নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রস্তুতি নিন ডিসেম্বরে পারমাণবিক যুদ্ধ দেখার জন্য

০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫৮



প্রস্তুত থাকুন তবে দুর্ভিক্ষ নয়,পারমানবিক যুদ্ধ দেখার জন্য। যদি ২য় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস জানা থাকে। তাহলে মনে করতে পারবেন, কোন পরিপেক্ষিতে আমেরিকা ও তার মিত্ররা 'লিটল বয়' ও 'ফ্যাট ম্যান' নামক পারমাণবিক বোমা, হামলা চালিয়ে হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে হত্যা করেছিলো হাজার হাজার নিরীহ মানুষ। সেই সব হত্যাকাণ্ডের বিচার কিন্তু আজো হয়নি।

আমেরিকা ঠিক সে রকম একটি ঘটনা ঘটাবার প্রস্তুতি শুরু করেছে গতকাল। এতক্ষণ নিউজটি সর্বত্র চাউর হয়ে গেলেও সেটির অন্ত নিহিত গভীরতা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন নাই। বাহ্যিক দৃষ্টিতে ঘটনাটি খুব ই ছোট ও হালকা মনে হলেও এর গভীরতা অনেক। ঘটনাটি হচ্ছে, রাশিয়ার একটি ব্রিজে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। ইউক্রেনের যে হামলা চালাবার ক্ষেমতা নেই এটা বিশ্বের একটা শিশুও জানে। তাও আবার রাশিয়ার ভেতরে! এই হামলার পেছনের মূল ঘটনা হচ্ছে,এটি রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলা চালাবার পূর্ব প্রস্তুতি। আমেরিকা ও তার মিত্ররা চাইছে পুতিনের আগেই যদি পারমাণবিক হামলা করে রাশিয়াকে শায়েস্তা করে ফেলা যায় তাহলে সেটা সব দিক থেকে তাদের জন্য মঙ্গল।

ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে যদিও বিষয়টা ইউরোপের জন্য বিশাল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাবে তবুও এ ছাড়া তাদের অল্টারনেটিভ নেই। তবে পারমাণবিক হামলায় আমেরিকার আগ্রহ বেশি। এজন্যই পশ্চিমা মিডিয়ায় বেশি বেশি করে প্রচার করা হচ্ছে,রাশিয়া যে কোন সময় পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করতে পারে।

আমেরিকা যদি আগে হামলা চালায় তাতে ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মতো পুট করে যুদ্ধ বন্ধ হয়ে যাবে। সহজেই জয় তুলে নেওয়া যাবে। এখন থেকে আগামী দু মাস আমেরিকা খুব গভীর ভাবে যে বিষয়গুলো অবজারভেশন করবে। সেগুলো হচ্ছে, এক. এই হামলায় মস্কোর প্রতিক্রিয়া। দুই, রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলার লক্ষ্য বস্তু স্থির করা। তিন, ইউরোপীয় দেশগুলোতে আমেরিকার পক্ষে জনমত তৈরি করা।

মোট কথা,আমেরিকা চাইছে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে,যাতে তারা পারমাণবিক হামলা চালালে তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে। ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মতো। আপনাদের অবগতির জন্য জানিয়ে রাখি,জাপানে পারমাণবিক বোমা হামলা চালাবার সিদ্ধান্তটিও ছিল,একক ভাবে আমেরিকার। এবং সেই ফল তারা এখন পর্যন্ত ভোগ করে আসছে।

রাশিয়া যদি তীব্র প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে ব্যাপারটাকে হালকা ভাবে নিয়ে, এখনকার মতো ডিমা তালে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে থাকে তাহলেও আমেরিকা রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলা চালাবে। আবার তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখালেও হামলা চালাবে। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কেন? যুদ্ধ হচ্ছে ইউক্রেন আর রাশিয়ার মধ্যে তবে আমেরিকা কেন পারমাণবিক হামলা চালাবে? আমেরিকারই প্রস্তুত থাকুন তবে দুর্ভিক্ষ নয়,পারমানবিক যুদ্ধ দেখার জন্য। যদি ২য় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস জানা থাকে। তাহলে মনে করতে পারবেন, কোন পরিপেক্ষিতে আমেরিকা ও তার মিত্ররা 'লিটল বয়' ও 'ফ্যাট ম্যান' নামক পারমাণবিক বোমা, হামলা চালিয়ে হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে হত্যা করেছিলো হাজার হাজার নিরীহ মানুষ। সেই সব হত্যাকাণ্ডের বিচার কিন্তু আজো হয়নি।

