নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘন্টায় দেড়শো পৃষ্ঠা পড়তে পারি

সিগন্যাস

নিশাচর প্রানীরা দিনের বেলা কিছু দেখতে পাই না।তাদের কাছ থেকে আলো ঝলমলে দিনের অসাধারণ সৌন্দর্য গোপন রাখা হয়েছে।আচ্ছা আমাদের কাছ থেকে কি গোপন রাখা হয়েছে সেটি কি কেউ ভেবে দেখেছে?

সিগন্যাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম ভূত দেখা (অতিপ্রাকৃত গল্প)

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

তখন পুরো শীতকাল চলছে।গাছের সব পাতা পড়ে গেছে।বিকেলবেলা বের হলে দেখা যায় সকলের গায়ে শীতবস্ত্র। সন্ধ্যাবেলা বের হলে কারো মুখ দেখা যায়না।সবার চোখমুখ কাপড়ে ঢাকা।সন্ধ্যা শেষ হলে রাস্তা পুরো খালি।যে কুকুরটা গভীররাতে ডাকাডাকি করে পাড়ার লোকদের বিরক্তি উৎপাদন করতো,সেটাকেও সন্ধ্যা মেলালে আর রাস্তায় দেখা যায় না।এমনি এক শীতে ডাক এলো দাদুবাড়ি থেকে।শীত গ্রামের লোকদের কাছে বিয়ের মৌসুম।চাচাত ভাইয়ের বিয়ে ঠিক হয়েছে।অবশ্যই যেতে হবে।অফিসের বসের দীর্ঘদিনের চা'য়ের সঙ্গী আমি।ছুটি পেতে কোন অসুবিধা হলোনা।যেদিন ছুটি পেলাম সেদিন বিকেলে লাগেজ গুছিয়ে বের হয়ে গেলাম।বিকেলের ট্রেন ধরে রওনা হয়ে গেলাম গ্রামের বাড়ি।

আমার গ্রামের বাড়ি বটতলায়।গ্রামের প্রবেশপথে প্রচুর বটগাছ থাকায় এই নাম।বাংলাদেশের আর কোথাও এক সাথে এতো বটগাছ নেই।মানিকগঞ্জ রেলস্টেশনে যখন ট্রেন থেকে নামলাম তখন রাত প্রায় দশটা বাজে।পুরো পাঁচ ঘন্টা সময় বসে কাটিয়েছি।আড়মোড়া ভেঙে লাগেজটা টেনে নিয়ে স্টেশনের এক কোণায় গিয়ে বসলাম।একমাত্র এই দোকানটা খোলা আছে।চা এলো।স্টেশনের চা নাকি সবচেয়ে ভাল হয়।কিন্তু এই দোকানের চা'য়ে একচুমুক দিতেই ভেতরটা মোচড় দিয়ে উঠলো।এতো বিস্বাদ চা! তবু কোনমতে খেয়ে নিলাম।এইজন্য না যে দোকানদার আমায় আবাল ভাববে।এইজন্য যে মানিকগঞ্জ থেকে বটতলা প্রায় ঘন্টা দুয়েকের রাস্তা।এই শীতে এতোদূর রাস্তা পাড়ি দিলে ঠান্ডায় জমে যাব।তাই কোনভাবে গরম চা শেষ করে উঠে বসলাম।

এতো রাতে কিছু পাওয়া গেলনা।দুতিনজন রিক্সাওয়ালাকে যাও পেলাম তারা বটতলা যাবেনা।বটগাছে নাকি "খারাপ" কিছু থাকে।তাদের কথা শুনে বিরক্ত হলাম।যাবেনা বললেই হতো।এতো অজুহাতের দরকার ছিলনা।সিদ্ধান্ত নিলাম এতো রাতে পায়ে হেঁটে গ্রামে যাবার কোন মানে হয়না।আজ রাত স্টেশনে থেকে যায়।তাই আবার হেঁটে গিয়ে চায়ের দোকনাটার সামনে গিয়ে বসলাম।

