নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যুদ্ধ এবং শান্তি পাশাপাশি থাকতে পারে না।

দয়িতা সরকার

একজন সাধারণ মানুষ।

দয়িতা সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে চাই

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪২

১। যে সকল নারী সমাজের অন্ধকার কাজ-কর্মের সাথে জরিত , তারা কেন অন্য সব সাধারণ মানুষের সাথে মেশার সুযোগ পায় ? এতে সমাজের সহজ-সরল সাধারণ গৃহিণীরা, মেয়েরা তাদের ক্ষোভের শিকার হয়। তারা চায় অন্য মেয়েও তাদের মতো হোক।
২। তাদের কেন একটা নির্দিষ্ট জায়গায় রাখা হয় না?
৩। তাদের কারা তৈরি করে?
৪। সমাজে কেন এ ধরনের নারী প্রয়োজন?

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমরা তৈরি করি। প্রয়োজনে কাছে রাখি। সমাজে মুখোশ পরে ভদ্র সাজি।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৩

দয়িতা সরকার বলেছেন: আমরা কারা ? সমাজের মুখোশ ধারী ভদ্র মানুষদের আমি ভালভাবেই চিনি। পয়েন্ট আকারে উত্তর চাই।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: এই ধরনের নারীদের সম্মান করা উচিত। তারা অবহেলিত। তাদের ভীষন কষ্ট। তাদের টাকা নাই। চাকরী নাই। তারা বাধ্য হয়েই এ পথে আসে। এজন্য দায়ী সনাজ। এই সমাজ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১০

দয়িতা সরকার বলেছেন: এখানে সম্মান- অসম্মান এর কথা নয়। আমার প্রশ্নের পয়েন্ট আকারে উত্তর দিন। সমাজ কে ঠিক করতে হলে গদবাধা উত্তর দিলে হবে না।

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: খুব সমস্যার কথা !

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬

দয়িতা সরকার বলেছেন: সমস্যা সমাধানের উপায় ভাবেন।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১৮

দয়িতা সরকার বলেছেন: আপনি কিসের সাইন বোর্ড ঝুলিয়েছেন ? সমস্যার কথা যদি আলোচনা না করেন , সমাধান হবে কী করে?

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ক্ষোভ বানান ঠিক করে দিতে বলবো। প্রশ্নের উত্তর নীচে এক এক করে দিলাম।
১। লেজকাটা শিয়াল সবসময় বাকি সব শিয়ালের লেজ কাটা দেখতে চায়। এরা যেহেতু আর সভ্য সমাজে ফিরে আসতে পারবে না, বাকি ভালো মেয়েদেরকেও তারা এই খারাপ পথে নিয়ে আসতে চায়।
২। কিছু পশুর মতো আচরণের পুরুষের জৈবিক ক্ষুধা নিবারণের জন্য এদের সব জায়গাতেই দরকার।
৩। এদের আমাদের সমাজই তৈরি করে অবৈধ চাহিদা পূরণের জন্য।
৪। বিকৃত চাহিদা পূরণ করার জন্য। সুন্দরী প্রতিযোগিতা ইত্যাদি হলো এই সব চাহিদা পূরণের প্রথম স্টেপ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪০

দয়িতা সরকার বলেছেন: তাদের এক জায়গায় রাখা হোক, যেন ভাল মেয়ে গুলো তাদের টার্গেট না হয়। যাদের প্রয়োজন তারা সেখানে যাবে, যারা যাবে তাদেরও এক ধরনের কার্ড থাকবে। যারা ভাল মেয়েদের ব্লাক মেইল করে নিতে চাইবে তাদের কঠোর শাস্তি দাবি করছি।

৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সব দোষ নারীকেই দিলেন।
কাষ্টমারদের দোষ নাদেখে তাদের পরিবারবর্গকে উচুতে রাখলেন।
আবার কার্ডও দিতে চান। পেটের দায়ে কাজকরাদের পিছে না লেগে কার্ড না দিয়ে বরং কাষ্টোমারদের কপালে 'সিল' লাগান।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:২৭

