলো সেটাকে বুঝায় ।ইন্দো পাক যুদ্ধ পৃথিবীর স্বল্প দৈর্ঘ্য যুদ্ধের একটি ।
২৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
মুদ্দাকির বলেছেন: যদি ইমোসানাল না হয়ে স্বাভাবিক ভাবে চিন্তা করেন তাহলে দেখবেন, যুদ্ধটা মূলত ইন্ডিয়া পাকিস্তানের যুদ্ধই ছিল। যেমন ধরেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা একটা সঠিক মামলাই ছিল , বংগবন্ধু তখন প্রকৃত অর্থেই আমাদের স্বাধীনতা র জন্য, পাকিস্তানের বিরুদ্বে কিন্তু ইন্ডিয়ার সাথে এক হয়ে দির্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করেছিলেন, যার ফল রুপে ক্রমেই আমরা স্বাধিনতা পথে হাটি। যে পথের প্রায় প্রতিটা ধাপে ইন্ডিয়া আমাদের সাহায্য করেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা য় ইন্ডিয়ার লাভ কি ছিল বলেন ? ? ! একটাই লাভ ছিল পাকিস্তানের পরাজয় !! ২৫শে মার্চের পরে বিনা নোটিশে ইন্ডিয়া আমাদের সাহায্য করেছিল বলে মনে করেন নাকি??? আমরা আমাদের স্বার্থে ইন্ডিয়ার সাহায্য নিয়েছি, বংগবন্ধু "র" এর কথা মত কাজ করেছেন, ইন্ডিয়ানরা ওদের স্বার্থে আমাদের ব্যাবহার করেছে, আর পাকিস্তানি রা সব সময়ই ছাগল ছিল ওরা ছাগলামি করসে।!!!!
২৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
চলেপথিক বলেছেন: আমি যতটা জানি ভারত পূর্ব পাকিস্তান দখল করার চেষ্টা কখনও করেনি । যদি ভারত চাইত তবে ৬৫ সালেই তারা সেটি পারতো যখন তারা লাহোর আক্রমণ করে সে সময় পূর্ব পাকিস্তান সম্পূর্ণ অরক্ষিত ছিল । এটি ভারতের দয়া নয় কারণ ভারত জানে বাঙ্গালীরা আন্দোলন সংগ্রামে অভ্যস্থ একটি জাতি । পর্ব বাঙলাকে ভারতের অংশ করা মানেই তাদের বভিন্ন রাজ্যে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন ছড়িয়ে পড়া । পাক ভারতের স্বাধীনতার আন্দলনের মুল শক্তিই ছিল বাংলা আর শিখ অধ্যুষিত পাঞ্জাব ভারতীয়রা ইতিহাস ভুলে যায় না । বাংলাদেশ স্বাধীন থাকাটাই তাদের জন্য লাভজনক এতে ভারতের এক প্রান্ত পাকিস্তান নামক শত্রুর আওতামুক্ত থাকবে । এবং পূর্ব পাকিস্তান সীমান্তে ভারতের অন্তত চার ডিভিশন সৈন্য মোতায়েন রাখতে হতো সে সামরিক ব্যয়টা তাদের বেচে গেলো, এটি ভারতের নগদ লাভ । ভারতের এখন টার্গেট হচ্ছে বাংলাদেশে সবসময় তাদের তাবেদার একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত রাখা । আর এটি দরকার নিরাপ্তা , ট্রানজিট আর বাংদেশের অভ্যান্তরিন বাজার দখল এর স্বার্থে ।
আমাদের স্বাধীনতার যুদ্ধে ভারত সত্যিকার অর্থে অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করলে তিন মাসেই মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করে ফেলত ।কিন্তু ভারত তা করেনি । তারা মানদাতা আমলের কিছু পুরনো অস্ত্রই মুক্তিযোদ্ধাদের দিয়ে ছিল । এর অবশ্য ভারতের অভ্যন্তরীণ ও আন্তজাতি কারণ রয়েছে যা এই স্বল্প পরিসরে উপস্থাপন করা যাবেনা । বাস্তবতা হছে মুল যুদ্ধটা হয়েছে ডিসেম্বরেই তখন প্রকৃত অর্থে একটি যুদ্ধের সব সরঞ্জাম ব্যবহার হয়েছে তাই মুল যুদ্ধটা পাকিস্তান হিন্দুস্থান এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে । সে হিসাবে তারা যুদ্ধের কৃতিত্ব প্রদর্শন করতেই পারে । ভারতের কোন দায় ছিল না বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামে সাহায্য করার বরং ঝুকি ছিল একটি বহুমুখী যুদ্ধু বেঁধে যাওয়ার । সে সময়ের ভারতের মত একটি গরিব রাষ্ট্রের পক্ষে অন্যের জন্য যুদ্ধের ঝুকি নেওয়ার কোন কারণ নেই ।
২৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: ভারতের দলিলে অয়াক ভারত যুদ্ধই বলা আছে।হ্যাডম থাককে গো চারণ মঞ্চ ইন্দিয়ান এম্বাসির সামনে মআনআনব বন্ধন করুক দেখি?
