নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলতে চাই

সামছুল কবির মিলাদ

আমি মুক্ত আমি স্বাধীন

সামছুল কবির মিলাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহানবীর (সা.) রওজা মোবারক সরিয়ে নেয়ার উদ্যোগ

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮



মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পবিত্র রওজা মোবারক অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার এক বিতর্কিত উদ্যোগ নিয়েছে সৌদি আরব।



মুসলমানদের নিকট পবিত্র কাবা শরীফের পরই দ্বিতীয় পবিত্রতম স্থান হচ্ছে মহানবীর রওজা মোবারক।



মদীনায় তার রওজা মোবারক জিয়ারত করতে প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ সমবেত হয়।



সৌদি আরবের শিক্ষাবিদরা এখন রওজা মোবারকটি অন্যত্র সরিয়ে নিতে চান বলে খবর বেরিয়েছে। তাদের আশঙ্কা, অনেক মুসলমান এই রওজা মোবারককে ঘিরে শিরকে জড়িয়ে পড়েছেন।



ইসলামে শিরক বা আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা হারাম।



ব্রিটেনের ইন্ডিপেনডেন্ট ও মেইল পত্রিকা জানায়, মহানবীর রওজা মোবারক অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার জন্য ৬১ পৃষ্ঠার একটি ডকুমেন্ট পবিত্র এ স্থাপনার সুপারভাইজারদের মধ্যে বণ্টন করা হয়েছে।



এতে মহানবীর রওজা মোবারক বর্তমান স্থান থেকে সরিয়ে জান্নাতুল বাকিতে নেয়ার কথা বলা হয়েছে। সেখানে মহানবীর রওজা মোবারক কোনটি তা চিহ্নিত থাকবে না।



ইসলামিক হেরিটেজ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের পরিচালক ড. ইরফান আল-আলাবি বলেন, ‘হজ ও ওমরা পালনকারীদের চোখের সামনে থেকে এ রওজা মোবারক দূরে সরিয়ে রাখতেই এ পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। তারা মনে করে যে এটা শিরক বা পৌত্তলিকতা।’



তিনি বলেন, লোকজনকে বিরত রাখার একটাই উপায় আর তা হচ্ছে মহানবীর রওজা মোবারকে মানুষের দৃষ্টির বাইরে রাখা।



এ ব্যাপারে সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ, যাকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই রওজা মোবারকের ‘জিম্মাদার’ বলা হয়, অথবা রওজা মোবারকের ওপর স্থাপিত মসজিদ-উন-নববীর রক্ষণাবেক্ষণকারীরা এই উদ্যোগে সম্মতি দিয়েছেন কিনা তা জানা যায়নি।



সৌদি সরকার দাবি করেছে যে তারা পবিত্রতম দুটি স্থানের উন্নয়নকাজের ক্ষেত্রে ‘সর্বোচ্চ সতর্কতা’ বজায় রাখেন।



সৌদি সরকারের ওয়াহাবি মতবাদের সংস্কার কার্যক্রম হিসেবে মহানবীর রওজা মোবারক অন্যত্র স্থানান্তরের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।



ধারণা করা হচ্ছে শিয়া ও সুন্নী মুসলমানরা এ ধরনের উদ্যোগের বিরোধিতা করবেন।



ড. আলাবি বলেন, মূলধারার সুন্নী মুসলমানদের পাশাপাশি শিয়ারাও মহানবীর রওজা মোবারক জিয়ারত করে থাকেন।



তিনি বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে এটা জানতে পারলে মুসলিম বিশ্ব মর্মাহত হবে। এতে ক্ষোভের সৃষ্টি হবে।’

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সরিয়ে লাভ হবে না। চিহ্নিত না হলেও এখন যা হচ্ছে তা হবেই।

যারা হজে বা ওমরায় যান তাদেরকে বলতে হবে, মাজার পূজা হারাম।

মাজার পূজা একটা সমস্যা। অজ্ঞতার কারণে এমন হয়। এই জন্য যথেষ্ট লেখা পড়ার করার আদেশ রয়েছে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০০

