নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসুন, নিজেকে বদলাই সবার আগে

দেশপ্রেম মানে চিন্তা, কথায়, কাজে দেশের ক্ষতি না করা

শামীম আনসারী

একজন ভাল মানুষ হওয়া আমার সবসময়ের লক্ষ্য। আমার ভাল লাগে নেটওয়ার্ক তৈরী করতে, লিখতে, বই পড়তে, ভ্রমণ করতে। ভাল লাগে প্রকৃতি, নিরবতা, জোসনা , নদী। ঘৃণা করি দূর্ণীতিবাজ, প্রতারক, মোনাফেককে। গঠনমূলক সমালোচনা পছন্দ করি।

শামীম আনসারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন পাটের জিন-নকশা আবিষ্কারকে উৎযাপন করি

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

কদিন আগের কথা। ব্যানার পোস্টারে ছেয়েগেছে রাজপথ। সংবাদপত্রে লেখালিখি। প্রশংসা। পাটের জিন-নকশা আবিষ্কৃত হয়েছে বাংলাদেশে। তৈলবাজরা এ সাফল্যকে কারো স্বপ্নদর্শন বা কোনবড় নেতার রাজনৈতিক অর্জন বলে আখ্যা দিতেও পিছুপা হয়নি।!



এবার বাস্তবে ফিরে আসি। গত দেড় মাসে ছয়টি বেসরকারি পাটকল এবং ১২টি পাট ও সুতা কারখানা বন্ধ হয়েছে। বেকার হয়েছেন প্রায় ৮০ হাজার শ্রমিক। দেশের প্রায় এক কোটি পাটচাষির জীবনে এটা অশনিসংকেত।



বিশ্ববাজারে পাটের চাহিদা কমে গেছে। ভারতের দিক থেকে পাট না কিনতে চাওয়া, থাইল্যান্ডের রাজনৈতিক অস্থিরতা, মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতা, ইউরোপের অর্থনৈতিক মন্দা ইত্যাদি কারণে পাটের রপ্তানি কমে গেছে। ফলে পাটের উৎপাদন ২০১১ সালের প্রায় ৮৪ লাখ বেল থেকে ২০১৩ সালে নেমে আসে ৭৪ লাখ বেলে। রপ্তানিও ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রায় অর্ধেকে। গত তিন বছরে ক্রমাগত চাষিরা লোকসান গুনছেন। গত বছরের অবিক্রীত প্রায় ২০ লাখ বেল পাটের সঙ্গে যোগ হতে যাচ্ছে এ বছরের উৎপাদিত পাট।



২০১০ সালে পাটের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করে আইন হলেও তা বাস্তবায়ন করার তৎপরতা নেই। বাজারে এখনো চলছে পলিথিনের রমরমা ব্যবসা। এমনকি সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও পাটজাত পণ্য ব্যবহার করছে না। ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি

দেয় হয়েছিল।



পাটকলগুলোর সংগঠন বিজেএমএ অভিযোগ করেছে যে রপ্তানি ভর্তুকি বাবদ সরকারের কাছে তাদের পাওনা ৬৩৮ কোটি টাকা। এই টাকা পাওয়া গেলে হয়তো অনেকের পক্ষে কারখানা চালু রাখা সম্ভব হতো।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৪

ফারদীন নিশ্চিন্ত বলেছেন: ইস ইস ইস! ঠিক।

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৯

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: পাটের জীন সিকোয়েন্স যে কাজে লাগাবার কথা বা যাদের দিয়ে কাজ করানোর কথা তাদের হাতে দেয়া হয়নি। পুরা জিনিসটাই ফাও গেছে। এমনকি আমাদের এক প্রফেসরও সেই কথা বলে পায়-ই। এখন এটা কেবলই শো-পিস...

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

শামীম আনসারী বলেছেন: সবকিছুকে politicize করাটা আমাদের মজ্জাগত হয়ে গেছে বলেই সোনালি আঁশও এখন মাথায় বাশেঁ পরিণত হয়েছে!

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:





শিল্প ধ্বংস করে এখন জিন-নকশা আবিস্কার করে কি হবে !

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫

শামীম আনসারী বলেছেন: অথচ আমাদের পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট রয়েছে। আরো আছে ম্যালা কিছু.........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.