কিছুক্ষন পর দেখলাম স্টেশন মাষ্টার তার ঘরে তালা মেরে চলে যাচ্ছে।আশ্চর্য! যাবার আগে স্টেশনের সব লাইট নিভিয়ে দিয়েছে।পুরো স্টেশন অন্ধকার।এখন দোকানীর লাইটটাই আলোর উৎস।একটু পরে দোকানীও দোকান বন্ধ করে শুয়ে পড়লো।ফলে অবশিষ্ট যে আলোটা ছিল সেটা এখন আর নেই।আক্ষরিক অর্থে এখন পুরো স্টেশন ঘুটঘুটে অন্ধকার।আলো নিভে যাওয়ায় শীত আরো জেঁকে বসেছে।এখানে সারারাত কিভাবে বসে থাকবো?একটুপরে মনে হলো এই ভয়ানক অন্ধকারে আমার দম বন্ধ হয়ে আসবে।তাড়াতাড়ি স্টেশন থেকে বের হয়ে গেলাম।নক্ষত্রের আলোতে বাইরে এসে মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিয়ে কিছুটা শান্ত হলাম।আমি ভীতু নয়।তাই অতিপ্রাকৃত কিছুর ভয় আমার ছিলনা।তাই এবার সিদ্ধান্ত নিলাম গ্রামে ফিরে যায়।এতো রাতে আমাকে দেখে তারা নিশ্চয় খুব অবাক হবে।

স্টেশন থেকে বটতলার রাস্তাটা সুবিধের নয়।মাটির রাস্তা।বর্ষাকালে এর অনেকটা পানির নিচে থাকে।কিন্তু শীতকালে সম্পূর্ন শুকনো।রাস্তায় নামতেই শীত আরো জেঁকে ধরলো।দুপাশে উন্মুক্ত ধানি জমি।আকাশে চাঁদ নেই।তবুও চারদিকে দেখতে অসুবিধে হচ্ছেনা।এর মাঝে আমি হেঁটে হেঁটে যাচ্ছি।এভাবে বেশ কিছুক্ষণ কাটলো।অনেকদূর এগিয়েছি।তখন যে জায়গাটার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম সেটার নাম ছিল "চড়গ বিল"।গ্রামের মানুষরা বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি ধরে রাখতে এটা বানিয়েছিল।দেখতে অতিকায় বলে এমন নামকরণ।সে জায়গায় আসতেই লক্ষ্য করলাম, ঠান্ডাটা কেমন যেন কমে গেছে।দীর্ঘসময় পরে গরম অনুভব করছি।কেমন যেন অস্বস্তি হচ্ছে।আর কিছুদূর এগোলাম।বিলটা একদম সামনে।তখনি নড়াচড়া চোখে পড়লো।ভাল করে তাকিয়ে দেখলাম বহুলোক চড়গবিলের পাড়ে জড় হয়েছে।নিশ্চয় কিছু হয়েছে।সেই লোকগুলোর দিকে এগিয়ে গেলাম।আশা যে এতো লোকের মধ্যে নিশ্চয় আমার গ্রামের কেউ থাকবে।তখন এক সাথে যাওয়া যাবে।লোকগুলোর একদম কাছে পৌছে গেলাম।সামনের লোকটার কাধে হাত রাখলাম।মনে হলো গরমে হাতটা পুড়ে যাবে।সঙ্গে সঙ্গে লোকটি পেছনে ফিরে তাকালো।তারদিকে চেয়ে আমি একটা আর্তনাদ করে লাফিয়ে দূরে চলে এলাম।একি দেখছি আমি?লোকটির মুখে মনে হচ্ছে কিছু পোড়ানো হচ্ছে।অনবরত সেখানে আগুন জ্বলছে।চোখ দুটো দেখে মনে হলো, চোখের অপর পাশেও আগুন জ্বলছে।ভয়ানকভাবে জ্বলজ্বল করছে।হঠাৎ এই দৃশ্য দেখে আতংকে আমি জমে গেলাম।নড়তে পারছিনা। আমি শেষ।অশরীরীটা নিশ্চয় আমাকে মেরে ফেলবে।তখন অবাক হয়ে দেখলাম সেই প্রেতাত্মা ধীরে ধীরে আমার দিক থেকে চোখ সরিয়ে আবার সামনে থাকিয়ে রইলো।বিলের পানির দিকে।একসাথে এতোগুলো অশরীরী দেখে আমি স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।একসময় খেয়াল করলাম তারা সকলে সামনে তাকিয়ে আছে।ধীরে ধীরে জায়গাটা থেকে দূরে সরে এলাম।রাস্তায় উঠে হাঁটা শুরু করলাম।কিভাবে যে বাড়ি পৌছেছি সেটাও এক আশ্চর্য।হাঁটতে হাঁটতে এক পর্যায়ে আবিষ্কার করি আমি বিছানায় শুয়ে আছি।নিশ্চয় আমার আতংকগ্রস্থ অবচেতন মন আমাকে নিয়ে এসেছে।সেবারের মতো বেঁচে গেলাম।পরে গ্রামের এক চাচাকে ঘটনাটা বলে, জিজ্ঞাস করেছিলাম " তারা" কে ছিল?তখন উনি বলেছিলেন তারা একধরনের জ্বিন ছিল।গভীর রাত্রে দলবেধে বিলে মাছ খেতে এসেছিল।গ্রামের আরো অনেকে তাদের দেখেছে।ভাগ্যিস তাদের ক্ষিধে ছিলনা।তানহলে আমি আজ তাদের পেটে থাকতাম।
(সমাপ্ত)