সামছুল কবির মিলাদ বলেছেন: মাজার পুজা বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন জানিনা । কিন্তু মাজার জেয়ারত করা সুন্নাত । আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে আমরা মাজার জেয়ারতের মদ্ধ্যেই সিমাবদ্ধ থাকি কিনা ।

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সউদদের ধ্বংসের দিন সমাগত!!!!!।

শিরক এর অর্থ না বুঝে শিরক শিরক করলেইতো হবে না।

যেখানে আল্লাহ নিজে রাসূল সা: এর উপর দরুদ পড়েন- সেখানে কোন মূর্খ কোন ধর্ম বিচ্যুত কোন ইহুদী এজেন্ট কি বললো তা গ্রহনযোগ্য নয়।

রাসূল সা: কে নিজের চাইতে ভালবাসার কথা, জীবেনর চাইতে বেশী ভালবাসার কথা-কোরআন হাদীস মতেইতো, ... কোন কাঠমোল্লা, নব্য ওহাবীর কথায়তো ইসলাম বদলাবে না...নবী প্রেম যার নাই তারতো ঈমানই নাই!!!

এরাতো নব্য আবু জেহেল দেখা যাচ্ছে!!!

যদিও তারা বহু আগেই প্রমান দিয়ে রেখেছে তারা(সউদ/শায়ক ওহাবী গং) ইহুদীর দালাল..
"“আমরা সউদী রাজ পরিবার ইহুদীদের ভাই। আমরা যে কোন মুসলমান এবং যে কোন আরবীর সাথে দ্বিমত পোষণ করি, যারা ইহুদীদের সাথে শত্রুতা পোষণ করে। বরং তাদের সাথে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে চাই। আরব হচ্ছে সেই উৎসভূমি যেখান থেকে ইহুদীরা বিস্তার লাভ করেছিল; পরে তার বংশধররা সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে।”
(বাদশাহ ফায়সাল আল সউদ, ১৯৬৯ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটন পোস্ট ) "

সুতরাং সকল প্রকৃত ইসলামী, নবী প্রেমীদের উচিত এই শয়তাদের অপতৎপরতার প্রতিবাদ করা এবং তাদের সমূলে নির্মুল করা।



০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৯

সামছুল কবির মিলাদ বলেছেন: আপনি ঠিক কথা বলেছেন । আমার মনে হচ্ছে এটা পশ্চিমাদের একটা সরযন্ত্র । সৌদি আরবে দাঙ্গা বাজানোর জন্যে ।

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমি একেবারেই অনাবিজ্ঞ.........
তবে আপনার প্রশংসা না করলেই নয়.........
খুব ভাল একটা লেখা পোষ্ট করেছেন।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১২

সামছুল কবির মিলাদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৬

মাহমুদ তূর্য বলেছেন: সূত্র উল্লেখ করেন

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫১

সামছুল কবির মিলাদ বলেছেন: ব্রিটেনের ইন্ডিপেনডেন্ট ও মেইল পত্রিকা জানায়, মহানবীর রওজা মোবারক অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার জন্য ৬১ পৃষ্ঠার একটি ডকুমেন্ট পবিত্র এ স্থাপনার সুপারভাইজারদের মধ্যে বণ্টন করা হয়েছে।
আর আগামীকাল হয়ত সব পত্রিকাই পাবেন ।

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৭

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: আল-কুরআনের ভাষায় নূর নবীজীর প্রশংসা