আমেরিকা ঠিক সে রকম একটি ঘটনা ঘটাবার প্রস্তুতি শুরু করেছে গতকাল। এতক্ষণ নিউজটি সর্বত্র চাউর হয়ে গেলেও সেটির অন্ত নিহিত গভীরতা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন নাই। বাহ্যিক দৃষ্টিতে ঘটনাটি খুব ই ছোট ও হালকা মনে হলেও এর গভীরতা অনেক। ঘটনাটি হচ্ছে, রাশিয়ার একটি ব্রিজে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। ইউক্রেনের যে হামলা চালাবার ক্ষেমতা নেই এটা বিশ্বের একটা শিশুও জানে। তাও আবার রাশিয়ার ভেতরে! এই হামলার পেছনের মূল ঘটনা হচ্ছে,এটি রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলা চালাবার পূর্ব প্রস্তুতি। আমেরিকা ও তার মিত্ররা চাইছে পুতিনের আগেই যদি পারমাণবিক হামলা করে রাশিয়াকে শায়েস্তা করে ফেলা যায় তাহলে সেটা সব দিক থেকে তাদের জন্য মঙ্গল।

ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে যদিও বিষয়টা ইউরোপের জন্য বিশাল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাবে তবুও এ ছাড়া তাদের অল্টারনেটিভ নেই। তবে পারমাণবিক হামলায় আমেরিকার আগ্রহ বেশি। এজন্যই পশ্চিমা মিডিয়ায় বেশি বেশি করে প্রচার করা হচ্ছে,রাশিয়া যে কোন সময় পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করতে পারে।

আমেরিকা যদি আগে হামলা চালায় তাতে ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মতো পুট করে যুদ্ধ বন্ধ হয়ে যাবে। সহজেই জয় তুলে নেওয়া যাবে। এখন থেকে আগামী দু মাস আমেরিকা খুব গভীর ভাবে যে বিষয়গুলো অবজারভেশন করবে। সেগুলো হচ্ছে, এক. এই হামলায় মস্কোর প্রতিক্রিয়া। দুই, রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলার লক্ষ্য বস্তু স্থির করা। তিন, ইউরোপীয় দেশগুলোতে আমেরিকার পক্ষে জনমত তৈরি করা।

মোট কথা,আমেরিকা চাইছে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে,যাতে তারা পারমাণবিক হামলা চালালে তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে। ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মতো। আপনাদের অবগতির জন্য জানিয়ে রাখি,জাপানে পারমাণবিক বোমা হামলা চালাবার সিদ্ধান্তটিও ছিল,একক ভাবে আমেরিকার। এবং সেই ফল তারা এখন পর্যন্ত ভোগ করে আসছে।

রাশিয়া যদি তীব্র প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে ব্যাপারটাকে হালকা ভাবে নিয়ে, এখনকার মতো ডিমা তালে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে থাকে তাহলেও আমেরিকা রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলা চালাবে। আবার তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখালেও হামলা চালাবে। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কেন? যুদ্ধ হচ্ছে ইউক্রেন আর রাশিয়ার মধ্যে। আমেরিকা কেন পারমাণবিক হামলা চালাবে? আমেরিকার তাতে লাভ কি? রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে এখন পর্যন্ত সব চেয়ে লাভবান রাষ্ট্রটির নাম, আমেরিকা। হাজার হাজার কোটি টাকার অস্ত্র ইতিমধ্যে বিক্রি শেষ করে ফেলেছে। যদিও জ্বালানি তেল,গ্যাস ও রুবেলের প্রশ্নে একটু ঝামেলায় পরে গেছে কিন্তু লাভের তুলনায় সেটা কিচ্ছু না।