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ম পাতায় স্বাগতম।

জ্বীনভুতের কাহিনী হলো কল্পনা; আমাদের সামনে অগণিত মানুষের বিচিত্র ভুবন পড়ে আছে!

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

সিগন্যাস বলেছেন: কাভা ভাইকে ধন্যবাদ।উনার পোষ্টে কমেন্ট করে এক ঘন্টা পরে ক্যাম্পাস থেকে ঘুরে এসে দেখি আমি সেইফ।
আপনি কি হিটলারকে দেখেছেন?দেখেন নি।তাই বলে কি বলবেন হিটলারও জার্মানদের কল্পনা?জ্বিনভূতের বিষয়টাও তেমন।

২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

মিথী_মারজান বলেছেন: ওরে বাপরে!!!

আমি এখনো কনফিউজ্ড!
এটা কি সত্যিকারের ঘটনা নাকি গল্প?
ভুত বা জ্বিন দেখার মুহূর্তের বর্ণনাটা চমৎকার হয়েছে।
আমি নিজেই ভয় পেয়েছি।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

সিগন্যাস বলেছেন: হি হি আপনি ঠিক ধরেছেন :)
ঘটনাটা সম্পূর্ণ বাস্তব।তবে আমি এতো সাহসী না যে এই ধরনের অভিজ্ঞতার পরে সুস্থ-সবল ভাবে ব্লগ লিখবো।এইটা আমার বড় চাচার কাছ থেকে শোনা।আসল ঘটনাটাকে একটু ঘষামাজা করেছি।তবে বিশ্বাস করুন আমায় এই ধরনের জ্বিনভূত আসলেই বিরাজ করে।চড়গবিল বাস্তবেই আছে।সেখানে বহু অতিপ্রাকৃত ঘটনাও ঘটেছে।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনি নিজেই কি অতিপ্রাকৃত কেউ? না মানে আপনি যাই লিখতেছেন সবই তো দেখছি অতিপ্রাকৃত, তাই জিগাইলাম আরকি! ;) অবশ্য হইলেও অবাক হওয়ার মত কিছু থাকবে না। আমরা সবাই তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে অতিপ্রাকৃত... B-)

ওহঃ আর একটা কথা! আমি যতদূর জানি, জ্বিন-ভুত বা অশরীরি'র সব থেকে প্রিয় খাদ্য হল গোবর হাড়গোড় এইসব। তারা মানুষ খায় বলে তো কখনো শুনিনি। তাইলে আপনি ঠিক কিভাবে তাদের পেটে থাকতেন? :||

