নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিঃসীম নীল আকাশে পাখী যেমন মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, কল্পনার ডানায় চড়ে আমিও ভেসে চলেছি মনের আনন্দে--রূঢ় পৃথিবীটাকে পিছনে ফেলে।

খেয়ালের বশে কোন পথে চলেছো পথিক...

শামছুল ইসলাম

পাখী ডানায় ভর করে মুক্ত নীল আকাশে মনের আনন্দে উড়ে বেড়ায়, আমিও কল্পনার ডানায় চড়ে মনের গহীন আকাশে .......

শামছুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মকথন ৬ঃ নিজেরে খুঁজি

১০ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫

বালক দলের সবাই মহাখুশী। কারণ বড় রাস্তা (মিরপুর রোডকে এই নামেই ডাকতাম) পার হয়ে ধানমন্ডি ৮ নং মাঠ হয়ে লেকের পাড় মসজিদে যাওয়ার অনুমতি কোন অভিভাবকই দিবে না। কিন্তু খুশু ভাইয়ের সাথে থাকবে, এর চে বড় সার্টিফিকেট আর কি হতে পারে।
বেশ কিছুদিন লেকের মসজিদে শান্ত-শিষ্ট লেজ বিশিষ্ট সুবোধ বালকের মত খুশু ভাইয়ের নেতৃত্বে নামাজ পড়লাম। তখন মসজিদের উপরে ছিল টিন আর পাশে ছিল বাঁশের বেড়া। বেড়ার ফাঁক গলে রোদেরা খেলা করত। মসজিদের দক্ষিণ দিকটা আমার পছন্দের ছিল, সেখানে বসে বায়ে তাকালে ছোট মাঠটা পেরিয়ে লেকের পানি দেখা যেত, দু'একটা বড় গাছ ছিল। সেই বয়সে নানা কারণে আমার গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হয়নি, এই এক খন্ড প্রকৃতি আমার ছোট্ট হৃদয়ে আমার অজান্তেই জায়গা করে নিয়েছিল। কিন্তু সেই অনাবিল আনন্দে একদিন ছেদ পড়ে - একদিন নামাজ চলাকালীন সময়ে দুষ্ট বালকের দল ধাক্কা-ধাক্কি, হাসা-হাসিতে মেতে ওঠে। সুতরাং লেকের পাড় মসজিদ থেকে নির্বাসিত হয়ে আবার কলোনীর মসজিদে যাতায়াত শুরু। বালক দলের দুষ্টুমি যেমন থামে না, থামে না মসজিদ বদল।

খুশু ভাই এই নিয়ে বালক দলকে বকা-ঝকা করলেও, কাউকে দল থেকে বাদ দিত না - বড় ভাইয়ের মত আগলে রাখত। ফুটবল, ক্রিকেট খেলার সময় আমরা যখন দুই দলে ভাগ হয়ে যেতাম, উনি সবসময় দুর্বল খেলোয়াড় নিতেন। কিন্তু তাও উনার দল অধিকাংশ সময় জিতত।
উনি জোরালো শট নিতে পারতেন, একাই ৩-৪ জন খেলোয়াড়কে কাটিয়ে গোল করতে পারতেন। আবার ক্রিকেটে উনার দ্রুত গতির বল চোখে দেখাই মুশকিল হতো এবং ব্যাটিংয়ে উনাকে আউট করা খুবই কঠিন ছিল।

খেলা-ধূলায় যেমন এক নম্বর তেমনি পড়া-শোনাতেও। উনি ছিলেন ধানমন্ডি সরকারি বালক বিদ্যালয়ের ফার্স্ট বয়। স্কুলে ও কলোনীর মসজিদে, কুরআন তেলোয়াতের ১ম পুরস্কারটা উনিই পেতেন।