সার্বিক বিবেচনায় এই যুদ্ধ আমেরিকার জন্য, একটা বিশাল সুযোগ পৃথিবীতে আবার তাদের একছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার। মোড়লের চেয়ার পুনর্দখল করার। বিশ্বের তেলের বাজার নিজের কব্জায় আনা। সেটা পারমাণবিক হামলা ছাড়া সম্ভব নয় । মহা সুযোগ এক ঢিলে দুই পাখি মারার। তাই এই সুযোগ আমেরিকা কিছুতেই হাতছাড়া করবে না। বিশ্বের কোন দেশই এখন আমেরিকাকে আর পাত্তা দেয় না। বিষয়টা আমেরিকা হজম করতে পারছে না। এটিই রাজনৈতিক বিশ্লেষণ।

আমেরিকার ধরেই নিয়েছে, পারমাণবিক হামলা হলে, এশিয়া,ইউরোপ ও মধ্য পাচ্যের অঞ্চলগুলোর ক্ষতি হলেও আমেরিকা থাকবে ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে পিয়ং ইয়ং অর্থাৎ উত্তর কোরিয়া জাপানের উপর দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র চালিয়ে কি ইঙ্গিত দিচ্ছে। সেটা নিয়ে জ্ঞানীদের ভাববার বিষয় আছে। পিয়ং ইয়ং এর বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে গেলে, এবং সব কিছু আমেরিকার হিসাব মতো চলছে,আগামী ডিসেম্বরে বিশ্ববাসী পারমাণবিক যুদ্ধ দেখতে পারবে। তাই প্রস্তুত থাকুন পারমাণবিক যুদ্ধ দেখার জন্য।
লাভ কি? রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে এখন পর্যন্ত সব চেয়ে লাভবান রাষ্ট্রটির নাম, আমেরিকা। হাজার হাজার কোটি টাকার অস্ত্র ইতিমধ্যে বিক্রি শেষ করে ফেলেছে। যদিও জ্বালানি তেল,গ্যাস ও রুবেলের প্রশ্নে একটু ঝামেলায় পরে গেছে কিন্তু লাভের তুলনায় সেটা কিচ্ছু না।

সার্বিক বিবেচনায় এই যুদ্ধ আমেরিকার জন্য, একটা বিশাল সুযোগ পৃথিবীতে আবার তাদের একছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার। মোড়লের চেয়ার পুনর্দখল করার। বিশ্বের তেলের বাজার নিজের কব্জায় আনা। সেটা পারমাণবিক হামলা ছাড়া সম্ভব নয় । মহা সুযোগ এক ঢিলে দুই পাখি মারার। তাই এই সুযোগ আমেরিকা কিছুতেই হাতছাড়া করবে না। বিশ্বের কোন দেশই এখন আমেরিকাকে আর পাত্তা দেয় না। বিষয়টা আমেরিকা হজম করতে পারছে না। এটিই রাজনৈতিক বিশ্লেষণ।

আমেরিকার ধরেই নিয়েছে, পারমাণবিক হামলা হলে, এশিয়া,ইউরোপ ও মধ্য পাচ্যের অঞ্চলগুলোর ক্ষতি হলেও আমেরিকা থাকবে ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে পিয়ং ইয়ং অর্থাৎ উত্তর কোরিয়া জাপানের উপর দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র চালিয়ে কি ইঙ্গিত দিচ্ছে। সেটা নিয়ে জ্ঞানীদের ভাববার বিষয় আছে। পিয়ং ইয়ং এর বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে গেলে, এবং সব কিছু আমেরিকার হিসাব মতো চলছে,আগামী ডিসেম্বরে বিশ্ববাসী পারমাণবিক যুদ্ধ দেখতে পারবে। তাই প্রস্তুত থাকুন পারমাণবিক যুদ্ধ দেখার জন্য।

