নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিঃসীম নীল আকাশে পাখী যেমন মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, কল্পনার ডানায় চড়ে আমিও ভেসে চলেছি মনের আনন্দে--রূঢ় পৃথিবীটাকে পিছনে ফেলে।

খেয়ালের বশে কোন পথে চলেছো পথিক...

শামছুল ইসলাম

পাখী ডানায় ভর করে মুক্ত নীল আকাশে মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, আমিও কল্পনার ডানায় চড়ে মনের গহীন আকাশে .......

শামছুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্প-হাতঘড়ি

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩৯


মাহতাবের ঘুম ভেঙ্গে গেছে, পাশেই আবছা অন্ধকারে এক পাশ ফিরে শোওয়া আফতাব ভাইয়ের পিছন দিকটা দেখতে পাচ্ছে।কয়টা বাজে? আস্তে করে বিছানা থেকে নেমে টেবিলের কাছে যায়, দু’দিন আগে নিউমার্কেট থেকে কেনা হাতঘড়িটা হাতে নেয়-কাল বেল্টের সাদা ডায়ালের সস্তা ঘড়িটা অন্ধকারে জ্বলজ্বল করে ওকে সময় জানাতে পারে না। তবুও প্রিয় জিনিসটা হাতে নিয়ে ও চেয়ারে বসে, ওটার গায়ে হাত বুলায়-আজ এসএসসি পরীক্ষার হলে ওকে সময় জানাবে এই হাতঘড়িটা। ফজরের আজানের শব্দে সম্বিত ফিরে পায় মাহতাব, দ্রুত ঘড়িটা টেবিলে রেখে চেয়ার ছেড়ে উঠে বিছানার দিকে যেতে টেবিলের সাথে পা আটকে শব্দ হয়, পাশের ঘর থেকে বাবার গলা শোনা যায়-কে?

-আমি, বাবা।

বাবার ঘুম খুব হালকা।

প্রতিদিন ভোরে মাহতাব ঘুম ভাঙ্গলেও চুপ করে বিছানায় ঘুমের ভান করে শুয়ে থাকে, বাবা হালকা করে ওর গায়ে হাত দিয়ে ডাকে, মার ডাকটা ও স্মরণ করতে পারে না-বাবার এই ডাকটা তাই ওর খুব প্রিয়।

আজ আর তা হলো না।

প্রতিদিনের রুটিন মাফিক বাবা মসজিদের যায়, মাহতাব ঘরেই নামাজ পড়ে, কোরআন শরীফ পড়ে।

টানাপোড়নের মধ্যবিত্তের সংসারে সবাই ব্যস্ত থাকে, কেউ চাকুরিতে বের হবে, কেউ কলেজে । মাহতাবের পরীক্ষারে হলে যাওয়ার মত ফুরসত কারো নেই। ১০ টায় পরীক্ষা শুরু হবে, ৮ টায় ও বের হবার জন্য তৈরী হয়, হাতঘড়িটার দিকে তাকিয়ে দেখে ৬ টা বেজে বন্ধ হয়ে আছে। বাবার অফিস ৮ টায়, উনি ৭ টায় চলে গেছেন। আফতাব ভাইকে ও ঘড়িটা দেখায়, উনি চেষ্টা করেন, ঠিক হয় না। বড় আপা, মেজ আপাকে আফতাব ঘটনা জানায়। হলে ঠিক সময়ে পৌঁছানোটা জরুরি। তাই মাহতাব মন খারাপ করে ঘড়ি ছাড়াই বের হয়।

হলে পৌঁছে যায় সাড়ে আটটায়। মুকিত,মাহবুব,মামুন,মঞ্জু,লৎফর – আরো অনেক সহপাঠী, সবার সাথেই কেউ না কেউ এসেছে। মাহতাবের মনটা খারাপ হয়ে যায়। সবার হাতের দিকে ওর দৃষ্টিটা বার বার ঘুরে ফিরছে, কার হাতঘড়ি কেমন তাই দেখে ফিরছে। উচ্ছ্বল কিশোরদের পদচারণায় মুখরিত স্কুল প্রাঙ্গণটা মাহতাবের খুব ভাল লাগছে, শুধু কিসের যেন একটা অভাব ওর মনে ছায়া ফেলে।