এত গুণী একজন মানুষের সান্নিধ্য আমার জন্য অবশ্যি বিশেষ একটা পাওয়া। এই পাওয়ার খাতাটা আরো সমৃদ্ধ হয়েছিল যখন একদিন বিকেলে উনি আমাদের নিয়ে নতুন একটা বিষয়ের অবতারণা করলেন - দেশ ও রাজধানীর নাম। সবাইকে বললেন, "কোন দেশের রাজধানী কী?" - এটাই আমাদের বিকেলের আড্ডার বিষয়। খেলা-ধূলা বাদ দিয়ে এই আড্ডার একটা কারণ ছিল। তখন বর্ষাকালে বৃষ্টিতে আমাদের সামনের মাঠে হাঁটু পানি হয়ে যেত, সন্ধ্যার পর ঘরে বাবার পাশে বসে কত ব্যাঙের ডাক শুনেছি। তাই মাঠের এক কোণে, একটু উঁচুতে, যেখানে পানি জমত না - সবাই গোল হয়ে বসে গল্প করতাম। সেই সময়ে শেখা, বহু রাজধানীর নাম এখনো আমার মনে আছে। তো এমন একটা সুন্দর আড্ডার কথা কলোনীর অনেকের কানেই গেল। এখানো একটা কথা যোগ করি, এই বালক দলে অতি ভ্দ্র কিছু ছেলে কখনো আসত না, সম্ভবতঃ তারা তাদের ছেলেদের বখে যাওয়ার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন ছিলেন। এমনি এক বালক বিদ্যুৎ। উনার মা খুশু ভাইকে ডেকে পাঠালেন এবং বিদ্যুৎকে আমাদের সাথে বৈকালিক আড্ডায় দেখে শুনে রাখার অনুরোধ করলেন। বিদ্যুতের মা কলোনীর কারো সাথে তেমন মিশত না। এখন কারণটা বুঝি, উনার স্বামীর সাথে উনার ছাড়াছাড়ি হয়ে গিয়েছিল। আজকের সমাজে এটা অনেকটাই স্বাভাবিক হলেও তখনকার সময়ে এটা কিন্তু ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিত। সেই থেকে বিদ্যুৎ আমাদের বৈকালিক আড্ডা, ফুটবল , ক্রিকেট - সবকিছুর সদস্য হয়ে গেল।সে অত্যন্ত মেধাবী ছিল এবং সেই একমাত্র সেইন্ট যোসেফ স্কুলে পড়ত। তবে এটাও মনে আছে, তার বাবা তাকে দেখতে মাঝে মাঝে আসত। সে খুব চাপা স্বভাবের ছিল, কিন্তু যেদিন তার বাবা আসত, সেদিন তার মুখটা উজ্জ্বল হয়ে উঠত। খেলা-ধূলায় সে মোটামুটি হলেও দেশ-রাজধানীতে তার সাথে পারা কঠিন ছিল। ওর মা ধানমন্ডি কামরুন্নেসা স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন এবং বাসাটা উনার নামে বরাদ্দ ছিল। বিদ্যুতের আগমনে আমাদের চাঁদা তোলার দুরূহ কাজটা অনেক সহজ হয়েছিল, আমাদের অবস্থা বুঝে বিদ্যুৎ ওর মার কাছ থেকে টাকা আনত। বিদ্যুতের মাকে আমি কদাচিত হাসতে দেখেছি, উনি খুব নীতিবান ছিলেন, বিদ্যুতের বাবার কাছ থেকে ভরণপোষনের জন্য কোন টাকা নিতেন না। যদিও বিদ্যুতের ডাক্তার বাবার পক্ষে দুই ছেলে-মেয়ের (বিদ্যুতের ছোট একটা বোন ছিল) ব্যয় বহন করা কোন ব্যাপার ছিল না। কি ভাবে উনি সন্তানদের মানুষ করেছেন, সেই গল্প আর এক দিন।

আজ মহিয়সী সেই মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শেষ করছি।

১০ মে ২০১৬
ঢাকা
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

সুমন কর বলেছেন: আপনার খুশু ভাইয়ের অনেক গুণ ! খুব ভালো মানুষ। আর মহিয়সী সেই মার প্রতি রইলো শ্রদ্ধা।

+।

১০ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

আসলেই খুশু ভাইয়ের মত মানুষদের দেখা পাওয়া ভার।

//মহিয়সী সেই মার প্রতি রইলো শ্রদ্ধা।// - আজ আমরা বড়ই অভাগা; উনার মত মা, শিক্ষকের আজ বড়ই অভাব !!!

