নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিঃসীম নীল আকাশে পাখী যেমন মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, কল্পনার ডানায় চড়ে আমিও ভেসে চলেছি মনের আনন্দে--রূঢ় পৃথিবীটাকে পিছনে ফেলে।

খেয়ালের বশে কোন পথে চলেছো পথিক...

শামছুল ইসলাম

পাখী ডানায় ভর করে মুক্ত নীল আকাশে মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, আমিও কল্পনার ডানায় চড়ে মনের গহীন আকাশে .......

শামছুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভ্রমণ স্মৃতি-মালয়েশিয়া (লেকে এক বিকেলে)

১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮


[সেন্টার পয়েন্ট - জিকেএন - ট্রেনিং সেন্টার]


আজ লিখতে বসেছি লেকে এক বিকেলে। এর আগে লেখা হয়ে গেছে যাত্রা হলো শুরু এবং বাংলাদেশী ভাইদের সাহচার্য। আগের দু'টো না পড়লেও এটা পড়তে আশা করি আপনার অসুবিধা হবে না, প্রতিটা পর্বকে আমি সম্পূর্ণতা দেওয়ার চেষ্টা করেছি, জানি না কতটা সফল হয়েছি।

লেকে এক বিকেলে

কৈশোরের সেই প্রাণোচ্ছল দিন গুলোতে বিকেলে স্কুল থেকে ফিরে নাকে-মুখে কিছু গুঁজে ভোঁ দৌড় মাঠে, ফুটবলটা মাঠের এপ্রান্ত-ওপ্রান্ত করতে করতে ঝপ করেই যেন সন্ধ্যা নামত, খেলায় অতৃপ্তি নিয়ে বাসায় ফেরা।সময়ে সাথে, বয়সের সাথে, বোধ হয় মানুষের ভাল লাগায় নতুন উপাদান যোগ হয়, পছন্দের ক্রম বদলায়।কখন যেন আমার অজান্তেই ফুটবলের জায়গায় চলে এসেছে ধানমন্ডি লেক---মিরপুর রোড পার হয়ে ধানমন্ডি মাঠের পাশ দিয়ে আরোকটু পশ্চিমে হেটে লেকের ধার ঘেষে বসি আমি আর রতন ভাই, উনি আমার চেয়ে চার ক্লাস উপরে পড়তেন আর উনার ছোট ভাই মামুন আমার ক্লাসমেট। এখনো ভাবলে অবাক হই কি অবলীলায় দু'টি অসম বয়সী ছেলে বাদাম খেতে খেতে গল্পে মশগুল হয়ে দেখতাম - পশ্চিমাকাশে হেলে পড়া সূর্যটা রক্তিম আকাশ ছেঁয়ে মায়াবী আলো ছড়িয়ে লেকের পানিতে সোনা রং হয়ে ছড়িয়ে পড়ত।স্রষ্টার তুলির আঁচড়ে প্রকৃতি প্রতিদিন নব নব রুপে সেই তরুণ প্রাণে ধরা দিত।দিন গড়ায়, ঢাকা মেডিকেলের পড়ার চাপে রতন ভাই মহাব্যস্ত।আমার বাদাম খাওয়ার নতুন সঙ্গী জোটে এক ঝাক তরুণ-লুৎফর,বাচ্চু,ইশতিয়াক,মহসীন,সামসু ভাই,জলিল,বকর,শাকিল...।আহ্, কি রঙিন, বর্ণীল সেই দিন গুলো!তার পর বাস্তবতার ছোঁয়া, চাকরী জীবনে প্রবেশ, ইফ-দেন-এলস আর ডু লুপ এর যুক্তির বেঁড়া জালে গোধূলির আলো কখন রাতের আঁধারে হারিয়ে যেত, টের পেতাম না। আজ আবার সেই যুক্তির (আইটি) চাকরীর কল্যাণেই সেন্ট্রাল পার্কের সবুজ শ্যামলীমায় ঢাকা লেকের ধারে -জীবনে প্রাপ্তি আর অপ্রাপ্তির হিসাবটা বড় বিচিত্র!

