![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন ভাল মানুষ হওয়া আমার সবসময়ের লক্ষ্য। আমার ভাল লাগে নেটওয়ার্ক তৈরী করতে, লিখতে, বই পড়তে, ভ্রমণ করতে। ভাল লাগে প্রকৃতি, নিরবতা, জোসনা , নদী। ঘৃণা করি দূর্ণীতিবাজ, প্রতারক, মোনাফেককে। গঠনমূলক সমালোচনা পছন্দ করি।
অবশেষে দেখা মিলল বহু কাঙ্খিত স্বস্তির বৃষ্টির । এক পশলা বৃষ্টিই যেন বুলিয়ে দিল শান্তির পরশ। এর ফলে কমতে শুরু করেছে তাপমাত্রা । আজ শনিবার রাত ৮টার দিকে গুলশান, মিরপুর, ফার্মগেট ও কাওরান বাজারসহ রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে বলে আবহাওয়া অধিদফত নিশ্চিত করেছে।
গতকাল শুক্রবার মুন্সিগঞ্জ, ভোলা, পটুয়াখালী, টাঙ্গাইল ও নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হয়। এসব এলাকায় অনেকেই রাস্তায় এবং বাড়ির ছাদে বৃষ্টিতে ভিজে উল্লাস করে।
গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় ৫৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। এর আগে ১৯৬০ সালের ৩০ এপ্রিল ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৫৪ বছরের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এদিন ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০.২ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড হয়। ২০০৯ সালে ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ৩৯.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এর আগে ঢাকায় সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা হয়েছিল ১৯৬০ সালের ৩০ এপ্রিল, ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এ ছাড়া ১৯৮৭ সালের ৪ এপ্রিল ঢাকায় ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রী, ১৯৮৮ সালের ১৩ এপ্রিল ৩৯ ডিগ্রী, ১৯৯২ সালের ১১ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রী এবং ১৯৯৫ সালের ২০ এপ্রিল ৩৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা হয়েছিল। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও বৃহস্পতিবার বৃদ্ধি পেয়ে রেকর্ড হয় যশোরে ৪২.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
এবার অতীতে সব রেকর্ড ভঙ্গ করে সব জেলায় সমান্তরালে তাপমাত্রা বেড়েই চলছে। এবার একই সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলকভাবে দেশের সর্বত্র বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে তাপমাত্রা। ২০০৯ সালে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড হয়। ২০০৮ সালের এপ্রিলে সারাদেশের তাপমাত্রা যশোরে ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড হয়। এর আগে যশোরে ১৯৬০ সালের ৩০ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪৩ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ১৯৮৯ সালে বগুড়ায় ৪৪ ডিগ্রী এবং ১৯৯৫ সালের ২০ এপ্রিল রেকর্ড হয়েছিল ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড রয়েছে ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ১৯৭২ সালের ২৮ মে রাজশাহীতে এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে যশোরে ১৯৬০ সালের ৩০ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪৩ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ১৯৯৫ সালের ২০ এপ্রিল রেকর্ড হয়েছিল ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড রয়েছে ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ১৯৭২ সালের ২৮ মে রাজশাহীতে এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
এদিকে, আগামী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ সময়ে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
বাংলাদেশের আবহাওয়ার পূর্বাভাস আগের মত এবারও বিপরীতমূখী হবেনা বলেই আমরা আশা করছি।
©somewhere in net ltd.