নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
রাত আনুমানিক ৩ টা । বিশ্ব প্রকৃতি ঘুমিয়ে কাদাকাদা হয়ে আছে ।
নিউ ইয়র্ক সিটি'র জ্যাকসন হাইটসের ৫০ তলা ডিল্ডিং এর ৩০ তলার বারান্দার বসে হাডসন নদীর পানি নড়াচড়া দেখছিলেন টমাস থেমসন । মেঘ মুক্ত নীল আকাশ । গন্তব্য বিহীন ভেসে চলা মেঘ রাজি যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে । মাঝ রাত্রির নির্মল হাওয়া দেহ মনে দোল দিয়ে যাচ্ছে । দূর থেকে বহু দূরে জেগে থাকা রাত্রির তারাগুলো বড্ড বেশি জীবন্ত জ্বলমলে মনে হচ্ছিল । হঠাৎ উত্তর পূর্ব কোণে কালো মেঘের চাইয়ের আড়ালে একটা তারা যেন নড়ে চড়ে উঠলো । থমসন ভ্রু কুচকে সেদিকে তাকালেন । আজব তো;তারাটা যেন শুধু নড়ছেই না, জ্বলমলে তারাটা একটু একটু করে বড় হতে হতে তার দিকেই এগিয়ে আসছে । আঙুলের ফাকে থাকা জ্বলন্ত সিগারেটের অবশিষ্ট অংশে এসট্রেতে গুজে রেখে অবাক হয়ে বিস্মৃত নয়নে সেদিকে তাকিয়ে রইলেন টমাস থেমসন।
এ যেন অবিশ্বাস্য এক দৃশ্য । সত্যিই তারাটি নিচে নেমে আসছে । নিজের চোখ'কে বিশ্বাস হচ্ছে না । চোখের পলকে তারাটি বড় হতে হতে এক সময় খুব কাছে চলে এলো । এবার থমসন বুঝতে পারলেন । না , এটি তারা নয় । গোল থালার মতো দেখতে বস্তুটির কিনার ঘেঁষে লাল রং এর অনেকগুলো বাতি একটু পর পর জ্বলছে, নিভছে । সীমাহীন বিস্ময় নিয়ে থমসন ভাবতে লাগলেন, কি হতে পারে এটি। "সসার?" হুট করে নিজের মুখ থেকে বের হয়ে আসা অস্ফুট শব্দটি যেন নিজেকেই চমকে দিলো। হায় ঈশ্বর! এ যে সত্যি সত্যি সসার।
পরের দিন আমেরিকা সহ বিশ্বের অনেক দেশের জাতীয় দৈনিকে ছাপা হলো সংবাদটি । নিউইয়র্কের আকাশে দেখা গেছে ,ফ্লাইং সসার।
না কোন সাইন্স ফিকশন লিখছি না । ঘটনাটি সত্যিই ঘটেছে । নিউ ইয়র্কের আকাশে সত্যিই দেখা গেছে "ফ্লাইং সসার। " তাও একবার, দু বার নয় অসংখ্যবার । কিছুদিন পর পরই দেখা দেয় । ভাতের থালার মতো গোল গোল সসার । রাত্রির আকাশ জুড়ে চক্কর খায়। চোর পুলিশ খেলে ৷ তারপর হারিয়ে যায়।
মানুষের প্রযুক্তি যতোই শক্তি শালী হোক না কেন দেখা দেওয়া এসব সসারের টিকিটিরও খোজ পায় না বিশ্বের একালের পরম পরাক্রমশালী দেশটির প্রযুক্তিবিদেরা । বিশ্বাস হয় এ কথা ?
