![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিশাচর প্রানীরা দিনের বেলা কিছু দেখতে পাই না।তাদের কাছ থেকে আলো ঝলমলে দিনের অসাধারণ সৌন্দর্য গোপন রাখা হয়েছে।আচ্ছা আমাদের কাছ থেকে কি গোপন রাখা হয়েছে সেটি কি কেউ ভেবে দেখেছে?
সদ্য ইউনিভার্সিটি থেকে বেরোনো কোন তরুণের চোখে যে উজ্জ্বল আভা থাকে তা এতোদিনে মিলিয়ে গেছে। গ্রাজুয়েশনের আট মাস হয়ে গেলো কোন চাকরি নেই। চরম অর্থকষ্টে ভুগছি। বন্ধুবান্ধবরা আমাকে পরিত্যাগ করেছে। কিছুদিন আগে দিপ্তর বিয়ে গেলো। আমার সকল বন্ধু নিমন্ত্রণ পেলো,আমি পেলাম না। সেদিন রাস্তায় অপুকে দেখলাম। আমাকে দেখে এমন ভান করলো যেন এই প্রথম দেখছে।
এইসব ঘটনার পর নিজেকে গুটিয়ে নিলাম। পুরোনো একটা মেস খুঁজে বের করে সেখানে গিয়ে উঠলাম। প্রয়োজন না হলে বের হয়না। কেউ গায়ে পড়ে আলাপ জমাতে এলে তৎক্ষণাৎ কেটে পড়ি।
সেদিন সন্ধ্যায় টিউশনি শেষ করে মেসে ফিরছি। প্রবল বর্ষণে চারদিক ভেসে যাচ্ছে। মাথার উপর ছাতা ধরে রেখেছি।তবু ভিজে যাচ্ছি। এই রকম বৃষ্টি আজকাল বেশি হয়না। ইচ্ছা হলো ছাতা নামিয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে যায়। লোকলজ্জার ভয়ে পারছিনা। ছাতা হাতে নিয়ে ভিজতে ভিজতে যাচ্ছি, লোকে দেখলে নিশ্চয় পাগল ভাববে। হুশকরে পাশ দিয়ে একটা মোটরসাইকেল গেল।নোংরা পানি ছিটকে এসে পড়লো আমার গায়ে। গালি দিতে গিয়েও থেমে গেলাম।বাইকওয়ালা ততোক্ষণে বহুদূর চলে গেছে।
রাস্তায় পানি বাড়ছে।আগে গোড়ালি তে ছিল। এখন সেটা হাটুর কয়েক ইঞ্চি নিচে । এতো ভয়ানক বর্ষনে শহরটা নিশ্চয় কয়েকদিনের জন্য অচল হয়ে যাবে।বৃষ্টিতে পুরো ভিজে যাচ্ছি।পকেটে হাজার দুয়েক টাকা। টাকার মায়ার জন্য সামনে একটা বহুতল ভবন দেখে দাঁড়ালাম।শরীরটা ঝেড়ে একটু শান্ত হলাম।
আশেপাশে কেউ নেই,শুধু একজন ছাড়া।লোকটা দেয়ালে হেলান দিয়ে বসে আছে।সামনে পলিথিনের ব্যাগে প্রচুর বই রাখা।নিশ্চয় লোকটা ফুটপাতে বই বিক্রি করে।
-ভাইজানের কাছে সিগারেট আছে?
শুনে চমকে উঠলাম। লোকটা সিগারেট চাচ্ছে?অপরিচিত লোকের কাছে এভাবে সিগারেট চাওয়া যায়?
ভদ্রতার খাতিরে একটা সিগারেট আর লাইটার এগিয়ে দিলাম। লোকটা সিগারেট ধরালো।
-ভাইজান শুকরিয়া। এই বৃষ্টি আজ সারারাত চলবো। সময়ের সাথে সাথে আরো বাড়বো। যেতে চাইলে এখনই চলে যান।
-তুমি কি করে জানলে বৃষ্টি থামবেনা?তুমি কি জোতিষী?
