![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি আছো বলে,এই প্রচণ্ড খরতাপেও দখিনের বাতাসটা একটু বেশি মন ছুঁয়ে যায়; তুমি আছো বলে, মনের কালো মেঘ সরিয়ে সূর্যটা বারবার উঁকি দেয়; তুমি আছো বলে, অসম্ভবকেও আজ সম্ভব মনে হয়; তুমি আছো, এটাই আমাকে “আমিও পারবো” – ভাবতে শেখায়; তুমি আছো বলে, বারবার স্বপ্ন দেখার দুঃসাহস হয়; তুমি আছো বলে, আমি জানি, স্বপ্নও মাঝে মাঝে সত্যি হয়।
আমি একটা কথা বলতে চাই। কেউ খারাপ খেললে তার সমালোচনা হতে পারে, কিন্তু সবকিছুর কিন্তু একটা সীমা থাকা দরকার। তামিমকে নিয়ে যত সমালোচনা, কটূক্তি, ট্রল, গালাগালি, ডানো, ফেয়ার এন্ড লাভলি, ম্যাগি নুডলস বিষয়ক পচানো হয়েছে, পৃথিবীর ইতিহাসে আর কোন ক্রিকেটার তো দূরের কথা, কোন খেলোয়াড় কে নিয়েই কি এতটা পচানো হয়েছে?
আর যারা বলে তামিম ১০-১২ ম্যাচ পরপর রান করে, তারা গোল্ডফিশের চেয়েও বড় গোল্ডফিশ (স্মৃতিভ্রষ্ট)। গত আগস্টে ওয়েস্টইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজেই তামিম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিল, সেটা কারো চোখে পড়ে না। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তামিম ভালো খেলল সেটাও সবাই ভুলে গেছে। মাত্র তিন ম্যাচ আগে বিশ্বকাপে তামিম ৯৫ করল, সেটাও অনেকেরই মনে নেই। তো তামিম কি করবে এখন? প্রত্যেক ম্যাচে সেঞ্চুরি করবে?
গালি শুধু তামিম একা খেলেও একটা কথা ছিল। তামিমের স্ত্রী, মা, চাচা এমনকি পরলোকগত বাবাকে পর্যন্ত গালি খেতে হয়েছে। যাকে এতসবের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে, সে সেঞ্চুরি করার পর সমালোচকদের উদ্দেশ্যে হাত দিয়ে অঙ্গভঙ্গি করে বলতেই পারে, "শাট দ্যা *ক আপ, বিচেস"। তাতে কি খুব অন্যায় হয়ে যাবে? বিদেশের অনেক ফুটবলারই এর চেয়েও অনেক বাজে অঙ্গভঙ্গি করার পরও কোন সমালোচনার মুখোমুখি হননি (উদাহরণঃ গোল করার পর ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর "কাম ইওর টি*স" অঙ্গভঙ্গি)।
তাহলে তামিম এর সামান্য একটা উদযাপন নিয়ে হেটাররা এত সমালোচনা করছে কেন? তামিমের স্ত্রী ও মা-বাবা আর চাচাকে যখন অশ্লীল গালি দেওয়া হচ্ছিল, তখন তাদের এতসব নীতি-নৈতিকতা কোথায় ছিল?
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১৪
মিতক্ষরা বলেছেন: ভক্ত সমর্থকরা অনেক কিছুই বলতে পারে, করতে পারে। কিন্তু খেলোয়ারদের পেশাদারীত্ব অটুট থাকতেই হবে।