![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন ভাল মানুষ হওয়া আমার সবসময়ের লক্ষ্য। আমার ভাল লাগে নেটওয়ার্ক তৈরী করতে, লিখতে, বই পড়তে, ভ্রমণ করতে। ভাল লাগে প্রকৃতি, নিরবতা, জোসনা , নদী। ঘৃণা করি দূর্ণীতিবাজ, প্রতারক, মোনাফেককে। গঠনমূলক সমালোচনা পছন্দ করি।
রাজধানীর উত্তরার ১১ নম্বর সেক্টরের সিন সিন জাপান হাসপাতালের একটি কক্ষে বেঁচে থাকার সংগ্রাম করছে এই শিশুটি।গাজীপুরের কাপাসিয়ার একটি গ্রামে ২ এপ্রিল জন্ম হয় শিশুটির। নির্ধারিত সময়ের চার সপ্তাহ আগেই জন্ম তার। বাচ্চাটির ওজন ৬৮৫ গ্রাম, উচ্চতা ১৩ ইঞ্চি। তার হাত-পাগুলো স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকগুন ছোট। [সূত্রঃ প্রথম আলো, ০৫/০৪/১৪]
কান্নাজড়িত কণ্ঠে বাচ্চাটির বাবা কামাল হোসেন জানান বাসার খাট বিক্রি করে হাসপাতালে সাত হাজার টাকা দিয়েছেন। উত্তরার সিন সিন জাপান হাসপাতালে চিকিত্সার জন্য প্রতিদিনই খরচ পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা।
বাচ্চাটির মা খালেদা আক্তার জানান, একবার ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ মেডিকেলে শিশুটিকে নিযে যাওয় হয় । তারা ওখানে রাখে নাই।
এই হল আমাদের দেশেররা।
সিন সিন জাপান হাসপাতালের মহাব্যবস্থাপক শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘বাচ্চাটির চিকিৎসার খরচ যদি কেউ দেয় তাহলে খুব ভালো হতো। তবে বাচ্চাটিকে বাঁচানোর জন্য যতদিন প্রয়োজন ততদিনই আমরা আমাদের পক্ষ থেকে চিকিৎসা করিয়ে যাব।’ স্যালুট আপনার মত মহানুভব মানুষদের।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৪
শামীম আনসারী বলেছেন: মাঝেমাঝে এমন বিপদের মাধ্যমে আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন। এখনও কত ভাল মানুষ আছেন। তাঁদের মহানুভবতাতেই পৃথিবীটা এখনও খারাপদের সাথে প্রতিদ্বন্দিতা করে, এবং ভালর জয় সবসময় হয়, আগে বা পরে। ধন্যবাদ সবাইকে যাঁরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে শিশুটিকে বাঁচাতে ও সুস্থ্য করে তুলতে চেষ্টা করে চলেছেন।
বাচ্চাটি ভাল আছে বলে ডাক্তাররা জানিয়েছেন। লিংক । শিশুটির চিকিত্সায় অনেকেই এগিয়ে এসেছেন। গতকাল প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে ‘ওজন ৬৮৫ গ্রাম, কাচঘেরা ঘরে কাঁদছে শিশুটি’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এর পর থেকে এ পর্যন্ত ৭০ হাজার টাকা সাহায্য পাওয়া গেছে।অনেকেই বিদেশ থেকে ফোন করে শিশুটির চিকিত্সার যাবতীয় খরচ বহন করার আশ্বাস দিয়েছেন। এ জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও শিশুটির বাবা কামাল হোসেনের নামে প্রিমিয়ার ব্যাংকের উত্তরা শাখায় একটি হিসাব খোলা হয়েছে।