১। জগতবাসী করবে কী আর নূর নবীজীর প্রশংসা গান?
যতই বল, তার চেয়েও ঊর্ধলোকে তাঁর অবস্থান।
২। খোদ খোদার ঘোষনা, পাক কুরআনে দেখনা,
ওয়ারা’ফা-না লাকা জিকরাকা।
৩। ঘোষনা দিলেন মহান আল্লাহ্‌,
ওয়ালা সাওফা ইউ’তীকা রাববুকা ফাতারদা।
৪। “নবীজীর বংশ, হবে না ধ্বংস,” সুরা কাওসার তার প্রমান,
খোদ আল্লাহ্‌ ঘোষনা করেন, মোর নবীজীর শান মহান।
৫। নবীজীর মনের আশা রয় না বাকী, পূরণ হয়ে যায় মনোস্কাম,
ফাওয়াল্লী ওয়াজহাকা সাতারাল মাসজিদিল হারাম।।
৬।“আমি পড়ি, ফেরেসতারা পড়ে, ওরে মুমিন! তুমিও তাই পড়না,”
ইয়া আইয়ুহাল্লাজীনা আমানু, সাল্লু আলাইহি ওয়াসাল্লিমু তাসলীমা।
৭। আল্লাহ্‌ তাঁরে রাউফুর রাহীম গুণ দু’টি দেন উপহার,
“বিল মু’মিনীনা রাউফুর রাহীম” কেমন মধুর ব্যবহার!
৮। আল্লাহ্‌ আসীন সিংহাসনে, মহান আরশে আযীম,
নবীকে বলেন, “ইন্নাকা লা আলা খুলুকিন আযীম”।
৯। নবীজী নন বড় ভাইয়ের মতন, নহেন তিনি কারো পিতা,
“মা কানা মুহাম্মাদিন আবা আহাদীম- শুনে নাও বারতা।
১০। নবীজীর চেয়ে যেন উঁচু না হয়, অন্য কারো মুখের বানী,
“লা তারফাউ আসওয়াতুকুম, ফাউকা সাউতীন নাবী”।
১১। কাফের দলে ব্যঙ্গ করে, বললো তাঁরে “রায়েনা”
আল্লাহ্‌তায়ালা আদেশ দিলেন, “ওয়া কূলূনযুরনা”।
১২।নবীজীকে মূর্দা বললে হয়, কুরআন কে অস্বীকার করা,
“ইন্না আরসালনাকা শাহীদাও, ওয়া মুবাসশিরাও ওয়া নাজীরা”।

৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৭

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: আল-কুরআনের ভাষায় নূর নবীজীর প্রশংসা

১। জগতবাসী করবে কী আর নূর নবীজীর প্রশংসা গান?
যতই বল, তার চেয়েও ঊর্ধলোকে তাঁর অবস্থান।
২। খোদ খোদার ঘোষনা, পাক কুরআনে দেখনা,
ওয়ারা’ফা-না লাকা জিকরাকা।
৩। ঘোষনা দিলেন মহান আল্লাহ্‌,
ওয়ালা সাওফা ইউ’তীকা রাববুকা ফাতারদা।
৪। “নবীজীর বংশ, হবে না ধ্বংস,” সুরা কাওসার তার প্রমান,
খোদ আল্লাহ্‌ ঘোষনা করেন, মোর নবীজীর শান মহান।
৫। নবীজীর মনের আশা রয় না বাকী, পূরণ হয়ে যায় মনোস্কাম,
ফাওয়াল্লী ওয়াজহাকা সাতারাল মাসজিদিল হারাম।।
৬।“আমি পড়ি, ফেরেসতারা পড়ে, ওরে মুমিন! তুমিও তাই পড়না,”
ইয়া আইয়ুহাল্লাজীনা আমানু, সাল্লু আলাইহি ওয়াসাল্লিমু তাসলীমা।
৭। আল্লাহ্‌ তাঁরে রাউফুর রাহীম গুণ দু’টি দেন উপহার,
“বিল মু’মিনীনা রাউফুর রাহীম” কেমন মধুর ব্যবহার!
৮। আল্লাহ্‌ আসীন সিংহাসনে, মহান আরশে আযীম,
নবীকে বলেন, “ইন্নাকা লা আলা খুলুকিন আযীম”।
৯। নবীজী নন বড় ভাইয়ের মতন, নহেন তিনি কারো পিতা,
“মা কানা মুহাম্মাদিন আবা আহাদীম- শুনে নাও বারতা।
১০। নবীজীর চেয়ে যেন উঁচু না হয়, অন্য কারো মুখের বানী,
“লা তারফাউ আসওয়াতুকুম, ফাউকা সাউতীন নাবী”।
১১। কাফের দলে ব্যঙ্গ করে, বললো তাঁরে “রায়েনা”
আল্লাহ্‌তায়ালা আদেশ দিলেন, “ওয়া কূলূনযুরনা”।
১২।নবীজীকে মূর্দা বললে হয়, কুরআন কে অস্বীকার করা,
“ইন্না আরসালনাকা শাহীদাও, ওয়া মুবাসশিরাও ওয়া নাজীরা”।

৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২০

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: নুর নবীজীর প্রশংসা

১। নবীজীর বচন, খোদার বচন, ওহীর সমান মর্যাদা,
“ওয়ামা ইয়ানতিকু আনীল হাওয়া, ইল্লা মাই ওয়াহইউ ইউহা”।।
২। নবীজীর স্বপন সত্য দর্শন, চরম সত্য ঘটনা,
“লাতাদখুলুন্নাল মাসজিদাল হারামা ইনশাআল্লাহু আমিনীনা”।।
৩। নূর নবীজী হাবীবে খোদা, লা মাকানের দর্শনধারী,
“সুবহানাল্লাজী আসরা বি আবদীহী।।”
৪। নূর নবীজী স্বচক্ষে, দেখেছেন স্বয়ং খোদাকে,
“কাবা কাওসাইনী আও আদনা”, ভুলে গেলে চলবেনা।।
৫। মানবজাতি ক্ষুদ্র অতি, নুর নবীজীর শান বুঝবে না,
“ওয়ামা উ’তিতুম মিন ইলমীন ইল্লা কালীলা”।।
৬।নবীজীর হাত আল্লাহ্‌র হাত, নবীজীর কথা আল্লাহ্‌র কথা,
“ইয়াদুল্লাহি ফাওকা আইদিহিম”, খুলে দেখ সুরা ফাতাহ্।।
৭। সকল নবী রাসুলগনে, ডাকেন খোদা নামটি ধরে,
মোর নবীরে সোহাগ ভরে, ডাকেন “মুদ্দাসসির ওরে”!
৮। আল্লাহ্‌ পাকের মহান সিফত, ‘আসমায়ে হুসনা’,
কুরআন বলে নবীজী মোদের “উসওয়াতুন হাসানাহ”,
৯।মোর নবীজীর অনুসরনে ভালবাসবেন আল্লাহতায়ালা,
“কুলইন কুন্তুম তুহিব্বুনাল্লাহা ফাত্তাবিউনী ইউহবীব কুমুল্লাহ”।।
১০। মোর নবীজীরে হিংসা করে, আবু লাহাব যায় দোযখে,
‘সুরা লাহাব’ পড়ে দেখ, চক্ষু তোমার যাবে খুলে।।
১১।নূর নবীজীর সুপারিশ ছাড়া, করবেন না আল্লাহ্‌ ক্ষমা,
পাক কুরআনে আছে লেখা, “ইজ জুলামু আনফুসাকুম জা’উকা”।।
১২। নূর নবীজীর মহা সম্মান, আল কুরআনের দিলাম প্রমাণ,
তারপরেও যাদের মন গলেনা, জাহান্নাম হলো তাদের ঠিকানা।।
১৩। নবীজীর সনে হিংসা করে, বেহেশতে যাবার আশা কর?
হিংসা বিদ্বেষ ছেড়ে দিয়ে নবী প্রেমিকের জীবন গড়ো।

৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৬

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: নূর নবীজীকে কষ্ট দেয় যারা, কেমন মুসলমান তারা?