পরীক্ষা শুরুর আধা ঘন্টা আগে শিক্ষকরা সকল অভিভাবককে স্কুল গেটের বাইরে চলে যেতে বললেন। সবাই যে যার সিটে বসে আছে। এমন সময় শ্রেণী কক্ষের দরজা দিয়ে সাদা পায়জাম পাঞ্জাবি পরিহিত শুভ্র দাঁড়ির বাবাকে দেখে মাহতাবের বিস্ময়ের সীমা থাকে না। ওর কাছে এসে নিজের বড় হাতঘড়িটা ওকে দেয়। আশে পাশের উৎসুক সহপাঠীদের দৃষ্টি থেকে বাঁচার জন্য ও তাড়াতাড়ি ঘড়িটা বাম হাতে পড়ে নেয়, ওটা ওর হাতের কব্জিতে ঢল ঢল করে ঝুলে থাকে। শিক্ষক বাবাকে হল ছাড়তে বলেন। মাহতাবের ছোট্ট মনে প্রশ্নটা থেকেই যায়, কেমন করে উনি হাতঘড়িটার বিগড়ে যাওয়ার খবর পেলেন?

বাংলা ১ম পত্র শেষ হলো ১ টায়, ২ টায় ২য় পত্র। মাহতাবের পরীক্ষা ভালই হয়েছে। সবাই হল থেকে বেরিয়ে স্কুলের মাঠের দিকে যাচ্ছে পরম আগ্রহ নিয়ে, ওখানে ওদের জন্য খাবার নিয়ে কেউ না কেউ অপেক্ষা করছে। মাহতাবের তাড়া নেই, ছোট্ট একটা টিফিন বক্সে দু’টা রুটি আর ডিম দিয়েছে বাসা থেকে, তাই খেয়ে নেবে। অবশ্য পরীক্ষার মধ্যে ডিম খাওয়া নিয়ে বাসায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া থাকলেও মাহতাব ওসব কুসংস্কার মানে না। হাতঘড়িটা ওর হাতে কেমন বেখাপ্পা লাগছে, ও ঘড়িটা পকেটে নেয়।

মাঠের এক কোণে, সবার দৃষ্টি থেকে একটু দূরে সরে কুন্ঠিত মাহতাব তার সামান্য খাদ্যটা নিয়ে বসে।মাথায় একটা পরিচিত হাতের ছোঁয়া পেয়ে ও উপরের দিকে তাকিয়ে বিস্ময়,আনন্দে বিমূঢ় হয়ে যায়-সাদা পায়জামা পাঞ্জাবি পড়া বাবা, হাতে একটা ডাব। বাবা ওর মুখোমুখি বসে। জানতে চায়-
-পরীক্ষা ভাল হয়েছে?
মাহতাব কিছু একটা বলতে যেয়ে অনুভব করে গলার কাছে কি যেন একটা আটকে আছে।
বাবা আবার জিজ্ঞেস করে
-পরীক্ষা ভাল হয়নি?
কান্না মেশানো একটা হাসি দিয়ে মাহতাব জোরে জোরে মাথাটা এদিক ওদিক করে জানাতে চায় যে ওর পরীক্ষা ভালই হয়েছে।


মোঃ শামছুল ইসলাম
ঢাকা
০৬ মার্চ ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত


মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৩২

সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা মুগ্ধ করলো। ভালো লাগা রইলো।

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর।
আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:২৭

বিজন রয় বলেছেন: ছোট কিন্তু ভাল লাগল।
++++++++

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়।

আপনার ভাল লাগা এবং এত গুলো + পেয়ে অসম্ভব ভাল লাগছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯

তার আর পর নেই… বলেছেন: ছোটবেলার এরকম অনেক ঘটনা আছে। মনে পড়লে খুব ভাল লাগে। অভাব আর ভালবাসার মিশ্রণ … এখন অনেক চাওয়ার ভিড়ে এরকম আনন্দ দেখা যায় না।

এক দিনে দুই পরীক্ষা তো অনেক আগে হতো। +++

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ তার আর পর নেই গল্প পাঠ ও মন্তব্যে।

