![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাখী ডানায় ভর করে মুক্ত নীল আকাশে মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, আমিও কল্পনার ডানায় চড়ে মনের গহীন আকাশে .......
ভয়, বাবাকে ভীষণ ভয় পায় পরিবারের সবাই-শুধু মীম ছাড়া। ছয়-সাত বছরের মা হারা মীমের কোন আব্দারে বাবা ‘না’ বলতে পারেন না। মিলি-মাশরাফি এই সুযোগটাই কাজে লাগায়। নিজেদের বিভিন্ন চাহিদা তারা মীমের মাধ্যমে বাবার কাছে পেশ করে। চৌধুরী ভাইয়ের দোকানের “বাবুল” বিস্কুট, লজেন্স মিলি-মাশরাফির খুবই পছন্দের। সকালে মীমকে কুরআন পাঠরত বাবার কাছে পাঠিয়ে ওরা পাশের ঘরে থেকে উঁকি দিয়ে দেখে। মীম বাবার কোলে বসে, উনি পাঠ বন্ধ করে আদুরে কন্যার থুতনি ধরে জানতে চান,
-মা, কি চাও?
ও আধো আধো স্বরে বলে,
- লজেন্স-বিস্কুট কিনব।
বাবা পাঞ্জাবির পকেট থেকে একটা সিকি পয়সা বের করে মেয়ের হাতে দেন।
মীম হেসে বাবার কোল থেকে নেমে ছোট্ট ছোট্ট পায়ে দৌড়ে বোন-ভাইয়ের কাছে চলে যায়।
কিছুক্ষণ পর দরজা খোলার শব্দ পাওয়া যায়, পরম আনন্দে তিন ভাই-বোন চৌধুরী ভাইয়ের দোকানের দিকে পা বাড়ায়। একটা ছোট্ট দীর্ঘশ্বাস ফেলে বাবা অফিসে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন।
সকালটা এত দ্রুত এগিয়ে চলে, মাঝে মাঝে বাবা তাল রাখতে পারেননা। আজও হয়েছে তাই। হেঁটে গেলে ৮ টার অফিসে সময় মত পৌঁছাতে পারবেন না। তাই একটা বাসে চড়ার চেষ্টা করেন। এক হাতে টিফিন বক্স আর ছাতাটা ধরেন, অন্য হাতে বাসের হ্যান্ডেল ধরতে যান। হাত ফসকে রাস্তায় পড়ে যান, ছাতা-টিফিন বক্সটা ছিটকে পড়ে হাত থেকে। কয়েকজন যুবক দৌড়ে এসে উনাকে রাস্তা থেকে তুলে পাশের একটা রিক্সায় বসান। উনি ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে দেখেন টিফিন বক্সটা রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছে, পাশেই বড় মেয়ের যত্ন করে দেওয়া রুটি-আলুভাজি পড়ে আছে-একজন অসহায় বাবা মেয়ের মুখটা মনে করে ব্যথিত হন। দয়ার্দ্র কন্ঠে এক যুবক বলে,
-চাচা, ব্যথা পাইছেন?
-না, বাবা।
-না, না, আপনার পাঞ্জাবিতে রক্ত।
বাবা খেয়াল করে দেখেন তাঁর নতুন পাঞ্জাবির ডান হাতের কনুইটা ছিঁড়ে সেখান থেকে রক্ত বেরিয়ে হাতাটা লাল হয়ে গেছে।
-চাচা, হাতে ব্যান্ডেজ করাবেন?
