নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছে থাকিলে উপায় হয়, আমার কেবল উপায় থাকিলেই ইচ্ছে হয়

শিস্‌তালি

Stay Hungry, Stay Foolish!Stay Sexy, Stay Virgin!!!

শিস্‌তালি › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় বাবা আমার

০৯ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:৫৩

#eblpriyobaba

যে শহর আমার প্রথম প্রেম,
যেই শহরে আমার প্রথম প্রেম,
যেই শহরে এক অদ্ভুত মায়া,
সেই শহরে যেখানেই যাই...
সেখানেই কেবল আমার বাবার ছায়া!

প্রিয় আব্বু,

আজ কতদিন হল তোমার সাথে কথা হয় না, আজ কতদিন হল তোমার উৎকণ্ঠ মাখা ফোন কল পাইনা.. রাত প্রায় এগারোটা বাজে তুমি এখনও বাসায় পৌছাওনি! সময়ের হিসেবে এক বছর এক মাস সাত দিন তুমি আমাদের মাঝে নেই... তোমার দু:সংবাদ যখন পাই তখন আমি অফিসে, আপু চট্টগ্রাম থেকে ফোন করে স্রেফ বলেছিল আব্বু সেন্সলেস হয়ে হসপিটালে, তুমি এক্ষুনি ঢাকা থেকে চলে আস সবাইকে নিয়ে। আমার মনে তখনি অজানা আশংকায় কুডাক দিতে থাকে,মনে হচ্ছিল আমার কাছ থেকে কিছু লুকানো হচ্ছে, শুধু চাচ্ছিলাম আমার ধারণা যেন ভুল হয়। সাথে সাথে সিএনজি নিয়ে বাসায় রওনা দেবার সময় সবাইকে ফোন দিয়ে সত্য জানতে চাচ্ছিলাম আর কাঁদছিলাম... গুলশান ১ এর সিগনালে এসে ট্রাফিক পুলিশ আমার সিএনজিওয়ালার কাগজ দেখতে চাইলে প্রায় কাঁদো কাঁদো হয়ে সেই ট্রাফিক পুলিশকে আমাকে দ্রুত ছেড়ে দিতে বললাম, সেই ট্রাফিক পুলিশের হৃদয় গলাতে না পারলেও আমার সিএনজি ড্রাইভার নিজেই বলল,বাবা তোমার অবস্থা দেখে আমারই কান্না পাচ্ছে, তুমি রাস্তা পার হয়ে চলে যাও আমার এখানে সময় লাগবে... আমি অনেক চেস্টা করেও তাঁকে কোন টাকা দিতে পারিনি, তিনি শুধু বললেন টাকা লাগবে না দোয়া করি তোমার বাবা বেঁচে থাকুক। কিন্তু হায় আল্লাহ্ সেই চাচার এই দোয়া কিংবা আমার সেই ইচ্ছে পূরণের সুযোগ তার আগেই স্রস্টা শেষ করে দিয়েছেন।আমার রবি সিম আর তার সেট কিনেছিলাম শুধুমাত্র তোমার রবি নাম্বারে নিয়মিত কথা বলবার জন্য, তোমার চলে যাবার ঠিক একদিন আগে সেই রবি নাম্বার থেকেই আমাদের শেষবারের মত কথা হয়েছিল তখন যদি ঘুণাক্ষরের জানতাম সেটাই আমাদের শেষ কথোপকথন তাহলে অবশ্যই স্রেফ আড়াই মিনিট নয় বরং মোবাইলের টাকা শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমরা কথা বলতাম আর তোমার ভয়েস রেকর্ড করে রাখতাম তাহলে মন চাইলেই তোমাকে যেকোন সময় শুনতে পেতাম.. .. তুমি নেই বলে সেই রবি সিম আর সেট এখন আমার আর প্রয়োজন নেই, সত্যি বলছি সেটটি বাসার কোথায় রেখেছি সেটাও আমি জানি না! আমি আরও অনেক কিছুই জানি না, কিন্তু আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে তুমি এখন কেমন আছ? কিভাবে আছ! তোমার সাথে কি আমার দাদা দাদী নানা নানী বড় ফুফী দুলাভাই কিংবা তোমার প্রিয় নেতা মাওলানা ভাসানীর সাথে দেখা হয়েছে সেই জগতে! রাজনীতি করবার সময় মাওলানা ভাসানীর পাশে বসে থাকা তোমার সেই ছবিটা আমরা এখনও অনেক যত্ন করে আমাদের চট্টগ্রামের বাসায় রেখে দিয়েছি। তোমার পরনের অনেক পোশাকও একইরকম যত্ন করে তোমার আলমিরাহতেই রেখে দিয়েছে আম্মু। আমি মাঝে মাঝে তোমার শার্ট আর টাই পরে অফিস করি আর সেদিন সারা শরীর জুড়ে তোমাকে অনুভব করি।
