নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মারলাম ঢিল, মরলো চিল, হলাম আমি কবি

২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৬



মারলাম ঢিল মরলো চিল
আমি হলাম কবি ,
হাবিজাবি খাই খাবি, লিখে
যাই সবি ।

ব্যাকারণ মানি না, ছন্দ জানি না
তবু লিখি ছড়া ; তাও খেয়ে কেউ বলে
আহা! জোশ , মাস্ত হয়েছে বড়া ;

বলি আমি রেগেমেগে,
তেড়ে মেরে এঁকে বেঁকে
বড়া নয়, বড়া নয় এ হলো পদ্য
ছন্দ না মিলিলে -
ধরে নাও গদ্য ।।

মারলাম ঢিল মরলো গরু
পদ্য লেখাটা এখানেই শুরু
হলাম আমি কবি !
ব্যাকারণ, ছন্দ ?
দূর দূর ওসব বন্ধ !

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: হা হা হা হা

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহাহা
দারুণ হয়েছে কিন্তু

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২

প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: আরে!! আপনি তো দেখি আমার মেলায় হারিয়ে যাওয়া ভাইটি। B:-) আসেন ভাই বুকে আসেন।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

শায়মা বলেছেন: ঢিল চিল কিল বিল
এসব নিয়েই কবিতার মিল..... :)

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৮

পাজী-পোলা বলেছেন: হয়ই যদি এমন, তবে হোক না
লিখে ফেলুক যে যার ভাবনা।
হতেই হবে কবি, এমনটাও ঠিক না
সবাই তো আর মধু-রবি না।

ছন্দ ঙ্গানে ঙ্গানী, ব্যাকারণে শুদ্ধ
ভেবে দেখেছো কি কভু?
সব পন্ডিতই নয় সিদ্ধ।

কাঁচা কাঁচা হাতে লেখুক না
তলোয়ার ফেলে কলমেই লড়ুক না
বিষাক্ত প্রেম অথবা বিদ্রোহী হবার মন্ত্রণা।

গদ্যের বুকে তবুও পদ্যের ঝংকার নামুক
ক্ষুধার রাজ্যে লালিত্য কাব্য বিদ্রোহী হোক।

৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:১৬

শার্দূল ২২ বলেছেন: আমি একটি ছড়া বলবো- ছড়ার নাম জানিনা। কবি না বললে আমি মানিনা।

উঠতে তুমি
বসতে তুমি
মাঞ্জা ব্যাথায় কাবু আমি,

ঘরেই থাকি
বেডেই থাকি
বাইরে গেলে হাসপাশ
একটুতেই সর্বনাশ।

বুকে পেটে
বালিশ চেপে
কাঁপা পায়ে কাঁপা হাতে
দিন বল আর নিশিথ রাতে,
ওয়াশ রুমে যেতে যেতে।

প্রেম প্রিয়া সিকে তুলে
জামা কাপড় সব খুলে
কালো চোখ আর কালো কি?
ওয়াশ রুমেই চোখ রাখি...।

এভাবেই একমাস পেরিয়ে
দাড়ি গোঁফ বাড়িয়ে
হয়ে গেলাম কবি,
কবিতায় ঘর
কবিতায় বাসর
কবিতায় বেবি।

আমি হলাম কবি।

উৎসর্গ শায়মাকে । হাহাহাহাহা


৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৮

শায়মা বলেছেন: ওহ তাই বলো এ রোগ তোমায় এমন কাবু করেছে
আলসি বুড়া আলসেমিতেই মাঞ্জা ব্যথায় ধরেছে।

বালিশ চেপে আবার হাঁটাো ঘুমাও নাকি বাথরুমে?
দিনের বেলা গাঞ্জা টানো রাতটা কাটাও রাতঘুমে।

হাতও কাঁপে পাও কাঁপে ঠকঠকিয়ে ঠকঠকে
আরও কি কি আছে শুনি কাঁশোও নাকি খকখকে?

সে যাই বলো দাঁড়ি গোফে লাগছে তোমায় কবি
মিলের সাথে চিল মিলিয়ে আঁকো কাব্য ছবি!

কাব্য লেখা নয়কো কঠিন একটু মাথা খাটালে
দু একটা দিন কষ্ট করে মিলগুলো সব জোটালে।

তারপরেতেই শব্দগুলো সুতোয় বেঁধে সার করে
গড়গড়িয়ে কাব্য মেখে দিও সে সব বার করে।


শার্দুলের কাব্যের জবাব!

৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঢিল মেরে চিল মারলেন কবিও হলেন বাহ। শায়মার কবিতা চর্চা ও হলো এখানে। আমি ও চলে এলাম। কবিতা পাঠ করে ভালো লাগলো।

১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৬

কালো যাদুকর বলেছেন: বেশ হয়েছে কিন্তু।

১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫

শার্দূল ২২ বলেছেন:
হাহাহাহাহ কঠিন ছন্দবাজ শায়মা ,


হয়নি তোমার আমায় নিয়ে
হয়নি লেখা কিচ্ছু,
যতই তুমি হওনা পন্ডিৎ
ছন্দে তবে বিচ্ছু।

দেখো তোমায় কেমন করে
কেমনি করি শায়েস্তা,
ছন্দে আমি কম যাইনা
ধরবে এখন রাস্তা।

জানি এখন সকাল ভোরে
আনবে হাতে পাস্তা,
চাইবে যেন হাল ছেড়ে দেই
মানিয়ে নিতে এই নাস্তা।

এবার শোন সেই কথাটা
বলতে গিয়ে থেমেছি,
ছন্দে যু্দ্ধে নেমেছি আজ
জীবন বাজি রেখেছি।

ভাবছো তুমি শান্ত ছেলে
সে আর কি বলবে,
দেখেছো কি নামটা আমার?
আক্রমণ চলবে।

এখন আমার রাত বারটা
ডিনার আছে টেবিলেই,
দেখা হবে কাল সকালে
চোখ দুটো খুললেই।






১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০০

শায়মা বলেছেন: ছড়ায় ছড়ায় ছন্দ জাগে
করলে বড়াই দ্বন্দ লাগে।
তবুও তোমার দিচ্ছি আমি
১০০তে ১ পয়েন্ট।
মার্কস বাড়াতে করতে হবে
ঠিকঠাক মিল জয়েন্ট!

এই যে তুমি মিলিয়ে দিলে
খুললে সাথে টেবিলে
এইভাবে কি ছন্দ পাকে
পাকে কাঁঠাল কিলিয়ে।

কাঁঠাল ভেবে লিখলে ছড়া
লাগবে কি ভাই মিঠে?
পাঠকেরা বিষম রেগে
কিল ফেলবে পিঠে। :)

১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৯

শার্দূল ২২ বলেছেন: গিভ আপ.....

দিলেতো একজন নবীন কবির পা ভেঙ্গে। ছন্দের ভুল ধরে। হাহাহাহ

আসলে ডিজিটাল যুগের সাথে গদ্যের চেয়ে পদ্যই সঙ্গত। অল্প কথায় অনেক কিছু অনেক গভীরতা রাখা যায়। ব্যস্ত দুনিয়ায় গদ্য লেখার সময় কোথায়, তাই হয়তো পদ্যের পদার্পণ কিন্তু যখন পদ্য নামে আপদের ভর করে তখন যত সমস্যা। একজন কবি ছিলেন এখানে, তুমি তাকে নাম বললেই চিনবা, উনি কি সব লিখত আমি কোনদিন একটা লাইন ধরতে পারতামনা। কিন্তু সবাই সেখানে প্রচুর কমেন্ট করতো। সবার এমন উচ্ছাস দেখে আমি পুরাই হতাশ ছিলাম, নিজেকে কি যে অসহায় লাগতো। ভাবতাম কি ব্যপার এত গুলো মানুষ এসব বুঝে আমি কেন বুঝিনা। একদিন আমি করলাম চালাকি, একটা কবিতার কমেন্টে আমি লিখলাম এমন-

পা গুলো রোদে দিলাম শুকাতে
হাত গুলো গুটিয়ে গর্তে
মনহীন মগজ দেয়ালে পেরেকে
কংক্রিট কলিজ্বা হাবিজাবি মনে যা আসছে লিখে দিলাম সেখানে, সেই কবি আমার মন্তব্যের জবাব দিলো এমন যে আপনার তো লেখার হাত অনেক ভালো, আপনি লেখেননা কেন। আমিতো আকাশ থেকে পড়লাম, এই কবি বলে কি, আমিতো তাকে বোকা বানাতে কবির অভিনয় করছি মাত্র। আর সে আমার অর্থহীন কথা গুলোকে বলছে কবিতা আর আমাকে কবি। সেদিন বুঝলাম আসলে কবিতা কিছু মানুষ বুঝে আর বেশির ভাগ মানুষ না বুঝেই লাফ দেয়। যেমন হুমায়ুন আহমেদের বই বা সিনেমা না পড়লে না দেখলে আমরা সাহিত্য সমাজে দাড়াতে পারতামনা। আমরা ইজ্জত বাঁচাতে সাবই দৌড়ে গিয়ে বলাকা সিনেমায় দুইদুয়ারী দেখে তারপর বন্ধুদের আড্ডায়। এর আগে কেউ কল দিলেও কল ধরতামনা, যদি দুই দুয়ারী নিয়ে কোন প্রশ্ন করে আর যদি তার জবাব দিতে না পারি তাহলে আমিতো শিক্ষিতের কাতারে থেকেই বাদ পড়ে যাবো।