"সসার"যার বৈজ্ঞানিক নাম , "ইউএফও বা আন আইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট।" নামকরণই করা হয়েছে,এমন ভাবে যাতে কোনদিন খুঁজে না পাওয়া যায়।
এবার আসি আসল ঘটনায় কিন্তু তার আগে যে ব্যক্তির "এলিয়েন তত্ব" নিয়ে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা সবচেয়ে বেশি জোড় দিচ্ছে সে বিষয়ে দুটো কথা বলা দরকার । হ্যাঁ , ঠিক ই ধরেছেন তিনি হচ্ছেন, সাম্প্রতিক বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ব্যক্তি স্টিফেন হকিং । যিনি কিনা পঙ্গু হবার পরেও হুইল চেয়ারে বসে বসে কাপিয়ে দিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীদের । প্রমাণ করে দিয়েছেন, একমাত্র তিনিই কাবিল অন্যরা সবাই মফিজ।
কিন্তু আমি নিজেকে হকিং সাহেবের চাইতেও অনেক বড় কুতুব বা কাবিল বলে মনে করি । কিন্তু দু:খের বিষয়, কপালের ফেরে একটা হু্ইল চেয়ার নেই বলে বিখ্যাত হতে পারি নাই ।
"মহাবিশ্বের সৃষ্টি ও এর সম্প্রসারণ" সম্পর্কিত স্টিফেন হকিং এর উক্তি গ্রহণযোগ্য নয় । কেননা তার উক্তির পুরোটাই অনুমান নির্ভর । যা সাইন্স ফিকশন রাইটারদের যুক্তির চেয়েও হালকা ..... চলুন এলিয়েন খুঁজে বেড়াই । স্টিফেন হকিং সাহেব অন্য একটি লেখায় লিখেছেন, "এলিয়েন আছে, এবং তারা আমাদের দিকে দৃষ্টি রাখছে । এক সময় পৃথিবী দখল করে নিতে পারে । আমার কথা হচ্ছে, এমনটা কখনোই হবে না । তাই ভয় পাবার কিছু নেই । মানুষের চেয়ে বড় এলিয়েন আল্লাহ্ তালা সৃষ্টি করেন নাই । আমরা যখন অন্য গ্রহে যাবো তখন আমরাই এলিয়েন । এলিয়েন অর্থ হচ্ছে,আগন্তুক।
স্টিফেন হকিং কোরআন,বাইবেল পড়েছেন কিনা আমার জানা নেই , কারণ কোরআন ও বাইবেলে স্পষ্ট ভাবে এলিয়েনের কথা বলা হয়েছে । সুরা জিনে , আল্লাহ বলেছেন, "আমি মানব এবং জিন তৈরি করেছি আমার ইবাদতের জন্য।" জিন জাতি কোনদিন পৃথিবী দখল করতে আসবে না । কারণ সেটা তাদের শারীরিক গঠনের সাথে যায় না অথবা পৃথিবী দখল করার যোগ্যতা তাদের নেই ।
কিন্তু নাসা কুরআন কিংবা বাইবেলের কোনটাই গ্রহণ না করে এলিয়েন তথ্য জিইয়ে রেখে এলিয়েনের পেছনে হাজার হাজার কোটি মিলিয়ন, বিলিয়ন ডলার খরচ করে চলেছে । কারণ তাতেই আমেরিকার অনেক লাভ । এসব করে মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে ফিরিয়ে রাখা যায় । এলিয়েন খোজার নামে অনেক গোপন গোপন গবেষণায় জন্য অর্থ খুব সহজেই ব্যয় করা যায় ।
এই যে, মাঝে মাঝে বিভিন্ন আকাশে সসার দেখা যায় , এটা তাদের একটা কুট কৌশল । যে জিনিসের পেছনে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হচ্ছে , সে জিনিস মাঝে মাঝে দেখা না গেলে , ইজ্জতের ফালুদা হয়ে যায় যে। তাই মাঝে মাঝে এলিয়েন বাহন সসার উঁকিঝুঁকি মেরে তাদের অস্তিত্ব জানান দিয়ে যায়। ফলে মানুষের দৃষ্টি সহজেই অন্যদিকে ফিরিয়ে নিয়ে নিজেদের গোপন গবেষণাগুলো নির্বিঘ্নে চালিয়ে নেওয়া যায় ।
এলিয়েন আছে, এলিয়েন নেই । হাজার কোটি ডলার অপচয় হচ্ছে এলিয়েন খোজার নামে । অথচ এই টাকা বিশ্বের মানুষের জন্য ব্যয় করা হলে , বিশ্ব থেকে ক্ষুধা,দরিদ্রতা পালিয়ে গিয়ে যাদু ঘরে আশ্রয় নিতো ।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অনেক অনেক শুভ কামনা ।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৪
নতুন বলেছেন: কোরআন ও বাইবেলে স্পষ্ট ভাবে এলিয়েনের কথা বলা হয়েছে ।
নাসাকে এক কপি পাঠাইয়া দেন।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: না, পড়লে জানবেন কেমতে ভাই?