শুনে লোকটা হেসে উঠলো। তারপর ব্যাগ থেকে একটা বই বের করে আমাদের দিকে এগিয়ে দিল। অবাক হয়ে বইটা হাতে নিলাম। বইয়ের উপরে লেখা 'জন্মান্তর রহস্য'। ভৌতিক বিষয়ের উপরে লেখা বই। আজকাল এইসব কেউ পড়ে?
আমি বইটা থেকে চোখ সরিয়ে পাশে বসা লোকটার দিকে তাকাতে ভয়াবহ চমকে উঠলাম। হায় আল্লাহ! জায়গাটা পুরো খালি। লোকটা কোথায় গেল?চারপাশে তাকানোর কোন মানে নেই। লোকটা যদি সামান্য নড়াচড়াও করতো তাহলেও সেটা শুনতে পেতাম। চোখের পলকে লোকটা হাওয়া হয়ে গেল। অজানা এক ভয় আমায় ঝেকে ধরলো।
তাড়াতাড়ি রাস্তায় উঠে এলাম। হাটু সমান পানি রাস্তায়। হাঁটতে যথেষ্ট অসুবিধে হচ্ছে। কিন্তু আতংকের কাছে সব অসুবিধা তুচ্ছ। দ্রুত পা চালালাম। কোন অশরীরীর পাল্লায় পড়েছি কে জানে । কোনমতে মেসে পৌছুলাম । কাপড় পালটে শোয়ার পর কিছুটা শান্ত হলাম।'জন্মান্তর রহস্য' বইটা পাশের টেবিলে পড়ে আছে। হঠাৎ মনে হলো এই বইটার জন্যই সব কিছু হয়েছে । সঙ্গে সঙ্গে বইটাকে তুলে রাস্তায় ছুড়ে দিলাম।সেদিন সারারাত বৃষ্টি হয়েছে।
কিছুদিন পর চাকরির একটা ইন্টারভিউ দিয়ে ফিরছিলাম । হঠাৎ দেখি রাস্তার পাশ দিয়ে ঋতু যাচ্ছে। কলেজ জীবনের ভালবাসাকে দেখে সারা শরীরে আনন্দের শিহরন বয়ে গেলো।কিন্তু পরমুহূর্তেই হৃদয় আনন্দের বদলে ঘৃণায় পূর্ণ হলো।কোন এক অচেনা ছেলের হাত ধরে ঋতু হেঁটে যাচ্ছে । প্রচন্ড রাগ নিয়ে মেসে ফিরলাম ।
একটা সামান্য চাকরির জন্য আজ ঋতু অন্য ছেলের হাত ধরে রয়েছে। কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। হঠাৎ টেবিলের উপর চোখ আটকে গেল। 'জন্মান্তর রহস্য' বইটা পড়ে আছে সেখানে। কিন্তু সেদিনতো আমি বইটা ফেলে দিয়েছিলাম।আবার এখানে কিভাবে এলো? কিছুটা অবাক হয়ে বইটা হাতে নিলাম। বই পড়লে কিছুক্ষণ ঋতুর ব্যাপারটা ভুলে থাকা যাবে সেই আশায় বইটার পৃষ্ঠা উল্টাতে লাগলাম। তখনি এক জায়গায় এসে চোখ আটকে গেল 'কালো যাদু'। আগ্রহের বশে পড়তে শুরু করে পুরো ডুবে গেলাম। যখন পড়া শেষ করলাম তখন প্রতিশোধের আগুন আমাকে অন্ধ করে দিয়েছিল।
সেদিন সন্ধ্যায় তৃণার বাসায় গেলাম। তৃণা ঋতুর বেষ্টফ্রেন্ড। আমাকে দেখে কিছুটা অবাক হলো।
-তৃণা তোর কাছে একটা জিনিস চাইলে দিবি?
