নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজপথ ঘুরে, নর্দমা খুড়ে, খুজি জীবনের মানে।

নব জাগরণ মন্ত্রণা শোন, ঋজু হও তাজা প্রান, নব মোড়কে বাসি জিনিসের হইয়াছে অবসান; একসাথে আজ গাইব মোরা শিকল ভাঙ্গার গান।

সুপ্ত-আগ্নেয়গিরি

দোহাই তোমার হে মহাকাল,আর একটু সময় দাও, বৈষ্যমের বেড়াজাল থাকবেনা, থাকবেনা বর্ণের বিভাজন; শুভ সত্তার কান্না বন্ধ হবে সেদিন, আর প্রতিশোধ প্রতি বিন্দু কান্নার, দেখো সেদিন বাতাসে থাকবে শুভ্রতা আর স্বর্ণালী নিমন্ত্রণ।

সুপ্ত-আগ্নেয়গিরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বপ্নদ্রষ্টার স্মরণে

২২ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭







চোখের সামনে আরো একটা দিন মরে গেল; দিনটা ছিল ২১ শে জুলাই।

তেমন আলাদাভাবে চেনার মত দিন ছিল না এটি, আকাশে ছিলনা মেঘের ঘনঘটা, ছিলনা তেমন রোদের চোখ রাঙ্গানী।

১১৪ বছর আগে এই দিনে জন্মেছিলেন একজন মানুষ; যিনি কিনা সপ্ন বুনতে জানতেন, ছব্দ দিয়ে;

হ্যাঁ, নোবেলজয়ী সাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের(জুলাই ২১, ১৮৯৯ -জুলাই ২, ১৯৬১) কথাই বলছি;

আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন ঔপন্যাসিক।



এই নালায়েকের( রাতুল ইসলাম ) জন্মও হয়েছিল এই মাসে; লাকি সেভেনের আনলাকি থার্টিন অর্থাৎ ১৩ ই জুলাই।

রাশির বিচারে আমরা দুজনই কর্কট রাশি;

না,না, এখান থেকে কোন গোঁজামিল উপসংহারে যেতে চাইছিনা।



কিন্তু এই মানুষটার দুইটি উক্তি আমার জীবনকে বদলে দিয়েছিল, গন্তব্য ঠিক করে দিয়েছিল; আক্ষরিক অর্থেই। :)



একটা ছিল এটা-

A man can be destroyed but not defeated. (The Old Man And The Sea)

(এটা প্রথম পড়েছিলাম বুদ্ধদেব গুহের “মাধুকরী” উপন্যাসে)

যা আমাকে মেরুদন্ড সোজা রাখতে শিখিয়েছিল, শিখিয়েছিল জীবনের কাছে সহজে হেরে না যেতে;



অন্যটি হলো-

"My aim is to put down on paper what I see and what I feel in the best and simplest way."



এটা আমার মূলমন্ত্র।(যদিও ইদানিং লক্ষ্য করেছি প্রকাশের নামে প্রায়শই প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি ছন্দের পেছেনে নিজেকে লুকাচ্ছি; তবে সেটা অন্য কাহিনী)



শুভ জন্মদিন, হেমিংওয়ে।

নিজের অজান্তেই বদলে দিয়েছেন কারো কারো জীবন। ভাল থাকুন না ফেরার দেশে। :)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.