-না বাবা, অফিসের দেরী হয়ে যাচ্ছে, অফিসে গিয়ে মলম লাগিয়ে নেব।
কেউ একজন ছাতা আর টিফিন বক্সটা রাস্তা থেকে তুলে বাবার হাতে তুলে দেয়।
যুবক রিকশাওয়ালাকে রাজী করায় বাবাকে অফিসে পৌছে দিতে।
রিকশা চলছে, বাম হাতে ছাতা, টিফিন বক্স- এখন ডান হাতে বাবা ব্যথা অনুভব করছেন। নতুন পাঞ্জাবিটা কত কষ্ট করে কিনেছিলেন।শরীর-মন দু’টোই আর যেন চলছে না, বাসায় ফিরে কারো একটু সেবা নেওয়ার জন্য মনটা ব্যাকুল হয়ে উঠে। কিন্তু ছেলে-মেয়েরা উনার এই অবস্থা দেখলে কষ্ট পাবে, এই চিন্তা করে অফিসের দিকেই গেলেন।
ওভার টাইম ছিল, বাসায় ফিরতে ফিরতে রাত হয়ে গেল। সবাই ঘুমিয়ে গেছে, শুধু বড় মেয়ে বাবার জন্য না খেয়ে বসে আছে। বাবার শরীরটা একটু গরম গরম লাগছে, মুখে রুচি নেই, বাপ-বেটি অল্প কিছু খেয়ে শুয়ে পড়ে।
বড় মেয়ের ডাকে বাবার ঘুম ভাঙ্গে।
বসন্তের রোদ জানলা গলে বিছানায় এসে পড়েছে, এত বেলা করে ঘুম থেকে কখনো ওঠেছেন বলে মনে করতে পারলেননা। দ্রুত ডান কনুইয়ে ভর দিয়ে ওঠতে গিয়ে ব্যথায় কঁকিয়ে উঠলেন।মেয়ের ব্যাকুল কন্ঠ,
-বাবা, কি হয়েছে?
মেয়ে বাবার হাতটা উঁচু করে আঁতকে ওঠে, কনুইটা লাল হয়ে ফুঁলে আছে, গায়েও বেশ জ্বর।
কাঁদো কাঁদো গলায় মেয়ে জানতে চায়,
-কেমন করে হলো?
-বাস থেকে পড়ে গিয়েছিলাম।
এর মধ্যেই মিলি-মাশরাফি-মীম বাবার বিছানার কাছে এসে দাঁড়ায়।
-তুমি তো হেঁটেই যাও।
-অফিসের দেরী হয়ে যাচ্ছিল, তাই বাসে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলাম।
-তোমার কিছু হয়ে গেলে অফিস আমাদের দেখবে?
-সরকারের কাছ থেকে বেতন নেই, দেরী করে গেলে কি চলে?
মেয়ে বাবাকে চেনে, তাই বলে,
-ঠিক আছে, দেরী হলে তুমি রিকশায় যাবে, তবু বাসে উঠবে না।
-এই অভাবের সংসারে অযথা টাকা-পয়সা খরচ করা ঠিক না।
মীম বাবার হাত ধরে টানে,
-বাবা, আমি আর লজেন্স-বিস্কুট খাব না, ওই পয়সা দিয়ে তুমি রিকশায় করে অফিসে যাবে।
বাবা তাঁর ছোট্ট মীমকে দু’হাতে জড়িয়ে বুকের কাছে টেনে নেয়।
ছেলে-মেয়েরা অবাক হয়ে দেখে, কঠিন বাবার দু’চোখ বেয়ে অশ্রুর ধারা বয়ে সাদা-কালো দাঁড়ি ভিজিয়ে দিচ্ছে।
মোঃ শামছুল ইসলাম
ঢাকা
০৭ মার্চ ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ভাল থাকুন। সবসময়।
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:২৯
টরপিড বলেছেন: আহ! জীবন।
১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ টরপিড পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার প্রকাশটা বড়ই ভাল লাগলঃ
//আহ! জীবন।//
ভাল থাকুন। সবসময়।
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
বিজন রয় বলেছেন: এ ধরনের বিষয় নিয়ে লেখা আমার খুব ভাল লাগে।
++++
১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:১৩
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয় পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার এ ধরনের লেখা ভাল লাগে জেনে উৎসাহ পেলাম।
আমিও এ ধরনের লেখা লেখে আনন্দ পাই।
ভাল থাকুন। সবসময়।
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
সুমন কর বলেছেন: মুগ্ধ, ভালো লাগা রইলো। +।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:১৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সুমনকর পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার মুগ্ধতায় আমি বিমোহিত।
ভাল থাকুন। সবসময়।
৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: জীবন আসলে অনেক কষ্টের।