ভাল থাকুন। সবসময়।

২| ১০ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

প্রামানিক বলেছেন: খুশু ভাই আসলেই চৌকষ মানুষ। ভাল লাগল আপনার আত্মকথন।

১০ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

হ্যা, আসলেই উনি চৌকষ।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত হলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৩| ১০ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

হুকুম আলী বলেছেন: আত্মকথন ভালো লাগল।

১০ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হুকুম আলী পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৪| ১০ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

আমিই মিসির আলী বলেছেন: আত্ম কথন মানে তো আত্মার কথন।

ভালো লাগছে।
+

১০ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মিসির আলী ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

হ্যা ভাই, কেউ তো কথা শুনে না, তাই নিজের সাথেই নিজেই কথা বলি !!!

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
এবং প্লাসটা পেয়ে অনুপ্রাণিত হলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৫| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: স্মৃতিচারণ ভাল লাগল

১০ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ কাজী ফাতেমা পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৬| ১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো। উদ্ভিদ মানুষ। অনেক ভেতরে যাদের শেকড়, স্মৃতির সহযোগে।

আমিও একসময় রাজধানী (এবং মুদ্রা) বিষয়ক স্পেশালিস্ট ছিলাম :-B

8-|

১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

//উদ্ভিদ মানুষ। অনেক ভেতরে যাদের শেকড়, স্মৃতির সহযোগে। //
-- দারুণ, প্রেরণাদায়ক মন্তব্য। কত যে গভীরতা কথা কটায়, বিমুগ্ধ আমি।

//আমিও একসময় রাজধানী (এবং মুদ্রা) বিষয়ক স্পেশালিস্ট ছিলাম// -- ঠিক বুঝিনি, আপনি কি কয়েন কালেকশন করতেন (শখ)?

ভাল থাকুন। সবসময়।

৭| ১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: কোন দেশের রাজধানী এবং মুদ্রা কী কী তা ঠোঁটস্থ ছিলো।

১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ওহ, দ্যাটস গ্রেট !!!

৮| ১১ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

ছাপোষা কেরানির পারসোনাল সেক্রেটারি বলেছেন: খশু? আসল নাম কি?

১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

উনার ডাক নাম "খুশু", আসল নামটার কখনো প্রয়োজন হতো না। তবে "খসরু" থেকে সম্ভবতঃ "খুশু" নামটা হয়েছিল।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৯| ১১ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:২৭

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ভাল লাগল আত্মকথন। সরল আর গোছানো।

১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ পলক শাহরিয়ার ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

চেষ্টা করি যথাসম্ভব সহজ ভাষায় গুছিয়ে লেখতে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১০| ১১ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

যাযাবর রাজা বলেছেন: কোথা থেকে কোথায় গেলো কেউ ভাবেনি তা

১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ যাযাবর রাজা পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার মন্তব্যটা খুব গভীর অর্থবোধক মনে হচ্ছে !!!

ভাল থাকুন। সবসময়।

১১| ১২ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: সন্ধ্যার পর ঘরে বাবার পাশে বসে কত ব্যাঙের ডাক শুনেছি --এখনকার ঢাকার ছেলেপুলেরা কি এমন কথা বলতে পারবে?
খুশু ভাইয়ের গুণের কথা যতই জানতে পারছি, ততই মুগ্ধ হচ্ছি। পাড়ায় পাড়ায় তখনকার দিনে অনেক খুশু ভাই ছিলেন যিনি ছোটদেরকে আগলে রাখতেন এবং নিজ নেতৃত্বের গুণে তাদেরকে আলোকিত করতেন।
আপনার আত্মকথন সিরিজটা বেশ ভালো লাগছে। + +

১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

সন্ধ্যার পর ঘরে বাবার পাশে বসে কত ব্যাঙের ডাক শুনেছি -- ঢাকার ছেলেপুলেরা আজ সেই সুযোগ থেকে বঞ্চিত। সেই ঘনঘোর বর্ষা নেই, নেই সেই জলমগ্ন মাঠ, নেই ব্যাঙের ঘ্যাঙ্গর-ঘ্যাঙ্গ। এই একটা লাইনে অনেক কথা বলতে চেয়েছি, সেটা আপনার দৃষ্টিতে ধরা পড়ায় খুশি হলাম।

