![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তবু মনে রেখো যদি দূরে যাই চলে । যদি পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে যায় নবপ্রেমজালে । যদি থাকি কাছাকাছি, দেখিতে না পাও ছায়ার মতন আছি না আছি– তবু মনে রেখ
যদিও মেয়ে দেখার দিনটাতে আমার শ্বাশুড়ি আমাকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেছিলেন। আমার হাতের আঙ্গুল, পায়ের পাতা, নাকের ডগা কানের লতি প্রায় সবই। না, তিনি সেই আগের আমলের মত একটু...
আমি ময়ূরাক্ষী মানে আমার ব্লগ নিক ময়ূরাক্ষী। শিরোনামের মত ঠিক আজই আমার বিয়ে না তবে একটি বিশেষ স্মরনীয় দিন। আর তাই আজ সকালে ঘুম ভেঙ্গেই মনে পড়লো, আমার...
"নির্বাসন" শব্দটির মাঝেই যেন জড়িয়ে আছে একরাশ বিষন্নতা বা অভিমান। শুনেছি আগেকার দিনে দুর্ধর্ষ অপরাধীকে নির্বাসন দেওয়া হত যেখানে মানুষকে নির্বাসনে যেতে হত সম্পূর্ণ তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে। অনিচ্ছা সত্বেও...
যদি বন্ধু যাবার চাও
ঘাড়ের গামছা থুইয়া যাও রে
বন্ধু কাজল ভ্রমরারে
কোন দিন আসিবেন বন্ধু কয়া যাও কয়া যাও রে .....
আমাদের গ্রাম-বাংলার এমন সব লোকসঙ্গীতের মাঝে “গামছা” কথাটির অস্তিত্ব বুঝিয়ে...
এলো আদরের সন্তান। বাড়ির বয়োজৈষ্ঠ গুরুজন হতে শুরু করে একেবারে শিশুটি পর্যন্ত পরম আনন্দিত সে নবজাতকের স্বর্গীয় হাসিটি দেখে। মায়ের কাছে সে তো সাত রাজার ধন এক মানিক। তার...
ঘুমের ঘোর কাটলো যখন, তখনও চোখের পাতা দুটো ভীষন ভারী। চোখ মেলতে কষ্ট হচ্ছিলো খুব। তীব্র পিপাসায় ফেঁটে যাচ্ছিলো বুকের মধ্যেটা। নানা ধরণের জটিলতার কারণে পেথিড্রিন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে...
"কুকুর" এই প্রাণীটি আমার কাছে যমের চাইতেও ভীতিকর। কিন্তু আমি যেদিন প্রথম শ্বশুরবাড়িতে এলাম। বিয়ের গাড়ি থেকে নামার পর সেখানে অনেক মানুষের হুড়োহুড়ি, হাসাহাসি বা নানা রকম উচ্চশব্দের বাদ্য-বাজনার কারণে...
ও ধান ভানিরে ঢেকিতে পাড় দিয়া বা পালকী চলে দুলকী তালে এসব গানের কথাগুলি কানে যখন বাজে তখনই মনে পড়ে গ্রামবাংলার কিছু চিরায়ত দৃশ্য। সে চিরায়ত দৃশ্যগুলো আজ শহরের...
খুব ছোটবেলায় আমি নাকি খুবই লাজুক ছিলাম। বাড়িতে কেউ আসলে আমাকে খুঁজে পাওয়া যেত না। লুকিয়ে যেতাম আমি। এমনকি স্কুলে ভর্তির পাক্কা দু বছর আমি একটা কথাও বলিনি কারো সাথে।...
রিপোর্টখানা কোনোমতে হাতে দিয়ে মুখ নীচু করে, বলতে গেলে চোখ কান বুজেই সেখান থেকে একপ্রকার ছুটে পালালেন পতিদেবতা। শিরি হাতে রিপোর্ট নিয়ে সেদিকে তাকিয়ে দেখবে কি, পতিদেবতার তড়িঘড়ি...
কুয়াশা মোড়া শীতের সকাল!
চোখ বুজলেই মনের পর্দায় ভেসে ওঠে একটি দৃশ্য। হাড় কনকনে শীতে জবুথবু একটি গ্রামের ভোর। কুয়াশা ঢাকা কিষান বাড়ির উঠোনের একপ্রান্তে গনগনে জলন্ত উনুন। সে আগুনের আঁচে...
সন্ধ্যাকাশে তখনও হরিদ্রাভ অরুনচ্ছটা। ঝকঝকে শরতের খানিক হিম হিম হাওয়ায় ধরিত্রীতে হঠাৎ নেমেছে এই অপূর্ব গোধুলী। যাকে বলে কনে দেখা আলো আর ঠিক সেই কনে দেখা আলোতেই কনের আজানুলম্বিত চুলের...
সাত সকালে ঘুম ভেঙ্গে দরজা খুলতেই হাজেরাবুয়া নোটিস দিলো। তাকে আজ এক্ষুনি এই মুহুর্তে দেশের বাড়ি যেতেই হবে। তার একমাত্র পু্ত্র শয্যাগত। আজ সকালেই ফোন এসেছে তাকে নাকি বাস্না...
ভেবেছিলাম গজেন্দ্র কুমার মিত্রের ত্রয়ী উপন্যাসের প্রথমটি হতে কিছু অনবদ্য অংশের পরিচয় দিয়েই আর বাকী দু'খন্ডের পরিচয়ের পালা সাঙ্গ করে দেবো। আর ২য় ভালোলাগার বইটি নিয়ে লিখতে শুরু করবো।...
কলকাতার কাছে- খুবই কাছে। শহরের এত কাছে যে এমন দেশ আছে তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা শক্ত............
উপন্যাস বা গল্পটির শুরু এমনিভাবে, শহরের সেই অতি সন্নিকটে মনুষ্য বসতির...
©somewhere in net ltd.