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৭
শায়মা বলেছেন: এলিয়েন না ছাই আছে।
সব যে ভাওতাবাজী বুঝাই যায়।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০০
শাহ আজিজ বলেছেন: সৌদি আউর ইরান শিনেপে শিনে লাগা দিয়া ।
এবার নাসা আরও কিছু খেলা নতুন দেখাবে
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এইটা অনেক পুরান খেলা। সৌদিতে এক সময় ইসলাম নিষিদ্ধ হবে। আল্লাহ বাচাইলে দেখে যেতে পারবেন বলে মনে করি। প্রক্রিয়া চলমান।
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৮
শাওন আহমাদ বলেছেন: বেশ বলেছেন ভাইয়া।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: পাবলিক পারো ভাই ; সাদা চামড়া দেখলেই তাদের পক্ষ নেয় । তাদের মুখের কথাকে বেদ বাক্য মনে করে । আমেরিকান হলে তো কথাই নাই ।
৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: ব্যাক্তিগতভাবে আমি নিজেও এলিয়েনের ব্যাপারে আগে থেকেই সন্দেহ পোষণ করে আসছি। ওদিকে গত বছর আমেরিকা ঘোষণা দিয়েছে তারা এলিয়েনের খুব কাছে চলে এসেছে। এখন আমার মনে হয় তারা ল্যাব এ ক্রস ব্রিডিং মাধ্যমে কোনো অদ্ভুত প্রাণীর জাত তৈরী করে হাজির করে বলতে পারে এই নাও তোমাদের জন্য এলিয়েন ধইরা আনছি।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ঠিক ই বলেছেন। এমনটা হলে অবাক হবো না। কিন্তু এতো বড় রিস্ক আমেরিকা নিবে না।
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: এলিয়েন খুঁইজেন পরে। এখন পর্যন্ত পৃথিবী নামাক গ্রহ ছাড়া নিকট কোন গ্রহে জীবনের কোন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় নাই অথবা পৃথিবীর প্রানী গিয়ে জীবন ধারন করতে পারে এমন পরিবেশ আছে কোন গ্রহ ভ্রমন নিকটে নাই। অথচ, পৃথিবীর বড় বড় দেশ যে পরিমান পারমানবিক বোমা হাতে নিয়ে একে অপরকে হুমকি ধমকি দিয়ে যাচ্ছে, ভয় হয় কবে কে ফাটায় আর পৃথিবী থেকে মানব ইতিহাসের ইতি ঘটে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মানুষের চেয়ে বড় এলিয়েন আর নাই।
৮| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকান সরকার যেই পরিমাণ অর্থ পায় প্রতি বছর, তার চেয়ে ব্যয় বেশী; তাদের বাজেট বেশ টাইট; তাদের অর্থ থেকে অনেকে সাহায্য পায়। বাংলাদেশের মানূষ বিশ্বের কাকে কি দিচ্ছে?
