নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজপথ ঘুরে, নর্দমা খুড়ে, খুজি জীবনের মানে।

নব জাগরণ মন্ত্রণা শোন, ঋজু হও তাজা প্রান, নব মোড়কে বাসি জিনিসের হইয়াছে অবসান; একসাথে আজ গাইব মোরা শিকল ভাঙ্গার গান।

সুপ্ত-আগ্নেয়গিরি

দোহাই তোমার হে মহাকাল,আর একটু সময় দাও, বৈষ্যমের বেড়াজাল থাকবেনা, থাকবেনা বর্ণের বিভাজন; শুভ সত্তার কান্না বন্ধ হবে সেদিন, আর প্রতিশোধ প্রতি বিন্দু কান্নার, দেখো সেদিন বাতাসে থাকবে শুভ্রতা আর স্বর্ণালী নিমন্ত্রণ।

সুপ্ত-আগ্নেয়গিরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনেকগুলো বিন্দুর রেখা হওয়ার গল্প

০২ রা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:২৪

মেয়ে, তুমি গল্প জানো?

আমি আজ গল্প শুনতে চাই;

জোনাকির আসরে অতিথি হয়ে, গল্প শুনতে চাই;

জোছনারাতের খাজনা দিয়ে, গল্প শুনতে চাই;

গল্প শুনেই চলে যাব;

তোমার কোলে মাথা রাখার অভিলাষ নাই।



আচ্ছা মেয়ে, কি গল্প শোনাবে?

দাঁড়াও, দাঁড়াও, তার আগে বলে দিই-



হাঁপানি রোগী, চৌকিদার বশির শেখের গল্প নয়;

সন্ধ্যার আঁধারে তাড়া খাওয়া পকেটমারের গল্প নয়;

ছাইপাঁশ কবিতা লেখা কবির গল্প নয়;

কাঁটাতারের শোভা বাড়ানো ফেলানীর গল্প নয়;

চেনা আপন মুখগুলোর অচেনা হওয়ার গল্প নয়;

প্রানের ভয়ে কোনা খোঁজা তেলাপোকার গল্প নয়;

আঁতুড়ঘরেই স্বপ্নভাঙা বনফুলের গল্প নয়;

প্রতিরাতে রানী হওয়া তানির গল্প নয়;

বৃদ্ধ ইঞ্জিনের, রঙচটা ট্রাকের গল্প নয়;

ক্ষুধার্ত শিশুকে ছলনা করা মায়ের গল্প নয়;

লাশকাটা ঘরে হা-হুতাশ করা ফ্যানের গল্প নয়;

ফিনকি দিয়ে বের হওয়া রক্তের গল্প নয়;

যার অপেক্ষায় ছিল তৃষ্ণার্ত, তপ্ত বালুকনা;

অপেক্ষায় আছে ক্ষুধার্ত, ব্যাগ্র পোকারা।



এই গল্প আমি জানি;

ঈশ্বরের করুণার পেয়ালা উল্টে পড়েছে যার উপর, সেতো জানবেই;

এতে আর আশ্চর্য কি!





তুমি বরং আমাকে সেই গল্প বলো;

যেই গল্প শুনে অনেকগুলো বিন্দু মিলে রেখা হয়ে যাবে;

ফোকলা বুড়োর বৃদ্ধ হাড়ে বিদ্যুৎ খেলে যাবে;

পাড়ার “ঘশেটি বেগম” খ্যাত মহিলাটিও বলবে-

বাঁইচা থাক মা, বাঁইচা থাক;

আল্লায় তুমার ভালা করুক








মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.