১। নুর নবীজীর শত্রু যারা - শান্তি পায়না কভূ তারা
নবীজীকে কষ্ট দেয়, কেমন মুসলমান তারা?
২। নবীজীকে যারা কষ্ট দেয়, তারা কেমন মুসলমান?
বেয়াদবী ছেড়ে দিয়ে, করতে শেখো নবীজীর সম্মান।।
৩। নইলে পরে আখেরে পস্তাবে, সকল আমল বৃথা যাবে,
দরূদ পড় বেশী করে, তবেই খোদার রহম পাবে।।
৪। খোদা নিজেই খেলেন যখন, মোর নবীজীর প্রাণের কসম,
উপায় কী আর অস্বীকারের? খোদার হাবীব সর্বোত্তম।।
৫।তাঁর উম্মত হয়েই বেঁচে গেলে, নইলে হতে শুকর-বানর,
খোদায়ী আযাব আসে নাকো, নবীজীর নামের এতই কদর!
৬।এক কাফের হিংসা করে, গালি দিল নুর নবীজীরে,
জানালেন খোদা ওহী দিয়ে, জন্ম তার ব্যভিচারে।।
৭। আবুল হাকাম ছিল আরবের, শিক্ষিত ও জ্ঞানী লোক এক,
নবীর সাথে দুশমনির শাস্তি পেল, জাহিল নামে খুইয়ে বিবেক।।
৮।নবীজীরে কটু কথা বলে, শাস্তি পাবেনা? তা হবেনা,
বনের বাঘে গন্ধ শুঁকে, ঠিক চিনে নেয় শত্রুটিকে।।
৯। নবীজীরে যারা করে হিংসা, কেমনে করে নাজাতের আশা?
ভয় নাই কি তাদের দিলে? ইবাদাতে কী আর মুক্তি মিলে?
১০।নূর নবীজী গায়েব জানেন না, মুর্খ লোকের প্রস্তাবনা,
গায়েবের খবর না জানালে, নবুয়তের পদ থাকে না।।
১১।সবার বড় গায়েব আল্লাহ্‌, নবীর কাছে গায়েব না,
থাকলো কী আর গায়েব কিছু? নির্বোধের দল বুঝলনা।।
১২।হিরাক্লিয়াস গর্বভরে ছিড়লো নবীজীর পত্রখানা,
রাজ্যটিও তার তেমনি করে ছিড়ে হল ছত্রখানা।।
১৩। হাবসী রাজা নাজ্জাশী যেমন, নবীজীর পত্র রাখে যত্ন করে,
রাজ্যটি তাঁর স্থায়ী হল, নূর নবীজীর আশীষ পেয়ে।।
১৪।নাজ্জাশীর মৃত্যুর খবর, পৌছল যখন নবীজীর কানে,
গায়েবী জানাজা পড়ান নিজেই, সূদুর ঐ মদীনা থেকে।।
১৫। আবু লাহাব জাহান্নামী, এতে কোন সন্দেহ নাই,
প্রতি সোমবারে সে জান্নাতের নিয়ামত সুধা পায়।।
১৬।নবীজীর জন্মে খুশী হয়ে, মুক্তি দিল সুয়াইবারে,
তাইতো তার আঙ্গুল দিয়ে বেহেশতী সূধা ঝরে।।

৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৭

হোসেন মনসুর বলেছেন: মহানবীর (সা.) রওজা মোবারক সরিয়ে নেয়ার উদ্যোগের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @এস এম ইসমাইল ভাই- আপনার কমেন্ট গুলো কপি করে রাখতে চাই।--


১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০১

সোহান চৌধুরী বলেছেন: এটা একটা উদ্ভট সিদ্ধান্ত। রওজা মোবারককে ঘিরে মুসলমানরা শিরকে জড়িয়ে পড়েছেন তাই বলে এটি সরাবার কি আছে। নবীজি রাসুলের (স:) রওজা শরীফকে কিছু অপদার্থ মুসলমান শিরক করছে এটা সত্য এবং শিরক একটি ভয়ংকর ব্যাপার এতে সন্দেহ নেই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে রওজা শরিফটিই সরিয়ে নিতে হবে। আর সরিয়ে নিয়ে অন্যত্র যেখানেই নেয়া হোক, অপদার্থ কিছু মুসলমান সেই একই কাজই করবে। যেখানে রাখা হবে সেই এলাকাকেই তারা পুজো করা শুরু করবে। এই সমস্যার সমাধান হলো সঠিক ইসলামী শিক্ষা ও বিভিন্ন মুসলিম দেশে পীর ও মাজার পুজারী আলেমদের প্রতিহত করা। এরাই মুসলমানদের শিরক ও বেদাতের পথে নিয়ে যাচ্ছে

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭

সামছুল কবির মিলাদ বলেছেন: আপনি ঠিক কথা বলেছেন ।

১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৪

নতুন বলেছেন: আরবদের মাথা একটু মোটা.. আর বতমানে এরা সেইরকমের আয়েসী জীবন জাপন করছে...ধম` পালনে দেখানোটাই বেশি...

