নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপন বুদ্ধিতে ভাত, পরের বুদ্ধিতে হাভাত।আপন বুদ্ধি ছিল ভাল,পর বুদ্ধিতে পাগল হল।আপন বুদ্ধিতে ফকির হই, পর বুদ্ধিতে বাদশা নই।

শামসুল হক চাঁটগাঁইয়া

আমি প্রচলিত - অপ্রচলিত কিছু চাটগাঁইয়া প্রবাদ এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করব , আশাকরি ভালো লাগবে। এছাড়াও আমার লিখা ছড়া - কবিতা আর ৬৪ জেলা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা তুলে ধরার যথাসাধ্য চেষ্টা করব ।

শামসুল হক চাঁটগাঁইয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের গ্রাম

১৬ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:১৮



আমাদের গ্রাম: সুখবিলাস





আমাদের গ্রামঃ হাতি চলাচলের পথ আর হাতির বিষ্ঠা



আমাদের গ্রামঃ গ্রামের সবচেয়ে পুরনো এবং বড় গাছ - মধুবা গাছ



আমাদের গ্রামঃ পানকৌড়ি,বিলুপ্তপ্রায় পাখি, হঠাৎ দেখা



আমাদের গ্রামঃ হাতির পায়ের ছাপ


মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




সবগুলি ছবি সুন্দর হয়েছে ।
পানকৌড়ির সন্ধান পাওয়া বড়ই কঠিন ।
হাতির পায়ে চলার পথ , গ্রামবাসীর জন্য বিপদ
এরা গ্রামের ফসলের কেমন ক্ষতি করে, নাকি
এরা পালা হাতি পাহারের কাটাগাছ পরিবহন করে ?
হাতির ল্যদা খুবই উপকারী ।
মধুবা গাছটি দৃষ্টি আকর্ষন করেছে ।
এই গাছের বিস্তারিত পরিচিতি জানালে খুশী হব ।
এটা কি শুধুই কাঠের জন্য নাকি এতে ফুল ফল ধরে ?
কাঠের গুনাগুন কি , এটা দিয়ে কি ঘরের ফার্নিচার তৈরী করা যায়?
সেগুন কিংবা মেহগনির তুলনায় এর কাষ্ঠমুল্য কি রকম ।

শুভেচ্ছা রইল

২| ১৭ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩

শামসুল হক চাঁটগাঁইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ছবিগুলো ভালো লেগেছে দেখে।

পানকৌড়িঃ আমাদের বাড়ির সামনে এসেছিল। এদেরকে আগে গ্রামে দেখিনি। ইদানিং দেখা যাচ্ছে। পাখি শিকার বন্ধ করায় এখন ওরা বংশবৃদ্ধি করছে । আশা করছি আগামী দিনে বিলুপ্ত প্রায় পাখিগুলো আবার ফিরে আসবে, কোলাহল করবে আমাদের চারপাশে।

হাতিঃ ওদের চলাচলের পথটা আমাদের বাড়ি ঘেষে আমাদেরই জমির উপর দিয়ে। মাঝে মাঝে বাড়ি ভিটায় ঢুকে তান্ডব চালায়। ত্রিশ ফুট উঁচু নারকেল গাছ একটাও রাখেনি। আমাদের পাশের পরিবারটা একবারে উচ্ছেদই করে দিল। ওদের ঘর ভাঙ্গতে গিয়ে আমাদের একটা জানালাও ভেঙ্গেছে। দুইবারে সামনের দুই দরজা ভেঙ্গেছে। পারেনি শুধু মাটির দেয়ালগুলো ফেলতে।

মধুবা গাছঃ আমাদের গ্রামের সবচেয়ে পুরনো এবং বড় গাছ হচ্ছে মধুবা গাছ। এই গাছে সবসময় মৌচাক থাকে তাই এর নাম মধুবা গাছ। মধুর বাসা থেকে মধুবা গাছ। এটি গর্জন জাতের গাছ, ধলিগর্জন ( সাদা গর্জন)। এই গাছ অনেক বড় হয়। উচুতেও রেকর্ড পরিমান উঁচু হয় এই গাছ, প্রায় দু'শ ফুট ছাড়িয়ে যায় এর উচ্চতা।
একসময় নাকি ভাল্লুক মধুর লোভে অত উঁচুতে উঠে মধু খেয়ে নিতো। আমার লাইফে আমি কাউকে এই গাছে উঠতে দেখিনি। এত উচুতে উঠে মধু সংগ্রহ করা মৌয়ালদের পক্ষেও অসম্ভব।
মেহগনির থেকে দাম বেশি হবে। দরজার চৌকাঠ, নৌকা বানানোর জন্য এসব গাছের কাঠ ব্যবহার করা হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.