তোমার কি মনে আছে আব্বু, গত নির্বাচনের আগের দিন একদম হুট করে পাগলামী করে রাতের বেলা ভোট দেবার জন্য আমি জাহাঙ্গীরনগর ক্যাম্পাসে চলে গেলে তুমি ফোন দিয়ে যখন জানতে পারলে আমি জাবি ক্যাম্পাসে তখন তুমি রাগ করে কোন কথা না বলেই ফোন কেটে দিলে... আমি খুব মজা পেয়েছিলাম সেই ঘটনায় তোমার অভিমান দেখে... এরকম অভিমান তুমি আগেও একবার করেছিলে যখন তোমার পাঞ্জাবি পরে রাশেদের বাসায় সারারাত দাবা খেলে এসে ভুলবশত পাঞ্জাবির পকেটে সিগারেট রেখে তোমাকে ফেরত দিয়েছিলাম। সেই পাঞ্জাবি সিগারেটসহ তুমি যখন পেয়েছিলে তখন আমি ক্যাম্পাসে, বাবার কাছে এরকম রামধরা খাবার ঘটনা আমি জানতাম না শুধু লক্ষ করেছিলাম কদিন ধরে তুমি আমাকে ফোন দিচ্ছ না এমনকি আমি কল দিলেও রিসিভ করছ না.. পরে আম্মুর কাছে বিস্তারিত জেনে সাভার থেকে সরি ড্যাড লেখা কার্ড কুরিয়ার করে সেবার তোমার অভিমান ভাঙাতে হয়েছিল!
নার্সারি থেকে বিবিএ পর্যন্ত আল্লাহ্'র রহমতে আমার পড়াশোনার পেছনে খুব বেশী খরচ কখনোই করতে হয়নি, সেই আমিই শেষবেলায় এসে নিজে এক বাচ্চার বাবা হবার পর ঢাবির আইবিএর এক্সিকিউটিভ এমবিএ ডিগ্রীর জন্য তোমার আড়াই লাখ টাকা খরচ করতে খুব সংকোচ করছিলাম, তারপরও ভর্তি পরীক্ষার ফর্ম কেনার আগে ২০১৪ সালের কোন এক বিকেলে তোমাকে ফোন দিয়ে বললাম, আব্বু আমি বেশ কনফিডেন্ট, ভর্তি পরীক্ষা দিলেই চান্স পাব কিন্তু আইবিএর এক্সিকিউটিভ এমবিএতে আড়াইল লাখ টাকা লাগবে। তোমার ছেলের যেই স্যালারি সেই টাকায় ঢাকায় বউ বাচ্চা নিয়ে ভাড়া বাসায় থেকে এই টাকা দেওয়া সম্ভব না, তুমি যদি এই খরচ দিতে পার তাহলে আমি ফর্ম কিনব নাহয় শুধু শুধু ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে চান্স পেলে আরো খারাপ লাগবে, তুমি আমাকে কালকের মধ্যে জানাও। কিন্তু তুমি পরদিন নয় বরং সাথে সাথেই জানিয়ে দিলে আমি টাকা দিব, আমি বুঝতে পেরেছিলাম ছেলে অবশেষে এমবিএ করতে রাজী হয়েছে এতেই তুমি অনেক খুশী। মজার ব্যাপার কি জান, তুমি সেদিন না করে দিলে আমার আর আইবিএতে পড়া হতোনা এবং ট্যুর ডি সাইক্লিস্ট কিংবা দি সিরিয়াল গ্রিলার ব্র‍্যান্ডেরও হয়তোবা জন্মই হতোনা! কারণ এই দুই ব্র‍্যান্ডের কো ফাউন্ডার রবিউল ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল আইবিতে পড়তে এসেই,দেখেছ তুমি কতভাবে কতদিক দিয়ে আমাকে ঋণী করে রেখেছ!
প্রতি বছরের শুরুতে তুমি নতুন ডায়েরী পেলে খুব খুশী হতে, জবে জয়েন করবার পর আমিও চেস্টা করতাম প্রতি বছর অন্তত একটি নতুন ডায়েরী তোমাকে দিতে,গত বছর এপ্রিলের শেষদিকে তোমার জন্য নতুন একটি ডায়েরী ম্যানেজ করবার পর ভেবেছিলাম ঈদে গেলে তোমার হাতে তা দিয়ে তোমার হাসিমুখ দেখব কিন্তু তুমি ঈদের আগেই আমাদের ফাঁকি দিয়ে চলে গেলে, সেই ডায়েরী নিয়ে আমি ঠিকই তোমাকে দেখতে গেলাম কিন্তু তোমার সবচেয়ে প্রিয় উপহার আর তোমাকে দেওয়া হল না।