এই শ্রেনীর কষ্টটা তাদের বুকেই চেপে থাকে।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:২৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ফেরদৌস রুহী পাঠ ও মন্তব্যে।
জীবনটা কষ্টের - ঠিক, আবার এই কষ্টের মধ্যেও এক ধরনের সুখ আছে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেলো ভাই। ভীষণ।
অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:২৯
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার মন্তব্যটাও আমার মন ছুঁয়ে গেছে, তারে সযতনে রাখি মনের মাঝেঃ
//মন ছুঁয়ে গেলো ভাই। ভীষণ।//
৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৩
জুন বলেছেন: আপনি কিন্ত ছোট ছোট গল্পে মনকে দারুনভাবে স্পর্শ করে যান শামসুল ইসলাম ।
তোমার কিছু হয়ে গেলে অফিস আমাদের দেখবে?-বাবা, আমি আর লজেন্স-বিস্কুট খাব না, ওই পয়সা দিয়ে তুমি রিকশায় করে অফিসে যাবে। ছোট বাচ্চাদের আর্তিগুলো সত্যি করুন আর নিদারুন বাস্তব।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৩৯
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ জুন পাঠ ও প্রেরণাদায়ক মন্তব্যে।
চেষ্টা করি অল্প কথায় পাঠকের হৃদয়ের কাছে যেতে, পাঠের পরও যেন কিছু সময় পাঠকের মনে গল্পের একটা রেশ থেকে যায়।
আমি গল্পে যে জিনিসটা তুলে ধরতে চেয়েছি আপনি তাই উদ্ধৃতি করেছেন, লাইন গুলো আমার খুব প্রিয়ঃ
//তোমার কিছু হয়ে গেলে অফিস আমাদের দেখবে?-বাবা, আমি আর লজেন্স-বিস্কুট খাব না, ওই পয়সা দিয়ে তুমি রিকশায় করে অফিসে যাবে।//
আপনাদের মত পাঠকের জন্যই আসলে ছাইপাশ একটা কিছু হলেও লেখতে ইচ্ছে করে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: শামছুল ইসলাম ,
জীবন যাদের কষ্টে গড়া , তাদেরই গল্প ।
সহ-ব্লগার জুন এর মন্তব্যটি ভালো লাগলো ।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৪৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।
এক বাক্যে খুব সুন্দর বলেছেনঃ
//জীবন যাদের কষ্টে গড়া , তাদেরই গল্প ।//
সহ-ব্লগারদের প্রতি আপনার সম্মান দেখানোটা, সামুর পরিবেশকে নিঃসন্দেহে আরও সুন্দর করবে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এতো বাস্তবতা আর আবেগ নিয়ে যদি আমি লিখতে পারতাম!! প্রতিটা লেখাই মনছুয়ে যাওয়া।।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৫১
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার মন্তব্যের উত্তর লেখতে যেয়ে লেখা গুলো ঝাপসা দেখছি, চোখে কি যেন একটা পড়েছে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: তারা সুবিশাল জলযজ্ঞের সাগর দেখে নি
বুকের ভেতরকার মমতার সাগরেই নিত্যস্নান।
ভালো লাগলো অণুগল্প।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।
অসাধারণ দু'টো লাইনঃ
//তারা সুবিশাল জলযজ্ঞের সাগর দেখে নি
বুকের ভেতরকার মমতার সাগরেই নিত্যস্নান।//
আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম।
যদিও আমি ছোটগল্প হিসাবে প্রকাশ করেছি, কিন্তু আপনার "অণুগল্প" কথাটাই অধিক যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছে।
তাই শিরোনামটা বদলে দিলাম।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। মন ছুঁয়ে গেল। ধন্যবাদ
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: মনের গভীরে রেখাপাত করে যায় এমন গল্প। জীবনঘনিষ্ঠ, বোধকরি সত্যও।
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আহসান ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার মনের গভীরে রেখাপাত করেছে জেনে ভাল লাগল।