-কি জিনিস বল।
ভয়ে ভয়ে বলল তৃণা।
-বেশি কিছুনা।ঋতুর চুল।
শুনে তৃণা হেসে ফেলল।
-তুই এখনো তাকে মিস করিস তাইনা?
-হু।দিবি?
তৃণার বাসা থেকে যখন ফিরলাম তখন আমার হাতে ঋতুর একগুচ্ছ চুল।জানতাম তৃণার কাছে ঋতুর চুল পাবো।ঋতু তারকাছেই সাজগোজের জন্য আসে। মেসে আসার আগে নীলক্ষেত থেকে একটা কালো বিড়াল কিনে এনেছি।
মেসে এসে দরজায় খিল লাগিয়ে দিলাম।
গোসল করে পবিত্র হয়ে মেঝেতে বসলাম।কালো বিড়ালটার পেটে কিছুক্ষণ আগে মন্ত্র পড়ে চুরি চালিয়েছি। সেই রক্ত দিয়ে আমার চারপাশে চক্র আঁকলাম, তারপর বইটা থেকে শেখা মন্ত্রটা আওড়াতে লাগলাম। চক্রের মাঝে বসে আমি একটা মাটির পুতুল হাতে নিলাম। খুব যত্নে সেটার গায়ে ঋতুর চুল পেচিয়ে দিলাম।অতঃপর একটা মোমবাতি জ্বেলে পুতুলটা মোমবাতির আগুনের উপর ধরলাম। এক মূহুর্ত কিছু হলোনা। কিছুক্ষণ পর মনে হলো বহুদূর থেকে আমার কানে চিৎকার ভেসে আসছে। ঋতুর চিৎকার । আগুনে পোড়ানো ব্যক্তিরা যেভাবে চিৎকার করে ঠিক সেভাবে ঋতু চিৎকার করছে। যদিও সে এখন আমার কাছ থেকে শতমাইল দূরে তবুও তার যন্ত্রনাময় চিৎকার আমার কানে আসছিল। মোমবাতির উপর থেকে পুতুলটা সরালাম। না আর দেরি নয়।প্রচন্ড টানে এক এক করে আলাদা করে ফেললাম হাত পা । ঋতুর তীব্র চিৎকার আমার কানে মধুবর্ষণ করছে। অবশেষে মাথাটা বিচ্ছিন্ন করতেই চিৎকার থেমে গেলো। শেষ। বিদায় হে ঋতু,তুমি জানতেও পারলেনা কে তোমায় হত্যা করলো।
পরদিন ঋতুর বাসার সামনে গেলাম।সবাই কান্নাকাটিতে ব্যস্ত। কেউ খেয়াল করলোনা আমায়। ঋতুর লাশের সামনে দাঁড়ালাম। শরীর থেকে হাত-পা বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। মনে হচ্ছে পৈশাচিক শক্তির কেউ হাতপা টেনে ছিড়ে ফেলেছে। সেই সাথে পুড়ে গেছে ভেতরের সবকিছু। হাসি গোপন করে বেড়িয়ে এলাম। রাস্তায় আসতেই সেই বইওয়ালা লোকটাকে দেখলাম।আমার দিকে মুচকি হেসে বলল 'লুসিফারের জগতে স্বাগতম'।
(সমাপ্ত)
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭
সিগন্যাস বলেছেন: আহ প্রিয় শাহরিয়ার ভাই,
শুরুতেই আপনার মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম।এখন গরম ডালপুরি দেন দেখি
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখাপড়া শেষ করে আট মাস হয়ে গেল চাকরি নাই। মামা চাচা না থাকলে চাকরি পাওয়া যায় না।
সত্য কথা টাকা না থাকলে বন্ধুরাও পর হয়ে যায়।
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি রাজিব ভাই,
আপনি ঠিক বলেছেন।মামা চাচা না থাকলে এই দেশে চাকরি জোটানো কঠিন।বন্ধুরাও পর হয়ে যায়।তাই একা একা থাকায় ভালো
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: স্বপ্ন ছিল?