কিছু প্রশ্ন আছে ভাদা গুলার কাছে।
নিয়াজির সারেন্ডারের ছবিতে একটা বাংলাদেশিও নাই কেন?
আর এইসব ৩০ লাখ (প্রায় ৪.৫%) মানুষ মেরেছে তাইলে সে হিসেবে সেই সময়ে প্রতি ২৩ জনে একজন মানুষ মরেছে। আমাদের জেলায় একজন ও রেপড হয় নি,মারা হয়েছে পুরো জেলায় ৫০/৭০ জন কে/
২ লাখ রেপ হলে সাত কোটির অর্ধেক মেয়ে হলে প্রতি ১৫০ জনে একজন রেপড হইত। যদি এমনিই হইত তাইলে আশে পাশে এমন অনেক কেই পাওয়া যেত।
আপনাদের আশে পাশে এরকম কয় জনের কথা শুনেছে যারা যুদ্ধে মারা গেছে?৩০ লাখ লোক মারতে প্রতিদিন পাক বাহিনি কে ১২০০০ করে মানুষ মারতে হত(৩০ লাখ/২৬০ দিন) সেটা কি সম্ভব?বুদ্ধি জিবী রা ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকায় ছিলেন তার মানে ঢাকা মোটামুটি নিরাপদ ছিল? সবচে বড় কথা শেখ হাসিনা ও তার পরিবার ও পুরো একাত্তরে ঢাকাতেই কাটিয়েছে যদিও তার কাজিন মনি রা র এর নেতৃত্বে মুজিব বাহিনী বানিয়েছিল।
হেফাযতের সমাবেশ, গত ভন্ডামির ভোটের পর সাতক্ষিরাতেও গণ হত্যা চলেছে পুলিশ বিজিবি নিরাপত্তায় রেপ করেছে সরকার দলিয় রা, সে সময় সাতক্ষিরায় কেন সাংবাদিক দের ঢুকতে দেয়া হল না?। সারা দেশে রাস্তা ঘাটে লাশ পাওয়া গেছে।এসবে নেতৃত্বে ছিল বেনজির, জিয়াউল আহসান,আজিজ, তারা আজ র্যাব বিজিবীর শীর্ষ পদে।
তখন কার ঘটনাও এমনি ছিল।
কিছু দিনের মধ্যেই সিকিম এর ভাগ্য বরণ করতে যাচ্ছি, সিকিম এর জনগণ ভারতের নাগরিকতা পেলেও আমরা বাংালি মুস্লিম্ রা হব রোহিংা দের মত।
২৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: আমাদের প্রধান মন্ত্রী কেন বাদ যাবেন তেনার চেতনা কম না কি? ২০১৪ সালের ছবিআমাদের প্রধান মন্ত্রী কেন বাদ যাবেন তেনার চেতনা কম না কি? ২০১৪ সালের ছবি
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
মোহা: আবু সাঈদ হাওলাদার বলেছেন: Click This Link