জীবন ঘনিষ্ঠ, সত্যের স্পর্শ আছে - আছে কল্পনার ছোঁয়া।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
মানবী বলেছেন: বরাবরের মতো আবারও প্রমান হলো গদ্য লেখায় আপনার দক্ষতা অসাধারন।
এমন স্নেহ আর মমতার ভান্ডার শুধু বাবা মায়েরাই হন তাই তাঁদের সন্তানরা যখন বড় হয়ে নিজের সন্তানদের দেখেন নিজেদের মা বাবার ভালোবাসাটা আরো গভীর ভাবে অনুভব করেন যেনো।
গভীর ভাবে মন ছুঁয়ে যাওয়া চমৎকার গল্পের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম।
ভালো থাকুন সব সময়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার উপস্থিতিটা খুব ভাল লাগছে।
ভাল থাকুন। সবসময় - যেখানেই থাকুন।
১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৪
পুলহ বলেছেন: উনি ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে দেখেন টিফিন বক্সটা রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছে, পাশেই বড় মেয়ের যত্ন করে দেওয়া রুটি-আলুভাজি পড়ে আছে-একজন অসহায় বাবা মেয়ের মুখটা মনে করে ব্যথিত হন।-- নিজের শারীরিক যন্ত্রণার চেয়ে বড় হয়ে দেখা দিলো প্রিয়জনের অনুভব...
আপনার গল্প হৃদয় ছুয়ে যাওয়া টুকরো এক ছবি যেন- যেখানে বাচ্চা এক মেয়ে তার মনের গভীরে ধারণ করে আছে ভালোবাসা আর মমতায় পূর্ণ তীব্র এক মানবী!! জগতের সকল শিশুরাই বোধহয় তা-ই থাকে...
বরাবরের মতই গল্পে ভালোলাগা শামছুল ইসলাম ভাই!
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৫
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ পুলহ ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনি এত সুন্দর করে গল্পটা ব্যাখ্যা করেছেন যে, আমি নিজেই মুগ্ধ !!!!!!
ভাল থাকুন। সবসময়।
১৫| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪
সিলা বলেছেন: এত কস্টের গল্প কেনো....... আমার তো পুরাই কান্না এসে জাচ্ছিল
মীম বাবার হাত ধরে টানে,
-বাবা, আমি আর লজেন্স-বিস্কুট খাব না, ওই
পয়সা দিয়ে তুমি রিকশায় করে অফিসে
যাবে।
দরিদ্রতা কঠিন একটা জিনিস বাস্তবেও অবুঝ সিসুদের কেও পুরন বয়স্ক বানিয়ে ছারে।
০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১১
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সিলা পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার আবেগটা এতদিন পরেও আমাকে ছুঁয়ে গেল।
হ্যা, অভাব মানুষকে তার বয়সের তুলনায় বড় করে তোলে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১৬| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭
মাহবুব আলী বলেছেন: গল্প ভালো লাগল। জীবনছবির স্থিরচিত্র। শুভেচ্ছা রইল।
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মাহবুব ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।
আপনার ভাললেগেছে জেনে খুবই আনন্দ হচ্ছে।
//জীবনছবির স্থিরচিত্র// - কথাটা মনে ধরেছে।
আমার ব্লগে আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
চমৎকার একজন জীবনঘনিষ্ঠ লেখকের সাথে কয়েকদিনের পরিচয়ে খুব ভাললাগছে।
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর লেখনি।
ভালো লাগা +
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বিলিয়ার রহমান ভাই পাঠ ও মন্তব্যে ।
পুরনো দুটা গল্প আপনার ভাললাগায় খুশি হলাম ।
ভাল থাকুন । সবসময় ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৫
কল্লোল পথিক বলেছেন:
চমৎকার গল্প।
ভাল লেগেছে।