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭
সিগন্যাস বলেছেন: আরে না।বাস্তব
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
প্রেমিকাকে এভাবে মেরে ফেলা অন্যায়।
গল্প জমজমাট।
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
সিগন্যাস বলেছেন: এইজন্যই ইহা অতিপ্রাকৃত গল্প হে মাইদুল ভাই।
প্রশংসা পেয়ে খুশি হলাম।
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
ঋতো আহমেদ বলেছেন: ভাই, বিড়ালটা কি আঁচড় টাচড় কিছু দিয়েছিল? নাকি ছুড়ি চালানোর সময়ও শান্ত, ভদ্র লক্ষীটি ছিল?
গল্পে সামন্জস্যতার সামান্য ঘাটতি আছে। লিখতে থাকুন। আরো ভালো হবে আশা করি। ++ এসব কালা যাদু মণ্ত্র কে শিখিয়েছে আপনাকে? লোকটা মোটেই ভালো না।
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় ঋতো ভাই,
আমাদের মতো সর্বহারা লোকদের জন্য কালা যাদু ছাড়া উপায় নেই।ইশ্বরের উপাসনা করে কিছু পাইনাই।তাই শয়তানের পূজা শুরু।প্লাস পেয়ে খুশি হলাম।পানি পড়া,তাবিজটাবিজ লাগলে জানাবেন
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিষ্ঠুরতা
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
সিগন্যাস বলেছেন: জাপানিদের মতো আরকি।তারাও নাকি একসময় ভয়ানক নিষ্ঠুর ছিল
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯
সনেট কবি বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ হে প্রিয় কবি।অনুপ্রানিত হলাম
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছু অসামঞ্জস্যতা থাকলেও পড়তে খারাপ লাগেনি।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩৯
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই,
সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ব্লাক ম্যাজিক শিখে গেলেন!!
ব্লাক ম্যাজিক করে টাকা পয়সা কামানো যায়? মন্ত্র-টন্ত্র নেই? দরকার
১০ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪২
সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় জাহিদ অনিক ভাই,
যখন খোদ শয়তান এসে ব্ল্যাক ম্যাজিকের বই দিয়ে যায় তখন এইসব শেখা তেমন কঠিন কিছুনা
উঁহু ব্ল্যাক ম্যাজিক তো অন্যকে জ্বালানোর জন্য।টাকা কামানোর জন্য চাকরি নাহয় ব্যবসা করতে হব্বে
১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২২
সুমন কর বলেছেন: এবার খারাপ হয়নি। ছোট গল্প হিসেবে চলবে। +।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৩
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ হে সুমন ভাই,
প্রশংসায় খুশি হলাম।এতো সুন্দর মন্তব্য পাওয়ার জন্যই লিখতে মনচায়।
১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪২
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: লুসিফারের রাজত্বে প্রবেশ করার মতো যথেষ্ট হিংস্র মনোভাব দেখিয়েছে গল্পের প্রধান চরিত্র। গল্প ভালো লেগেছে। এরকম গল্প আরো চাই।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৬
সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় অর্থনীতিবিদ
ভাইয়া লুসিফারের রাজত্ব পুরোটাই হিংস্রা আর ঘৃণায় পূর্ণ ।দূর্বল হার্টের মানুষরা এতে প্রবেশ করতে পারেনা।আপনাকে প্রায় প্রতিটা লেখায় পাই। ধন্যবাদ হে প্রিয় অর্থনীতিবিদ ভাই
১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
রক বেনন বলেছেন: আফ্রিকার কিছু উপজাতিদের মাঝে এখনও এই জাদু চর্চা প্রচলিত আছে।
গল্পটি ভাল লেগেছে শুধু বিড়ালের পেটে ছুরি চালানোর কাজটা বাদে।
ভাল থাকুন।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২৭
সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় রক বেনন,
আপনি ভুডু চর্চার কথা বলছেন বুঝতে পারছি । এটা কিন্তু আসলেই কাজ করে । ইন্টারনেট ঘাটলে বুঝবেন ।
১৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গরম ডালপুরি দেন দেখি
এটা কোথায় পাওয়া যায়?।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২১
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে হে আগে এইসব রাস্তাঘাটে প্রচুর বিক্রি হতো । এখন সবার আত্নসম্মান বোধ বেড়ে গেছে হে শাহরিয়ার ভাই । এখন আর কেউ রাস্তাঘাটের জিনিস কিনতে চায়না । সবাই বড়সড় ডিপার্টমেন্টাল স্টোর খুঁজে । এখন বাসায় বানানো ছাড়া গতি নাই ।
১৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগ মাষ্টার নিজের ভুলকে আমার উপর চাপাতে চাচ্ছেন; আমি কারো ব্যাপারে অভিযোগ করি না; আমাকে নিয়ে অভিযোগ করলে ন্যুনতম ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি
১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে হে বুঝেছি
১৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
শামচুল হক বলেছেন: চমৎকার গল্প, খুব ভালো লাগল।
১২ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২২
সিগন্যাস বলেছেন: এহহে আপনি বিলম্বে পড়েছেন । সেজন্য ধন্যবাদ । আপনার ব্লগে অনেকদিন যাওয়া হয়না
১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২
জুন বলেছেন: ভালোই এখন শুরু করলেন কালো যাদু আপনার পোষ্টে আসাও দেখি বিপদজনক হয়ে উঠলো
এমন করেই সকল ভৌতিক বিষয় নিয়ে লিখে যান সিগন্যাস । এই বিষয়টি লাইক করি
+
১২ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
সিগন্যাস বলেছেন: কালো যাদু
হা হা আফ্রিকা থেকে ভূডু শিখে আসার ইচ্ছা আছে
১৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০৩
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: কালো যাদু ভুই পাই !
গল্প পড়িয়া লাইক প্রদান করা হইল।
১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০৬
সিগন্যাস বলেছেন: আপনার মতো দুই নাম্বার অনুপরমাণু দিয়ে তৈরি লোকেরা তো কালো যাদু ভয় পাবেই । তা আপনি এতোদিন পর কোথা হইতে উদয় হলেন?
১৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৪
রাকু হাসান বলেছেন: ভাল লেগেছে++ ,লেখককে দেখছি অতিপ্রাকৃত গল্পের প্রতি জোক বেশি ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৫২
সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি আপনি ঠিক বলেছেন । অতিপ্রাকৃত গল্প আমার ভীষণ প্রিয় বিষয়
১৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
সোহানী বলেছেন: হুম কালো যাদু নিয়ে অনেক লিখা পড়েছি ও ছবি দেখেছি। তবে সত্যিই আমার ভালো লাগে না কারন এতে নৃশংসতা আছে। যাহোক আপনার গল্পটি ভালো লাগলো............
১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানী আপু,
কালো যাদু ভালো না লাগার তো কোন কারণ নেই । যারা কথা শোনে না তাদের কালো যাদুর মাধ্যমে তাদের শাস্তি দেয়া যেতে পারে । আফ্রিকান ভূডু চর্চা করে নাকি অনেক অলৌকিক পাওয়া যায় ।
২০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
উম্মে সায়মা বলেছেন: ভয়ংকর!
১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
সিগন্যাস বলেছেন: আপনি কিন্ত চুলটুল শেয়ার কইরেন না
২১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: জমাটি গল্প। কিন্তু কালো জাদু ভাল লাগেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: জন্মান্তর একটি অমিমাংসিত প্রশ্ন।
গল্প ভালো লিখেছেন।