নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজপথ ঘুরে, নর্দমা খুড়ে, খুজি জীবনের মানে।

নব জাগরণ মন্ত্রণা শোন, ঋজু হও তাজা প্রান, নব মোড়কে বাসি জিনিসের হইয়াছে অবসান; একসাথে আজ গাইব মোরা শিকল ভাঙ্গার গান।

সুপ্ত-আগ্নেয়গিরি

দোহাই তোমার হে মহাকাল,আর একটু সময় দাও, বৈষ্যমের বেড়াজাল থাকবেনা, থাকবেনা বর্ণের বিভাজন; শুভ সত্তার কান্না বন্ধ হবে সেদিন, আর প্রতিশোধ প্রতি বিন্দু কান্নার, দেখো সেদিন বাতাসে থাকবে শুভ্রতা আর স্বর্ণালী নিমন্ত্রণ।

সুপ্ত-আগ্নেয়গিরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

চৈত্রের কবিতা

১১ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

আমি আজ দুপুরের কবিতা লিখব,

কাঠফাটা দুপুরের;

আমি আজ রৌদ্রের কবিতা লিখব,

চৈত্রের রোদের।



যা জোছনার মত ছলনাময়ী নয়,

পথ ভোলায় না,পথ দেখায়;

খুঁতগুলো মেলে ধরে আয়নার মত,

প্রেতকে বানায় না, রম্ভা, উর্বশী।



কিন্তু, আমি হতাশ হই, অন্ধক্রোধে গজরাই,

যখন দেখি, একদল উচ্ছিষ্টভোগী জীব,

মানুষের দেহে কদাকার ক্লীব;

যাদের অবৈধ সম্পর্ক ঐ জোছনার সাথে,

তার ধার করা আলোর সাথে।



সত্যকে ওরা ভয় পায়, নির্জলা সত্য,

মিথ্যার মেকাপে সাজে, পটের বিবি;

জোছনার কুৎসিত আলোয় ওরা লীলাখেলা করে,

নোংরা হাতে, সিঁদ কাটে, সত্যের শুভ্র মন্দিরে।



তাই ওরা চৈত্রের রোদে দাড়ায়না,

মেকি গরিমাগুলো, খসে পড়বে বলে;

কুৎসিত কঙ্কাল, বেরিয়ে পড়বে বলে;

পচা মাংসের ঘ্রান ছড়াবে বলে।



তাই আজ আমি চৈত্রের কবিতা লিখব,

ঝাপাঝাপি করে স্নান করব, চৈত্রের রোদে;

বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাব , ঐ জোছনাকে,

বুকে নেব, একমুঠো রোদ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

সুপ্ত-আগ্নেয়গিরি বলেছেন: আমি লক্ষ্য করলাম মানুষ চৈত্রের কড়া রোদ পছন্দ করেনা;
তাদের যত রোমান্টিকতা জোছনার ধার করা আলোকে নিয়ে।

মানে কি এই-
মানুষ নির্জলা, তিক্ত সত্যকে পছন্দ করেনা, তারা মায়াবিনী মিথ্যাতেই খুশি?

আবার মানুষ শীতের রোদ পছন্দ করে।

মানে কি এই-
মানুষ সত্যকে ততক্ষন পছন্দ করে যতক্ষন তা আরামদায়ক?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.