সাখাওয়াত বাবনের ব্লগ থেকে

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এখনকার পারমানবিক বোমাগুলি নাকি 'লিটল বয়' আর 'ফ্যাট ম্যানের' চেয়ে ৩০০০ গুণ বেশী শক্তিশালী। একটা মারলে তো পুরো পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কথা।

যুদ্ধ থামাতে জোরালো কোন উদ্যোগ নেই কেন? এই যুদ্ধ অ্যামেরিকার জন্য কি কল্যাণকর হবে? ইউরোপ অ্যামেরিকার জনগণের উচিত প্রতিবাদ করা।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:১৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ইউরোপ জুড়ে প্রতিবাদ উঠবে কিন্তু সেটা রাশিয়ার বিরুদ্ধে। আর সেই সুযোগটাই কাজে লাগিয়ে আবার বিশ্ব নিয়ন্ত্রণের স্বপ্ন দেখছে আমেরিকা। পুরো পৃথিবীকে ধ্বংস করার মতো পারমাণবিক বোমা কোন দেশই বানাতে পারেনি। জ্বালানি চুল্লি সাপোর্ট করবে না। উত্তাপে নিজেই ফেটে যাবে।

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আমার দৃঢ় বিশ্বাস, পারমাণবিক যুদ্ধ হবেনা। রাশিয়া জানে, পারমাণবিক হামলা চালালে রাশিয়াকে আমেরিকা জোট বিশ্ব মানচিত্র থেকে নিশ্চিনহ করে ফেলবে...

০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:১৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: না হলেই ভালো।

তবে রাশিয়া সহজে পারমাণবিক হামলা করবে না। রাশিয়া যা করবে তা হচ্ছে, ইউক্রেনের ভেতরে অবস্থিত ইউরোপের বর্ডার ঘেষে থাকা পারমাণবিক চুল্লিগুলোর কয়েকটি ফাটিয়ে দেবে। বোমার আঘাত নয় তেজস্কিয়তায় প্রভাবে তাতেই ইউরোপ শেষ হয়ে যাবে। রাশিয়া একটু খানি দেশ না। আয়তনে রাশিয়া আমেরিকার চাইতেও অনেক বড়। তাই নিচিহ্ন করার চিন্তা অমূলক। তাই আমেরিকা খুব সম্ভর মস্কোতে সরাসরি আঘাত করবে। যাতে একবারেই ঠান্ডা করে ফেলা যায়।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল পর্যবেক্ষণ । আমি এগুলোকে ফাকা বুলি মনে করছি কিন্তু ব্রিজের উপর বোমা আমায় জাগিয়ে দিল এবং আপনার লেখা পড়ে আমি কনভিন্সড । ৪৫ এর পরে আর বড় সড় বোমার আক্রমন হয়নি । এবার রাশিয়াকে বাগে পেয়েছে আমেরিকা । তবে তা রাশিয়ায় মারবে না রাশিয়া অধিকৃত ইউক্রেনে মারবে এটাই আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে ।

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: নিরীহ মানুষের কথা ভেবে বিচলিত হবার মতোই অবস্থা । চলুন অপেক্ষা করি, দেখি কি হয় ।

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:০০

অপু তানভীর বলেছেন: এই পারমানবিক যুদ্ধের জুজু অনেকেই দেখাচ্ছে । এটা আসলে চায়ের আড্ডার টপিক ছাড়া আর কিছুই নয় !

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হতে পারে । সেটাই ভালো , তাতে পৃথিবীর বাসিন্দারা বেঁচে যাবে ।

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:০২

আলামিন১০৪ বলেছেন: আমেরিকার সেই সাহস হবে না। রাশিয়া আর জাপান এক নয়

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সাহস ! সে আর দেখাতে বাকি রেখেছে কি ? সারা বিশ্ব জ্বলছে আমেরিকার দেওয়া আগুনে .।

৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:০৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আম্রিকা একটা বিষ ফোড়া। এটাকে ঔষধ দিয়ে কিউর করা আর সম্ভব নয়। অপারেশন করে কেটে ফেলাটা জরুরী। দুনিয়ার কোথায় যুদ্ধ-বিগ্রহ আছে আর তাতে আম্রিকার নাক নাই দেখাতে পারবে কেউ?