//খুশু ভাইয়ের গুণের কথা যতই জানতে পারছি, ততই মুগ্ধ হচ্ছি। পাড়ায় পাড়ায় তখনকার দিনে অনেক খুশু ভাই ছিলেন যিনি ছোটদেরকে আগলে রাখতেন এবং নিজ নেতৃত্বের গুণে তাদেরকে আলোকিত করতেন। // -- ঠিক বলেছেন, আলোকিত খুশু ভাইয়েরা আজ সমাজ থেকে হারিয়ে গেছে, তাই কি মূল্যবোধের এত অভাব?

লেখাটা যখন শুরু করি, হৃদয়ের একান্ত আবেগেই শুরু করি, আর একটা পর্ব লেখব তেমন কোন পরিকল্পনা ছিল না। সেই হৃদয়ের টানেই লিখে চলেছি সিরিজটা, সেই সাথে আপনাদের ভাল লাগা থেকে, বাড়তি অনুপ্রেরণা পাচ্ছি।

প্লাসগুলো হয়ে থাক অনেক ভাল লাগার উৎস।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১২| ১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: খুশি থেকে খুশু!! দারুণ!!

ঐ মহিয়সী মায়ের গল্প শুনার অপেক্ষায় থাকলাম।

সিরিজ ভালই হচ্ছে, এটা চালিয়ে যান।

১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

//ঐ মহিয়সী মায়ের গল্প শুনার অপেক্ষায় থাকলাম।// -- উনার গল্প শোনার জন্য আপনার আগ্রহ দেখে উৎসাহিত হলাম, ইনশাআল্লাহ এক দিন উনার গল্প বলব।

//সিরিজ ভালই হচ্ছে, এটা চালিয়ে যান।//
- অনেক অনেক ধন্যবাদ, উৎসাহ দেওয়ার জন্য।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৩| ১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

আত্মকথন উপভোগ্য। :)

আছি সাথে চালিয়ে যান।

১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় পাঠ ও মন্তব্যে।

আমার সামান্য লেখা আপনি উপভোগ করছেন জেনে খুব ভাল লাগছে।

সিরিজটা চালিয়ে নেওয়ার উৎসাহ দেওয়ায় ধন্যবাদ।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৪| ১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো হচ্ছে সিরিজটা । এটাও ভালো লাগলো । ++

১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার এত্তো ভাল লাগছে জেনে খুশি হলামা।

প্লাস গুলো দেখেও বড় ভাল লাগল।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৫| ১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ৩:২১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভালই লাগছে।। কিছুদিন ধরে আমি অনিয়মিত।। ক্ষমাপ্রার্থী এজন্য।। তবে বিদ্যুতের মায়ের কথাটাই বেশী আকর্ষন করছে।।
তবে শুভাকাংক্ষী হিসাবে বলছি, বড় আপার মত কিছু লেখার চেষ্টা করুন।।

১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:২০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ভাই পাঠ ও মন্তব্যে।

মানুষের অনেক রকম ঝামেলা ও ব্যস্ততা থাকতেই পারে, তার জন্য ব্লগে অনিয়মিত হওয়াটাও স্বাভাবিক। আপনি ক্ষমাপ্রার্থী হওয়াতে আমারই লজ্জা লাগছে।
//তবে বিদ্যুতের মায়ের কথাটাই বেশী আকর্ষন করছে।। // -- উনার প্রতি আপনার আগ্রহ দেখে ভাল লাগছে।

//তবে শুভাকাংক্ষী হিসাবে বলছি, বড় আপার মত কিছু লেখার চেষ্টা করুন।।// - আপনার এই কথাটা আমার খুবই মনে ধরেছে, চেষ্টা করব মূল ট্রাকে থাকতে। এক সাথে দু'টো চালিয়ে যেতে পারলে ভাল হতো। কিন্তু হাতে সময় কই?

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৬| ১৪ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

হুকুম আলী বলেছেন: আপনার আত্মকথন ভালো লাগল। ধন্যবাদ

১৪ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:১০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যে।

আপনার ভাললাগায় আনন্দিত বোধ করছি।

ভাল থাকুন। সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.