চমৎকার বলেছেন, "অভাব আর ভালবাসার মিশ্রণ … এখন অনেক চাওয়ার ভিড়ে এরকম আনন্দ দেখা যায় না।"

আপনার ধারণা সঠিক, ঘটনা অনেক আগের।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর।
সরল ছোটছোট বাক্যে চিত্রটা তুলে ধরেছেন।
অনেক ভালো লাগল

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার ভাল লাগার অনুভূতি আমাকেও ছুঁয়ে গেছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চোঁখে পানি চলে এলো। বাবাকে খুব মনে পড়ছে

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার মত আমার অনুভূতিও প্রবল ছিল লেখার সময়ঃ

//চোঁখে পানি চলে এলো। বাবাকে খুব মনে পড়ছে//

ভাল থাকুন। সবসময়।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

ফয়সাল রকি বলেছেন: বাবা আসলেই বাবা।
+++

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল রকি পাঠ ও মন্তব্যে।

ঠিক বলেছেন, বাবা আসলেই বাবা্‌

ভাল থাকুন। সবসময়।

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: মধ্যবিত্ত জীবনের এইসব টুকরো টুকরো আবেগী অনুভূতি জীবনের এক বিশাল সম্বল। ভালো লাগলো।

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

সুন্দর বলেছেনঃ

//মধ্যবিত্ত জীবনের এইসব টুকরো টুকরো আবেগী অনুভূতি জীবনের এক বিশাল সম্বল।//

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

অভাবের সাথে ভালোবাসাটা খুব যায়। কিন্তু দেখা পাওয়া মুশকিল।
লেখায় +। বেশ টাচি।

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ দিশেহারা রাজপুত্র পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনাকে টাচ করতে পেরে ভাল লাগছেঃ

//লেখায় +। বেশ টাচি।//

ভাল থাকুন। সবসময়।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার ক্লাস এইটের বৃত্তি পরীক্ষার কথা মনে পড়ে গেলো। আমার ঘড়িতে এলার্ম দেয়ার দরকার পড়তো না কখন ঘুম থেকে উঠবো। আব্বাকেই বলে রাখতাম আর নিশ্চিন্তে ঘুমাতাম। বৃত্তি পরীক্ষা সকাল আর দুপুর মিলিয়ে দুইটা করে হতো। প্রথম সেশনের পরীক্ষা দিয়ে বাইরে মাঠে এসে দেখতাম আব্বা খাবার নিয়ে অপেক্ষা করছে। খাওয়া দাওয়া শেষে আবার ছুট দুপুরের পরীক্ষার জন্য। আব্বা বেশি কিছু বলতে পারতো না, মাথায় হাত বুলিয়ে বলতো - ভালো মত পরীক্ষা দিও।

আপনার লেখাটা পড়ে নস্টালজিক হলাম। আব্বার কথা মনে পড়ে গেলো।

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ অপর্ণা মন্ময় পাঠ ও বিশাল মন্তব্যে।

আমাদের সময়েও বৃত্তিতে দু'টা করে পরীক্ষা দিতে হয়েছিল প্রতিদিন।
আমার এক সহপাঠী বন্ধুর মা খুব যত্ন করে খেতে দিতে দু'জনকেই- উনার চেহারাটা আমি আজও ভুলিনি। উনাকে নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে।
(আমার বাসা থেকে কেউ আসত না।)

আপনার স্মৃতির ঝাঁপি খুলে একরাশ বোবা স্মৃতি সরব হয়ে প্রিয় আব্বার কথা মনে করিয়ে দিয়েছে, নস্টালজিক হয়েছেন - জেনে ভাল লাগছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

পুলহ বলেছেন: গল্পে বলা কথার চেয়ে না-বলা কথাই বোধহয় বেশি ছিলো!
বর্ণনাভঙ্গি সহজ-সরল, অথচ জীবন- সংসারের কি ভীষণ জটিলতাই না ফুটে উঠেছে...
তবে সব জটিলতা ম্লান হয়ে আসে যেখানে মমতা থাকে, ভালোবাসা থাকে :) আপনার গল্পেও তার ব্যাতিক্রম হয় নি
টুকরো জীবনের ছবি ভালো লাগলো :)
শুভকামনা শামছুল ইসলাম ভাই :)