আব্বু জান, তুমি মারা যাবার কিছুদিন পর আমি আমাদের আগের বাসার ওখানে গিয়েছিলাম যে বাসায় আমার শৈশব কৈশোরের প্রথম পনেরো বছর কেটেছিল.. আমার মনে হচ্ছিল আমার সেই শৈশব আমার চোখের সামনে চলে এসেছে। এইতো তুমি আমার হাত ধরে আমাকে চুল কাটাতে তোমার প্রিয় সেলুনে নিয়ে যাচ্ছ আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছিলাম, শুধু তাই নয় পুরো শহরজুড়ে যেন তোমার স্মৃতিগুলো আমাকে নস্টালজিয়ায় মেতে ওঠবার পণ করেছিল সেদিন।
চট্টগ্রাম গেলেই আমি তোমার কবর দেখতে যাই, তুমি কি তখন টের পাও তোমার একমাত্র ছেলে এসেছে তোমাকে দেখতে... আমি কিন্তু ঠিকই অনুভব করি তুমি আমাকে দেখতে পাচ্ছ হয়তোবা এবারও আমি ফাস্টফুড আর সফট ড্রিংকস খাওয়া কমিয়েছি কিনা তা আমাকে দেখে বোঝার চেস্টা করছ!
যুহায়ের মাঝে মাঝে ঘুমানোর আগে তার দাদার জন্য দোয়া করে, আমি অনেকের কাছে শুনেছি রমজান মাসে মারা গেলে আল্লাহ্ তাদের উপর অনেক রহমত করে কবরে, আমি খুব বেশী করে চাই এই কথাটি যেন সত্য হোক কিংবা আমার ছয় বছর বয়সী নিষ্পাপ ছেলের দোয়া যেন আল্লাহ্ কবুল করেন।
মারা যাবার আড়াই মাস আগে তুমি আমার ঢাকার বাসায় এসেছিলে, গত বছরের মার্চের এক তারিখ আমি শেষবারের মত তোমার সাথে জুমআর নামায পড়ি, তুমি আমি আর যুহায়ের এই তিন প্রজন্মের একসাথে তোলা এই ছবিটাই তোমার সাথে আমার শেষ ছবি হবে কল্পনাও করিনি। তোমার কি মনে আছে সেদিন তুমি ভুল করে আমার যে স্যান্ডেল পরে মসজিদে গিয়েছিলে তা না এনে বাসায় আরেকজনের স্যান্ডেল নিয়ে এসেছিলে, এরপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে আমাকে বারবার তাড়া দিচ্ছিলে যেন সেই স্যান্ডেল এক্ষুনি মসজিদের ফেরত দিয়ে আসি... শেষদিকে এসে তুমি কেমন যেন শিশুদের মত হয়ে গিয়েছিলে!
তুমি চলে যাবার পর তোমার চেয়ে বয়সী দিব্ব্যি সুস্থসবলভাবে বেঁচে থাকা বাবাদের দেখলে আমার কেমন যেন এক অজানা অভিমান হয়... সেই অভিমানটা এক সময় প্রচন্ড মন খারাপের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
তোমাকে কখনোই বলা হয়নি, স্বাধীনচেতা মনোভাবের কারণে তুমি তোমার দীর্ঘ জীবনে কখনো একদিনের জন্যও চাকরি করনি বরং অনেকে তোমার অফিসে চাকরি করেছে, এই বিষয়টি নিয়ে আমি এত বেশী গর্ব অনুভব করি যে সত্যি বলছি, তুমি যদি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে তাহলেও হয়তোবা আমি এতটা প্রাউড ফিল করতাম না।
তোমাকে নিয়ে এর আগে কখনোই কোন ব্লগ লিখিনি দুএকবার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়া ছাড়া, এমনকি তোমাকে নিয়ে লেখা একমাত্র অনুকাব্যটাও লিখেছি তুমি আমাদের ছেড়ে চলে যাবার পর... তোমাকে নিয়ে লেখা সেই অনুকাব্যের ইংরেজী অনুবাদ দিয়েই চিঠিটি শেষ করছি আর জানিনা এই চিঠিটি তুমি ওপার থেকে পড়ছ কিনা তারপরও জেনে রেখ আমি আম্মু আপু সুহায়লা লিসি যুহায়ের আমরা সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি তোমার সাথে আবার দেখা হবার সেই দিনটির জন্য...
অনেক ভালবাসি আব্বু.....