অবশ্য আমাদের ভ্রমণ তালিকায় এটা ছিল না। আমাদের ট্রেনিং সেন্টার,জিকেএন (গ্লোবাল নলেজ নেটওয়ার্ক)-এর প্রশিক্ষক আমাদের হোটেলের (দি কার্ভ) নাম শোনার পর গুগল ম্যাপে দেখিয়ে ছিলেন যে, সেন্টার পয়েন্ট (ট্রেনিং সেন্টার বিল্ডিং) থেকে হেটে হোটেলে যেতে আধা ঘন্টা লাগবে, আর তাতে জায়গাটা দেখাও হবে।আমাদেরও খুব ইচ্ছে ছিল। কিন্তু প্রতি দিন বিকেলেই বৃষ্টি হচ্ছিল। ২৯ এপ্রিল,২০১৫ বুধবার বিকেলটা মেঘের আড়াল থেকে বেরিয়ে আলো ছড়ালো, আমরা ৩ জন হাটা শুরু করলাম – বান্দার উতামা (ট্রেনিং সেন্টার) থেকে দামানসারা (হোটেল পাড়া)। রাস্তার এক পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি গল্প করতে করতে। শেষ কবে এরকম নির্ভার বিকেল পেয়েছি, স্মরণ করতে পারছি না। ওয়ান উতামা শপিং মলের নতুন উইংয়ের বিপরীতে পার্কের বিশাল গেট দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম। রাস্তা পার হয়ে ঢুঁকে পড়লাম পার্কে- ধানমন্ডি লেকের স্মৃতি গুলো উঁকি দিচ্ছে।

পেটালিং জায়া স্থানীয় জনসাধারণের কাছে পিজে (PJ) নামে পরিচিত। জায়া মানে বিজয়,সাফল্য। কুয়ালালামপুরে জন সংখ্যার আধিক্যের কথা চিন্তা করে ১৯৫২ সালে সেলাঙ্গোর রাজ্যের পেটালিং জেলার অন্তর্গত পেটালিং জায়া নামক স্থানে ৮০০ বাড়ি নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়ে স্যাটেলাইট শহরতলী হিসাবে জয় যাত্রা শুরু। উন্নয়নের নানা ধারা পেরিয়ে অবশেষে ২০০৬ সালের ২০ জুন শহরের মর্যাদায় উপনীত হয় পিজে – আয়তন ৯৭.২ বর্গ কি.মি, লোক সংখ্যা ১,৯৭,৯৪৯ (২০১০) । পিজের আর্দ্রতা অত্যধিক, গড় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সারা বছর প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। তাই পিজের দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের মাঝে রাবার আর পাম গাছের সৌন্দর্য্য দেখার মত। পিজের হৃৎপিন্ড বরাবর ১০ একর জমির উপর গড়ে উঠেছে সেন্ট্রাল পার্ক- যেখানে আছে বহুতল বিশিষ্ট গাড়ি পার্কিংয়ের সুবিধা, স্পোর্টস জোন, দু’টা লেক।শুধু তাই নয়, কুকুর এবং বিড়ালের মালিকেরা এখানে বেড়াতে আসে, স্বাস্থ্য প্রেমীরা জগিং করতে আসে আর প্রকৃতি প্রেমীরা আসে লেক এবং এর আশে-পাশের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে।

আর কথা নয়:
এবার নীরব হবে কবি,
সরব হবে ছবি।



[সেন্ট্রাল পার্ক - মূল ফটক]



[সেন্ট্রাল পার্ক - উপর থেকে তোলা]



[শান্ত সুনিবিড় গাছের ছায়ায় লেকের ধারে]


[লেকের ধার ঘেঁষে সর্পিল পায়ে চলা পথ]


[গোধূলির রক্তিম আভার ছোঁয়া লেগেছে লেকের পানিতে]


[অবারিত সবুজের বুকে সবুজ ছাউনি]


[লেকের স্বচ্ছ জলে নীল আকাশ আর গাছের প্রতিবিম্ব]



[দু'ধারে সবুজ গাছের সারি, মাঝে চলার পথ]

চমৎকার এই বিকেলটা কবি গুরুর কথা দিয়ে শেষ করছি-
এই লভিনু সঙ্গ তব, সুন্দর হে সুন্দর!
পুণ্য হল অঙ্গ মম, ধন্য হল অন্তর সুন্দর হে সুন্দর ॥


চলবে.....

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার।

১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী ভাই মন্তব্যের জন্য।

২| ১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কিছু ছবি ব্যাপক সুন্দর। বর্ননাও ভালো হইছে। ++

১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ শতদ্রু ভাই।
আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগছে!!!!

৩| ১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার।

১৫ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৮:৩৮

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই।

৪| ১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ১:২২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বয়সের সাথে সাথে কিন্তু প্রকৃতির রূপ উপভোগের স্বাদও বদলায় কিন্তু অমলিন থেকে যায় শৈশব-কৈশরের সেই দেখাটা।। আজ তা আবার দেখলাম আপনার চোখে।।
এবার নীরব হবে কবি,
সরব হবে ছবি। কথাক'টি আসলেই বাস্তবে ফুটে উঠেছে।। যা বোধহয় ভাষায় এতটা ফুটে উঠতো না।।

১৫ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৮:৪৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ভাই।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে উৎসাহিত বোধ করছি!!!