দয়িতা সরকার বলেছেন: আপনি ভুল বুঝেছেন। যারা তাদের কাছে যাবে তাদের মার্ক করতে বলছি। ঐ নারীদের নয়। কারণ ওরাই দোষী। ও সব পুরুষদের জন্য তাদের বিভিন্ন ভাবে সেখানে নেওয়া হয়েছে। আমি জানি কোন নারী তার ইচ্ছায় ঐ পথ বেঁচে নেয় না। সে জীবনের কোন পর্যায়ে বিভিন্ন পন্থায় শিকার হয়ে সেথানে গিয়েছে। তবে নারীদের ও ভুল আছে, যারা ঐ পথ বেঁচে নিয়েছে তারা কেন অন্য মেয়ের ভাল দেখতে পারে না। যারা টাকার জন্য যায়, আমি বলব তারা কেন নিজের সাথে ফাইট করে না। যদি না পারে কবরে যাবে।

৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৫

ঊণকৌটী বলেছেন: 1. পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ যেমন থাইল্যান্ড,তাদের দেশের অর্থনৈতিক নির্ভরতা escort সার্ভিস ও হোটেলের বাবস্য ,লেডি হোক আর বয় হোক গভর্নমেন্ট এর অনুমতি লাগবে,ঐ দেশে এইটা বৈধ বাই গভর্নমেন্ট এবং পরিবার থেকে। 2. সাউথ aisa তে ভুটান বাদে সব দেশেই redlight area আছে, সমাজের উচ্চ যাক আর নিচু যাক এইটা area র মধ্য সীমিত। 3. প্রবলেম আমদের এই সমাজের মধ্য পুরুষ কিংবা মহিলা বড়লোক বা গরিব সে যা খুশি হোক escort হিসাবে চিনতে পারবেন না, তাঁকে চিনতে পারলে তার অপরাধ এর প্রমান করে আইনএর হাতে তুলে দিতে পারলে এবং সরকার যদি action নেয়,তাহলে যদি কিছু হয়।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২৪

দয়িতা সরকার বলেছেন: আমি সামন্ন স্কুল টিচার। আমি এদের নিয়ে কখন পড়ালেখা করিনি। আমি আমার সাধারণ ধারনা থেকে লিখেছি।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৬

দয়িতা সরকার বলেছেন: ঊণকৌটী , ইন্টারন্যাশনাল এদের কীভাবে দেখে আমি জানিনা। আমি আমার সামান্য মেধায় আমার দেশের ভাল মেয়েরা কীভাবে এদের শিকার হয় এজন্য লিখেছি।

৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৫

রাশিয়া বলেছেন: যেসব মেয়েরা এই পথে আসে, তারা কেউ নিজ ইচ্ছায় আসেনা। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে দারিদ্র্যের সুযোগে অপহরণ করে তাদেরকে এই কাজে বাধ্য করা হয়। তারা রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ায় না। তারা এক জায়গাতেই আবদ্ধ থাকে। তারা চায় অন্য মেয়েরাও তাদের মত হোক - আপনার এবং ব্লগার নীল আকাশের এই ধারণার সাথে আমি একমত নই। মেয়েরা একজন আরেকজনের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে থাকে। তারা বরং চায়, নতুন কেউ এই পথে না আসুক - তাদের ডিমান্ড সাপ্লাই কার্ভ যেন ঠিক থাকে।

একটি সুস্থ সুন্দর সমাজের জন্য এ ধরণের নারীর কোন প্রয়োজন নেই। কিছু দালাল, মাগীবাজ, শয়তানের চ্যালা - যারা গুড ফর নাথিং, তারা নিজেদের প্রয়োজনে এই ব্যবসা চালু রাখে।

৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৮

দয়িতা সরকার বলেছেন: প্রথমত আপনার ভাষা মার্জিত নয়। আমার ব্লগে আসলে ভদ্র ভাষা ব্যবহার করবেন আশা করি। আপনার প্রথমাংশের কমেন্ট সাথে আমি দ্বিমত পোষণ করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.