তবে এই উদ্দেগ কেউই নেবে বলে মনে হয়না..

১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৩

বংশী নদীর পাড়ে বলেছেন: হ্যালো মি. ওহাবী গং আপনারা যারা শিরক শিরক করে চিৎকার করছেন তারা তো ভয়ংকর শিরক করছেন জনাব শয়তানকে হার মানিয়েও।শয়তানও তো এত বড় পাপ কাজ করে নাই মনে হয় যা আপনারা মি. ওহাবী গং শুরু করছেন। যাকে সৃষ্টি না করলে কায়েনাতে একটি জলকণাও সৃষ্টির প্রশ্ন ওঠতো না সেই মহানবী হযরত আহাম্মদ মুস্তফা মুহাম্মদ মুস্তফা (স.) এর সম্বন্ধে কথা বলছেন। সাবধান!! যিনি আল্লাহ সাথে স্বশীরিরে মিরাজ করেছেন। জিবরাইলও আর এগুতি পারলেন না। সিদরাতুল মুনতাহা, সৃষ্টির শেষ সীমানা। তখন জিবরাইল বললেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ আমার আর এক চুল পরিমান সামনে যাওয়ার ক্ষমতা নাই্। আমি আর এক চুল পরিমান এগুলেই জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে যাবো। সুতরাং আপনি একাই এগিয়ে যান আল্লাহ তায়ালার দিদার লাভ করুন। নবী মুহাম্মদ আল্লাহ সাথে সাক্ষাত করলেন। তার সাক্ষাত ছিলো দুই ধনুকের ব্যাবধান বা আরো একটু কাছাকাছি। দুই ধনুক বলতে আমরা বুঝি দুটি অর্থ বৃত্ত। দুটি অর্ধ বৃত্তকে একত্রিত করলে দেখা যায় একটি পূর্ন বৃত্ত হয়ে যায়। আল্লাহ আর নবী মুহাম্মদ (স.) যদি একটি পূর্ন বৃত্তের মাঝে আবদ্ধ হয়ে যান তখন আর ফাকা থাকলো কোথায়? কিন্তু তারপরও বলা হয়েছে দুই ধনুকের ব্যাবধান বা আরো কাছাকাছি। আল্লাহ নূরে বিলিন হয়ে গেছেন আল্লাহর হাবীব।এই সমস্ত কথা আপনারাদের কানে ঢুকবেনা। কারন, আপনাদের কানগুলোকে মহর মেরে দেয়া হয়েছে। কুরান পড়ুন। সুরা বাকারাতেই পাবেন আপনাদের কানের সমস্যার কথা। তিনি ওই নবী যিনি আল্লাহর মাহবুব, প্রিয় বন্ধু। যার নামের দরূদ না পাঠ করলে নামাজ পড়তে পড়তে কপালে তিন ইঞ্চি পরিমান কালো কহর ফেলে দিলেও আল্লহর কাছে গ্রহনীয় হবে না। তিনি ওই রাসুল যিনি হায়াতুল মুরসালিন। তোমরা কী করে বুঝবে নবীকে। তোমরা তো নবী বংশকে ধ্বংশ করে নবীর বংশের দরূদ পাঠ করো। হোসাইন (আ.) এর মস্তক দ্বীখন্ড করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লে। তোমরা তো ওই নামাজী যারা তাড়াতাড়ি আসরের নামাজ পড়ে নিলে কারন হোসেইনের মস্তক কেটে আনতে হবে। তোমাদের হৃদয়ে নবী প্রেম নাই। শুধু শিরক শিরক ধ্বনীতে ব্যবসা বানিজ্য করে যাচ্ছো।
ইমান হোসাইন শুধু কোনো মাজহাবের নাম নন, কোনো গোত্রের বা দলের নাম নন। তিনি আমার হোসাইন। মওলা আলী বলেছেন- আমার চোখের জ্যোতি হোসেইন। ফাতেমা যাহারা বলেছেন, আমার কলিজার টুকরা হোসাইন। আমার নবী মুস্তফা বলেছেন, আল হোসাইন মিন্নি ওয়া আনা মিলান হোসাইন (আমি হোসাইন হতে হোসাইন আমা হতে)। সেই ইমান হোসেইনকে আপনারা এজিদ পন্থি ওহাবী গং নির্মম ভাবে হত্যা করেছেন। কারবালার প্রান্তরে ইমাম