![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দোহাই তোমার হে মহাকাল,আর একটু সময় দাও, বৈষ্যমের বেড়াজাল থাকবেনা, থাকবেনা বর্ণের বিভাজন; শুভ সত্তার কান্না বন্ধ হবে সেদিন, আর প্রতিশোধ প্রতি বিন্দু কান্নার, দেখো সেদিন বাতাসে থাকবে শুভ্রতা আর স্বর্ণালী নিমন্ত্রণ।
আমি আজ দুপুরের কবিতা লিখব,
কাঠফাটা দুপুরের;
আমি আজ রৌদ্রের কবিতা লিখব,
চৈত্রের রোদের।
যা জোছনার মত ছলনাময়ী নয়,
পথ ভোলায় না,পথ দেখায়;
খুঁতগুলো মেলে ধরে আয়নার মত,
প্রেতকে বানায় না, রম্ভা, উর্বশী।
কিন্তু, আমি হতাশ হই, অন্ধক্রোধে গজরাই,
যখন দেখি, একদল উচ্ছিষ্টভোগী জীব,
মানুষের দেহে কদাকার ক্লীব;
যাদের অবৈধ সম্পর্ক ঐ জোছনার সাথে,
তার ধার করা আলোর সাথে।
সত্যকে ওরা ভয় পায়, নির্জলা সত্য,
মিথ্যার মেকাপে সাজে, পটের বিবি;
জোছনার কুৎসিত আলোয় ওরা লীলাখেলা করে,
নোংরা হাতে, সিঁদ কাটে, সত্যের শুভ্র মন্দিরে।
তাই ওরা চৈত্রের রোদে দাড়ায়না,
মেকি গরিমাগুলো, খসে পড়বে বলে;
কুৎসিত কঙ্কাল, বেরিয়ে পড়বে বলে;
পচা মাংসের ঘ্রান ছড়াবে বলে।
তাই আজ আমি চৈত্রের কবিতা লিখব,
ঝাপাঝাপি করে স্নান করব, চৈত্রের রোদে;
বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাব , ঐ জোছনাকে,
বুকে নেব, একমুঠো রোদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
সুপ্ত-আগ্নেয়গিরি বলেছেন: আমি লক্ষ্য করলাম মানুষ চৈত্রের কড়া রোদ পছন্দ করেনা;
তাদের যত রোমান্টিকতা জোছনার ধার করা আলোকে নিয়ে।
মানে কি এই-
মানুষ নির্জলা, তিক্ত সত্যকে পছন্দ করেনা, তারা মায়াবিনী মিথ্যাতেই খুশি?
আবার মানুষ শীতের রোদ পছন্দ করে।
মানে কি এই-
মানুষ সত্যকে ততক্ষন পছন্দ করে যতক্ষন তা আরামদায়ক?