গতবার দেশে গিয়ে এক অনুষ্ঠানে সবাই আনন্দ ফুর্তি নাচা নাচি করছে ইংরেজি একটা স্যড সং এর মধ্যে। বললাম কিরে ভাই এখানে গায়ক কানতে কানতে চোখ ফুলিয়ে ফেলেছে আর তোরা নাচতেছিস। এটাকি তোরা বাপ্পি লাহিড়ির সে বিখ্যাত স্যড সং পাইছিস যেখানে মিঠুন চক্রবর্তি নেচেছিলো- ইয়াদ আ-রাহা হ্যয় তেরা পেয়ার। ড্রাম বাজলেই নাচবি নাকি, গানের কথা তো শোন কি বলছে।

যাইহোক হোক কবি কবিতা নিয়ে অনেক ফাজলামো হইসে, আমিও কবিতা পড়ি আমার প্রিয় অনেক কবি আছেন, এখনো অনেক কবির নাম আমার মনে আছে যাদের আমি নেশা লাগিয়ে পড়তাম। তারাপদ রায়, রুদ্র, হেলাল হাফিজ, সৌমেন্দু লাহিড়ী,হুমায়ুন আজাদ,( তার কবিতা গুলো অন্য রকম বাস্তবতায় অর্থবহ) শঙ্খ ঘোষ,শাহীদ কাদরী, মহাদেব সাহা, বুদ্ধদেব বসু, মলয় রায় চৌধুরী, প্রেমেন্দ্র মিত্র সহ আরো অনেক অনেক , এরা কেউ কবিতায় ফাজলামি করেনি। আমি যতটুকু পড়েছি। এরা সবাই ভাবনার এত বিশালতা আর গভীরতা ছিলো যে সব তুলে ধরা কঠিন ছিলো বলে কবিতার আশ্রয় নিয়েছে।

শরীর নিয়েও কবিতা কবির মধ্যে একজনের নাম উঠে আসে বেশি সে হলো কবি নির্মলেন্দু গুন, যদিও আমি তার খুব বড় ভক্ত ছিলামনা আমার মনে হতো এই লোকটা নারী আর শরীর ছাড়া কিছু বুঝেনা। এই ভুল ভাঙ্গে এক ফ্লাইটে যখন ওনাকে আমি আমার পাশের সীটে পাই, ৮ ঘন্টার ইউরোপর ফ্লাইটে যখনি কোন বিমান বালা ওনার সামনে দিয়ে যেত আমি তার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতাম । আমি ভেবেছিলাম এই বুঝি নির্মলেন্দু এই নারীর শরীর কে দৃষ্টি দিয়ে ধর্ষণ করবেন। আমাকে অবাক করে মানুষটা বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কোন নারীর চোখের দিকেও তাকাননি। সব শেষে যখন ওনাকে আমার ভাবনা শেয়ার করলাম মুসকি হাসি দিয়ে বললো - বুঝলাম তুমি আমার কবিতা পড়েছো। আমার কবিতায় একটা মাত্র নারী, আর সেই নারীটা শুধুই আমার, আমার কবিতায় পর নারীর জায়গা নেই। আমি চুপ হয়ে গেলাম।

যাইহোক একটা কবিতার যেই ধার তা দশটা উপন্যাসেরও নেই, কবিতার ধার দিয়ে মানব মনের এবড়োথেবড়ো অংশ কেটে মোলায়েম করতে হয়। শসা ঢেড়স আপেল কেটে এই ধারের অপব্যবহার করা মানুষ গুলোই আমার পছন্দ না।

শুভ কামনা লেখকের জন্য সেই সাথে ছন্দে যুদ্ধে জয়ী শায়মার জন্য।

১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আন্দাজে ঢিল ছোড়ার চেয়ে কিছু ছন্দজ্ঞান থাকা ভালো।

১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৭

kalyl বলেছেন: https://geometrydash3d.io a popular video game known for its rhythmic gameplay and geometric challenges, has captivated players around the world. In this exploration, we delve into the captivating world of Geometry Dash, highlighting its unique features, gameplay mechanics, and the rhythmic harmony that sets it apart in the gaming realm.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.