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:২৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাই আপনার জ্বললো ক্যান? বাংলাদেশ কিছুদিন আগেও তুরস্কে সহায়তা পাঠিয়েছে।
৯| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: এলিয়েন খোঁজার চেয়ে ফেরেস্তা খোজা অনেক উপকারী।কোরানের বহু সুরায় ফেরেশতার কথা বলা আছে।এবং এও বলা আছে তারা যন্ত্র জানোয়ারের রূপ ধারন করে।যখনই কোন জানোয়ারেক রূপ ধারণ করে তখনই পাকড়াও করতে হবে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এইটা,ভালো বলেছেন।
১০| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জিন পরী হোল এক ধরণের এলিয়েন। জীন পরীদের দেশের নাম কোহকাফ নগর। এরা অনেক সময় কালো কুকুর, সাপ ইত্যাদির বেশ ধারণ করে পৃথিবীতে আসে। অনেক জিন মাদ্রাসাতে পড়াশুনা করে। এরা ভালো। আবার খারাপ জীন আছে এরা অনেক সময় মানুষের ঘাড়ে চেপে বসে।
ফেরেশতারাও আসলে এক ধরণের এলিয়েন। আরবের কাফেররা মনে করতো যে ফেরেশতারা হোল আল্লাহর কন্যা। জিবরাইলের (আঃ) ৬০০ পাখা ছিল।
শয়তানকেও এলিয়েন বলা যেতে পারে। শয়তান আসলে জীন প্রজাতির সদস্য। প্রত্যেকটা মানুষের সাথে একটা করে জীন শয়তান থাকে।
ভুত বা পেত্নি, দৈত্য দানো, রাক্ষস খোক্কশ এগুলিও সম্ভবত এলিয়েন। তবে এদের সম্পর্কে বেশী কিছু জানা যায় না। রাক্ষশ খোক্কশ সম্ভবত আদি কালে ডায়নাসোরকে খেয়ে ফেলেছিল। ফলে ডায়নাসোর এখন পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: জ্বিন , ফেরেস্তা এরাই মূলত বৈজ্ঞানিক ভাষায় এলিয়েন বলতে যা বুঝায় তা। ভূত,প্রেত, রাক্ষস, খোক্কস বলে আসরে কিছু নাই । সব গল্প ।
আমরা আরো একটা ভুল করি , জ্বিন জাতীর স্ত্রী লিঙ্গ'কে পরী বলে জানি । কল্পনায় যারা অনেক সুন্দর ডানাওয়ালা হয় । আদতে পরী বলে কিছু নাই । জ্বিন জাতির স্ত্রী লিঙ্গ ও জ্বিন । শয়তান যেহেতু জ্বিন , সেহেতু সেও এলিয়েন । জ্বিন জাতিও আমাদের মতো এই গ্রহেই বাস করে । কোহকাফ নগর ফগর এসব ওঝাদের বানানো গল্প । ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।
১১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে আমি বলি- এলিয়েন আছে। অবশ্যই আছে। তবে তাঁরা মানুষের মতোণ বুদ্ধিমান নয়।
অন্য গ্রহ থেকে প্রতি বছর ২/৩ জন এলিয়েন পৃথিবীতে আসে। কিন্তু মানুষ তাদের মেরে ফেলে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনি একদিকে জিন আছে সেটা স্বীকার করেন না আবার অন্যদিকে বলছেন , এলিয়েন আছে । ব্যাপারটা নাসার মতো হয়ে গেলো । এটা আমার ঠিক বলেছেন, মানুষ স্রষ্টার সৃষ্টি সবচাইতে বুদ্ধিমান প্রাণী । তাদের উপর কেউ নাই ।
১২| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২২
জুল ভার্ন বলেছেন: বহির্জাগতিক প্রাণ বা ভিনগ্রহী প্রাণ বা জনপ্রিয়ভাবে এলিয়েন বলতে সেই জীবদের বোঝানো হয়, যাদের উদ্ভব এই পৃথিবীতে হয়নি বরং পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও হয়েছে। বিশ্বের বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব আছে বলে অনেক বিজ্ঞানী দাবি করেছেন আর এই দাবি নিয়ে অনেক বিতর্কও রয়েছে। ঐতিহাসিক উৎসে ভিনগ্রহের প্রাণীর সন্ধানের ক্ষেত্রে সবচেয়ে সাড়া জাগানো ব্যক্তিত্ব হলেন এরিক ভন দানিকেন। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ঘুরে ঘুরে প্রাচীন পান্ডুলিপি আর দেয়াল-চিত্র কিংবা দেয়াল-লিখনে খুঁজে দেখেছেন এলিয়েনদের পৃথিবীতে আসার নানা প্রামাণিক দলিল। যদিও তার এসব দৃষ্টিকোণের ব্যাপারে অনেকের আপত্তি রয়েছে। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি- এলিয়েন অর্থাত, বহির্জাগতিক প্রাণ বা ভিনগ্রহী প্রাণ যাদের উদ্ভব এই পৃথিবীতে হয়নি বরং পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও হয়েছে-তেমন প্রাণ আছে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: প্রিয় জুল ভার্ন আমার লেখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, এলিয়েন খোজার নামে বিশ্বের সব চাইতে ধনী রাষ্ট্রটি যে অর্থ ব্যয় করছে সেই অর্থ যদি মানবতার কল্যাণে ব্যয় করা হতো তাহলে পৃথিবী বাসি সুখী হতো । অনাহারে কেউ মারা যেতো না । সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি এক কাজ করেন নাসার কাছে এই পোস্ট টা ট্যাগ করে পাঠান। নাসা আপনাকে একটা মানপত্র দিলেও দিতে পারে। নাটু নাটু তামিল গান যেভাবে অস্কার পেলো সেই ভাবে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন , তবে কথা হচ্ছে এই যে, আপনার মতো বোদ্বা নাসাতে নাই । থাকলে অস্কার কমিটি নয় নাসাই অস্কার দিতে শুরু করতো।
১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০৯
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: @রাজীব নুর, অন্য গ্রহ থেকে প্রতি বছর ২/৩ জন এলিয়েন পৃথিবীতে আসে। কিন্তু মানুষ তাদের মেরে ফেলে।
এই নিউজটির তথ্যসূত্র দিন।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৫০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এটা রাজিব ভাইয়ের নিজেস্ব তত্ব
১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮
নতুন বলেছেন: এলিয়েন আছে, এলিয়েন নেই । হাজার কোটি ডলার অপচয় হচ্ছে এলিয়েন খোজার নামে । অথচ এই টাকা বিশ্বের মানুষের জন্য ব্যয় করা হলে , বিশ্ব থেকে ক্ষুধা,দরিদ্রতা পালিয়ে গিয়ে যাদু ঘরে আশ্রয় নিতো ।
হাজার কোটি ডলার খরচা হচ্ছে মানব জাতীর ভবিষ্যতের জন্য। হয়তো এমন সময় আসবে যখন মানবজাতীকে পৃথিবি ছাড়তে হবে অন্য কোন গ্রহে যেতে হবে নতুবা সব শেষ।
দুনিয়াতে মানুষ খাবারের অভাবে না খেয়ে থাকেনা। সম্পদের বন্টনের অভাবে না খেয়ে থাকে। যেই পরিমান খাবার পৃথিবিতে আছে সেটা সমবন্টন হলে কেউই না খেয়ে মরবে না।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: " হাজার কোটি ডলার খরচা হচ্ছে মানব জাতীর ভবিষ্যতের জন্য। হয়তো এমন সময় আসবে যখন মানবজাতীকে পৃথিবি ছাড়তে হবে অন্য কোন গ্রহে যেতে হবে নতুবা সব শেষ। "
যুদ্ধের নামে বোমা মাইরা লাখ লাখ হত্যা করে মানব জাতীর ভবিষ্যতের জন্য আপনাদের এতো চিন্তা দেখে আমার বাথরুম পেয়ে যায় । ভাওতাবাজদের পক্ষে কথা না বলে , আসুন মানবতার কল্যাণে কথা বলি , আওয়াজ তুলি । মানবজাতী পৃথিবী ছেড়ে কোথাও যেতে পারবে না । এখানেই তারা ধ্বংস হবে । এটাই তাদের নিয়তি ভাই ।
১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
নতুন বলেছেন: ভাওতাবাজদের পক্ষে কথা না বলে , আসুন মানবতার কল্যাণে কথা বলি , আওয়াজ তুলি । মানবজাতী পৃথিবী ছেড়ে কোথাও যেতে পারবে না । এখানেই তারা ধ্বংস হবে । এটাই তাদের নিয়তি ভাই
এই মতের মানুষেরা উটে চড়া বাদ দিয়ে কেন যে গাড়ীতে চড়ে বুঝিনা।
প্রতিদিন নতুন আবিস্কারের সুবিধা মানুষ নিচ্ছে। কিন্তু নতুন গবেষনার পেছনে খরচা যদি অপচয় হয় তাইলে কি আর কমু।
এইখানে ২০টা জিনিসের লিস্টি পাবেন যেটা স্পেস গবেষনার ফসল।
https://www.jpl.nasa.gov/infographics/20-inventions-we-wouldnt-have-without-space-travel
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: হক কথা