হোসেইন বললেন, আলাম তাসমাও আলাইসা ফি কুম সুসলিম? আমার কথা কি শুনতে পাওনা? তোমাদের মাঝে কি একটি মাত্র মুসলমানও নাই? খাজা আজমেরী (রহঃ) যেমন বলেছে, ইমাম হোসাইন আসল এবং নকলের ভাগটি পরিষ্কার করে দেখিয়ে গেলেন। সে রকম অর্থ বহন করেছে ইমামের শেষ ভাষনটিতে, কারন এজিদ সৈন্যবাহিনীতে একজন হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ইহুদি অথবা অন্য কোনো ধর্মের লোক ছিলো না। সবাই মুসলমান অথচ কি সাংঘাতিক এবং ভয়ংকর ভাষণ, তোমাদের মাঝে কি একটি মুসলমানও নাই? অথচ এজিদের দলের সবাই ছিলো মুসলমান। কিন্তু না, একটিও সত্যকার ও আসল আসল মুসলমান ছিলো না। যারা ছিলো সবাই ছিলো নকল মুসলমান। (বিস্তারিত দেখুন-শানে পাক পাঞ্জাতন - রেজা মাহবুব চিশতীর বইটিতে)
নবী করিম (স.) বলেছেন, হে ওমর আমি তো চিন্তিত এই ভেবে যে আমার শেষ যামানার ওম্মতের মধ্যে এমন এমন লোক থাকবে যারা তুমি ওমরের চেয়েও বেশি পরহেজগার দেখাবে। তাদের দাড়ি লম্বা হবে। গায়ে লম্বা জুব্বা থাকবে। কপালে নামাজের দাগ থাকবে। কিন্তু তাদের মধ্যে ইমান থাকবে না। তাদের ইমান গলার নিচে নামবে না। তারা মুখে বলবে ইমানদার কিন্তু আসলে তারা মুনাফেক। আজ সৌদি সরকার যে পায়তারা করছে আর তা শুনে আমাদের দেশের নামে মুসলমানদের খুশি লাগতেছে। তারা তো ওই সৌদি বা ওহাবী গংদের পা চাটা কুকুর এর চেয়ে আর বেশি সম্মান দিতে পারিনা। নবীর রওজা স্থানান্তর করে যেখানেই নেক না কেনো যাদের অন্তরে নবী প্রেম আগুনের মতো জ্বলজ্বল করছে তাদের হৃদয়ের আগুন পৃথিবীর কোনো শক্তি নাই যে নিভাতে পারে। এক নরুল ইসলাম ফারুকী শহীদ হয়েছেন আরো লক্ষ লক্ষ ফারুকী মওজুদ আছে এবং থাকবে ইনশা আল্লাহ। ক্ষমতার অপব্যাবহার করে আজ এত বড় অন্যায় কাজ হাতে নিচ্ছো ইজিদি সৌদি সরকার এর পরিনাম ভয়াবহ যেনো রেখো।

১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০

করিম মিয়া বলেছেন: Saudis risk new Muslim division with proposal to move Mohamed’s tomb...........
Click This Link

১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

আমায় ডেকো না বলেছেন: সৌদি এই ওহাবী শাসকরা মুলত: ইহুদী , তাই বাদশাহ ফায়সাল আল সউদ বলেছিলো""“আমরা সউদী রাজ পরিবার ইহুদীদের ভাই। আমরা যে কোন মুসলমান এবং যে কোন আরবীর সাথে দ্বিমত পোষণ করি, যারা ইহুদীদের সাথে শত্রুতা পোষণ করে। বরং তাদের সাথে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে চাই। আরব হচ্ছে সেই উৎসভূমি যেখান থেকে ইহুদীরা বিস্তার লাভ করেছিল; পরে তার বংশধররা সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে।”
( ১৯৬৯ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটন পোস্ট ) "
তারা যে ইহুদী এই নিন লিন্ক
Click This Link
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.