৫| ১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভালো লাগলো। আমি গতকাল সন্ধ্যার ফ্লাইটে (এমএইচ১১২) কুয়ালা লামপুর থেকে ফিরেছি। এটা আমার চতুর্থ বারের মতো মালয়েশিয়া ভ্রমন। কিন্তু পিজে যাওয়ার সুযোগ হয়নি একবারও। আমার প্রথম দুটি ভ্রমন নিয়ে ঢাউস সাইজের দুটি সিরিজ লিখেছি এই ব্লগে।
http://www.somewhereinblog.net/blog/KAMAL5648/29212795
(আগস্ট ২০১০-সেপ্টেম্বর২০১০)

১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল ভাই।
আপনার ব্লগে যেয়ে লেখা গুলো পড়ব।

৬| ১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: Click This Link

১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার সব গুলো লেখা প্রিয়তে নিলাম।
প্রশংসার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না!!!!

৭| ১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: Click This Link
(আগস্ট ২০১১, অক্টোবর ২০১১ ও নভেম্বর ২০১১)

১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
আপনার বর্ণনা ভংগিটা আমার পছন্দ হয়েছে।

৮| ১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩২

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: সুন্দর ।

১৬ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ দৃষ্টিসীমানাকে।

৯| ১৬ ই জুন, ২০১৫ রাত ৩:৪৪

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: Nicely written.

১৬ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১০| ১৬ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৯:১২

জুন বলেছেন: এটিএম মোস্তফা কামালের মত আমারও স্মৃতিপটে সব ভেসে উঠছে । আর আমারও পেটালিং জায়া যাওয়া হয়নি :(
সুন্দর বর্ননা, সাথে থাকলাম :)
+

১৬ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
সাথে থাকার জন্য আরও একটা ধন্যবাদ।

১১| ১৮ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

রিভানুলো বলেছেন: আপনার সাথে লেক ঘুরে এলাম :)
++++++

১৮ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৫২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ রিভানুলো ভাই।
ভাল থাকুন, সবসময়।

১২| ১৮ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০

প্রামানিক বলেছেন: ছবি বর্ননা খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

২১ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:০৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
মাহে রমজানের শুভোচ্ছা।

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৯

আহসানের ব্লগ বলেছেন: মন যদি হতো , হতাম অয়াখির মতো , উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়াতাম ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আহসান ভাই, আমি আন্তরিক ভাবে লজ্জিত।
কোন নোটিফিকেশন পাইনি, তাই উত্তর করতে দেরী।

খুব ভাল বলেছেনঃ
//হতাম অয়াখির মতো , উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়াতাম ।//

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

আল ইমরান বলেছেন: আপনার চোখে একটুকরো মালোশিয়া দেখে নিলাম।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য !!!!
আপনার ব্লগে ঢু মেরে বেশ ভাল লাগলে !!!
কবিতায়-কবিতায় ইমরান ভাইকে আরও জানার ইচ্ছে রইল ।

১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

জুনজুন বলেছেন: খুব ভালও লাগল... আমারও মালয়েশিয়া ভ্রমনের অভিগঞতা থাকলেও আপনার মত সুন্দর করে লিখতে পারিনি।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: নোটিফিকেশন পাইনি, তাই দেরী্।

ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যের জন্য।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ ছবিগুলো থেকে যে চোখ সরাতে পারছি না!!
আহা, কী সবুজ, কী নিবিড় শান্তি এখানে------------

বর্ণনাতেও চমৎকার !!!!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্যের কাব্যিক ভাবটা আমার ভাল লাগে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই পর্বটা খুব ভালো হয়েছে। নয়ন জুড়ানো ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আহসান ভাই পাঠে ও সুন্দর মন্তব্যে।

আপনি সময় নিয়ে আমার পুরনো পোস্ট গুলো পড়ে আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছেন।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৮| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫০

পুলহ বলেছেন: গোধূলির ছবিটা তো অসম্ভব শান্ত এবং সুন্দর!
"আর কথা নয়:
এবার নীরব হবে কবি,
সরব হবে ছবি।"-- এটা কি আপনার লেখা!! হা হা হা, দারুণ লেগেছে।
ভালো থাকবেন।

০৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ পুলহ ভাই বহু পুরনো আমার এই ভ্রমণ কাহিনী পড়ার জন্য।

দু'লাইনের দু'ছত্র এই অধমেরই লেখা, মাঝে মাঝে একটু পাগলামি করতে ভালই লাগে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

(উত্তরে দীর্ঘসূত্রীতার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.