আপনার আবিষ্কারটাও কিন্তু দারুন! হাটতে হাটতে আপনার এই বিছানায় আবিষ্কার করতে পারাটা নিশ্চই নোবেল কোমিটি এখনো জানতে পারে নাই। একটু সেভে থাকবেন, আপনাকে নোবেল দেওয়ার জন্যে কিন্তু ধরে নিয়ে যাইতে পারে! =p~

এনিওয়ে, গল্প মোটামুটি ভালই হইছে! তবে আরো একটু ঘষামাজার দরকার আছে। লিখতে থাকেন। আমার বিশ্বাস এক সময় আপনি খুব ভাল গল্প লিখিয়ে হবেন!

শুভ কামনা রইলো!

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় সাহসী ভাই,
আপনি নিশ্চয় কোনদিন অতিপ্রাকৃত কিছু অনুভব করেননি।করলে বুঝতেন কত গমে কত রুটি :) :) :)
প্রিয় ভাইয়া আমার সাহিত্যচর্চার বড় অংশ জুড়ে রয়েছে হরর সাহিত্য।এইজন্য অতিপ্রাকৃত গল্প লিখতে এতো পছন্দ করি।তবে আপনার অনুমান ঠিক হতে পারে।হয়তো আমি নিজেও অতিপ্রাকৃত কোন সত্তা :)
নোবেল দরকার নাই।আপনি শুধু নিয়মিত আমার লেখাগুলো পড়তে থাকেন তাহলে হবে :)

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

অচেনা হৃদি বলেছেন: নেন প্লাস নেন ! +++

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

সিগন্যাস বলেছেন:
আর প্লাস দিয়ে আমি কি করবো????
আমার তো এখন তাবিজ পানি-পড়া দরকার

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি কোন ভুতপ্রেতে বিশ্বাস করি না। আজ পর্যন্ত কোন ভুত দেখতে পেলাম না। আফসোস!

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

সিগন্যাস বলেছেন: হায় হায় বলেন কি?
চারপাশে এতো এতো ঘটনা ঘটে চলেছে আর আপনি বসে বসে আফসোস করছেন?
টেনশন নট।দশদিন মাহাথির কে নিয়ে পোষ্ট দেওয়া বন্ধ করে নিকটস্থ কোন জঙ্গলে চলে যান।ভূতের চেয়ে বড় কিছু দেখবেন :)

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে আমার নিজের জীবনের ঘটনা লিখার ইচ্ছে হচ্ছে, আমি আমার জীবনে ভয় পেয়েছি তা ব্লগে লিখবো আশা করছি ।।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

সিগন্যাস বলেছেন: না ভাইয়া লিখবেন না।
ব্লগাররা এম্নিতেই ভীষণ ভীতু।আর আপনার যে লেখার ধার,আমার তো মনে হয় ভয়ের চোটে পুরো সামু খালি হয়ে যাবে।তখন কি হবে ভেবে দেখেছেন?

৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম! ভয়ংকর অভিজ্ঞতা! দেখা শোনা যেটাই হোক ;)

চাঁদগাজী সাব কি ভিড্যুতে যে ইদানিং সিসিটিভিতে ভুতে ধরার বন্যা চলছে তা মুন হয় দেখেন নি!
উনারে কিছু লিং ধরায়া দিয়েন।
এখনতো আবার জ্ঞানের উৎস লিংক! বস্তুগত বোধে খালি বস্তু খোঁজে!
অথচ তাঁর যে জীবন, অনুভব, সূখ, দু:খ সবই যে আস্ত সব অবস্তু তা বোঝেও বোঝে না!
যাউকগ্গা!
লোহার আগায় লবন লাগায়া আগুনে গরম কইরা পানিতে মিশায়া খাইয়া নিয়েন :P
কিসসু হইবে না :-B

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি বিদ্রোহী ভাইয়া আপনার মন্তব্য পেয়ে খুশী হলাম।
নিচের লাইনগুলোর মানে বুঝলাম না।চাঁদগাজী সাবকে কিছু বলছেন?

৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ভয়ের কিছু খুঁজে পেলাম না।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সিগন্যাস বলেছেন: আসলে ভয়ের কিছু নাই রাজিব ভাই।ভূত দেখার স্থায়িত্ব কাল ছিল মাত্র কয়েক মিনিট।তাই হয়তো এতো ভয় পাননি :)

৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
প্রিয় ভাইকে প্রথম পাতায় স্বাগতম। এখন চমৎকার আইডিয়া দিয়ে চমৎকার লেখা উপহার দিন। শুভ কামনা রইলো।


একটা সময় ভুত প্রেত বিশ্বাস করতাম বলে খুব ভয় পেতাম। এখন বিশ্বাসও নেই ভয়ও নেই। আমার মনে হয় এগুলো মানুষের বিশ্বাস আর কল্পনার বহিঃপ্রকাশ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় কাওসার ভাই,
এইরকম লোভনীয় ভাবে স্বাগতম জানানোর জন্য মিলিয়ন ট্রিলিয়ন ধন্যবাদ।তবে আপনি ভূত বিশ্বাস করেন না জেনে খারাপ লাগলো।আমার প্রিয় একটা বিষয়কে আপনি কাল্পনিক মনে করেন। :(

১০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


না..... না.........!!
বিশ্বাস করেছি। শুধু আমার মনের দিকটা জানালাম।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

সিগন্যাস বলেছেন: বুঝেছি আপনি বিজ্ঞানমনষ্ক লোক।তাই আপত্তি করছেন আরকি।সমস্যা নাই ভাইয়া।সায়েন্স ফিকশন লিখেছি একটা।

১১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪২

জুন বলেছেন: দারুন আগ্রহ নিয়ে গল্প পড়া শুরু করলাম সিগন্যাস । ভুত আসার আগে আপনি অনেক কিছু কইলেন পরিবেশ নিয়া কিন্ত যখন ভুত আইমিন জীন আসলো তখন আপনি একটানে বিছানায় যাইয়া নাক ডাকাইতে লাগলেন X(( আমার পিশাচ গল্পের চেয়েও কম কম ভৌতিক ;) আর মানুষ একটা জিন দেখতে পায়না বলে কত আপচুচ করে আর আপনি দেখলেন বহু জিন মাছ খাইতেছে :-* কেমন কেমন জানি লাগতেছে B:-/
=p~
যাই হোক তবে আপনি ভালোই লিখেন অতি প্রাকৃত গল্প । আরো লিখেন যাকে বলে একেবারে জম্পেশ ভুতের গল্প । আপনার লেখার হাত আছে ।
+

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৩

সিগন্যাস বলেছেন: হে হে আমি জানতাম আপনি এই ধরনের মন্তব্য করবেন।আমি আর কি করবো বলুন সবকিছুই জ্বিনভূতের ইচ্ছা।তারা কখন দর্শন দিবেন কতক্ষণ দর্শন দিবেন সেটা তো তাদের মর্জির উপরে তাইনা :)
আর আমি তো এটাও জানতাম না যে 'তেনারা' গভীর রাতে এসে মাছ খাবেন :) :) :)

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: প্রথম পাতায় স্বাগতম।



ভূতের গল্প পড়তে ভয় লাগে। ;) তারপরেও ভয়ে ভয়ে পড়ে দেখলাম।ভালো লিখেছেন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৬

সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার ভাই।মাত্র ৪টা পোষ্ট করে প্রথম পাতায় আসতে পেরে আমি আনন্দিত ।
হে হে ভূতের ভয় সবারই আছে।তারপরেও পড়ে ফেলেছেন যেনে খুশি হলাম।আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইলো ভাইয়া।

১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৩

আবু তালেব শেখ বলেছেন: যারা অশরীরি বা জ্বীন ভুতে বিশ্বাস করে না তারা হাজার হাজার সিসিটিভিতে ধারন করা ভিডিওগুলোর কি ব্যাখ্যা দিবেন? বিজ্ঞান মনস্কো অনেক লোকই আবার এরকম ঘটনার স্বীকার হয়েছে এরকম ঘটনাও কম নয়।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৯

সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি ভাইয়া একদম ঠিক বলেছেন।গোরনাস্তিক ব্যক্তিও জীবনে কিছু কিছু দেখেছেন এবং ভয় পেয়েছেন।আমেরিকাতে ভূতপ্রেতের বিষয়ে সরকারের আলাদা বিভাগই রয়েছে।জানলে অবাক হবেন সেখানে সরকার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দিচ্ছে অতিপ্রাকৃত বিষয়গুলোর গবেষণায়।

১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভুতএফএমে ঘটনাটা পাঠালে হিট হত

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

সিগন্যাস বলেছেন: ভাইয়া ভূত এফএমের কথা চিন্তা করিনাই।তবে শো টা আমার দারুণ পছন্দের।
'আমি রাসেল আছি সাথে.....'

১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৭

আবু তালেব শেখ বলেছেন: প্রামানিক ভাইয়ের ভুতের ঘটনাটা ও কোন কাকতালীয় নয়। অন্তত সে দুদিন একি জিনিস প্রত্যক্ষ করেছিল এবং সাথে যারা ছিল তারা ও।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫২

সিগন্যাস বলেছেন: দাড়ান দাড়ান ঘটনাটা আগে পড়ে আসি

১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১:০৫

প্রামানিক বলেছেন: ভৌতিক কাহিনী খুবই ভালো লাগল। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫৩

সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় প্রামানিক ভাই আপনাকে ব্লগে পেয়ে আমারো খুব ভাল লাগলো।আপনিতো এখন অমাবস্যার চাঁদে পরিণত হয়েছেন।আগের মতো ছড়া লিখছেন না।

১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

শামচুল হক বলেছেন: ভাগ্য ভালো ভূতেরা আপনাকে গিলে খায় নাই, খেলে তো আজকের ভয়ঙ্কর গল্পটা শোনা হতো না। খুবই ভালো লাগল। ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১২

সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি শামচুল ভাই।
ভাগ্য অতি ভালো ছিল।তানাহলে মিনহাজের মতো আমাকেও পরোপারে পাড়ি জমাতে হতো :)
আপনার পরবর্তী গল্পের অপেক্ষায় রইলাম

১৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে ভয়ের কিছু নাই রাজিব ভাই।ভূত দেখার স্থায়িত্ব কাল ছিল মাত্র কয়েক মিনিট।তাই হয়তো এতো ভয় পাননি

এমন একটা ভয়ের গল্প বলেন, যেন ভয়ে কাঁপতে থাকি।
প্রয়োজনে বানিয়ে বানিয়ে লিখুন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় রাজীব ভাই।যদি ভয়ে কাঁঁপতে চান তবে অনীশ দাশ অপুর কোন বই নিয়ে বসুন।অবশ্যই রাতের বেলা।তবে আপনি বাস্তববাদী।স্বয়ং স্টিফেন কিং এলেও আপনাকে ভয় দেখাতে পারবে না :)

১৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
১ম পাতায় স্বাগতম।

দ্রুতই সেফ হয়েছেন।

গল্প জমে উঠেছে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

সিগন্যাস বলেছেন: কি বলছেন মাইদুল ভাই?আমিতো দেরিতে সেফ হয়েছি।প্রায় একমাস হওয়ার পর সেফ হয়েছি।এটাকে আপনি দ্রুত বলছেন :)

২০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রথম পাতায় স্বাগতম ,গল্পে গল্পে জমে উঠুক জমে উঠুক আনন্দময় ব্লগিং ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ তারেক ভাই।কিন্তু আপনি আর আগের মতো লিখছেন না কেন?