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সহমত , মজার ব্যাপার হচ্ছে উন্নত জীবনের লোভে মানুষ এই কথাটা ভুলে যায় ।

৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:১০

অর্ক বলেছেন: ভাই, অতিমাত্রায় সরলীকরণ করে ফেলেছেন পুরো ব্যাপারটাকে। ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার পরিস্থিতি আজ আর নেই বর্তমান পৃথিবীতে। পারমাণবিক বোমার ভয় দেখিয়ে আজকে আর কারোই কোনও সুবিধা হবে না। একা চীনের কাছে যে পরিমাণ পারমাণবিক বোমাসহ অন্যান্য আরও ভয়াবহ ধ্বংসকারী বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র, বোমা আছে, যা দিয়ে আমেরিকা তো কোন ছাড়, সারা পৃথিবীকেই কয়েকশোবার ধ্বংস করা যাবে। তেমনি রাশিয়াতেও। রাশিয়া এমনিতেই পৃথিবীর প্রধান অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশগুলোর একটি। ধারণা করা হয় যে, তাদের কাছে আরও বিভিন্ন রকমের ভয়ঙ্কর অস্ত্র আছে, যার সম্পর্কে পরিষ্কার তথ্য আজও অপ্রকাশিত। মিডিয়ায় প্রায়শ তথ্য আসে। নানারকম গুঞ্জন ভেসে বেড়ায়। বিশেষভাবে ভয়ঙ্কর লিথাল একধরনের রাসায়নিক অস্ত্র, বোমা আছে রাশিয়ার আছে। যা পিনপতন নীরবতায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটাতে সক্ষম। এরকম অস্ত্র ইউক্রেনে ব্যবহার করা হয়েছে বলে মিডিয়ায় প্রায়শ খবর পাই। রাশিয়া বা চীনকে পারমানবিক বোমার ভয় দেখিয়ে সুবিধা কিছুই হবে না। আজকের দিনে মোটামুটি হাইস্কুলের কিশোরও এটা বুঝবে। সি আই এ আমেরিকান প্রশাসন বুঝবে না! রাশিয়ায় ওরকম উল্টাপাল্টা কিছু করে বসলে আমেরিকা এক্কেবারে ধ্বংস হয়ে যাবে। আপনি যেভাবে জটিল এ বিষয়কে সরলীকরণ করেছেন লেখায়, তা আদতে হাস্যকর। আশা করি, পরবর্তীতে কখনও নিজেই সব বুঝতে পারবেন। রাশিয়া পুতিন এ পর্যন্ত ফেয়ার যুদ্ধ করেছে ইউক্রেনে। এ জন্য তাদের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। বহু প্রাণহানি হয়েছে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর। পরিস্থিতি অনেক জটিল। একটা পারমাণবিক বোমা মারলো আর সব ফকফকা এরকম না কিছুতে। হাস্যকর ছেলেমানুষি পর্যবেক্ষণ আপনার সূত্রের বা সূত্রগুলোর। অনেক কিছু হয় যুদ্ধের মাঝে। দুই আর দুই চারে হিসাব এখানে চলে না।

ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা থাকলো।
(আগের মন্তব্যে কিছু ভুল আছে। ডিলিট প্লিজ।)

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:০০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনি আসলে আমেরিকাকে পাশের বাড়ির ভাবি মনে করেছেন । তাই তার শক্তিকে হাসি তামশা মনে করছেন । আবার হুমকি দিচ্ছেন ধ্বংস করে ফেলার । আসলে আমেরিকা পাশের বাড়ির ভাবি না । এটাই আমেরিকার মূল সুবিধা ।
আমি ভয়ে আছি এই ভেবে যে, রাশিয়ার অবস্থা শেষ পর্যন্ত না ইরাকের মতো হয় । এই আছে, তেই আছে আসলে দেখা যাবে কিছুই নাই । ইরান ড্রন না দিলে কি যে হতো তা আল্লাহই ভালো জানে । আপনার অবগতির জন্য বলছি, চীন কখনো আমেরিকার সাথে সরাসরি যুদ্ধে যাবে না । এটা চীনের পররাষ্ট্র নীতি । বাণিজ্যিক যুদ্ধে তারা ইতিমধ্যে আমেরিকাকে পেছনে ফেলে রেখেছে ।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন ।

৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:১৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ৮ নং মন্তব্যে সহমত।

১১ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:২৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: পুড়তে শুরু করেছে কিয়েভ ..........কারো সাথে একমত হওয়া দোষের কিছু না ।

৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:২৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনার বিশ্লেষণ নিতান্তই অপটু হইয়াছে। ডিসেম্বর আর খুব বেশী দূরে নাই।

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:০০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: কিচ্ছু হবে না। কোনো ভয় নেই।
চিল থাকুন।

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:০১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সেটা হলেই ভালো ...............।চিল হয়ে উড়াল দিলাম

১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:১৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: পৃথিবী ধবংসের আগে কি কি করন যায় হেইডার লিস্টি দেন আগে !
এহন যুদ্ধ লাগাইয়া কেউই জিততে পারবনা ! খালি ঠ্যাং তোলো , ঠ্যাং তোলো , ফোঁস ফোঁস পর্যন্তই অর্থাৎ প্রক্সি ওয়ারই চলিবেক দীর্ঘ সময়। তারপর ফিল্ডে নামিলেই মালহামা !

১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:০৮

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: "aged like milk" মিল্ক বলে বলে একটা কথা আছে, এই পোস্ট সেটার একটা সুন্দর উদাহরন হতে যাচ্ছে আশা করি।

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:০৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দেখা যাক কি হয়

১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:১৭

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: সম্ভবতঃ ব্রীজ ভেঙে রাশিয়ার ধৈর্যশক্তি টিউন করা হলো।

১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:০৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বোমার রেন্জ বুঝে নেওয়া হলো বললে আরো ভালো হয় । এর পরের বোমাটা মারতে কোন অসুবিধা হবে না ।

১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:০৩

আরোগ্য বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ মোতাবেক আমেরিকা পারমাণবিক বোমা হামলার মাধ্যমে আবারও বিশ্ব মোড়ল হতে যাচ্ছে । কিন্তু ক্ষমতা তো সব সময় এক হাতে থাকে না,। আমার তো মনে হয় আমেরিকার মাথার উপর কালো মেঘ জমা হয়ে আছে। কি করবে কোন দিশা পাচ্ছে না। এরকম ধ্বংসাত্মক পরিস্থিতি থেকে আল্লাহর আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক।

১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৭

নিমো বলেছেন: আপাতত লাখ খানেক ধার দিন, প্রস্তুতির জন্য। ফেরত পাবেন যুদ্ধ শেষের পর।

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি ১টি হেলমেট কিনুন

১১ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:২৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: পুড়তে শুরু করেছে কিয়েভ ........ হেলমেটে মাথা বাচবে না পাছাও বাচাতে হবে ।

১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন: :) ডিসেম্বর নাগাদ দয়া করে ফের সব মন্তব্য সহ রিপোস্ট দিবেন এটা!
দেখি কার কথা ঠিক হয়

১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৯

নতুন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: কিচ্ছু হবে না। কোনো ভয় নেই।
চিল থাকুন।


বর্তমান জামানায় যুদ্ধ মানে নিজেরও অশান্তি। পারমানিবিক যুদ্ধে কেউই যাবে না।

১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৪:০০

জ্বী হা ভাই ৪২০ বলেছেন: এত চিন্তা নিয়ে আপনি ঘুমাইতেছেন কেমনে? আহারে? ২য় বিশ্বযুদ্ধ জাপানে বোম্বিং করা নিয়ে একটা মনগড়া ইতিহাস চালিয়ে দিলেন ।

২০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:৪৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনি আপনার লেখাটিকে আবারো গুতো মারুন। লেখাটি একাধিক গন্ডগোলে পড়ে একই লেখা দু'বার চলে আসছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.