The City which is my first love
The City of my first love
Wherever I go
Whatever I do
A strange illusion in that whole city
Makes me feel Sad
As I always see here...
The Shadow of my Dad!

ইতি
তোমার তানিম কিংবা তোমার সেই টেংকু আব্দুর রহমান (ছোট বেলায় আমাকে মজা করে রাগিয়ে দেবার জন্য ডাকা সেই নামটা আজ বড় বেলায় অনেক মিস করছি)
২১.০৬.২০,ঢাকা।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কান্না এসে গেলো ভাই। আমার বাবাও অসুস্থ বাচ্চাদের মত হয়ে গিয়েছেন। এবার ভাবছিলাম ঈদ করবো । কি করবো কী করবো না ভেবেই পাচ্ছি না। দেশের অবস্থা ভালো না। রোগের ছড়াছড়ি। বিয়ের বিশ বছর হলো। বিশ বছর আব্বা আম্মার সাথে ঈদ করিনি। তাও এবার আমার ছেলেদের রেখে আমি একা ঈদ করবো বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। যাবো কী যাবো না এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। আল্লাহ আপনার আব্বাকে জান্নাত নসীব করুন। আর আমার আব্বার জন্য দোয়া করবেন। আমার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেনাবাহিনীতে জব করতেন। :(

ফি আমানিল্লাহ

০৯ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:৩১

শিস্‌তালি বলেছেন: মাশাহ আল্লাহ্‌ পুরোটা পড়বার জন্য অনেক শুকরিয়াহ। আপনার মুক্তিযোদ্ধা বাবার জন্য অনেক দোয়া। বিশ বছরে একবারও বাবামায়ের সাথে ঈদ করেননি ভাল হয়নি বিষয়টা। আমার জ্যাঠা মুক্তিযোদ্ধা এখন ক্যান্সারের সাথে লড়ছেন। দোয়া কইরেন। করোনায় বাড়ি না গেলেই মেবি বেটার। আসসালামু আলাইকুম।

২| ০৯ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:৩৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ওয়ালাইকুম আস সালাম। আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন।

০৯ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪৮

শিস্‌তালি বলেছেন: আমিন

৩| ০৯ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৯

শেরজা তপন বলেছেন: হৃদয় নিঙড়ানো বড্ড আবেগী লেখা!
লেখাটা পড়লে পিতৃহারা যে কারো চোখের জল আটকানো দায় হয়ে যাবে।

ওপারে আপনার আব্বা ভাল থাকুন। আপনিও শোক কাটিয়ে উঠুন- সুস্থ্য থাকুন, ভাল থাকুন।

০৯ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪৮

শিস্‌তালি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই দোয়া করবেন

৪| ০৯ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লেখা। দারুন আবেগময়।

০৯ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৬

শিস্‌তালি বলেছেন: শুকরিয়াহ পড়বার জন্য। ধন্যবাদ।

৫| ০৯ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপন।

১০ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:২৭

শিস্‌তালি বলেছেন: ধন্যবাদ। আব্বুর জন্য দোয়া করবেন।

৬| ০৯ ই মে, ২০২১ রাত ১০:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাবাকে নিয়ে অত্যন্ত আবেগময় আপনার এ লেখাটা আমাকে স্পর্শ করে গেল! আমার বাবাও এই রমযান মাসেই ইন্তেকাল করেছিলেন, বহু বছর আগে।

আপনার প্রয়াত পিতার জন্য আন্তরিক দোয়া রইলো- আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন আপনার আব্বাকে যেন ক্ষমা করে দেন এবং জান্নাত নসীব করেন!

১০ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:২৯

শিস্‌তালি বলেছেন: ধন্যবাদ। আব্বুর জন্য দোয়া করবেন। আপনার বাবাকে যেন আল্লাহ বেহেশতে নসীব করে। আমিন।

৭| ১০ ই মে, ২০২১ সকাল ৯:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনার বাবার স্থান যেন জান্নাতে হয় সেই কামনা করছি। বাবা এক বটবৃক্ষের ছায়া যখন থাকেনা তখন অভাব বোধটা প্রবল হয়।

১০ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:২৯

শিস্‌তালি বলেছেন: ধন্যবাদ। আব্বুর জন্য দোয়া করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.