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ পুলহ পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার গল্প বিশ্লেষণে আমি নিজেই অভিভূত, আপনার পুরো মন্তব্যটা তুলে দিয়ে আপনাকে সম্মান জানাতে চাইঃ

//গল্পে বলা কথার চেয়ে না-বলা কথাই বোধহয় বেশি ছিলো!
বর্ণনাভঙ্গি সহজ-সরল, অথচ জীবন- সংসারের কি ভীষণ জটিলতাই না ফুটে উঠেছে...
তবে সব জটিলতা ম্লান হয়ে আসে যেখানে মমতা থাকে, ভালোবাসা থাকে :) আপনার গল্পেও তার ব্যাতিক্রম হয় নি
টুকরো জীবনের ছবি ভালো লাগলো :)//


ভাল থাকুন। সবসময়।

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪০

মোঃহাদী বলেছেন: দারুন , চমৎকার বর্ননাভঙ্গি , +++

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মোঃহাদী পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার মন্তব্যে খুব উৎসাহিত বোধ করছি।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: শামছুল ইসলাম ,




নষ্টালজিক করে দিলেন । এমন নষ্টালজিয়ায় নিঃসন্দেহে ভারাক্রান্ত হবেন অনেক অনেক পাঠক ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

আমার জন্য এর চে বড় পাওয়া আর কি হতে পারেঃ

//নষ্টালজিক করে দিলেন । এমন নষ্টালজিয়ায় নিঃসন্দেহে ভারাক্রান্ত হবেন অনেক অনেক পাঠক ।//

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩

কল্লোল পথিক বলেছেন:






বাহ!চমৎকার গল্প।

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক পাঠ ও উৎসাহ ব্যঞ্জক মন্তব্যে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৮

জুন বলেছেন: নিজের জীবনের এই সময়টার অনেক কথা মনে পড়ে গেল শামসুল ইসলাম। তবে কোন সুখের নয় অত্যন্ত কষ্টের স্মৃতি। আপনার লেখনীতে মুগ্ধ।
+

০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ জুন পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব ভাল লাগছে।

১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

আমিই মিসির আলী বলেছেন: একই চক্রে ঘুরছে জীবন।
ভালো লাগলো
+++

০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আমিই মিসির আলী পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:০৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অল্প কথায় অনেক আবেগ আর ভালবাসা তুলে এনেছেন।। ভাললাগা রইলো।।

০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

চেষ্টা করছি অল্প কথায় বেশী ভাব প্রকাশ করতে।

আমার পাতায় আপনার উপস্হিতি, আমাকে আনন্দ দেয়।
কেন - জানি না।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

প্রামানিক বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি গল্প। তন্ময় হয়ে পড়লাম। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০৯ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

//তন্ময় হয়ে পড়লাম// - আপনার অখন্ড মনোযোগ আকর্ষণ করতে পেরে ভাল লাগছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মাথায় একটা পরিচিত হাতের ছোঁয়া পেয়ে ও উপরের দিকে তাকিয়ে বিস্ময়,আনন্দে বিমূঢ় হয়ে যায়-সাদা পায়জামা পাঞ্জাবি পড়া বাবা, হাতে একটা ডাব - লেখক।
আব্বা বেশি কিছু বলতে পারতো না, মাথায় হাত বুলিয়ে বলতো - ভালো মত পরীক্ষা দিও। - অপর্ণা মম্ময় এর ৯ নং মন্তব্য।
আমার এক সহপাঠী বন্ধুর মা খুব যত্ন করে খেতে দিতে দু'জনকেই- উনার চেহারাটা আমি আজও ভুলিনি। উনাকে নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে। (আমার বাসা থেকে কেউ আসত না।) - লেখক, ৯ নং উত্তর।
এসব কথা আমার মত পাঠকের চোখ ঝাপসা করে দেবার জন্য যথেষ্ট। হয়তো আরো অনেকেরও। + +

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আহসান ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণে কিছুই নজর এড়ায় না।

চমৎকার মন্তব্যে আমি মুগ্ধ।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বেশ টাচি লেখা ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বিলিয়ার রহমান ভাই পাঠ ও মন্তব্যে ।

ভাল থাকুন । সবসময় ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.