২১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

তারেক ফাহিম বলেছেন: রাত প্রায় আড়াইটা। আমি আমার রুমে ঘুমে অচেতন। হঠাৎ দরজার কড়া আওয়াজ। বিরক্ত হয়ে খুলে দেখি বন্ধু হান্নান। তাকে দেখেই আমার গাঁ শিউরে উঠে। তার বাড়ী আমার বাড়ী থেকে প্রায় ২০ কিঃ। এত রাতে গাড়ি কিংবা রিক্সা আসার অবস্থা তখন আমাদের ঐদিকে ছিলো না। সুতরাং হেটেই আসছে। আকষ্মিক তার আগমন দেখে তার ভাইকে ফোন করে বলি হান্নান কোথায়? সে বলে ১০ মিনিট হল ঘুমিয়েছি তাকে তার ঘরে দেখছি কেন? আমি বলি ওতো আমার বাসায়!! আশ্চার্য হয়ে তার রুম চেক করতেই সত্যতা প্রকাশ পায় সে তার রুমে নাই।

তাকে নিয়েই আমরা তিন জন তাদের বাড়ী থেকে হেঠেই আসছি, তখন রাত প্রায় ১০ টার কাছাকাছি। আমরা দুজন হাটছি, পেছনে ফিরে দেখি সে নাই। অনেক খুঁজে না পেয়ে সামনে হাটতে লাগলাম দেখি সে মিষ্টি খাচ্ছে, কিরে তুই মিষ্টি কই পেলি? হুজুরে দিয়েছে বলে হাসি দিচ্ছিল। হাসিটি বড় অদ্ভুদ লাগছিলো।

আমি কখনো ভুত দেখিনি, ভুত দেখার জন্য তার সাথে প্রায় রাতে বের হতাম দেখি দেখা মিলে কিনা।
পরে আমার সামনে আর এমন ঘটনা ঘটে নাই। পরে জানতে পারি তারা তাবিজ কবজ করে নাকি ধমন রাখছে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় তারেক ভাই শহরের চাকচিক্যময় জীবনে ভূত খুঁজে পাওয়া কঠিন।তাই বলে এটা নয় যে ভূত একটি কাল্পনিক বিষয়।বহু মানুষের রয়েছে অতিপ্রাকৃত অভিজ্ঞতা।আপনি লেগে থাকুন।আপনিও একদিন দেখবেন

২২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: সবচেয়ে ছোট ভুতের গল্প-

" পৃথিবীতে একমাত্র জীবিত লোকটি এইমাত্র খেতে বসলো, তখনি দরজাই খট খট কড়া নড়ানোর শব্দে সে চমকে উঠল।"

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

সিগন্যাস বলেছেন: হে হে ভাল বলেছেন।তবে দরজায় খট খট করা কি ভূতদের স্টাইল?

২৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় সিগন্যাস ভাই,

প্রথম পাতায় স্বাগত। আজ এক অন্য ভালো লাগার দিন। গল্পও বেশ ভালো লাগলো। তবে আমি দিনের বেলা একদম ভূতের ভয় না পেলেও রাতে ওদের প্রচন্ড সম্মান দিই। হি হি হি।

পাশাপাশি এখন থেকে আপনার সুন্দর পোষ্ট আমাদের আরোও আনন্দ দেবে আশাকরি।


অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাকে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

সিগন্যাস বলেছেন: আপনাকে পেয়ে আমারও খুব আনন্দ হচ্ছে হে পদাতিক ভাই।প্রথম পাতায় লেখার আনন্দের সাথে সেটা মিশে মহানন্দে পরিণত হয়েছে।আমারো দিনটা খুব ভাল যাচ্ছে ভাইয়া।আপনার যেন ভূতদর্শন ঘটে সেজন্য প্রার্থনা করছি :)

২৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: না না না। ও কামনা প্লীজ করবেন না। আর করলে তা দিনের বেলা করুন। নইলে যা তা হয়ে যবে। হি হি হি।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

সিগন্যাস বলেছেন: হা হা হা আচ্ছা আচ্ছা।কামনা স্টপ করলাম।আপনিতো ভালোই ভীতু।ভীতু লোকদেরকেই কিন্তু ভূতপ্রেতে বেশি আক্রমণ করে বলে রাখলাম কিন্তু :)

২৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: প্রথম পাতায় স্বাগতম! জ্বীনের গল্প ভালোই লাগল!

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

সিগন্যাস বলেছেন: সম্রাট ভাই কেমন আছেন?
জ্বি ভাইয়া প্রথম পাতায় এসে গেছি।

২৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ভাই,

আমি ইতিমধ্যে ভূত দর্শন করেছি। ভীতুর ভূত দর্শন নামে আমার একটি সিরিজ আছে। যদি সময় হয় আমার ব্লগ বাড়িতে আসার আমন্ত্রণ থাকলো ।

শুভ কামনা অফুরান।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

সিগন্যাস বলেছেন: অবশ্যই ভাই অবশ্যই।এখনি যাচ্ছি।যেকোন ভৌতিক সিরিজ আমি খুব আগ্রহ নিয়ে পড়ি।দাঁড়ান

২৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫০

অর্থহীন জ্ঞানী বলেছেন: মানুষ খেকো জীন আছে,,,,,,এই অদ্ভুত বিষয়টা হয়তো অজানাই থাকতো,,,, যদি আপনার চমৎকার ভৌতিক গল্পটা না পড়তাম।আপনার লেখার হাত ভাল, লিখে যান,,,,,আশা করছি আপনার হাতে এমন অনেক গল্প আছে,যা আমরা পরবর্তী সময়ে পড়তে পারবো।

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১৩

সিগন্যাস বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যে উৎসাহিত হলাম।

২৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধুর তারা কি মানুষ খায় নাকি !! হুদাই ভয় পাইছেন।
তবে বর্ণনা ভয়ের ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১২

সিগন্যাস বলেছেন: উঁহু 'ইফরিত' নামের এক ধরনের অত্যন্ত শক্তিশালী জ্বিনের দল আছে।তারাই জ্বিনদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী।যেকোন পশু পাখির আত্মা তারা শুষে নিতে পারে।মানুষকেও নেওয়ার ক্ষমতা তাদের আছে।তাই তাদের ভয় পাওয়াটা সম্পূর্ণ যৌক্তিক :)

২৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি।আপনাক ব্লগে পেয়ে খুশি হলাম।

৩০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভীতুর ভূত দর্শন(পর্ব-২)

ভীতুর ভূত দর্শন (শেষ - পর্ব)

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

সিগন্যাস বলেছেন: আহ ধন্যবাদ ভাই।আজকের সন্ধ্যা আনন্দে কাটবে

৩১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ধুর্মিয়া...


ভূত বলে কিছুই নাই...

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২

সিগন্যাস বলেছেন: ধুর্মিয়া
গভীর রাত্রে আকাশের দিকে তাকায়েন

৩২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম পাতায় বিলম্বিত স্বাগতম এবং এ অসামান্য অর্জনে আন্তরিক অভিনন্দন!
গল্পটা অনেকদূর পর্যন্ত ভালই লেগেছে, তবে ভূত দেখে হঠাৎ করে নিজেকে বিছানায় আবিষ্কার করাটাকে অতিভৌতিক মনে হয়েছে।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:১৭

সিগন্যাস বলেছেন: হে হে আপনার রসাত্মক মন্তব্যে আমিও দারুণ আনন্দ পেয়েছি । কিন্তু প্রথম পাতায় স্বাগত জানানোর জন্য কিছুটা বিস্মিত ।
আসলে ভূত দেখে বিছানায় আবিষ্কার করাটার এক বৈজ্ঞানিক যুক্তি আমি দাড় করিয়েছি । ভয়ে আমার চিন্তাভাবনা অসার হয়ে গেলেও অবচেতন মন ঠিকই চলছিল । বাঁচার তাগিদে সেই আমাকে এতোদূর নিয়ে গিয়েছে

৩৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এর আগে পোস্টকৃত তিনটে পোস্টেও মন্তব্য রেখে এসেছিলাম (অর্থাৎ প্রথম তিনটে পোস্ট, সময়ের ক্রমানুযায়ী)।
একবার সময় করে দেখে নেবেন।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি ধন্যবাদ প্রিয় লেখক । কষ্ট করে পড়েছেন এইজন্য কৃতজ্ঞতা রইলো ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.